ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় অভিযুক্ত ফয়সাল করিম মাসুদের জামিন ইস্যুতে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) রাত ১১টা ২৭ মিনিটে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ বিষয়ে বিস্তারিত বক্তব্য দেন।
‘জামিন বিতর্ক’ শিরোনামের ওই পোস্টে ড. আসিফ নজরুল বলেন, ওসমান হাদিকে হত্যার উদ্দেশ্যে গুলিবর্ষণকারী ফয়সাল করিম মাসুদ একজন ছাত্রলীগ সন্ত্রাসী, যাকে গত বছর র্যাব গ্রেপ্তার করেছিল। পরে অস্ত্র মামলায় হাইকোর্ট থেকে তার জামিন হয়।
আইন উপদেষ্টা স্পষ্ট করে বলেন, হাইকোর্ট একটি স্বাধীন বিচারিক প্রতিষ্ঠান এবং এর ওপর আইন মন্ত্রণালয়ের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। ফলে ফয়সাল করিম মাসুদের জামিনের সঙ্গে আইন মন্ত্রণালয়ের কোনো সম্পৃক্ততা ছিল না।
তিনি আরও বলেন, অস্ত্র মামলায় সাধারণত জামিন পাওয়া কঠিন। তবে প্রভাবশালী আইনজীবীদের ভূমিকার কারণে কোনো কোনো ক্ষেত্রে এ ধরনের মামলায় জামিন সহজতর হয়। এসব আইনজীবীর অধিকাংশই বড় রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত—এমন অভিযোগও রয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
ড. আসিফ নজরুল হাইকোর্টের কিছু জামিন আদেশের বিচারিক বিবেচনা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। তিনি জানান, এর আগে একটি বেঞ্চে চার ঘণ্টায় ৮০০ মামলায় জামিন দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে তিনি প্রকাশ্যে প্রশ্ন তুলেছিলেন। সে সময় এ নিয়ে এক শ্রেণির আইনজীবীর পক্ষ থেকে তার পদত্যাগ দাবিও উঠেছিল।
আইন উপদেষ্টা বলেন, জামিন পাওয়ার সুযোগ আইনে থাকলেও গুরুতর অপরাধে সরাসরি জড়িত, চিহ্নিত সন্ত্রাসী কিংবা জামিন পেলে পুনরায় অপরাধে জড়ানোর আশঙ্কা রয়েছে—এমন ব্যক্তির জামিন অস্বাভাবিক ও অসঙ্গত। এ বিষয়ে তিনি প্রধান বিচারপতির কাছেও উদ্বেগের কথা জানিয়েছেন বলে উল্লেখ করেন।
তিনি আরও জানান, গত ১৬ মাসে নিম্ন আদালত থেকেও কিছু বিতর্কিত জামিন হয়েছে। এসব মামলার নথি পর্যালোচনায় দেখা গেছে, অনেক ক্ষেত্রে অভিযোগপত্রে আসামির অপরাধে জড়িত থাকার স্পষ্ট তথ্য কিংবা দলীয় পরিচয় উল্লেখ করা হয়নি। এরপরও যেনতেনভাবে জামিন দেওয়া হয়েছে, যা উদ্বেগজনক।
সবশেষে জামিন বাণিজ্যে জড়িতদের উদ্দেশে কঠোর ভাষায় সতর্কবার্তা দিয়ে ড. আসিফ নজরুল বলেন, এ ধরনের সিদ্ধান্ত মানুষের জীবন বিপন্ন করছে। বিচারিক বিবেচনার বাইরে গিয়ে জামিন দিয়ে সহিংসতার সুযোগ সৃষ্টি করা হলে তার দায় এড়ানো যাবে না।
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় অভিযুক্ত ফয়সাল করিম মাসুদের জামিন ইস্যুতে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) রাত ১১টা ২৭ মিনিটে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ বিষয়ে বিস্তারিত বক্তব্য দেন।
‘জামিন বিতর্ক’ শিরোনামের ওই পোস্টে ড. আসিফ নজরুল বলেন, ওসমান হাদিকে হত্যার উদ্দেশ্যে গুলিবর্ষণকারী ফয়সাল করিম মাসুদ একজন ছাত্রলীগ সন্ত্রাসী, যাকে গত বছর র্যাব গ্রেপ্তার করেছিল। পরে অস্ত্র মামলায় হাইকোর্ট থেকে তার জামিন হয়।
আইন উপদেষ্টা স্পষ্ট করে বলেন, হাইকোর্ট একটি স্বাধীন বিচারিক প্রতিষ্ঠান এবং এর ওপর আইন মন্ত্রণালয়ের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। ফলে ফয়সাল করিম মাসুদের জামিনের সঙ্গে আইন মন্ত্রণালয়ের কোনো সম্পৃক্ততা ছিল না।
