
মসজিদুল হারামের অন্যতম পবিত্র স্থান হাতিম বা হাজরে ইসমাইল, কাবার মূল কাঠামোর অংশ হিসেবে বিবেচিত। মুসল্লিদের কাছে এটি গভীর শ্রদ্ধা ও আকাঙ্ক্ষার জায়গা। এই স্থানে শৃঙ্খলাপূর্ণ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় ইবাদত নিশ্চিত করতে পুরুষ ও নারী মুসল্লিদের জন্য আলাদা সময়সূচি নির্ধারণ করেছে মসজিদুল হারাম কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) দ্য ইসলামিক ইনফরমেশন প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
পুরুষ মুসল্লিরা রাত ১০টা থেকে রাত ২টা পর্যন্ত হাতিমে নামাজ আদায় করতে পারবেন। এই সময়টিতে ভিড় তুলনামূলকভাবে কম থাকে, ফলে তাওয়াফ ও অন্যান্য ইবাদতের পর শান্তভাবে নামাজে মনোযোগ দেওয়ার সুযোগ পাওয়া যায়।
অন্যদিকে, নারী মুসল্লিদের জন্য সময় নির্ধারণ করা হয়েছে সকাল ৭টা ৩০ মিনিট থেকে সকাল ১১টা পর্যন্ত। এই সময়ে পরিবেশ তুলনামূলক শান্ত ও নিরিবিলি থাকে, যাতে নারীরা স্বাচ্ছন্দ্যে ইবাদতে মনোনিবেশ করতে পারেন।
মসজিদুল হারাম প্রশাসন জানিয়েছে, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, রক্ষণাবেক্ষণ বা অন্যান্য কার্যক্রমের কারণে নির্ধারিত সময়সূচিতে সামান্য পরিবর্তন হতে পারে।
হাতিমে প্রবেশের জন্য নির্ধারিত গেট হলো পশ্চিম পাশের প্রবেশদ্বার, এবং প্রতিবার প্রবেশের জন্য সময়সীমা রাখা হয়েছে প্রায় ১০ মিনিট। এতে প্রত্যেক মুসল্লি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ইবাদতের সুযোগ পান এবং অন্যদেরও সমান সুযোগ প্রদান করা হয়।
বিশ্বাস করা হয়, হাতিম বা হাজরে ইসমাইল কাবার মূল কাঠামোর অংশ, যা নবী ইবরাহিম (আ.) ও তাঁর পুত্র নবী ইসমাইল (আ.) নির্মাণ করেছিলেন। এ কারণে এখানে নামাজ আদায় করা অত্যন্ত সওয়াবের কাজ হিসেবে গণ্য হয়।
হজ ও ওমরাহ পালন করতে আগত অসংখ্য মুসল্লি এই স্থানে নামাজ আদায়ের জন্য বিশেষভাবে অপেক্ষা করেন, কারণ এটি আধ্যাত্মিক তৃপ্তি ও নবী ইবরাহিম (আ.)-এর স্মৃতির সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত।
মসজিদুল হারাম কর্তৃপক্ষ ভ্রমণকারীদের প্রতি পরামর্শ দিয়েছে, হাতিমে নামাজের পরিকল্পনা করার আগে সর্বশেষ সময়সূচি যাচাই করে নেওয়া উচিত, যাতে ইবাদত নির্বিঘ্ন ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়।
পুরুষদের জন্য: রাত ১০টা – রাত ২টা নারীদের জন্য: সকাল ৭টা ৩০ মিনিট – সকাল ১১টা প্রবেশপথ: পশ্চিম দিক প্রতিবার সময়সীমা: প্রায় ১০ মিনিট

মসজিদুল হারামের অন্যতম পবিত্র স্থান হাতিম বা হাজরে ইসমাইল, কাবার মূল কাঠামোর অংশ হিসেবে বিবেচিত। মুসল্লিদের কাছে এটি গভীর শ্রদ্ধা ও আকাঙ্ক্ষার জায়গা। এই স্থানে শৃঙ্খলাপূর্ণ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় ইবাদত নিশ্চিত করতে পুরুষ ও নারী মুসল্লিদের জন্য আলাদা সময়সূচি নির্ধারণ করেছে মসজিদুল হারাম কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) দ্য ইসলামিক ইনফরমেশন প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
পুরুষ মুসল্লিরা রাত ১০টা থেকে রাত ২টা পর্যন্ত হাতিমে নামাজ আদায় করতে পারবেন। এই সময়টিতে ভিড় তুলনামূলকভাবে কম থাকে, ফলে তাওয়াফ ও অন্যান্য ইবাদতের পর শান্তভাবে নামাজে মনোযোগ দেওয়ার সুযোগ পাওয়া যায়।
