
ইসলামি শরিয়তে ডে ট্রেডিং শর্তসাপেক্ষে হালাল। তবে এতে সুদ, অনুমানভিত্তিক জুয়া (speculation) বা হারাম কোম্পানির শেয়ার থাকলে তা হারাম হয়ে যায়। ইসলামের দৃষ্টিতে মূল শর্ত হলো, প্রকৃত মালিকানা নিশ্চিত হওয়া এবং সুদভিত্তিক লেনদেন থেকে বিরত থাকা। ইসলামের দৃষ্টিতে ব্যবসা ও লেনদেন
ইসলাম ব্যবসাকে অনুমোদন করেছে, কিন্তু নিষেধ করেছে রিবা (সুদ), ঘরার (অতিরিক্ত অনিশ্চয়তা) এবং নিজের মালিকানায় না থাকা জিনিস বিক্রি করা। তাই ডে ট্রেডিং করতে হলে এসব সীমা মেনে চলতে হবে।
কোন অবস্থায় ডে ট্রেডিং হালাল
বিশেষজ্ঞ আলেমদের মতে, নিম্নলিখিত শর্তগুলো পূরণ করলে ডে ট্রেডিং হালাল হতে পারে, লেনদেনের সঙ্গে সঙ্গে মালিকানা হস্তান্তর হতে হবে। কোনো সুদভিত্তিক ঋণ (margin/leverage) ব্যবহার করা যাবে না। শুধু হালাল ব্যবসার কোম্পানির শেয়ার কেনা যাবে। শর্ট সেলিং (নিজের কাছে না থাকা শেয়ার বিক্রি) করা যাবে না।
আল্লাহ তায়ালা বলেন,
আল্লাহ ব্যবসাকে হালাল করেছেন এবং সুদকে হারাম করেছেন। সুরা আল-বাকারা, আয়াত ২৭৫। অর্থাৎ, ব্যবসা করা বৈধ, কিন্তু হারাম উপায়ে করলে তা কবিরা গুনাহ।
রসুলুল্লাহ সা. এর হাদিস
রসুলুল্লাহ সা. বলেছেন,
তুমি যা তোমার মালিকানায় নেই, তা বিক্রি করো না। (সুনান আবি দাউদ: ৩৫০৩)
এই হাদিস স্পষ্ট করে দেয়, শর্ট সেলিং বা নিজের মালিকানায় না থাকা জিনিস বিক্রি করা ইসলামে নিষিদ্ধ।
শরিয়াহ স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী নির্দেশনা
আন্তর্জাতিক ইসলামি অর্থনৈতিক সংস্থা (AAOIFI) অনুযায়ী, বিক্রির আগে প্রকৃত মালিকানা (qabdh) নিশ্চিত করতে হবে। কোনো সুদভিত্তিক মার্জিন অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করা যাবে না। লেনদেনে অতিরিক্ত ঝুঁকি বা অনিশ্চয়তা (ঘরার) থেকে বিরত থাকতে হবে।
হালাল ট্রেডিং করার নিয়ম
ক্যাশ অ্যাকাউন্টে ট্রেড করুন , ঋণ বা মার্জিন ছাড়া। শুধু হালাল কোম্পানির শেয়ার কিনুন, যেমন খাদ্য, পোশাক, প্রযুক্তি ইত্যাদি। একই দিনে মালিকানা ট্রান্সফার নিশ্চিত করুন। এসব মেনে চললে ডে ট্রেডিং বৈধ (হালাল) উপার্জনের মাধ্যম হতে পারে।
যেসব কারণে ডে ট্রেডিং হারাম হয় শর্ট সেলিং করা। সুদভিত্তিক ঋণ ব্যবহার করা। অনুমানভিত্তিক (speculative) ব্যবসা যেমন অপশন, ফিউচার, ফরেক্স ইত্যাদি। ক্রিপ্টো ট্রেডিংয়ে প্রকৃত মালিকানা না থাকা।
