সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের। ছবি : সংগৃহীত
যুক্তরাষ্ট্রের জাতিসংঘ অধিবেশন শেষে দেশে ফেরেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। দেশে ফেরার পর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের তিনি জানান, আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনে কোনো শঙ্কা দেখছেন না। তবে প্রয়োজনীয় সংস্কার না করে নির্বাচন হলে তা প্রশ্নবিদ্ধ হবে বলে সতর্ক করেন তিনি।
জামায়াত নেতা বলেন, ‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখি না। তবে নির্বাচন যেন গ্রহণযোগ্য হয়, সেই ব্যাপারে সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই। নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন জরুরি। প্রয়োজনীয় সংস্কার না করলে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে।’
চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতে হওয়া দরকার। একটি গণতান্ত্রিক, জনগণের প্রতিনিধিত্বমূলক সরকার দেশের জন্য অত্যন্ত জরুরি। অতীতের অভিজ্ঞতা বলে, সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনই সমস্যার সমাধান দিতে পারে।’
ভারতে অবস্থানের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মো. তাহের বলেন, ‘আমি জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে গিয়েছিলাম। চিকিৎসার জন্যও কিছু সময় ছিল। আমার নামে গুজব ছড়ানো হচ্ছে, যা ভিত্তিহীন। এখন এআই দিয়ে যে কোনো ভিডিও বানানো সম্ভব, মানুষ এসব বোঝে।’
৮০তম জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশের সরকারি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পাঁচ রাজনৈতিক নেতা নিউইয়র্কে যান। তারা হলেন: বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন, এনসিপির প্রথম সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ড. তাসনিম জারা।
এছাড়া জামায়াত নেতা মোহাম্মদ নকিবুর রহমান যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রতিনিধিদলের সঙ্গে যোগ দেন।
সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের। ছবি : সংগৃহীত
যুক্তরাষ্ট্রের জাতিসংঘ অধিবেশন শেষে দেশে ফেরেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। দেশে ফেরার পর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের তিনি জানান, আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনে কোনো শঙ্কা দেখছেন না। তবে প্রয়োজনীয় সংস্কার না করে নির্বাচন হলে তা প্রশ্নবিদ্ধ হবে বলে সতর্ক করেন তিনি।
জামায়াত নেতা বলেন, ‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখি না। তবে নির্বাচন যেন গ্রহণযোগ্য হয়, সেই ব্যাপারে সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই। নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন জরুরি। প্রয়োজনীয় সংস্কার না করলে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে।’
চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতে হওয়া দরকার। একটি গণতান্ত্রিক, জনগণের প্রতিনিধিত্বমূলক সরকার দেশের জন্য অত্যন্ত জরুরি। অতীতের অভিজ্ঞতা বলে, সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনই সমস্যার সমাধান দিতে পারে।’
ভারতে অবস্থানের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মো. তাহের বলেন, ‘আমি জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে গিয়েছিলাম। চিকিৎসার জন্যও কিছু সময় ছিল। আমার নামে গুজব ছড়ানো হচ্ছে, যা ভিত্তিহীন। এখন এআই দিয়ে যে কোনো ভিডিও বানানো সম্ভব, মানুষ এসব বোঝে।’
৮০তম জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশের সরকারি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পাঁচ রাজনৈতিক নেতা নিউইয়র্কে যান। তারা হলেন: বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন, এনসিপির প্রথম সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ড. তাসনিম জারা।
এছাড়া জামায়াত নেতা মোহাম্মদ নকিবুর রহমান যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রতিনিধিদলের সঙ্গে যোগ দেন।
সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের। ছবি : সংগৃহীত
যুক্তরাষ্ট্রের জাতিসংঘ অধিবেশন শেষে দেশে ফেরেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। দেশে ফেরার পর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের তিনি জানান, আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনে কোনো শঙ্কা দেখছেন না। তবে প্রয়োজনীয় সংস্কার না করে নির্বাচন হলে তা প্রশ্নবিদ্ধ হবে বলে সতর্ক করেন তিনি।
জামায়াত নেতা বলেন, ‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখি না। তবে নির্বাচন যেন গ্রহণযোগ্য হয়, সেই ব্যাপারে সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই। নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন জরুরি। প্রয়োজনীয় সংস্কার না করলে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে।’
চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতে হওয়া দরকার। একটি গণতান্ত্রিক, জনগণের প্রতিনিধিত্বমূলক সরকার দেশের জন্য অত্যন্ত জরুরি। অতীতের অভিজ্ঞতা বলে, সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনই সমস্যার সমাধান দিতে পারে।’
ভারতে অবস্থানের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মো. তাহের বলেন, ‘আমি জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে গিয়েছিলাম। চিকিৎসার জন্যও কিছু সময় ছিল। আমার নামে গুজব ছড়ানো হচ্ছে, যা ভিত্তিহীন। এখন এআই দিয়ে যে কোনো ভিডিও বানানো সম্ভব, মানুষ এসব বোঝে।’
৮০তম জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশের সরকারি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পাঁচ রাজনৈতিক নেতা নিউইয়র্কে যান। তারা হলেন: বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন, এনসিপির প্রথম সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ড. তাসনিম জারা।
এছাড়া জামায়াত নেতা মোহাম্মদ নকিবুর রহমান যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রতিনিধিদলের সঙ্গে যোগ দেন।
সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের। ছবি : সংগৃহীত
যুক্তরাষ্ট্রের জাতিসংঘ অধিবেশন শেষে দেশে ফেরেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। দেশে ফেরার পর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের তিনি জানান, আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনে কোনো শঙ্কা দেখছেন না। তবে প্রয়োজনীয় সংস্কার না করে নির্বাচন হলে তা প্রশ্নবিদ্ধ হবে বলে সতর্ক করেন তিনি।
জামায়াত নেতা বলেন, ‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখি না। তবে নির্বাচন যেন গ্রহণযোগ্য হয়, সেই ব্যাপারে সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই। নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন জরুরি। প্রয়োজনীয় সংস্কার না করলে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে।’
চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতে হওয়া দরকার। একটি গণতান্ত্রিক, জনগণের প্রতিনিধিত্বমূলক সরকার দেশের জন্য অত্যন্ত জরুরি। অতীতের অভিজ্ঞতা বলে, সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনই সমস্যার সমাধান দিতে পারে।’
ভারতে অবস্থানের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মো. তাহের বলেন, ‘আমি জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে গিয়েছিলাম। চিকিৎসার জন্যও কিছু সময় ছিল। আমার নামে গুজব ছড়ানো হচ্ছে, যা ভিত্তিহীন। এখন এআই দিয়ে যে কোনো ভিডিও বানানো সম্ভব, মানুষ এসব বোঝে।’
৮০তম জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশের সরকারি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পাঁচ রাজনৈতিক নেতা নিউইয়র্কে যান। তারা হলেন: বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন, এনসিপির প্রথম সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ড. তাসনিম জারা।
এছাড়া জামায়াত নেতা মোহাম্মদ নকিবুর রহমান যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রতিনিধিদলের সঙ্গে যোগ দেন।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!