ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি। ছবি: সংগৃহীত
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির চেষ্টা করেনি বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক অভিযোগের জবাবে তিনি বলেছেন, ‘ইরান পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের চেষ্টা করেছিল বলে যে অভিযোগ তোলা হচ্ছে, তা ১২ দিনের আগ্রাসনকে ন্যায্যতা দেওয়ার অজুহাত মাত্র।’
ইরানি গণমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, আরাঘচি দাবি করেন-ইসরায়েলি শাসকগোষ্ঠীর প্ররোচনাতেই ট্রাম্প ইরান আক্রমণের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।
এক্স (সাবেক টুইটার)-এ দেওয়া পোস্টে ইরানের প্রধান আলোচক আরাঘচি লেখেন, ‘২৩ মে স্টিভ উইটকফের সঙ্গে পঞ্চম দফা আলোচনায় অংশ নিতে যাওয়ার সময় আমি লিখেছিলাম-আমাদের মধ্যে চুক্তি হবে শূন্য পারমাণবিক অস্ত্র। কিন্তু শূন্য ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ হলে কোনো চুক্তি হবে না।’
তিনি আরও জানান, যদি যুক্তরাষ্ট্র সেই আলোচনার রেকর্ড পর্যালোচনা করত, তবে তারা বুঝতে পারত, ইরান ও যুক্তরাষ্ট্র এক ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তির খুব কাছাকাছি ছিল।
আরাঘচি যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে বলেন, ‘ইরাকের গণবিধ্বংসী অস্ত্রের মতোই এবারও কোনো গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে নয়, বরং ইসরায়েলের প্ররোচনায় ইরানকে লক্ষ্য করা হচ্ছে। এর ফলাফল হবে কেবল ধ্বংস, প্রাণহানি ও মার্কিন অর্থের অপচয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘ইরান একটি মহান দেশ, মহান সভ্যতার উত্তরাধিকারী। ভবন ধ্বংস করা সম্ভব, কিন্তু ইরানের সংকল্প কখনো ভাঙবে না। একমাত্র সমাধান হলো আলোচনা ও চুক্তির মাধ্যমে।’
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি। ছবি: সংগৃহীত
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির চেষ্টা করেনি বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক অভিযোগের জবাবে তিনি বলেছেন, ‘ইরান পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের চেষ্টা করেছিল বলে যে অভিযোগ তোলা হচ্ছে, তা ১২ দিনের আগ্রাসনকে ন্যায্যতা দেওয়ার অজুহাত মাত্র।’
ইরানি গণমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, আরাঘচি দাবি করেন-ইসরায়েলি শাসকগোষ্ঠীর প্ররোচনাতেই ট্রাম্প ইরান আক্রমণের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।
এক্স (সাবেক টুইটার)-এ দেওয়া পোস্টে ইরানের প্রধান আলোচক আরাঘচি লেখেন, ‘২৩ মে স্টিভ উইটকফের সঙ্গে পঞ্চম দফা আলোচনায় অংশ নিতে যাওয়ার সময় আমি লিখেছিলাম-আমাদের মধ্যে চুক্তি হবে শূন্য পারমাণবিক অস্ত্র। কিন্তু শূন্য ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ হলে কোনো চুক্তি হবে না।’
তিনি আরও জানান, যদি যুক্তরাষ্ট্র সেই আলোচনার রেকর্ড পর্যালোচনা করত, তবে তারা বুঝতে পারত, ইরান ও যুক্তরাষ্ট্র এক ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তির খুব কাছাকাছি ছিল।
আরাঘচি যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে বলেন, ‘ইরাকের গণবিধ্বংসী অস্ত্রের মতোই এবারও কোনো গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে নয়, বরং ইসরায়েলের প্ররোচনায় ইরানকে লক্ষ্য করা হচ্ছে। এর ফলাফল হবে কেবল ধ্বংস, প্রাণহানি ও মার্কিন অর্থের অপচয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘ইরান একটি মহান দেশ, মহান সভ্যতার উত্তরাধিকারী। ভবন ধ্বংস করা সম্ভব, কিন্তু ইরানের সংকল্প কখনো ভাঙবে না। একমাত্র সমাধান হলো আলোচনা ও চুক্তির মাধ্যমে।’
