
ভারত সফরের শুরুতেই অস্বস্তিকর অভিজ্ঞতার মুখে পড়েন আর্জেন্টাইন ফুটবল মহাতারকা লিওনেল মেসি। কলকাতায় তাকে দেখতে না পেয়ে দর্শকদের বিক্ষোভ ও বিশৃঙ্খলার ঘটনা ঘটলেও, কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে হায়দরাবাদে সম্পূর্ণ ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে। সেখানে দর্শকদের ভালোবাসা ও উচ্ছ্বাসে সিক্ত হয়েছেন মেসি।
শনিবার (১৩ নভেম্বর) সকালে কলকাতার সল্টলেকের যুবভারতী স্টেডিয়ামে টিকিট কেটে উপস্থিত হয়েও মেসির দেখা পাননি অনেক দর্শক। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে গ্যালারি থেকে পানির বোতল ও চেয়ার ছোড়েন তারা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে শক্তি প্রয়োগ করতে হয়।
কলকাতার পর্ব শেষ করে একই দিন দুপুরে হায়দরাবাদের উদ্দেশে রওনা দেন ইন্টার মায়ামির তারকারা। বিকেল সাড়ে ৫টার পর শহরটিতে পৌঁছান লিওনেল মেসি, লুইস সুয়ারেজ ও রদ্রিগো ডি পল। রাত ৮টার দিকে তারা পৌঁছান উপল স্টেডিয়ামে। সফর ঘিরে হায়দরাবাদে ছিল কঠোর নিরাপত্তা ও সুসংগঠিত ব্যবস্থাপনা।
স্টেডিয়ামে প্রবেশের সময় একটি প্রদর্শনী ফুটবল ম্যাচ চলছিল। ভিভিআইপি বক্সে দাঁড়িয়ে সতীর্থ সুয়ারেজ ও ডি পলকে সঙ্গে নিয়ে ম্যাচটি উপভোগ করেন মেসি। খেলা শেষে মাঠে নামতেই ‘মেসি–মেসি’ স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে গ্যালারি।
হাত নেড়ে দর্শকদের অভিবাদন জানিয়ে মাঠ প্রদক্ষিণ করেন মেসিসহ তারকারা। কলকাতার অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে এখানে দর্শকদের সঙ্গে মেসির নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রাখা হয়।
পরবর্তীতে একটি অস্থায়ী মঞ্চে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে অংশ নেন মেসি। এ সময় মেসি ও সুয়ারেজের হাতে স্মারক তুলে দেন রাহুল গান্ধী। পরে প্রদর্শনী ম্যাচের বিজয়ী দলের হাতে ‘গোট কাপ’ ট্রফি তুলে দেন আর্জেন্টাইন অধিনায়ক।
ভক্তদের ভালোবাসায় আপ্লুত মেসি বলেন, ‘ভারতে আসতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। আপনাদের ভালোবাসায় আমি সত্যিই অভিভূত। এই অভ্যর্থনা আমার জন্য অকল্পনীয় এবং তা চিরদিন মনে থাকবে।’

ভারত সফরের শুরুতেই অস্বস্তিকর অভিজ্ঞতার মুখে পড়েন আর্জেন্টাইন ফুটবল মহাতারকা লিওনেল মেসি। কলকাতায় তাকে দেখতে না পেয়ে দর্শকদের বিক্ষোভ ও বিশৃঙ্খলার ঘটনা ঘটলেও, কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে হায়দরাবাদে সম্পূর্ণ ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে। সেখানে দর্শকদের ভালোবাসা ও উচ্ছ্বাসে সিক্ত হয়েছেন মেসি।
শনিবার (১৩ নভেম্বর) সকালে কলকাতার সল্টলেকের যুবভারতী স্টেডিয়ামে টিকিট কেটে উপস্থিত হয়েও মেসির দেখা পাননি অনেক দর্শক। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে গ্যালারি থেকে পানির বোতল ও চেয়ার ছোড়েন তারা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে শক্তি প্রয়োগ করতে হয়।
