আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচনে বিএনপি বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। যুক্তরাজ্যভিত্তিক প্রভাবশালী গণমাধ্যম ফিনান্সিয়াল টাইমস–কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘আমরা আত্মবিশ্বাসী, আমরা জিতব। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, আমরা এককভাবে সরকার গঠনের অবস্থানে আছি।’
সোমবার (৬ অক্টোবর) প্রকাশিত এই সাক্ষাৎকারে তারেক রহমান জানান, তিনি শিগগিরই দেশে ফিরবেন এবং নির্বাচনে অংশ নেবেন। তার ভাষায়, ‘আমি মনে করি, আমার বাংলাদেশে ফেরার সময়টি খুব কাছাকাছি।’
বিএনপি নেতা বলেন, ‘শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী শাসনের পতনের পর ছাত্র–নেতৃত্বাধীন বিপ্লব সম্পূর্ণভাবে বাস্তবায়িত হতে হলে একটি অবাধ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন জরুরি। তিনি দাবি করেন, “আওয়ামী লীগ একটি ফ্যাসিবাদী দল।’
তারেক রহমান আরও বলেন, বিএনপি অন্যান্য দলের সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে সরকার গঠনে আগ্রহী, যার মধ্যে গত বছরের অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া ছাত্রনেতাদের গড়া নতুন রাজনৈতিক দলও থাকবে। “আমরা তাদের রাজনীতিতে স্বাগত জানাব। তারা তরুণ, তাদের ভবিষ্যৎ আছে,’ যোগ করেন তিনি।
অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরে তারেক রহমান জানান, নতুন বিএনপি সরকার রপ্তানি পোশাক খাতের বাইরে গিয়ে অ্যামাজন, ইবে, আলিবাবার মতো আন্তর্জাতিক অনলাইন খুচরা বিক্রেতাদের জন্য বাংলাদেশকে একটি ‘সরবরাহ কেন্দ্র’ হিসেবে গড়ে তুলবে।
ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক বিষয়ে তিনি বলেন, নতুন সরকার ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ নীতি অনুসরণ করবে। তার ভাষায়, ‘এখন পর্যন্ত সম্পর্ক একতরফা ছিল। ভবিষ্যতে তা সমতার ভিত্তিতে হবে।’
২০০৮ সাল থেকে যুক্তরাজ্যে নির্বাসিত অবস্থায় থাকা তারেক রহমান নিজের বিরুদ্ধে আনা দুর্নীতির অভিযোগকে রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে দাবি করেছেন। তিনি আরও বলেন, বিএনপি প্রতিশোধের রাজনীতি বন্ধে কাজ করছে এবং গত আগস্ট থেকে এ পর্যন্ত সাত হাজার নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে অন্যায় আচরণের দায়ে ব্যবস্থা নিয়েছে।
তবে আওয়ামী লীগকে ভবিষ্যতে রাজনীতিতে ফেরার অনুমতি দেওয়া হবে কি না—এই প্রশ্নে সরাসরি কোনো মন্তব্য করেননি তিনি। তার ভাষায়, ‘যদি তারা অপরাধী হিসেবে দোষী সাব্যস্ত হয়, তাহলে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার নৈতিক অধিকার তাদের কীভাবে থাকতে পারে?’
বিশ্লেষকদের মতে, এই সাক্ষাৎকারে তারেক রহমানের বক্তব্য বিএনপির আগাম নির্বাচনী অবস্থান ও সম্ভাব্য কৌশলের একটি ইঙ্গিত দিয়েছে।
আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচনে বিএনপি বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। যুক্তরাজ্যভিত্তিক প্রভাবশালী গণমাধ্যম ফিনান্সিয়াল টাইমস–কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘আমরা আত্মবিশ্বাসী, আমরা জিতব। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, আমরা এককভাবে সরকার গঠনের অবস্থানে আছি।’
সোমবার (৬ অক্টোবর) প্রকাশিত এই সাক্ষাৎকারে তারেক রহমান জানান, তিনি শিগগিরই দেশে ফিরবেন এবং নির্বাচনে অংশ নেবেন। তার ভাষায়, ‘আমি মনে করি, আমার বাংলাদেশে ফেরার সময়টি খুব কাছাকাছি।’
বিএনপি নেতা বলেন, ‘শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী শাসনের পতনের পর ছাত্র–নেতৃত্বাধীন বিপ্লব সম্পূর্ণভাবে বাস্তবায়িত হতে হলে একটি অবাধ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন জরুরি। তিনি দাবি করেন, “আওয়ামী লীগ একটি ফ্যাসিবাদী দল।’
তারেক রহমান আরও বলেন, বিএনপি অন্যান্য দলের সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে সরকার গঠনে আগ্রহী, যার মধ্যে গত বছরের অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া ছাত্রনেতাদের গড়া নতুন রাজনৈতিক দলও থাকবে। “আমরা তাদের রাজনীতিতে স্বাগত জানাব। তারা তরুণ, তাদের ভবিষ্যৎ আছে,’ যোগ করেন তিনি।
অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরে তারেক রহমান জানান, নতুন বিএনপি সরকার রপ্তানি পোশাক খাতের বাইরে গিয়ে অ্যামাজন, ইবে, আলিবাবার মতো আন্তর্জাতিক অনলাইন খুচরা বিক্রেতাদের জন্য বাংলাদেশকে একটি ‘সরবরাহ কেন্দ্র’ হিসেবে গড়ে তুলবে।
ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক বিষয়ে তিনি বলেন, নতুন সরকার ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ নীতি অনুসরণ করবে। তার ভাষায়, ‘এখন পর্যন্ত সম্পর্ক একতরফা ছিল। ভবিষ্যতে তা সমতার ভিত্তিতে হবে।’
২০০৮ সাল থেকে যুক্তরাজ্যে নির্বাসিত অবস্থায় থাকা তারেক রহমান নিজের বিরুদ্ধে আনা দুর্নীতির অভিযোগকে রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে দাবি করেছেন। তিনি আরও বলেন, বিএনপি প্রতিশোধের রাজনীতি বন্ধে কাজ করছে এবং গত আগস্ট থেকে এ পর্যন্ত সাত হাজার নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে অন্যায় আচরণের দায়ে ব্যবস্থা নিয়েছে।
তবে আওয়ামী লীগকে ভবিষ্যতে রাজনীতিতে ফেরার অনুমতি দেওয়া হবে কি না—এই প্রশ্নে সরাসরি কোনো মন্তব্য করেননি তিনি। তার ভাষায়, ‘যদি তারা অপরাধী হিসেবে দোষী সাব্যস্ত হয়, তাহলে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার নৈতিক অধিকার তাদের কীভাবে থাকতে পারে?’
বিশ্লেষকদের মতে, এই সাক্ষাৎকারে তারেক রহমানের বক্তব্য বিএনপির আগাম নির্বাচনী অবস্থান ও সম্ভাব্য কৌশলের একটি ইঙ্গিত দিয়েছে।
আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচনে বিএনপি বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। যুক্তরাজ্যভিত্তিক প্রভাবশালী গণমাধ্যম ফিনান্সিয়াল টাইমস–কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘আমরা আত্মবিশ্বাসী, আমরা জিতব। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, আমরা এককভাবে সরকার গঠনের অবস্থানে আছি।’
সোমবার (৬ অক্টোবর) প্রকাশিত এই সাক্ষাৎকারে তারেক রহমান জানান, তিনি শিগগিরই দেশে ফিরবেন এবং নির্বাচনে অংশ নেবেন। তার ভাষায়, ‘আমি মনে করি, আমার বাংলাদেশে ফেরার সময়টি খুব কাছাকাছি।’
বিএনপি নেতা বলেন, ‘শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী শাসনের পতনের পর ছাত্র–নেতৃত্বাধীন বিপ্লব সম্পূর্ণভাবে বাস্তবায়িত হতে হলে একটি অবাধ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন জরুরি। তিনি দাবি করেন, “আওয়ামী লীগ একটি ফ্যাসিবাদী দল।’
তারেক রহমান আরও বলেন, বিএনপি অন্যান্য দলের সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে সরকার গঠনে আগ্রহী, যার মধ্যে গত বছরের অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া ছাত্রনেতাদের গড়া নতুন রাজনৈতিক দলও থাকবে। “আমরা তাদের রাজনীতিতে স্বাগত জানাব। তারা তরুণ, তাদের ভবিষ্যৎ আছে,’ যোগ করেন তিনি।
অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরে তারেক রহমান জানান, নতুন বিএনপি সরকার রপ্তানি পোশাক খাতের বাইরে গিয়ে অ্যামাজন, ইবে, আলিবাবার মতো আন্তর্জাতিক অনলাইন খুচরা বিক্রেতাদের জন্য বাংলাদেশকে একটি ‘সরবরাহ কেন্দ্র’ হিসেবে গড়ে তুলবে।
ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক বিষয়ে তিনি বলেন, নতুন সরকার ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ নীতি অনুসরণ করবে। তার ভাষায়, ‘এখন পর্যন্ত সম্পর্ক একতরফা ছিল। ভবিষ্যতে তা সমতার ভিত্তিতে হবে।’
২০০৮ সাল থেকে যুক্তরাজ্যে নির্বাসিত অবস্থায় থাকা তারেক রহমান নিজের বিরুদ্ধে আনা দুর্নীতির অভিযোগকে রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে দাবি করেছেন। তিনি আরও বলেন, বিএনপি প্রতিশোধের রাজনীতি বন্ধে কাজ করছে এবং গত আগস্ট থেকে এ পর্যন্ত সাত হাজার নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে অন্যায় আচরণের দায়ে ব্যবস্থা নিয়েছে।
তবে আওয়ামী লীগকে ভবিষ্যতে রাজনীতিতে ফেরার অনুমতি দেওয়া হবে কি না—এই প্রশ্নে সরাসরি কোনো মন্তব্য করেননি তিনি। তার ভাষায়, ‘যদি তারা অপরাধী হিসেবে দোষী সাব্যস্ত হয়, তাহলে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার নৈতিক অধিকার তাদের কীভাবে থাকতে পারে?’
