
ঢাকার ধামরাই উপজেলায় অপরিকল্পিত শিল্পায়নের কারণে দ্রুত হ্রাস পাচ্ছে কৃষিজমি। কল-কারখানার অপরিশোধিত বর্জ্য এসে মিশছে নিচু আবাদি জমিতে, ফলে মাটির উর্বরতা নষ্ট হচ্ছে এবং ফসল উৎপাদন কমে যাচ্ছে। একই সঙ্গে হুমকির মুখে পড়ছে স্থানীয় মানুষের স্বাস্থ্য।
সম্প্রতি ধামরাই উপজেলার ডাউটিয়া ও জয়পুরা মৌজার বিভিন্ন এলাকার মাটি, পানি ও ধানের নমুনা পরীক্ষা করে গবেষকরা ক্ষতিকর রাসায়নিকের মাত্রাতিরিক্ত উপস্থিতি পেয়েছেন। পরীক্ষায় ভারী ধাতু—ক্রোমিয়াম, ক্যাডমিয়াম, নিকেল ও কপারের মতো উপাদান শনাক্ত হয়েছে, যা দীর্ঘমেয়াদে মানবদেহে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি করতে পারে।
স্থানীয় কৃষকদের অভিযোগ, শিল্পকারখানার দুর্গন্ধযুক্ত ও রাসায়নিক বর্জ্যমিশ্রিত পানিতে চাষ করতে গিয়ে তারা নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। ফসলের গুণগত মানও আগের মতো নেই বলে জানান তারা।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের জনস্বাস্থ্য ও তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ভারী ধাতুসমৃদ্ধ ফসল মানবদেহে প্রবেশ করলে ক্যানসারসহ বিভিন্ন জটিল রোগের ঝুঁকি বাড়ে। এটি একটি গুরুতর জনস্বাস্থ্য সমস্যার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
পরিবেশবিদ ও নগর পরিকল্পনাবিদরা বলছেন, অনেক শিল্পকারখানায় তরল বর্জ্য পরিশোধনাগার (ইটিপি) না থাকায় দূষণ নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। ফলে বর্জ্য সরাসরি জমি ও পানিতে মিশে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরিফুর রহমান বলেন, অপরিকল্পিত শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও আবাসন প্রকল্পের কারণে কৃষিজমি উল্লেখযোগ্য হারে কমে যাচ্ছে। তিনি কৃষকদের নিয়ে ‘সবুজ আন্দোলন’ গড়ে তুলে কৃষিজমি রক্ষার আহ্বান জানান।
সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, এই ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারের কঠোর নজরদারির পাশাপাশি শিল্প মালিকদেরও দায়িত্বশীল হতে হবে। প্রতিটি কারখানায় ইটিপি স্থাপন ও পরিবেশ আইন কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করা না হলে ধামরাইয়ে কৃষি ও জনস্বাস্থ্য সংকট আরও গভীর হবে। সূত্র: আরটিভি

ঢাকার ধামরাই উপজেলায় অপরিকল্পিত শিল্পায়নের কারণে দ্রুত হ্রাস পাচ্ছে কৃষিজমি। কল-কারখানার অপরিশোধিত বর্জ্য এসে মিশছে নিচু আবাদি জমিতে, ফলে মাটির উর্বরতা নষ্ট হচ্ছে এবং ফসল উৎপাদন কমে যাচ্ছে। একই সঙ্গে হুমকির মুখে পড়ছে স্থানীয় মানুষের স্বাস্থ্য।
সম্প্রতি ধামরাই উপজেলার ডাউটিয়া ও জয়পুরা মৌজার বিভিন্ন এলাকার মাটি, পানি ও ধানের নমুনা পরীক্ষা করে গবেষকরা ক্ষতিকর রাসায়নিকের মাত্রাতিরিক্ত উপস্থিতি পেয়েছেন। পরীক্ষায় ভারী ধাতু—ক্রোমিয়াম, ক্যাডমিয়াম, নিকেল ও কপারের মতো উপাদান শনাক্ত হয়েছে, যা দীর্ঘমেয়াদে মানবদেহে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি করতে পারে।