কলকাতার পর্ব শেষ করে একই দিন দুপুরে হায়দরাবাদের উদ্দেশে রওনা দেন ইন্টার মায়ামির তারকারা। বিকেল সাড়ে ৫টার পর শহরটিতে পৌঁছান লিওনেল মেসি, লুইস সুয়ারেজ ও রদ্রিগো ডি পল। রাত ৮টার দিকে তারা পৌঁছান উপল স্টেডিয়ামে। সফর ঘিরে হায়দরাবাদে ছিল কঠোর নিরাপত্তা ও সুসংগঠিত ব্যবস্থাপনা।
স্টেডিয়ামে প্রবেশের সময় একটি প্রদর্শনী ফুটবল ম্যাচ চলছিল। ভিভিআইপি বক্সে দাঁড়িয়ে সতীর্থ সুয়ারেজ ও ডি পলকে সঙ্গে নিয়ে ম্যাচটি উপভোগ করেন মেসি। খেলা শেষে মাঠে নামতেই ‘মেসি–মেসি’ স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে গ্যালারি।
হাত নেড়ে দর্শকদের অভিবাদন জানিয়ে মাঠ প্রদক্ষিণ করেন মেসিসহ তারকারা। কলকাতার অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে এখানে দর্শকদের সঙ্গে মেসির নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রাখা হয়।
পরবর্তীতে একটি অস্থায়ী মঞ্চে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে অংশ নেন মেসি। এ সময় মেসি ও সুয়ারেজের হাতে স্মারক তুলে দেন রাহুল গান্ধী। পরে প্রদর্শনী ম্যাচের বিজয়ী দলের হাতে ‘গোট কাপ’ ট্রফি তুলে দেন আর্জেন্টাইন অধিনায়ক।
ভক্তদের ভালোবাসায় আপ্লুত মেসি বলেন, ‘ভারতে আসতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। আপনাদের ভালোবাসায় আমি সত্যিই অভিভূত। এই অভ্যর্থনা আমার জন্য অকল্পনীয় এবং তা চিরদিন মনে থাকবে।’

ভারত সফরের শুরুতেই অস্বস্তিকর অভিজ্ঞতার মুখে পড়েন আর্জেন্টাইন ফুটবল মহাতারকা লিওনেল মেসি। কলকাতায় তাকে দেখতে না পেয়ে দর্শকদের বিক্ষোভ ও বিশৃঙ্খলার ঘটনা ঘটলেও, কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে হায়দরাবাদে সম্পূর্ণ ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে। সেখানে দর্শকদের ভালোবাসা ও উচ্ছ্বাসে সিক্ত হয়েছেন মেসি।
শনিবার (১৩ নভেম্বর) সকালে কলকাতার সল্টলেকের যুবভারতী স্টেডিয়ামে টিকিট কেটে উপস্থিত হয়েও মেসির দেখা পাননি অনেক দর্শক। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে গ্যালারি থেকে পানির বোতল ও চেয়ার ছোড়েন তারা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে শক্তি প্রয়োগ করতে হয়।
কলকাতার পর্ব শেষ করে একই দিন দুপুরে হায়দরাবাদের উদ্দেশে রওনা দেন ইন্টার মায়ামির তারকারা। বিকেল সাড়ে ৫টার পর শহরটিতে পৌঁছান লিওনেল মেসি, লুইস সুয়ারেজ ও রদ্রিগো ডি পল। রাত ৮টার দিকে তারা পৌঁছান উপল স্টেডিয়ামে। সফর ঘিরে হায়দরাবাদে ছিল কঠোর নিরাপত্তা ও সুসংগঠিত ব্যবস্থাপনা।
স্টেডিয়ামে প্রবেশের সময় একটি প্রদর্শনী ফুটবল ম্যাচ চলছিল। ভিভিআইপি বক্সে দাঁড়িয়ে সতীর্থ সুয়ারেজ ও ডি পলকে সঙ্গে নিয়ে ম্যাচটি উপভোগ করেন মেসি। খেলা শেষে মাঠে নামতেই ‘মেসি–মেসি’ স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে গ্যালারি।
