চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলায় আবদুল হাকিম চৌধুরী (৫০) নামে বিএনপির এক কর্মীকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। আজ মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় মদুনাঘাট ব্রিজ সংলগ্ন হাটহাজারী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত হাকিম রাউজান উপজেলার বাগোয়ান ইউনিয়নের পাঁচখাইন এলাকার মৃত আলী মদন চৌধুরীর ছেলে। তিনি বিএনপি নেতা গিয়াসউদ্দিন কাদের চৌধুরীর অনুসারী ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, বিকেল পাঁচটার দিকে হাকিম তার ব্যক্তিগত গাড়িতে অপর এক ব্যক্তিকে সঙ্গে নিয়ে কাপ্তাই সড়ক হয়ে চট্টগ্রাম নগরের দিকে যাচ্ছিলেন। পথে মোটরসাইকেলে আসা কয়েকজন অস্ত্রধারী তাদের গাড়ির পিছু নেয়। পানি শোধনাগার এলাকায় পৌঁছালে দুর্বৃত্তরা গাড়ি লক্ষ্য করে গুলি চালায়। এতে হাকিম ও তার সঙ্গে থাকা ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হন। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে চট্টগ্রাম নগরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক হাকিমকে মৃত ঘোষণা করেন।
উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ফিরোজ আহম্মদ বলেন, ‘নিহত আবদুল হাকিম বিএনপির সমর্থক ও একজন ব্যবসায়ী ছিলেন। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে।’
একটি সূত্র জানিয়েছে, ১৯৯১ সাল থেকে হাকিম বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ২০২২ সালে আওয়ামী লীগ নেতা ও বাগোয়ান ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ভূপেষ বড়ুয়ার হাত ধরে আওয়ামী লীগে যোগ দিলেও গত আগস্টে সরকার পতনের পর আবারও বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় হন। তিনি কর্ণফুলী এলাকায় অবৈধ বালু ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বলেও জানা গেছে।
রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, ‘ঘটনাস্থল হাটহাজারী ও রাউজান থানার সীমান্ত এলাকায়। দুই থানার পুলিশ যৌথভাবে খুনিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালাচ্ছে।’
চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলায় আবদুল হাকিম চৌধুরী (৫০) নামে বিএনপির এক কর্মীকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। আজ মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় মদুনাঘাট ব্রিজ সংলগ্ন হাটহাজারী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত হাকিম রাউজান উপজেলার বাগোয়ান ইউনিয়নের পাঁচখাইন এলাকার মৃত আলী মদন চৌধুরীর ছেলে। তিনি বিএনপি নেতা গিয়াসউদ্দিন কাদের চৌধুরীর অনুসারী ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, বিকেল পাঁচটার দিকে হাকিম তার ব্যক্তিগত গাড়িতে অপর এক ব্যক্তিকে সঙ্গে নিয়ে কাপ্তাই সড়ক হয়ে চট্টগ্রাম নগরের দিকে যাচ্ছিলেন। পথে মোটরসাইকেলে আসা কয়েকজন অস্ত্রধারী তাদের গাড়ির পিছু নেয়। পানি শোধনাগার এলাকায় পৌঁছালে দুর্বৃত্তরা গাড়ি লক্ষ্য করে গুলি চালায়। এতে হাকিম ও তার সঙ্গে থাকা ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হন। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে চট্টগ্রাম নগরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক হাকিমকে মৃত ঘোষণা করেন।
উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ফিরোজ আহম্মদ বলেন, ‘নিহত আবদুল হাকিম বিএনপির সমর্থক ও একজন ব্যবসায়ী ছিলেন। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে।’
একটি সূত্র জানিয়েছে, ১৯৯১ সাল থেকে হাকিম বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ২০২২ সালে আওয়ামী লীগ নেতা ও বাগোয়ান ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ভূপেষ বড়ুয়ার হাত ধরে আওয়ামী লীগে যোগ দিলেও গত আগস্টে সরকার পতনের পর আবারও বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় হন। তিনি কর্ণফুলী এলাকায় অবৈধ বালু ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বলেও জানা গেছে।
রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, ‘ঘটনাস্থল হাটহাজারী ও রাউজান থানার সীমান্ত এলাকায়। দুই থানার পুলিশ যৌথভাবে খুনিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালাচ্ছে।’
চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলায় আবদুল হাকিম চৌধুরী (৫০) নামে বিএনপির এক কর্মীকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। আজ মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় মদুনাঘাট ব্রিজ সংলগ্ন হাটহাজারী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত হাকিম রাউজান উপজেলার বাগোয়ান ইউনিয়নের পাঁচখাইন এলাকার মৃত আলী মদন চৌধুরীর ছেলে। তিনি বিএনপি নেতা গিয়াসউদ্দিন কাদের চৌধুরীর অনুসারী ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, বিকেল পাঁচটার দিকে হাকিম তার ব্যক্তিগত গাড়িতে অপর এক ব্যক্তিকে সঙ্গে নিয়ে কাপ্তাই সড়ক হয়ে চট্টগ্রাম নগরের দিকে যাচ্ছিলেন। পথে মোটরসাইকেলে আসা কয়েকজন অস্ত্রধারী তাদের গাড়ির পিছু নেয়। পানি শোধনাগার এলাকায় পৌঁছালে দুর্বৃত্তরা গাড়ি লক্ষ্য করে গুলি চালায়। এতে হাকিম ও তার সঙ্গে থাকা ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হন। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে চট্টগ্রাম নগরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক হাকিমকে মৃত ঘোষণা করেন।
উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ফিরোজ আহম্মদ বলেন, ‘নিহত আবদুল হাকিম বিএনপির সমর্থক ও একজন ব্যবসায়ী ছিলেন। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে।’
একটি সূত্র জানিয়েছে, ১৯৯১ সাল থেকে হাকিম বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ২০২২ সালে আওয়ামী লীগ নেতা ও বাগোয়ান ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ভূপেষ বড়ুয়ার হাত ধরে আওয়ামী লীগে যোগ দিলেও গত আগস্টে সরকার পতনের পর আবারও বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় হন। তিনি কর্ণফুলী এলাকায় অবৈধ বালু ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বলেও জানা গেছে।
রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, ‘ঘটনাস্থল হাটহাজারী ও রাউজান থানার সীমান্ত এলাকায়। দুই থানার পুলিশ যৌথভাবে খুনিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালাচ্ছে।’
চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলায় আবদুল হাকিম চৌধুরী (৫০) নামে বিএনপির এক কর্মীকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। আজ মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় মদুনাঘাট ব্রিজ সংলগ্ন হাটহাজারী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত হাকিম রাউজান উপজেলার বাগোয়ান ইউনিয়নের পাঁচখাইন এলাকার মৃত আলী মদন চৌধুরীর ছেলে। তিনি বিএনপি নেতা গিয়াসউদ্দিন কাদের চৌধুরীর অনুসারী ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, বিকেল পাঁচটার দিকে হাকিম তার ব্যক্তিগত গাড়িতে অপর এক ব্যক্তিকে সঙ্গে নিয়ে কাপ্তাই সড়ক হয়ে চট্টগ্রাম নগরের দিকে যাচ্ছিলেন। পথে মোটরসাইকেলে আসা কয়েকজন অস্ত্রধারী তাদের গাড়ির পিছু নেয়। পানি শোধনাগার এলাকায় পৌঁছালে দুর্বৃত্তরা গাড়ি লক্ষ্য করে গুলি চালায়। এতে হাকিম ও তার সঙ্গে থাকা ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হন। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে চট্টগ্রাম নগরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক হাকিমকে মৃত ঘোষণা করেন।
উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ফিরোজ আহম্মদ বলেন, ‘নিহত আবদুল হাকিম বিএনপির সমর্থক ও একজন ব্যবসায়ী ছিলেন। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে।’
একটি সূত্র জানিয়েছে, ১৯৯১ সাল থেকে হাকিম বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ২০২২ সালে আওয়ামী লীগ নেতা ও বাগোয়ান ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ভূপেষ বড়ুয়ার হাত ধরে আওয়ামী লীগে যোগ দিলেও গত আগস্টে সরকার পতনের পর আবারও বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় হন। তিনি কর্ণফুলী এলাকায় অবৈধ বালু ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বলেও জানা গেছে।
রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, ‘ঘটনাস্থল হাটহাজারী ও রাউজান থানার সীমান্ত এলাকায়। দুই থানার পুলিশ যৌথভাবে খুনিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালাচ্ছে।’
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!