স্থানীয় কৃষকদের অভিযোগ, শিল্পকারখানার দুর্গন্ধযুক্ত ও রাসায়নিক বর্জ্যমিশ্রিত পানিতে চাষ করতে গিয়ে তারা নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। ফসলের গুণগত মানও আগের মতো নেই বলে জানান তারা।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের জনস্বাস্থ্য ও তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ভারী ধাতুসমৃদ্ধ ফসল মানবদেহে প্রবেশ করলে ক্যানসারসহ বিভিন্ন জটিল রোগের ঝুঁকি বাড়ে। এটি একটি গুরুতর জনস্বাস্থ্য সমস্যার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
পরিবেশবিদ ও নগর পরিকল্পনাবিদরা বলছেন, অনেক শিল্পকারখানায় তরল বর্জ্য পরিশোধনাগার (ইটিপি) না থাকায় দূষণ নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। ফলে বর্জ্য সরাসরি জমি ও পানিতে মিশে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরিফুর রহমান বলেন, অপরিকল্পিত শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও আবাসন প্রকল্পের কারণে কৃষিজমি উল্লেখযোগ্য হারে কমে যাচ্ছে। তিনি কৃষকদের নিয়ে ‘সবুজ আন্দোলন’ গড়ে তুলে কৃষিজমি রক্ষার আহ্বান জানান।
সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, এই ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারের কঠোর নজরদারির পাশাপাশি শিল্প মালিকদেরও দায়িত্বশীল হতে হবে। প্রতিটি কারখানায় ইটিপি স্থাপন ও পরিবেশ আইন কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করা না হলে ধামরাইয়ে কৃষি ও জনস্বাস্থ্য সংকট আরও গভীর হবে। সূত্র: আরটিভি

ঢাকার ধামরাই উপজেলায় অপরিকল্পিত শিল্পায়নের কারণে দ্রুত হ্রাস পাচ্ছে কৃষিজমি। কল-কারখানার অপরিশোধিত বর্জ্য এসে মিশছে নিচু আবাদি জমিতে, ফলে মাটির উর্বরতা নষ্ট হচ্ছে এবং ফসল উৎপাদন কমে যাচ্ছে। একই সঙ্গে হুমকির মুখে পড়ছে স্থানীয় মানুষের স্বাস্থ্য।
সম্প্রতি ধামরাই উপজেলার ডাউটিয়া ও জয়পুরা মৌজার বিভিন্ন এলাকার মাটি, পানি ও ধানের নমুনা পরীক্ষা করে গবেষকরা ক্ষতিকর রাসায়নিকের মাত্রাতিরিক্ত উপস্থিতি পেয়েছেন। পরীক্ষায় ভারী ধাতু—ক্রোমিয়াম, ক্যাডমিয়াম, নিকেল ও কপারের মতো উপাদান শনাক্ত হয়েছে, যা দীর্ঘমেয়াদে মানবদেহে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি করতে পারে।
স্থানীয় কৃষকদের অভিযোগ, শিল্পকারখানার দুর্গন্ধযুক্ত ও রাসায়নিক বর্জ্যমিশ্রিত পানিতে চাষ করতে গিয়ে তারা নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। ফসলের গুণগত মানও আগের মতো নেই বলে জানান তারা।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের জনস্বাস্থ্য ও তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ভারী ধাতুসমৃদ্ধ ফসল মানবদেহে প্রবেশ করলে ক্যানসারসহ বিভিন্ন জটিল রোগের ঝুঁকি বাড়ে। এটি একটি গুরুতর জনস্বাস্থ্য সমস্যার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