অন্যদিকে, নারী মুসল্লিদের জন্য সময় নির্ধারণ করা হয়েছে সকাল ৭টা ৩০ মিনিট থেকে সকাল ১১টা পর্যন্ত। এই সময়ে পরিবেশ তুলনামূলক শান্ত ও নিরিবিলি থাকে, যাতে নারীরা স্বাচ্ছন্দ্যে ইবাদতে মনোনিবেশ করতে পারেন।
মসজিদুল হারাম প্রশাসন জানিয়েছে, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, রক্ষণাবেক্ষণ বা অন্যান্য কার্যক্রমের কারণে নির্ধারিত সময়সূচিতে সামান্য পরিবর্তন হতে পারে।
হাতিমে প্রবেশের জন্য নির্ধারিত গেট হলো পশ্চিম পাশের প্রবেশদ্বার, এবং প্রতিবার প্রবেশের জন্য সময়সীমা রাখা হয়েছে প্রায় ১০ মিনিট। এতে প্রত্যেক মুসল্লি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ইবাদতের সুযোগ পান এবং অন্যদেরও সমান সুযোগ প্রদান করা হয়।
বিশ্বাস করা হয়, হাতিম বা হাজরে ইসমাইল কাবার মূল কাঠামোর অংশ, যা নবী ইবরাহিম (আ.) ও তাঁর পুত্র নবী ইসমাইল (আ.) নির্মাণ করেছিলেন। এ কারণে এখানে নামাজ আদায় করা অত্যন্ত সওয়াবের কাজ হিসেবে গণ্য হয়।
হজ ও ওমরাহ পালন করতে আগত অসংখ্য মুসল্লি এই স্থানে নামাজ আদায়ের জন্য বিশেষভাবে অপেক্ষা করেন, কারণ এটি আধ্যাত্মিক তৃপ্তি ও নবী ইবরাহিম (আ.)-এর স্মৃতির সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত।
মসজিদুল হারাম কর্তৃপক্ষ ভ্রমণকারীদের প্রতি পরামর্শ দিয়েছে, হাতিমে নামাজের পরিকল্পনা করার আগে সর্বশেষ সময়সূচি যাচাই করে নেওয়া উচিত, যাতে ইবাদত নির্বিঘ্ন ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়।
পুরুষদের জন্য: রাত ১০টা – রাত ২টা নারীদের জন্য: সকাল ৭টা ৩০ মিনিট – সকাল ১১টা প্রবেশপথ: পশ্চিম দিক প্রতিবার সময়সীমা: প্রায় ১০ মিনিট

মসজিদুল হারামের অন্যতম পবিত্র স্থান হাতিম বা হাজরে ইসমাইল, কাবার মূল কাঠামোর অংশ হিসেবে বিবেচিত। মুসল্লিদের কাছে এটি গভীর শ্রদ্ধা ও আকাঙ্ক্ষার জায়গা। এই স্থানে শৃঙ্খলাপূর্ণ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় ইবাদত নিশ্চিত করতে পুরুষ ও নারী মুসল্লিদের জন্য আলাদা সময়সূচি নির্ধারণ করেছে মসজিদুল হারাম কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) দ্য ইসলামিক ইনফরমেশন প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
পুরুষ মুসল্লিরা রাত ১০টা থেকে রাত ২টা পর্যন্ত হাতিমে নামাজ আদায় করতে পারবেন। এই সময়টিতে ভিড় তুলনামূলকভাবে কম থাকে, ফলে তাওয়াফ ও অন্যান্য ইবাদতের পর শান্তভাবে নামাজে মনোযোগ দেওয়ার সুযোগ পাওয়া যায়।
অন্যদিকে, নারী মুসল্লিদের জন্য সময় নির্ধারণ করা হয়েছে সকাল ৭টা ৩০ মিনিট থেকে সকাল ১১টা পর্যন্ত। এই সময়ে পরিবেশ তুলনামূলক শান্ত ও নিরিবিলি থাকে, যাতে নারীরা স্বাচ্ছন্দ্যে ইবাদতে মনোনিবেশ করতে পারেন।
মসজিদুল হারাম প্রশাসন জানিয়েছে, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, রক্ষণাবেক্ষণ বা অন্যান্য কার্যক্রমের কারণে নির্ধারিত সময়সূচিতে সামান্য পরিবর্তন হতে পারে।
হাতিমে প্রবেশের জন্য নির্ধারিত গেট হলো পশ্চিম পাশের প্রবেশদ্বার, এবং প্রতিবার প্রবেশের জন্য সময়সীমা রাখা হয়েছে প্রায় ১০ মিনিট। এতে প্রত্যেক মুসল্লি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ইবাদতের সুযোগ পান এবং অন্যদেরও সমান সুযোগ প্রদান করা হয়।
বিশ্বাস করা হয়, হাতিম বা হাজরে ইসমাইল কাবার মূল কাঠামোর অংশ, যা নবী ইবরাহিম (আ.) ও তাঁর পুত্র নবী ইসমাইল (আ.) নির্মাণ করেছিলেন। এ কারণে এখানে নামাজ আদায় করা অত্যন্ত সওয়াবের কাজ হিসেবে গণ্য হয়।