ডে ট্রেডিং ইসলামি শরিয়তের আলোকে হালাল বা হারাম নির্ভর করে পদ্ধতির উপর। যদি লেনদেন সুদমুক্ত, স্বচ্ছ ও প্রকৃত মালিকানার ভিত্তিতে হয়, তাহলে তা বৈধ। অন্যথায়, এটি হারাম উপার্জনের মধ্যে পড়ে এবং পরিহার করা উচিত।

ইসলামি শরিয়তে ডে ট্রেডিং শর্তসাপেক্ষে হালাল। তবে এতে সুদ, অনুমানভিত্তিক জুয়া (speculation) বা হারাম কোম্পানির শেয়ার থাকলে তা হারাম হয়ে যায়। ইসলামের দৃষ্টিতে মূল শর্ত হলো, প্রকৃত মালিকানা নিশ্চিত হওয়া এবং সুদভিত্তিক লেনদেন থেকে বিরত থাকা। ইসলামের দৃষ্টিতে ব্যবসা ও লেনদেন
ইসলাম ব্যবসাকে অনুমোদন করেছে, কিন্তু নিষেধ করেছে রিবা (সুদ), ঘরার (অতিরিক্ত অনিশ্চয়তা) এবং নিজের মালিকানায় না থাকা জিনিস বিক্রি করা। তাই ডে ট্রেডিং করতে হলে এসব সীমা মেনে চলতে হবে।
কোন অবস্থায় ডে ট্রেডিং হালাল
বিশেষজ্ঞ আলেমদের মতে, নিম্নলিখিত শর্তগুলো পূরণ করলে ডে ট্রেডিং হালাল হতে পারে, লেনদেনের সঙ্গে সঙ্গে মালিকানা হস্তান্তর হতে হবে। কোনো সুদভিত্তিক ঋণ (margin/leverage) ব্যবহার করা যাবে না। শুধু হালাল ব্যবসার কোম্পানির শেয়ার কেনা যাবে। শর্ট সেলিং (নিজের কাছে না থাকা শেয়ার বিক্রি) করা যাবে না।
আল্লাহ তায়ালা বলেন,
আল্লাহ ব্যবসাকে হালাল করেছেন এবং সুদকে হারাম করেছেন। সুরা আল-বাকারা, আয়াত ২৭৫। অর্থাৎ, ব্যবসা করা বৈধ, কিন্তু হারাম উপায়ে করলে তা কবিরা গুনাহ।
রসুলুল্লাহ সা. এর হাদিস
রসুলুল্লাহ সা. বলেছেন,
তুমি যা তোমার মালিকানায় নেই, তা বিক্রি করো না। (সুনান আবি দাউদ: ৩৫০৩)
এই হাদিস স্পষ্ট করে দেয়, শর্ট সেলিং বা নিজের মালিকানায় না থাকা জিনিস বিক্রি করা ইসলামে নিষিদ্ধ।
শরিয়াহ স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী নির্দেশনা
আন্তর্জাতিক ইসলামি অর্থনৈতিক সংস্থা (AAOIFI) অনুযায়ী, বিক্রির আগে প্রকৃত মালিকানা (qabdh) নিশ্চিত করতে হবে। কোনো সুদভিত্তিক মার্জিন অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করা যাবে না। লেনদেনে অতিরিক্ত ঝুঁকি বা অনিশ্চয়তা (ঘরার) থেকে বিরত থাকতে হবে।
হালাল ট্রেডিং করার নিয়ম
ক্যাশ অ্যাকাউন্টে ট্রেড করুন , ঋণ বা মার্জিন ছাড়া। শুধু হালাল কোম্পানির শেয়ার কিনুন, যেমন খাদ্য, পোশাক, প্রযুক্তি ইত্যাদি। একই দিনে মালিকানা ট্রান্সফার নিশ্চিত করুন। এসব মেনে চললে ডে ট্রেডিং বৈধ (হালাল) উপার্জনের মাধ্যম হতে পারে।