বিশ্লেষকদের মতে, এই সাক্ষাৎকারে তারেক রহমানের বক্তব্য বিএনপির আগাম নির্বাচনী অবস্থান ও সম্ভাব্য কৌশলের একটি ইঙ্গিত দিয়েছে।
আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচনে বিএনপি বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। যুক্তরাজ্যভিত্তিক প্রভাবশালী গণমাধ্যম ফিনান্সিয়াল টাইমস–কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘আমরা আত্মবিশ্বাসী, আমরা জিতব। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, আমরা এককভাবে সরকার গঠনের অবস্থানে আছি।’
সোমবার (৬ অক্টোবর) প্রকাশিত এই সাক্ষাৎকারে তারেক রহমান জানান, তিনি শিগগিরই দেশে ফিরবেন এবং নির্বাচনে অংশ নেবেন। তার ভাষায়, ‘আমি মনে করি, আমার বাংলাদেশে ফেরার সময়টি খুব কাছাকাছি।’
বিএনপি নেতা বলেন, ‘শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী শাসনের পতনের পর ছাত্র–নেতৃত্বাধীন বিপ্লব সম্পূর্ণভাবে বাস্তবায়িত হতে হলে একটি অবাধ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন জরুরি। তিনি দাবি করেন, “আওয়ামী লীগ একটি ফ্যাসিবাদী দল।’
তারেক রহমান আরও বলেন, বিএনপি অন্যান্য দলের সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে সরকার গঠনে আগ্রহী, যার মধ্যে গত বছরের অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া ছাত্রনেতাদের গড়া নতুন রাজনৈতিক দলও থাকবে। “আমরা তাদের রাজনীতিতে স্বাগত জানাব। তারা তরুণ, তাদের ভবিষ্যৎ আছে,’ যোগ করেন তিনি।
অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরে তারেক রহমান জানান, নতুন বিএনপি সরকার রপ্তানি পোশাক খাতের বাইরে গিয়ে অ্যামাজন, ইবে, আলিবাবার মতো আন্তর্জাতিক অনলাইন খুচরা বিক্রেতাদের জন্য বাংলাদেশকে একটি ‘সরবরাহ কেন্দ্র’ হিসেবে গড়ে তুলবে।
ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক বিষয়ে তিনি বলেন, নতুন সরকার ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ নীতি অনুসরণ করবে। তার ভাষায়, ‘এখন পর্যন্ত সম্পর্ক একতরফা ছিল। ভবিষ্যতে তা সমতার ভিত্তিতে হবে।’
২০০৮ সাল থেকে যুক্তরাজ্যে নির্বাসিত অবস্থায় থাকা তারেক রহমান নিজের বিরুদ্ধে আনা দুর্নীতির অভিযোগকে রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে দাবি করেছেন। তিনি আরও বলেন, বিএনপি প্রতিশোধের রাজনীতি বন্ধে কাজ করছে এবং গত আগস্ট থেকে এ পর্যন্ত সাত হাজার নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে অন্যায় আচরণের দায়ে ব্যবস্থা নিয়েছে।
তবে আওয়ামী লীগকে ভবিষ্যতে রাজনীতিতে ফেরার অনুমতি দেওয়া হবে কি না—এই প্রশ্নে সরাসরি কোনো মন্তব্য করেননি তিনি। তার ভাষায়, ‘যদি তারা অপরাধী হিসেবে দোষী সাব্যস্ত হয়, তাহলে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার নৈতিক অধিকার তাদের কীভাবে থাকতে পারে?’
বিশ্লেষকদের মতে, এই সাক্ষাৎকারে তারেক রহমানের বক্তব্য বিএনপির আগাম নির্বাচনী অবস্থান ও সম্ভাব্য কৌশলের একটি ইঙ্গিত দিয়েছে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!