মানবদেহের রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থার কার্যকারিতা ও নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়া নিয়ে যুগান্তকারী গবেষণার স্বীকৃতি হিসেবে এ বছর চিকিৎসাবিদ্যায় (Physiology or Medicine) যৌথভাবে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন মার্কিন বিজ্ঞানী মেরি ই. ব্রুনকো, ফ্রেড র্যামসডেল এবং জাপানের শিমন সাকাগুচি।
বাংলাদেশ সময় সোমবার (৬ অক্টোবর) বিকেলে সুইডেনের স্টকহোমে নোবেল কমিটি চিকিৎসাবিজ্ঞানে এ বছরের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করে।
নোবেল কমিটির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘পেরিফেরাল ইমিউন টলারেন্স সম্পর্কিত আবিষ্কারের জন্য’ এই তিন বিজ্ঞানীকে যৌথভাবে পুরস্কৃত করা হয়েছে। মানবদেহের রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা (ইমিউন সিস্টেম) যেন শরীরের নিজস্ব কোষ বা অঙ্গকে আক্রমণ না করে— এ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার গূঢ় রহস্য উদঘাটন করেছেন তারা।
দ্য নোবেল প্রাইজের ওয়েবসাইটে উল্লেখ করা হয়, দেহের ইমিউন সিস্টেম অত্যন্ত শক্তিশালী হলেও এটি যথাযথভাবে নিয়ন্ত্রিত না থাকলে বিপরীতভাবে শরীরের টিস্যু ও অঙ্গকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। মেরি ব্রুনকো, ফ্রেড র্যামসডেল ও শিমন সাকাগুচির গবেষণা সেই নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার প্রক্রিয়া উন্মোচন করেছে, যা মানবদেহকে আত্মবিধ্বংসী প্রতিক্রিয়া থেকে রক্ষা করে।
তাদের এই আবিষ্কার ক্যানসার ও অটোইমিউন রোগের চিকিৎসায় নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে। এটি আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানে এক নতুন গবেষণা অধ্যায়ের সূচনা করেছে বলে মনে করছে বৈজ্ঞানিক মহল।
উল্লেখ্য, গত বছর চিকিৎসাবিদ্যায় যৌথভাবে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানী ভিক্টর অ্যামব্রোস ও গ্যারি রাভকুন— মাইক্রোআরএনএ আবিষ্কার এবং জিন নিয়ন্ত্রণে ট্রান্সক্রিপশন-পরবর্তী ভূমিকা উদ্ঘাটনের জন্য।
মানবদেহের রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থার কার্যকারিতা ও নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়া নিয়ে যুগান্তকারী গবেষণার স্বীকৃতি হিসেবে এ বছর চিকিৎসাবিদ্যায় (Physiology or Medicine) যৌথভাবে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন মার্কিন বিজ্ঞানী মেরি ই. ব্রুনকো, ফ্রেড র্যামসডেল এবং জাপানের শিমন সাকাগুচি।
বাংলাদেশ সময় সোমবার (৬ অক্টোবর) বিকেলে সুইডেনের স্টকহোমে নোবেল কমিটি চিকিৎসাবিজ্ঞানে এ বছরের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করে।
নোবেল কমিটির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘পেরিফেরাল ইমিউন টলারেন্স সম্পর্কিত আবিষ্কারের জন্য’ এই তিন বিজ্ঞানীকে যৌথভাবে পুরস্কৃত করা হয়েছে। মানবদেহের রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা (ইমিউন সিস্টেম) যেন শরীরের নিজস্ব কোষ বা অঙ্গকে আক্রমণ না করে— এ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার গূঢ় রহস্য উদঘাটন করেছেন তারা।
দ্য নোবেল প্রাইজের ওয়েবসাইটে উল্লেখ করা হয়, দেহের ইমিউন সিস্টেম অত্যন্ত শক্তিশালী হলেও এটি যথাযথভাবে নিয়ন্ত্রিত না থাকলে বিপরীতভাবে শরীরের টিস্যু ও অঙ্গকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। মেরি ব্রুনকো, ফ্রেড র্যামসডেল ও শিমন সাকাগুচির গবেষণা সেই নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার প্রক্রিয়া উন্মোচন করেছে, যা মানবদেহকে আত্মবিধ্বংসী প্রতিক্রিয়া থেকে রক্ষা করে।
তাদের এই আবিষ্কার ক্যানসার ও অটোইমিউন রোগের চিকিৎসায় নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে। এটি আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানে এক নতুন গবেষণা অধ্যায়ের সূচনা করেছে বলে মনে করছে বৈজ্ঞানিক মহল।
উল্লেখ্য, গত বছর চিকিৎসাবিদ্যায় যৌথভাবে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানী ভিক্টর অ্যামব্রোস ও গ্যারি রাভকুন— মাইক্রোআরএনএ আবিষ্কার এবং জিন নিয়ন্ত্রণে ট্রান্সক্রিপশন-পরবর্তী ভূমিকা উদ্ঘাটনের জন্য।