হাত নেড়ে দর্শকদের অভিবাদন জানিয়ে মাঠ প্রদক্ষিণ করেন মেসিসহ তারকারা। কলকাতার অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে এখানে দর্শকদের সঙ্গে মেসির নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রাখা হয়।
পরবর্তীতে একটি অস্থায়ী মঞ্চে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে অংশ নেন মেসি। এ সময় মেসি ও সুয়ারেজের হাতে স্মারক তুলে দেন রাহুল গান্ধী। পরে প্রদর্শনী ম্যাচের বিজয়ী দলের হাতে ‘গোট কাপ’ ট্রফি তুলে দেন আর্জেন্টাইন অধিনায়ক।
ভক্তদের ভালোবাসায় আপ্লুত মেসি বলেন, ‘ভারতে আসতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। আপনাদের ভালোবাসায় আমি সত্যিই অভিভূত। এই অভ্যর্থনা আমার জন্য অকল্পনীয় এবং তা চিরদিন মনে থাকবে।’

ভারত সফরের শুরুতেই অস্বস্তিকর অভিজ্ঞতার মুখে পড়েন আর্জেন্টাইন ফুটবল মহাতারকা লিওনেল মেসি। কলকাতায় তাকে দেখতে না পেয়ে দর্শকদের বিক্ষোভ ও বিশৃঙ্খলার ঘটনা ঘটলেও, কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে হায়দরাবাদে সম্পূর্ণ ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে। সেখানে দর্শকদের ভালোবাসা ও উচ্ছ্বাসে সিক্ত হয়েছেন মেসি।
শনিবার (১৩ নভেম্বর) সকালে কলকাতার সল্টলেকের যুবভারতী স্টেডিয়ামে টিকিট কেটে উপস্থিত হয়েও মেসির দেখা পাননি অনেক দর্শক। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে গ্যালারি থেকে পানির বোতল ও চেয়ার ছোড়েন তারা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে শক্তি প্রয়োগ করতে হয়।
কলকাতার পর্ব শেষ করে একই দিন দুপুরে হায়দরাবাদের উদ্দেশে রওনা দেন ইন্টার মায়ামির তারকারা। বিকেল সাড়ে ৫টার পর শহরটিতে পৌঁছান লিওনেল মেসি, লুইস সুয়ারেজ ও রদ্রিগো ডি পল। রাত ৮টার দিকে তারা পৌঁছান উপল স্টেডিয়ামে। সফর ঘিরে হায়দরাবাদে ছিল কঠোর নিরাপত্তা ও সুসংগঠিত ব্যবস্থাপনা।
স্টেডিয়ামে প্রবেশের সময় একটি প্রদর্শনী ফুটবল ম্যাচ চলছিল। ভিভিআইপি বক্সে দাঁড়িয়ে সতীর্থ সুয়ারেজ ও ডি পলকে সঙ্গে নিয়ে ম্যাচটি উপভোগ করেন মেসি। খেলা শেষে মাঠে নামতেই ‘মেসি–মেসি’ স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে গ্যালারি।
হাত নেড়ে দর্শকদের অভিবাদন জানিয়ে মাঠ প্রদক্ষিণ করেন মেসিসহ তারকারা। কলকাতার অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে এখানে দর্শকদের সঙ্গে মেসির নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রাখা হয়।
পরবর্তীতে একটি অস্থায়ী মঞ্চে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে অংশ নেন মেসি। এ সময় মেসি ও সুয়ারেজের হাতে স্মারক তুলে দেন রাহুল গান্ধী। পরে প্রদর্শনী ম্যাচের বিজয়ী দলের হাতে ‘গোট কাপ’ ট্রফি তুলে দেন আর্জেন্টাইন অধিনায়ক।
ভক্তদের ভালোবাসায় আপ্লুত মেসি বলেন, ‘ভারতে আসতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। আপনাদের ভালোবাসায় আমি সত্যিই অভিভূত। এই অভ্যর্থনা আমার জন্য অকল্পনীয় এবং তা চিরদিন মনে থাকবে।’
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!