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি। ছবি: সংগৃহীত
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির চেষ্টা করেনি বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক অভিযোগের জবাবে তিনি বলেছেন, ‘ইরান পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের চেষ্টা করেছিল বলে যে অভিযোগ তোলা হচ্ছে, তা ১২ দিনের আগ্রাসনকে ন্যায্যতা দেওয়ার অজুহাত মাত্র।’
ইরানি গণমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, আরাঘচি দাবি করেন-ইসরায়েলি শাসকগোষ্ঠীর প্ররোচনাতেই ট্রাম্প ইরান আক্রমণের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।
এক্স (সাবেক টুইটার)-এ দেওয়া পোস্টে ইরানের প্রধান আলোচক আরাঘচি লেখেন, ‘২৩ মে স্টিভ উইটকফের সঙ্গে পঞ্চম দফা আলোচনায় অংশ নিতে যাওয়ার সময় আমি লিখেছিলাম-আমাদের মধ্যে চুক্তি হবে শূন্য পারমাণবিক অস্ত্র। কিন্তু শূন্য ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ হলে কোনো চুক্তি হবে না।’
তিনি আরও জানান, যদি যুক্তরাষ্ট্র সেই আলোচনার রেকর্ড পর্যালোচনা করত, তবে তারা বুঝতে পারত, ইরান ও যুক্তরাষ্ট্র এক ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তির খুব কাছাকাছি ছিল।
আরাঘচি যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে বলেন, ‘ইরাকের গণবিধ্বংসী অস্ত্রের মতোই এবারও কোনো গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে নয়, বরং ইসরায়েলের প্ররোচনায় ইরানকে লক্ষ্য করা হচ্ছে। এর ফলাফল হবে কেবল ধ্বংস, প্রাণহানি ও মার্কিন অর্থের অপচয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘ইরান একটি মহান দেশ, মহান সভ্যতার উত্তরাধিকারী। ভবন ধ্বংস করা সম্ভব, কিন্তু ইরানের সংকল্প কখনো ভাঙবে না। একমাত্র সমাধান হলো আলোচনা ও চুক্তির মাধ্যমে।’
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি। ছবি: সংগৃহীত
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির চেষ্টা করেনি বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক অভিযোগের জবাবে তিনি বলেছেন, ‘ইরান পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের চেষ্টা করেছিল বলে যে অভিযোগ তোলা হচ্ছে, তা ১২ দিনের আগ্রাসনকে ন্যায্যতা দেওয়ার অজুহাত মাত্র।’
ইরানি গণমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, আরাঘচি দাবি করেন-ইসরায়েলি শাসকগোষ্ঠীর প্ররোচনাতেই ট্রাম্প ইরান আক্রমণের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।
এক্স (সাবেক টুইটার)-এ দেওয়া পোস্টে ইরানের প্রধান আলোচক আরাঘচি লেখেন, ‘২৩ মে স্টিভ উইটকফের সঙ্গে পঞ্চম দফা আলোচনায় অংশ নিতে যাওয়ার সময় আমি লিখেছিলাম-আমাদের মধ্যে চুক্তি হবে শূন্য পারমাণবিক অস্ত্র। কিন্তু শূন্য ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ হলে কোনো চুক্তি হবে না।’
তিনি আরও জানান, যদি যুক্তরাষ্ট্র সেই আলোচনার রেকর্ড পর্যালোচনা করত, তবে তারা বুঝতে পারত, ইরান ও যুক্তরাষ্ট্র এক ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তির খুব কাছাকাছি ছিল।
আরাঘচি যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে বলেন, ‘ইরাকের গণবিধ্বংসী অস্ত্রের মতোই এবারও কোনো গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে নয়, বরং ইসরায়েলের প্ররোচনায় ইরানকে লক্ষ্য করা হচ্ছে। এর ফলাফল হবে কেবল ধ্বংস, প্রাণহানি ও মার্কিন অর্থের অপচয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘ইরান একটি মহান দেশ, মহান সভ্যতার উত্তরাধিকারী। ভবন ধ্বংস করা সম্ভব, কিন্তু ইরানের সংকল্প কখনো ভাঙবে না। একমাত্র সমাধান হলো আলোচনা ও চুক্তির মাধ্যমে।’
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!