
রাজধানীর কদমতলী থানার একটি হত্যাচেষ্টা মামলায় জামিন পেয়েছেন ঢাকা-১১ আসনে বিএনপির মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী ড. এম. এ. কাইয়ুম।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান শুনানি শেষে তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন।
এদিন ড. কাইয়ুম আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। তাঁর পক্ষে আইনজীবী সৈয়দ নজরুল ইসলাম আবেদনটি উপস্থাপন করেন।
আইনজীবী সৈয়দ নজরুল ইসলাম গণমাধ্যমকে জানান, ২০১৫ সালের কদমতলী থানার একটি হত্যাচেষ্টা মামলায় জামিন চাওয়া হয়। শুনানি শেষে আদালত জামিন মঞ্জুর করেন।
জামিন পাওয়ার পর প্রতিক্রিয়ায় ড. এম. এ. কাইয়ুম বলেন, বিগত স্বৈরাচারী সরকার আমলে তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক গায়েবি মামলা দেওয়া হয়েছিল। সম্প্রতি সার্চ করে গত তিন দিনে আরও দুটি মামলা শনাক্ত হয়েছে বলে জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী মনোনয়নপত্র জমার সময় মামলার বিস্তারিত তথ্য ও সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র দাখিল করতে হয়। সে কারণে মামলাগুলো নিষ্পত্তির লক্ষ্যে আদালতে এসে জামিন আবেদন করেছেন।

রাজধানীর কদমতলী থানার একটি হত্যাচেষ্টা মামলায় জামিন পেয়েছেন ঢাকা-১১ আসনে বিএনপির মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী ড. এম. এ. কাইয়ুম।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান শুনানি শেষে তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন।
এদিন ড. কাইয়ুম আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। তাঁর পক্ষে আইনজীবী সৈয়দ নজরুল ইসলাম আবেদনটি উপস্থাপন করেন।
আইনজীবী সৈয়দ নজরুল ইসলাম গণমাধ্যমকে জানান, ২০১৫ সালের কদমতলী থানার একটি হত্যাচেষ্টা মামলায় জামিন চাওয়া হয়। শুনানি শেষে আদালত জামিন মঞ্জুর করেন।
জামিন পাওয়ার পর প্রতিক্রিয়ায় ড. এম. এ. কাইয়ুম বলেন, বিগত স্বৈরাচারী সরকার আমলে তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক গায়েবি মামলা দেওয়া হয়েছিল। সম্প্রতি সার্চ করে গত তিন দিনে আরও দুটি মামলা শনাক্ত হয়েছে বলে জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী মনোনয়নপত্র জমার সময় মামলার বিস্তারিত তথ্য ও সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র দাখিল করতে হয়। সে কারণে মামলাগুলো নিষ্পত্তির লক্ষ্যে আদালতে এসে জামিন আবেদন করেছেন।

রাজধানীর কদমতলী থানার একটি হত্যাচেষ্টা মামলায় জামিন পেয়েছেন ঢাকা-১১ আসনে বিএনপির মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী ড. এম. এ. কাইয়ুম।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান শুনানি শেষে তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন।
এদিন ড. কাইয়ুম আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। তাঁর পক্ষে আইনজীবী সৈয়দ নজরুল ইসলাম আবেদনটি উপস্থাপন করেন।
আইনজীবী সৈয়দ নজরুল ইসলাম গণমাধ্যমকে জানান, ২০১৫ সালের কদমতলী থানার একটি হত্যাচেষ্টা মামলায় জামিন চাওয়া হয়। শুনানি শেষে আদালত জামিন মঞ্জুর করেন।
জামিন পাওয়ার পর প্রতিক্রিয়ায় ড. এম. এ. কাইয়ুম বলেন, বিগত স্বৈরাচারী সরকার আমলে তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক গায়েবি মামলা দেওয়া হয়েছিল। সম্প্রতি সার্চ করে গত তিন দিনে আরও দুটি মামলা শনাক্ত হয়েছে বলে জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী মনোনয়নপত্র জমার সময় মামলার বিস্তারিত তথ্য ও সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র দাখিল করতে হয়। সে কারণে মামলাগুলো নিষ্পত্তির লক্ষ্যে আদালতে এসে জামিন আবেদন করেছেন।

রাজধানীর কদমতলী থানার একটি হত্যাচেষ্টা মামলায় জামিন পেয়েছেন ঢাকা-১১ আসনে বিএনপির মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী ড. এম. এ. কাইয়ুম।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান শুনানি শেষে তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন।
এদিন ড. কাইয়ুম আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। তাঁর পক্ষে আইনজীবী সৈয়দ নজরুল ইসলাম আবেদনটি উপস্থাপন করেন।
আইনজীবী সৈয়দ নজরুল ইসলাম গণমাধ্যমকে জানান, ২০১৫ সালের কদমতলী থানার একটি হত্যাচেষ্টা মামলায় জামিন চাওয়া হয়। শুনানি শেষে আদালত জামিন মঞ্জুর করেন।
জামিন পাওয়ার পর প্রতিক্রিয়ায় ড. এম. এ. কাইয়ুম বলেন, বিগত স্বৈরাচারী সরকার আমলে তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক গায়েবি মামলা দেওয়া হয়েছিল। সম্প্রতি সার্চ করে গত তিন দিনে আরও দুটি মামলা শনাক্ত হয়েছে বলে জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী মনোনয়নপত্র জমার সময় মামলার বিস্তারিত তথ্য ও সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র দাখিল করতে হয়। সে কারণে মামলাগুলো নিষ্পত্তির লক্ষ্যে আদালতে এসে জামিন আবেদন করেছেন।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!