রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আন্তর্জাতিক শিক্ষক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত মহাসমাবেশে শিক্ষকদের চাকরি জাতীয়করণ এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তকরণের দাবির সঙ্গে নীতিগতভাবে একমত বলে জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
তিনি বলেন, রাষ্ট্র পরিচালনায় আমরা যত উদ্যোগই গ্রহণ করি না কেন, যদি শিক্ষকদের আর্থসামাজিক নিরাপত্তা ও সম্মান নিশ্চিত করতে না পারি, তাহলে কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন সম্ভব নয়।
তারেক রহমান জানান, বিএনপি রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে শিক্ষকদের আর্থিক নিরাপত্তা ও চাকরি স্থায়ীকরণ অথবা জাতীয়করণের বিষয়টি ইতিবাচকভাবে বিবেচনার জন্য একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিশন গঠন করবে। পাশাপাশি ব্যবহারিক ও কারিগরি শিক্ষানির্ভর কারিকুলাম প্রণয়নে শিক্ষা সংস্কার কমিশন গঠনের পরিকল্পনার কথাও জানান তিনি।
তিনি বলেন, দেশের শিক্ষকরাই জ্ঞানভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের মূল হাতিয়ার। তাই তাদের আর্থিক নিরাপত্তার পাশাপাশি সামাজিক সম্মান নিশ্চিত করা অপরিহার্য।
বিএনপি নেতা আরও বলেন, শিক্ষকতা কোনো সাধারণ চাকরি নয়; বরং শিক্ষিত ও মেধাবী প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণার পেশা। আমরা এমন একটি শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে চাই, যেখানে শিক্ষকরা নিজেদের রোল মডেল হিসেবে গড়ে তুলতে পারবেন।
মহাসমাবেশে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আসন্ন নির্বাচনে শিক্ষক সমাজের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নির্বাচন যেন ভিন্ন খাতে পরিচালিত না হয়, সে বিষয়ে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।
শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়া বলেন, জনগণের ভোটে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে শিক্ষক-কর্মচারীদের আর কোনো দাবি জানাতে হবে না।
সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেনসহ দলীয় ও শিক্ষক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আন্তর্জাতিক শিক্ষক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত মহাসমাবেশে শিক্ষকদের চাকরি জাতীয়করণ এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তকরণের দাবির সঙ্গে নীতিগতভাবে একমত বলে জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
তিনি বলেন, রাষ্ট্র পরিচালনায় আমরা যত উদ্যোগই গ্রহণ করি না কেন, যদি শিক্ষকদের আর্থসামাজিক নিরাপত্তা ও সম্মান নিশ্চিত করতে না পারি, তাহলে কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন সম্ভব নয়।
তারেক রহমান জানান, বিএনপি রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে শিক্ষকদের আর্থিক নিরাপত্তা ও চাকরি স্থায়ীকরণ অথবা জাতীয়করণের বিষয়টি ইতিবাচকভাবে বিবেচনার জন্য একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিশন গঠন করবে। পাশাপাশি ব্যবহারিক ও কারিগরি শিক্ষানির্ভর কারিকুলাম প্রণয়নে শিক্ষা সংস্কার কমিশন গঠনের পরিকল্পনার কথাও জানান তিনি।
তিনি বলেন, দেশের শিক্ষকরাই জ্ঞানভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের মূল হাতিয়ার। তাই তাদের আর্থিক নিরাপত্তার পাশাপাশি সামাজিক সম্মান নিশ্চিত করা অপরিহার্য।
বিএনপি নেতা আরও বলেন, শিক্ষকতা কোনো সাধারণ চাকরি নয়; বরং শিক্ষিত ও মেধাবী প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণার পেশা। আমরা এমন একটি শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে চাই, যেখানে শিক্ষকরা নিজেদের রোল মডেল হিসেবে গড়ে তুলতে পারবেন।
মহাসমাবেশে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আসন্ন নির্বাচনে শিক্ষক সমাজের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নির্বাচন যেন ভিন্ন খাতে পরিচালিত না হয়, সে বিষয়ে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।
শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়া বলেন, জনগণের ভোটে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে শিক্ষক-কর্মচারীদের আর কোনো দাবি জানাতে হবে না।
সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেনসহ দলীয় ও শিক্ষক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আন্তর্জাতিক শিক্ষক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত মহাসমাবেশে শিক্ষকদের চাকরি জাতীয়করণ এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তকরণের দাবির সঙ্গে নীতিগতভাবে একমত বলে জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
তিনি বলেন, রাষ্ট্র পরিচালনায় আমরা যত উদ্যোগই গ্রহণ করি না কেন, যদি শিক্ষকদের আর্থসামাজিক নিরাপত্তা ও সম্মান নিশ্চিত করতে না পারি, তাহলে কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন সম্ভব নয়।
তারেক রহমান জানান, বিএনপি রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে শিক্ষকদের আর্থিক নিরাপত্তা ও চাকরি স্থায়ীকরণ অথবা জাতীয়করণের বিষয়টি ইতিবাচকভাবে বিবেচনার জন্য একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিশন গঠন করবে। পাশাপাশি ব্যবহারিক ও কারিগরি শিক্ষানির্ভর কারিকুলাম প্রণয়নে শিক্ষা সংস্কার কমিশন গঠনের পরিকল্পনার কথাও জানান তিনি।
তিনি বলেন, দেশের শিক্ষকরাই জ্ঞানভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের মূল হাতিয়ার। তাই তাদের আর্থিক নিরাপত্তার পাশাপাশি সামাজিক সম্মান নিশ্চিত করা অপরিহার্য।
বিএনপি নেতা আরও বলেন, শিক্ষকতা কোনো সাধারণ চাকরি নয়; বরং শিক্ষিত ও মেধাবী প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণার পেশা। আমরা এমন একটি শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে চাই, যেখানে শিক্ষকরা নিজেদের রোল মডেল হিসেবে গড়ে তুলতে পারবেন।
মহাসমাবেশে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আসন্ন নির্বাচনে শিক্ষক সমাজের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নির্বাচন যেন ভিন্ন খাতে পরিচালিত না হয়, সে বিষয়ে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।
শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়া বলেন, জনগণের ভোটে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে শিক্ষক-কর্মচারীদের আর কোনো দাবি জানাতে হবে না।
সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেনসহ দলীয় ও শিক্ষক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আন্তর্জাতিক শিক্ষক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত মহাসমাবেশে শিক্ষকদের চাকরি জাতীয়করণ এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তকরণের দাবির সঙ্গে নীতিগতভাবে একমত বলে জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
তিনি বলেন, রাষ্ট্র পরিচালনায় আমরা যত উদ্যোগই গ্রহণ করি না কেন, যদি শিক্ষকদের আর্থসামাজিক নিরাপত্তা ও সম্মান নিশ্চিত করতে না পারি, তাহলে কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন সম্ভব নয়।
তারেক রহমান জানান, বিএনপি রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে শিক্ষকদের আর্থিক নিরাপত্তা ও চাকরি স্থায়ীকরণ অথবা জাতীয়করণের বিষয়টি ইতিবাচকভাবে বিবেচনার জন্য একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিশন গঠন করবে। পাশাপাশি ব্যবহারিক ও কারিগরি শিক্ষানির্ভর কারিকুলাম প্রণয়নে শিক্ষা সংস্কার কমিশন গঠনের পরিকল্পনার কথাও জানান তিনি।
তিনি বলেন, দেশের শিক্ষকরাই জ্ঞানভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের মূল হাতিয়ার। তাই তাদের আর্থিক নিরাপত্তার পাশাপাশি সামাজিক সম্মান নিশ্চিত করা অপরিহার্য।
বিএনপি নেতা আরও বলেন, শিক্ষকতা কোনো সাধারণ চাকরি নয়; বরং শিক্ষিত ও মেধাবী প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণার পেশা। আমরা এমন একটি শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে চাই, যেখানে শিক্ষকরা নিজেদের রোল মডেল হিসেবে গড়ে তুলতে পারবেন।
মহাসমাবেশে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আসন্ন নির্বাচনে শিক্ষক সমাজের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নির্বাচন যেন ভিন্ন খাতে পরিচালিত না হয়, সে বিষয়ে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।
শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়া বলেন, জনগণের ভোটে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে শিক্ষক-কর্মচারীদের আর কোনো দাবি জানাতে হবে না।
সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেনসহ দলীয় ও শিক্ষক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!