জুলাই মাসের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত একটি হত্যা মামলায় রিমান্ড শুনানির সময় সাবেক মন্ত্রী দীপু মনি আদালতে প্রশ্ন তোলেন, ‘আমাদের কি মরে প্রমাণ করতে হবে যে আমরা অসুস্থ?’
আজ সোমবার (৬ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরিফুর রহমানের আদালতে তাকে হাজির করা হয়। মামলাটি গত বছর শাহবাগ থানার ঝুট ব্যবসায়ী মনির হোসেন হত্যার ঘটনায় দায়ের করা হয়। তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মাইনুল ইসলাম খান পুলক দীপু মনির ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। অন্যদিকে, দীপু মনির আইনজীবী রিমান্ড বাতিল করে জামিনের আবেদন করেন।
শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, দীপু মনি বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের মন্ত্রী ছিলেন এবং জুলাই আন্দোলনে ছাত্র-জনতাকে হত্যার জন্য সরাসরি সহযোগিতা করেছেন। এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে তার প্রত্যক্ষ সম্পৃক্ততা উদঘাটনের জন্য তাকে রিমান্ডে নেওয়া প্রয়োজন।
আইনজীবী পক্ষ দাবি করেন, দীপু মনি একজন নারী এবং সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার সঙ্গে হত্যাকাণ্ডের কোনো সম্পর্ক নেই, এবং এটি হয়রানিমূলক মামলা। এছাড়াও, আগেও তাকে রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে, তাই নতুন রিমান্ডের কোনো যৌক্তিকতা নেই।
দীপু মনি আদালতের অনুমতি নিয়ে বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন অসুস্থ। কারাগারে পর্যাপ্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই। সাবেক মন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন চারবার হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর মারা গেছেন। আমাদেরও কি মরে প্রমাণ করতে হবে যে আমরা অসুস্থ?’
জুলাই মাসের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত একটি হত্যা মামলায় রিমান্ড শুনানির সময় সাবেক মন্ত্রী দীপু মনি আদালতে প্রশ্ন তোলেন, ‘আমাদের কি মরে প্রমাণ করতে হবে যে আমরা অসুস্থ?’
আজ সোমবার (৬ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরিফুর রহমানের আদালতে তাকে হাজির করা হয়। মামলাটি গত বছর শাহবাগ থানার ঝুট ব্যবসায়ী মনির হোসেন হত্যার ঘটনায় দায়ের করা হয়। তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মাইনুল ইসলাম খান পুলক দীপু মনির ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। অন্যদিকে, দীপু মনির আইনজীবী রিমান্ড বাতিল করে জামিনের আবেদন করেন।
শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, দীপু মনি বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের মন্ত্রী ছিলেন এবং জুলাই আন্দোলনে ছাত্র-জনতাকে হত্যার জন্য সরাসরি সহযোগিতা করেছেন। এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে তার প্রত্যক্ষ সম্পৃক্ততা উদঘাটনের জন্য তাকে রিমান্ডে নেওয়া প্রয়োজন।
আইনজীবী পক্ষ দাবি করেন, দীপু মনি একজন নারী এবং সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার সঙ্গে হত্যাকাণ্ডের কোনো সম্পর্ক নেই, এবং এটি হয়রানিমূলক মামলা। এছাড়াও, আগেও তাকে রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে, তাই নতুন রিমান্ডের কোনো যৌক্তিকতা নেই।
দীপু মনি আদালতের অনুমতি নিয়ে বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন অসুস্থ। কারাগারে পর্যাপ্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই। সাবেক মন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন চারবার হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর মারা গেছেন। আমাদেরও কি মরে প্রমাণ করতে হবে যে আমরা অসুস্থ?’
জুলাই মাসের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত একটি হত্যা মামলায় রিমান্ড শুনানির সময় সাবেক মন্ত্রী দীপু মনি আদালতে প্রশ্ন তোলেন, ‘আমাদের কি মরে প্রমাণ করতে হবে যে আমরা অসুস্থ?’
আজ সোমবার (৬ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরিফুর রহমানের আদালতে তাকে হাজির করা হয়। মামলাটি গত বছর শাহবাগ থানার ঝুট ব্যবসায়ী মনির হোসেন হত্যার ঘটনায় দায়ের করা হয়। তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মাইনুল ইসলাম খান পুলক দীপু মনির ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। অন্যদিকে, দীপু মনির আইনজীবী রিমান্ড বাতিল করে জামিনের আবেদন করেন।
শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, দীপু মনি বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের মন্ত্রী ছিলেন এবং জুলাই আন্দোলনে ছাত্র-জনতাকে হত্যার জন্য সরাসরি সহযোগিতা করেছেন। এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে তার প্রত্যক্ষ সম্পৃক্ততা উদঘাটনের জন্য তাকে রিমান্ডে নেওয়া প্রয়োজন।
আইনজীবী পক্ষ দাবি করেন, দীপু মনি একজন নারী এবং সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার সঙ্গে হত্যাকাণ্ডের কোনো সম্পর্ক নেই, এবং এটি হয়রানিমূলক মামলা। এছাড়াও, আগেও তাকে রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে, তাই নতুন রিমান্ডের কোনো যৌক্তিকতা নেই।
দীপু মনি আদালতের অনুমতি নিয়ে বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন অসুস্থ। কারাগারে পর্যাপ্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই। সাবেক মন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন চারবার হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর মারা গেছেন। আমাদেরও কি মরে প্রমাণ করতে হবে যে আমরা অসুস্থ?’
জুলাই মাসের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত একটি হত্যা মামলায় রিমান্ড শুনানির সময় সাবেক মন্ত্রী দীপু মনি আদালতে প্রশ্ন তোলেন, ‘আমাদের কি মরে প্রমাণ করতে হবে যে আমরা অসুস্থ?’
আজ সোমবার (৬ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরিফুর রহমানের আদালতে তাকে হাজির করা হয়। মামলাটি গত বছর শাহবাগ থানার ঝুট ব্যবসায়ী মনির হোসেন হত্যার ঘটনায় দায়ের করা হয়। তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মাইনুল ইসলাম খান পুলক দীপু মনির ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। অন্যদিকে, দীপু মনির আইনজীবী রিমান্ড বাতিল করে জামিনের আবেদন করেন।
শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, দীপু মনি বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের মন্ত্রী ছিলেন এবং জুলাই আন্দোলনে ছাত্র-জনতাকে হত্যার জন্য সরাসরি সহযোগিতা করেছেন। এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে তার প্রত্যক্ষ সম্পৃক্ততা উদঘাটনের জন্য তাকে রিমান্ডে নেওয়া প্রয়োজন।
আইনজীবী পক্ষ দাবি করেন, দীপু মনি একজন নারী এবং সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার সঙ্গে হত্যাকাণ্ডের কোনো সম্পর্ক নেই, এবং এটি হয়রানিমূলক মামলা। এছাড়াও, আগেও তাকে রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে, তাই নতুন রিমান্ডের কোনো যৌক্তিকতা নেই।
দীপু মনি আদালতের অনুমতি নিয়ে বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন অসুস্থ। কারাগারে পর্যাপ্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই। সাবেক মন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন চারবার হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর মারা গেছেন। আমাদেরও কি মরে প্রমাণ করতে হবে যে আমরা অসুস্থ?’
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!