হজ ও ওমরাহ পালন করতে আগত অসংখ্য মুসল্লি এই স্থানে নামাজ আদায়ের জন্য বিশেষভাবে অপেক্ষা করেন, কারণ এটি আধ্যাত্মিক তৃপ্তি ও নবী ইবরাহিম (আ.)-এর স্মৃতির সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত।
মসজিদুল হারাম কর্তৃপক্ষ ভ্রমণকারীদের প্রতি পরামর্শ দিয়েছে, হাতিমে নামাজের পরিকল্পনা করার আগে সর্বশেষ সময়সূচি যাচাই করে নেওয়া উচিত, যাতে ইবাদত নির্বিঘ্ন ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়।
পুরুষদের জন্য: রাত ১০টা – রাত ২টা নারীদের জন্য: সকাল ৭টা ৩০ মিনিট – সকাল ১১টা প্রবেশপথ: পশ্চিম দিক প্রতিবার সময়সীমা: প্রায় ১০ মিনিট

মসজিদুল হারামের অন্যতম পবিত্র স্থান হাতিম বা হাজরে ইসমাইল, কাবার মূল কাঠামোর অংশ হিসেবে বিবেচিত। মুসল্লিদের কাছে এটি গভীর শ্রদ্ধা ও আকাঙ্ক্ষার জায়গা। এই স্থানে শৃঙ্খলাপূর্ণ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় ইবাদত নিশ্চিত করতে পুরুষ ও নারী মুসল্লিদের জন্য আলাদা সময়সূচি নির্ধারণ করেছে মসজিদুল হারাম কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) দ্য ইসলামিক ইনফরমেশন প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
পুরুষ মুসল্লিরা রাত ১০টা থেকে রাত ২টা পর্যন্ত হাতিমে নামাজ আদায় করতে পারবেন। এই সময়টিতে ভিড় তুলনামূলকভাবে কম থাকে, ফলে তাওয়াফ ও অন্যান্য ইবাদতের পর শান্তভাবে নামাজে মনোযোগ দেওয়ার সুযোগ পাওয়া যায়।
অন্যদিকে, নারী মুসল্লিদের জন্য সময় নির্ধারণ করা হয়েছে সকাল ৭টা ৩০ মিনিট থেকে সকাল ১১টা পর্যন্ত। এই সময়ে পরিবেশ তুলনামূলক শান্ত ও নিরিবিলি থাকে, যাতে নারীরা স্বাচ্ছন্দ্যে ইবাদতে মনোনিবেশ করতে পারেন।
মসজিদুল হারাম প্রশাসন জানিয়েছে, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, রক্ষণাবেক্ষণ বা অন্যান্য কার্যক্রমের কারণে নির্ধারিত সময়সূচিতে সামান্য পরিবর্তন হতে পারে।
হাতিমে প্রবেশের জন্য নির্ধারিত গেট হলো পশ্চিম পাশের প্রবেশদ্বার, এবং প্রতিবার প্রবেশের জন্য সময়সীমা রাখা হয়েছে প্রায় ১০ মিনিট। এতে প্রত্যেক মুসল্লি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ইবাদতের সুযোগ পান এবং অন্যদেরও সমান সুযোগ প্রদান করা হয়।
বিশ্বাস করা হয়, হাতিম বা হাজরে ইসমাইল কাবার মূল কাঠামোর অংশ, যা নবী ইবরাহিম (আ.) ও তাঁর পুত্র নবী ইসমাইল (আ.) নির্মাণ করেছিলেন। এ কারণে এখানে নামাজ আদায় করা অত্যন্ত সওয়াবের কাজ হিসেবে গণ্য হয়।
হজ ও ওমরাহ পালন করতে আগত অসংখ্য মুসল্লি এই স্থানে নামাজ আদায়ের জন্য বিশেষভাবে অপেক্ষা করেন, কারণ এটি আধ্যাত্মিক তৃপ্তি ও নবী ইবরাহিম (আ.)-এর স্মৃতির সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত।
মসজিদুল হারাম কর্তৃপক্ষ ভ্রমণকারীদের প্রতি পরামর্শ দিয়েছে, হাতিমে নামাজের পরিকল্পনা করার আগে সর্বশেষ সময়সূচি যাচাই করে নেওয়া উচিত, যাতে ইবাদত নির্বিঘ্ন ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়।
পুরুষদের জন্য: রাত ১০টা – রাত ২টা নারীদের জন্য: সকাল ৭টা ৩০ মিনিট – সকাল ১১টা প্রবেশপথ: পশ্চিম দিক প্রতিবার সময়সীমা: প্রায় ১০ মিনিট
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!