তিনি আরও বলেন, অস্ত্র মামলায় সাধারণত জামিন পাওয়া কঠিন। তবে প্রভাবশালী আইনজীবীদের ভূমিকার কারণে কোনো কোনো ক্ষেত্রে এ ধরনের মামলায় জামিন সহজতর হয়। এসব আইনজীবীর অধিকাংশই বড় রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত—এমন অভিযোগও রয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
ড. আসিফ নজরুল হাইকোর্টের কিছু জামিন আদেশের বিচারিক বিবেচনা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। তিনি জানান, এর আগে একটি বেঞ্চে চার ঘণ্টায় ৮০০ মামলায় জামিন দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে তিনি প্রকাশ্যে প্রশ্ন তুলেছিলেন। সে সময় এ নিয়ে এক শ্রেণির আইনজীবীর পক্ষ থেকে তার পদত্যাগ দাবিও উঠেছিল।
আইন উপদেষ্টা বলেন, জামিন পাওয়ার সুযোগ আইনে থাকলেও গুরুতর অপরাধে সরাসরি জড়িত, চিহ্নিত সন্ত্রাসী কিংবা জামিন পেলে পুনরায় অপরাধে জড়ানোর আশঙ্কা রয়েছে—এমন ব্যক্তির জামিন অস্বাভাবিক ও অসঙ্গত। এ বিষয়ে তিনি প্রধান বিচারপতির কাছেও উদ্বেগের কথা জানিয়েছেন বলে উল্লেখ করেন।
তিনি আরও জানান, গত ১৬ মাসে নিম্ন আদালত থেকেও কিছু বিতর্কিত জামিন হয়েছে। এসব মামলার নথি পর্যালোচনায় দেখা গেছে, অনেক ক্ষেত্রে অভিযোগপত্রে আসামির অপরাধে জড়িত থাকার স্পষ্ট তথ্য কিংবা দলীয় পরিচয় উল্লেখ করা হয়নি। এরপরও যেনতেনভাবে জামিন দেওয়া হয়েছে, যা উদ্বেগজনক।
সবশেষে জামিন বাণিজ্যে জড়িতদের উদ্দেশে কঠোর ভাষায় সতর্কবার্তা দিয়ে ড. আসিফ নজরুল বলেন, এ ধরনের সিদ্ধান্ত মানুষের জীবন বিপন্ন করছে। বিচারিক বিবেচনার বাইরে গিয়ে জামিন দিয়ে সহিংসতার সুযোগ সৃষ্টি করা হলে তার দায় এড়ানো যাবে না।
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় অভিযুক্ত ফয়সাল করিম মাসুদের জামিন ইস্যুতে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) রাত ১১টা ২৭ মিনিটে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ বিষয়ে বিস্তারিত বক্তব্য দেন।
‘জামিন বিতর্ক’ শিরোনামের ওই পোস্টে ড. আসিফ নজরুল বলেন, ওসমান হাদিকে হত্যার উদ্দেশ্যে গুলিবর্ষণকারী ফয়সাল করিম মাসুদ একজন ছাত্রলীগ সন্ত্রাসী, যাকে গত বছর র্যাব গ্রেপ্তার করেছিল। পরে অস্ত্র মামলায় হাইকোর্ট থেকে তার জামিন হয়।
আইন উপদেষ্টা স্পষ্ট করে বলেন, হাইকোর্ট একটি স্বাধীন বিচারিক প্রতিষ্ঠান এবং এর ওপর আইন মন্ত্রণালয়ের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। ফলে ফয়সাল করিম মাসুদের জামিনের সঙ্গে আইন মন্ত্রণালয়ের কোনো সম্পৃক্ততা ছিল না।
তিনি আরও বলেন, অস্ত্র মামলায় সাধারণত জামিন পাওয়া কঠিন। তবে প্রভাবশালী আইনজীবীদের ভূমিকার কারণে কোনো কোনো ক্ষেত্রে এ ধরনের মামলায় জামিন সহজতর হয়। এসব আইনজীবীর অধিকাংশই বড় রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত—এমন অভিযোগও রয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
ড. আসিফ নজরুল হাইকোর্টের কিছু জামিন আদেশের বিচারিক বিবেচনা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। তিনি জানান, এর আগে একটি বেঞ্চে চার ঘণ্টায় ৮০০ মামলায় জামিন দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে তিনি প্রকাশ্যে প্রশ্ন তুলেছিলেন। সে সময় এ নিয়ে এক শ্রেণির আইনজীবীর পক্ষ থেকে তার পদত্যাগ দাবিও উঠেছিল।
