আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন দেশের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, রাষ্ট্রদূতরা যে কারও বাসায় যেতে পারেন-এতে কোনো সমস্যা নেই।
বুধবার (৮ অক্টোবর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘তারা (রাষ্ট্রদূতরা) একজন ব্যক্তির বাসায় গিয়েছেন। যদি তিনি অপরাধী হতেন, তাহলে অবশ্যই তাকে হেফাজতে নেওয়া হতো। এমন কিছু হয়নি।’
তিনি আরও বলেন, ‘রাষ্ট্রদূতরা চাইলে যে কারও সঙ্গে দেখা করতে পারেন। সেখানে তারা কী নিয়ে আলোচনা করেছেন, তা নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে। তবে এ ধরনের সাক্ষাতে সরকারের কোনো আপত্তি নেই।’
জাতিসংঘের ৮১তম সাধারণ পরিষদের সভাপতি পদে নির্বাচনের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ফিলিস্তিনের বিপক্ষে কোনো অবস্থান নেবে না।’
এছাড়া ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রির সাম্প্রতিক মন্তব্য প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘নির্বাচনের মাধ্যমে যে সরকারই আসুক, ভারতের সঙ্গে তারা কাজ করবে-এটি ভারতের নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি। এটি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে কোনো হস্তক্ষেপ নয়।’
প্রসঙ্গত, সোমবার (৬ অক্টোবর) রাজধানীর গুলশানে সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন দেশের রাষ্ট্রদূত গোপন বৈঠক করেন বলে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত নরওয়ের রাষ্ট্রদূত হ্যাকন আরাল্ড গুলব্রানসেন, সুইডেনের রাষ্ট্রদূত নিকোলাস লিনাস রাগনার উইকস এবং ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত ক্রিশ্চিয়ান ব্রিক্স মলার।
আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন দেশের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, রাষ্ট্রদূতরা যে কারও বাসায় যেতে পারেন-এতে কোনো সমস্যা নেই।
বুধবার (৮ অক্টোবর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘তারা (রাষ্ট্রদূতরা) একজন ব্যক্তির বাসায় গিয়েছেন। যদি তিনি অপরাধী হতেন, তাহলে অবশ্যই তাকে হেফাজতে নেওয়া হতো। এমন কিছু হয়নি।’
তিনি আরও বলেন, ‘রাষ্ট্রদূতরা চাইলে যে কারও সঙ্গে দেখা করতে পারেন। সেখানে তারা কী নিয়ে আলোচনা করেছেন, তা নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে। তবে এ ধরনের সাক্ষাতে সরকারের কোনো আপত্তি নেই।’
জাতিসংঘের ৮১তম সাধারণ পরিষদের সভাপতি পদে নির্বাচনের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ফিলিস্তিনের বিপক্ষে কোনো অবস্থান নেবে না।’
এছাড়া ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রির সাম্প্রতিক মন্তব্য প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘নির্বাচনের মাধ্যমে যে সরকারই আসুক, ভারতের সঙ্গে তারা কাজ করবে-এটি ভারতের নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি। এটি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে কোনো হস্তক্ষেপ নয়।’
প্রসঙ্গত, সোমবার (৬ অক্টোবর) রাজধানীর গুলশানে সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন দেশের রাষ্ট্রদূত গোপন বৈঠক করেন বলে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত নরওয়ের রাষ্ট্রদূত হ্যাকন আরাল্ড গুলব্রানসেন, সুইডেনের রাষ্ট্রদূত নিকোলাস লিনাস রাগনার উইকস এবং ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত ক্রিশ্চিয়ান ব্রিক্স মলার।
আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন দেশের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, রাষ্ট্রদূতরা যে কারও বাসায় যেতে পারেন-এতে কোনো সমস্যা নেই।
বুধবার (৮ অক্টোবর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘তারা (রাষ্ট্রদূতরা) একজন ব্যক্তির বাসায় গিয়েছেন। যদি তিনি অপরাধী হতেন, তাহলে অবশ্যই তাকে হেফাজতে নেওয়া হতো। এমন কিছু হয়নি।’
তিনি আরও বলেন, ‘রাষ্ট্রদূতরা চাইলে যে কারও সঙ্গে দেখা করতে পারেন। সেখানে তারা কী নিয়ে আলোচনা করেছেন, তা নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে। তবে এ ধরনের সাক্ষাতে সরকারের কোনো আপত্তি নেই।’
জাতিসংঘের ৮১তম সাধারণ পরিষদের সভাপতি পদে নির্বাচনের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ফিলিস্তিনের বিপক্ষে কোনো অবস্থান নেবে না।’
এছাড়া ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রির সাম্প্রতিক মন্তব্য প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘নির্বাচনের মাধ্যমে যে সরকারই আসুক, ভারতের সঙ্গে তারা কাজ করবে-এটি ভারতের নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি। এটি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে কোনো হস্তক্ষেপ নয়।’
প্রসঙ্গত, সোমবার (৬ অক্টোবর) রাজধানীর গুলশানে সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন দেশের রাষ্ট্রদূত গোপন বৈঠক করেন বলে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত নরওয়ের রাষ্ট্রদূত হ্যাকন আরাল্ড গুলব্রানসেন, সুইডেনের রাষ্ট্রদূত নিকোলাস লিনাস রাগনার উইকস এবং ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত ক্রিশ্চিয়ান ব্রিক্স মলার।
আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন দেশের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, রাষ্ট্রদূতরা যে কারও বাসায় যেতে পারেন-এতে কোনো সমস্যা নেই।
বুধবার (৮ অক্টোবর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘তারা (রাষ্ট্রদূতরা) একজন ব্যক্তির বাসায় গিয়েছেন। যদি তিনি অপরাধী হতেন, তাহলে অবশ্যই তাকে হেফাজতে নেওয়া হতো। এমন কিছু হয়নি।’
তিনি আরও বলেন, ‘রাষ্ট্রদূতরা চাইলে যে কারও সঙ্গে দেখা করতে পারেন। সেখানে তারা কী নিয়ে আলোচনা করেছেন, তা নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে। তবে এ ধরনের সাক্ষাতে সরকারের কোনো আপত্তি নেই।’
জাতিসংঘের ৮১তম সাধারণ পরিষদের সভাপতি পদে নির্বাচনের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ফিলিস্তিনের বিপক্ষে কোনো অবস্থান নেবে না।’
এছাড়া ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রির সাম্প্রতিক মন্তব্য প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘নির্বাচনের মাধ্যমে যে সরকারই আসুক, ভারতের সঙ্গে তারা কাজ করবে-এটি ভারতের নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি। এটি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে কোনো হস্তক্ষেপ নয়।’
প্রসঙ্গত, সোমবার (৬ অক্টোবর) রাজধানীর গুলশানে সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন দেশের রাষ্ট্রদূত গোপন বৈঠক করেন বলে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত নরওয়ের রাষ্ট্রদূত হ্যাকন আরাল্ড গুলব্রানসেন, সুইডেনের রাষ্ট্রদূত নিকোলাস লিনাস রাগনার উইকস এবং ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত ক্রিশ্চিয়ান ব্রিক্স মলার।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!