মানবদেহের রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থার কার্যকারিতা ও নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়া নিয়ে যুগান্তকারী গবেষণার স্বীকৃতি হিসেবে এ বছর চিকিৎসাবিদ্যায় (Physiology or Medicine) যৌথভাবে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন মার্কিন বিজ্ঞানী মেরি ই. ব্রুনকো, ফ্রেড র্যামসডেল এবং জাপানের শিমন সাকাগুচি।
বাংলাদেশ সময় সোমবার (৬ অক্টোবর) বিকেলে সুইডেনের স্টকহোমে নোবেল কমিটি চিকিৎসাবিজ্ঞানে এ বছরের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করে।
নোবেল কমিটির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘পেরিফেরাল ইমিউন টলারেন্স সম্পর্কিত আবিষ্কারের জন্য’ এই তিন বিজ্ঞানীকে যৌথভাবে পুরস্কৃত করা হয়েছে। মানবদেহের রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা (ইমিউন সিস্টেম) যেন শরীরের নিজস্ব কোষ বা অঙ্গকে আক্রমণ না করে— এ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার গূঢ় রহস্য উদঘাটন করেছেন তারা।
দ্য নোবেল প্রাইজের ওয়েবসাইটে উল্লেখ করা হয়, দেহের ইমিউন সিস্টেম অত্যন্ত শক্তিশালী হলেও এটি যথাযথভাবে নিয়ন্ত্রিত না থাকলে বিপরীতভাবে শরীরের টিস্যু ও অঙ্গকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। মেরি ব্রুনকো, ফ্রেড র্যামসডেল ও শিমন সাকাগুচির গবেষণা সেই নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার প্রক্রিয়া উন্মোচন করেছে, যা মানবদেহকে আত্মবিধ্বংসী প্রতিক্রিয়া থেকে রক্ষা করে।
তাদের এই আবিষ্কার ক্যানসার ও অটোইমিউন রোগের চিকিৎসায় নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে। এটি আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানে এক নতুন গবেষণা অধ্যায়ের সূচনা করেছে বলে মনে করছে বৈজ্ঞানিক মহল।
উল্লেখ্য, গত বছর চিকিৎসাবিদ্যায় যৌথভাবে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানী ভিক্টর অ্যামব্রোস ও গ্যারি রাভকুন— মাইক্রোআরএনএ আবিষ্কার এবং জিন নিয়ন্ত্রণে ট্রান্সক্রিপশন-পরবর্তী ভূমিকা উদ্ঘাটনের জন্য।
মানবদেহের রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থার কার্যকারিতা ও নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়া নিয়ে যুগান্তকারী গবেষণার স্বীকৃতি হিসেবে এ বছর চিকিৎসাবিদ্যায় (Physiology or Medicine) যৌথভাবে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন মার্কিন বিজ্ঞানী মেরি ই. ব্রুনকো, ফ্রেড র্যামসডেল এবং জাপানের শিমন সাকাগুচি।
বাংলাদেশ সময় সোমবার (৬ অক্টোবর) বিকেলে সুইডেনের স্টকহোমে নোবেল কমিটি চিকিৎসাবিজ্ঞানে এ বছরের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করে।
নোবেল কমিটির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘পেরিফেরাল ইমিউন টলারেন্স সম্পর্কিত আবিষ্কারের জন্য’ এই তিন বিজ্ঞানীকে যৌথভাবে পুরস্কৃত করা হয়েছে। মানবদেহের রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা (ইমিউন সিস্টেম) যেন শরীরের নিজস্ব কোষ বা অঙ্গকে আক্রমণ না করে— এ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার গূঢ় রহস্য উদঘাটন করেছেন তারা।
দ্য নোবেল প্রাইজের ওয়েবসাইটে উল্লেখ করা হয়, দেহের ইমিউন সিস্টেম অত্যন্ত শক্তিশালী হলেও এটি যথাযথভাবে নিয়ন্ত্রিত না থাকলে বিপরীতভাবে শরীরের টিস্যু ও অঙ্গকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। মেরি ব্রুনকো, ফ্রেড র্যামসডেল ও শিমন সাকাগুচির গবেষণা সেই নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার প্রক্রিয়া উন্মোচন করেছে, যা মানবদেহকে আত্মবিধ্বংসী প্রতিক্রিয়া থেকে রক্ষা করে।
তাদের এই আবিষ্কার ক্যানসার ও অটোইমিউন রোগের চিকিৎসায় নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে। এটি আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানে এক নতুন গবেষণা অধ্যায়ের সূচনা করেছে বলে মনে করছে বৈজ্ঞানিক মহল।
উল্লেখ্য, গত বছর চিকিৎসাবিদ্যায় যৌথভাবে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানী ভিক্টর অ্যামব্রোস ও গ্যারি রাভকুন— মাইক্রোআরএনএ আবিষ্কার এবং জিন নিয়ন্ত্রণে ট্রান্সক্রিপশন-পরবর্তী ভূমিকা উদ্ঘাটনের জন্য।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!