পরিবেশবিদ ও নগর পরিকল্পনাবিদরা বলছেন, অনেক শিল্পকারখানায় তরল বর্জ্য পরিশোধনাগার (ইটিপি) না থাকায় দূষণ নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। ফলে বর্জ্য সরাসরি জমি ও পানিতে মিশে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরিফুর রহমান বলেন, অপরিকল্পিত শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও আবাসন প্রকল্পের কারণে কৃষিজমি উল্লেখযোগ্য হারে কমে যাচ্ছে। তিনি কৃষকদের নিয়ে ‘সবুজ আন্দোলন’ গড়ে তুলে কৃষিজমি রক্ষার আহ্বান জানান।
সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, এই ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারের কঠোর নজরদারির পাশাপাশি শিল্প মালিকদেরও দায়িত্বশীল হতে হবে। প্রতিটি কারখানায় ইটিপি স্থাপন ও পরিবেশ আইন কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করা না হলে ধামরাইয়ে কৃষি ও জনস্বাস্থ্য সংকট আরও গভীর হবে। সূত্র: আরটিভি

ঢাকার ধামরাই উপজেলায় অপরিকল্পিত শিল্পায়নের কারণে দ্রুত হ্রাস পাচ্ছে কৃষিজমি। কল-কারখানার অপরিশোধিত বর্জ্য এসে মিশছে নিচু আবাদি জমিতে, ফলে মাটির উর্বরতা নষ্ট হচ্ছে এবং ফসল উৎপাদন কমে যাচ্ছে। একই সঙ্গে হুমকির মুখে পড়ছে স্থানীয় মানুষের স্বাস্থ্য।
সম্প্রতি ধামরাই উপজেলার ডাউটিয়া ও জয়পুরা মৌজার বিভিন্ন এলাকার মাটি, পানি ও ধানের নমুনা পরীক্ষা করে গবেষকরা ক্ষতিকর রাসায়নিকের মাত্রাতিরিক্ত উপস্থিতি পেয়েছেন। পরীক্ষায় ভারী ধাতু—ক্রোমিয়াম, ক্যাডমিয়াম, নিকেল ও কপারের মতো উপাদান শনাক্ত হয়েছে, যা দীর্ঘমেয়াদে মানবদেহে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি করতে পারে।
স্থানীয় কৃষকদের অভিযোগ, শিল্পকারখানার দুর্গন্ধযুক্ত ও রাসায়নিক বর্জ্যমিশ্রিত পানিতে চাষ করতে গিয়ে তারা নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। ফসলের গুণগত মানও আগের মতো নেই বলে জানান তারা।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের জনস্বাস্থ্য ও তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ভারী ধাতুসমৃদ্ধ ফসল মানবদেহে প্রবেশ করলে ক্যানসারসহ বিভিন্ন জটিল রোগের ঝুঁকি বাড়ে। এটি একটি গুরুতর জনস্বাস্থ্য সমস্যার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
পরিবেশবিদ ও নগর পরিকল্পনাবিদরা বলছেন, অনেক শিল্পকারখানায় তরল বর্জ্য পরিশোধনাগার (ইটিপি) না থাকায় দূষণ নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। ফলে বর্জ্য সরাসরি জমি ও পানিতে মিশে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরিফুর রহমান বলেন, অপরিকল্পিত শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও আবাসন প্রকল্পের কারণে কৃষিজমি উল্লেখযোগ্য হারে কমে যাচ্ছে। তিনি কৃষকদের নিয়ে ‘সবুজ আন্দোলন’ গড়ে তুলে কৃষিজমি রক্ষার আহ্বান জানান।
সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, এই ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারের কঠোর নজরদারির পাশাপাশি শিল্প মালিকদেরও দায়িত্বশীল হতে হবে। প্রতিটি কারখানায় ইটিপি স্থাপন ও পরিবেশ আইন কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করা না হলে ধামরাইয়ে কৃষি ও জনস্বাস্থ্য সংকট আরও গভীর হবে। সূত্র: আরটিভি
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!