আইন উপদেষ্টা বলেন, জামিন পাওয়ার সুযোগ আইনে থাকলেও গুরুতর অপরাধে সরাসরি জড়িত, চিহ্নিত সন্ত্রাসী কিংবা জামিন পেলে পুনরায় অপরাধে জড়ানোর আশঙ্কা রয়েছে—এমন ব্যক্তির জামিন অস্বাভাবিক ও অসঙ্গত। এ বিষয়ে তিনি প্রধান বিচারপতির কাছেও উদ্বেগের কথা জানিয়েছেন বলে উল্লেখ করেন।
তিনি আরও জানান, গত ১৬ মাসে নিম্ন আদালত থেকেও কিছু বিতর্কিত জামিন হয়েছে। এসব মামলার নথি পর্যালোচনায় দেখা গেছে, অনেক ক্ষেত্রে অভিযোগপত্রে আসামির অপরাধে জড়িত থাকার স্পষ্ট তথ্য কিংবা দলীয় পরিচয় উল্লেখ করা হয়নি। এরপরও যেনতেনভাবে জামিন দেওয়া হয়েছে, যা উদ্বেগজনক।
সবশেষে জামিন বাণিজ্যে জড়িতদের উদ্দেশে কঠোর ভাষায় সতর্কবার্তা দিয়ে ড. আসিফ নজরুল বলেন, এ ধরনের সিদ্ধান্ত মানুষের জীবন বিপন্ন করছে। বিচারিক বিবেচনার বাইরে গিয়ে জামিন দিয়ে সহিংসতার সুযোগ সৃষ্টি করা হলে তার দায় এড়ানো যাবে না।
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় অভিযুক্ত ফয়সাল করিম মাসুদের জামিন ইস্যুতে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) রাত ১১টা ২৭ মিনিটে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ বিষয়ে বিস্তারিত বক্তব্য দেন।
‘জামিন বিতর্ক’ শিরোনামের ওই পোস্টে ড. আসিফ নজরুল বলেন, ওসমান হাদিকে হত্যার উদ্দেশ্যে গুলিবর্ষণকারী ফয়সাল করিম মাসুদ একজন ছাত্রলীগ সন্ত্রাসী, যাকে গত বছর র্যাব গ্রেপ্তার করেছিল। পরে অস্ত্র মামলায় হাইকোর্ট থেকে তার জামিন হয়।
আইন উপদেষ্টা স্পষ্ট করে বলেন, হাইকোর্ট একটি স্বাধীন বিচারিক প্রতিষ্ঠান এবং এর ওপর আইন মন্ত্রণালয়ের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। ফলে ফয়সাল করিম মাসুদের জামিনের সঙ্গে আইন মন্ত্রণালয়ের কোনো সম্পৃক্ততা ছিল না।
তিনি আরও বলেন, অস্ত্র মামলায় সাধারণত জামিন পাওয়া কঠিন। তবে প্রভাবশালী আইনজীবীদের ভূমিকার কারণে কোনো কোনো ক্ষেত্রে এ ধরনের মামলায় জামিন সহজতর হয়। এসব আইনজীবীর অধিকাংশই বড় রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত—এমন অভিযোগও রয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
ড. আসিফ নজরুল হাইকোর্টের কিছু জামিন আদেশের বিচারিক বিবেচনা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। তিনি জানান, এর আগে একটি বেঞ্চে চার ঘণ্টায় ৮০০ মামলায় জামিন দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে তিনি প্রকাশ্যে প্রশ্ন তুলেছিলেন। সে সময় এ নিয়ে এক শ্রেণির আইনজীবীর পক্ষ থেকে তার পদত্যাগ দাবিও উঠেছিল।
আইন উপদেষ্টা বলেন, জামিন পাওয়ার সুযোগ আইনে থাকলেও গুরুতর অপরাধে সরাসরি জড়িত, চিহ্নিত সন্ত্রাসী কিংবা জামিন পেলে পুনরায় অপরাধে জড়ানোর আশঙ্কা রয়েছে—এমন ব্যক্তির জামিন অস্বাভাবিক ও অসঙ্গত। এ বিষয়ে তিনি প্রধান বিচারপতির কাছেও উদ্বেগের কথা জানিয়েছেন বলে উল্লেখ করেন।
তিনি আরও জানান, গত ১৬ মাসে নিম্ন আদালত থেকেও কিছু বিতর্কিত জামিন হয়েছে। এসব মামলার নথি পর্যালোচনায় দেখা গেছে, অনেক ক্ষেত্রে অভিযোগপত্রে আসামির অপরাধে জড়িত থাকার স্পষ্ট তথ্য কিংবা দলীয় পরিচয় উল্লেখ করা হয়নি। এরপরও যেনতেনভাবে জামিন দেওয়া হয়েছে, যা উদ্বেগজনক।
সবশেষে জামিন বাণিজ্যে জড়িতদের উদ্দেশে কঠোর ভাষায় সতর্কবার্তা দিয়ে ড. আসিফ নজরুল বলেন, এ ধরনের সিদ্ধান্ত মানুষের জীবন বিপন্ন করছে। বিচারিক বিবেচনার বাইরে গিয়ে জামিন দিয়ে সহিংসতার সুযোগ সৃষ্টি করা হলে তার দায় এড়ানো যাবে না।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!