যেসব কারণে ডে ট্রেডিং হারাম হয় শর্ট সেলিং করা। সুদভিত্তিক ঋণ ব্যবহার করা। অনুমানভিত্তিক (speculative) ব্যবসা যেমন অপশন, ফিউচার, ফরেক্স ইত্যাদি। ক্রিপ্টো ট্রেডিংয়ে প্রকৃত মালিকানা না থাকা।
ডে ট্রেডিং ইসলামি শরিয়তের আলোকে হালাল বা হারাম নির্ভর করে পদ্ধতির উপর। যদি লেনদেন সুদমুক্ত, স্বচ্ছ ও প্রকৃত মালিকানার ভিত্তিতে হয়, তাহলে তা বৈধ। অন্যথায়, এটি হারাম উপার্জনের মধ্যে পড়ে এবং পরিহার করা উচিত।

ইসলামি শরিয়তে ডে ট্রেডিং শর্তসাপেক্ষে হালাল। তবে এতে সুদ, অনুমানভিত্তিক জুয়া (speculation) বা হারাম কোম্পানির শেয়ার থাকলে তা হারাম হয়ে যায়। ইসলামের দৃষ্টিতে মূল শর্ত হলো, প্রকৃত মালিকানা নিশ্চিত হওয়া এবং সুদভিত্তিক লেনদেন থেকে বিরত থাকা। ইসলামের দৃষ্টিতে ব্যবসা ও লেনদেন
ইসলাম ব্যবসাকে অনুমোদন করেছে, কিন্তু নিষেধ করেছে রিবা (সুদ), ঘরার (অতিরিক্ত অনিশ্চয়তা) এবং নিজের মালিকানায় না থাকা জিনিস বিক্রি করা। তাই ডে ট্রেডিং করতে হলে এসব সীমা মেনে চলতে হবে।
কোন অবস্থায় ডে ট্রেডিং হালাল
বিশেষজ্ঞ আলেমদের মতে, নিম্নলিখিত শর্তগুলো পূরণ করলে ডে ট্রেডিং হালাল হতে পারে, লেনদেনের সঙ্গে সঙ্গে মালিকানা হস্তান্তর হতে হবে। কোনো সুদভিত্তিক ঋণ (margin/leverage) ব্যবহার করা যাবে না। শুধু হালাল ব্যবসার কোম্পানির শেয়ার কেনা যাবে। শর্ট সেলিং (নিজের কাছে না থাকা শেয়ার বিক্রি) করা যাবে না।
আল্লাহ তায়ালা বলেন,
আল্লাহ ব্যবসাকে হালাল করেছেন এবং সুদকে হারাম করেছেন। সুরা আল-বাকারা, আয়াত ২৭৫। অর্থাৎ, ব্যবসা করা বৈধ, কিন্তু হারাম উপায়ে করলে তা কবিরা গুনাহ।
রসুলুল্লাহ সা. এর হাদিস
রসুলুল্লাহ সা. বলেছেন,
তুমি যা তোমার মালিকানায় নেই, তা বিক্রি করো না। (সুনান আবি দাউদ: ৩৫০৩)
এই হাদিস স্পষ্ট করে দেয়, শর্ট সেলিং বা নিজের মালিকানায় না থাকা জিনিস বিক্রি করা ইসলামে নিষিদ্ধ।
শরিয়াহ স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী নির্দেশনা
আন্তর্জাতিক ইসলামি অর্থনৈতিক সংস্থা (AAOIFI) অনুযায়ী, বিক্রির আগে প্রকৃত মালিকানা (qabdh) নিশ্চিত করতে হবে। কোনো সুদভিত্তিক মার্জিন অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করা যাবে না। লেনদেনে অতিরিক্ত ঝুঁকি বা অনিশ্চয়তা (ঘরার) থেকে বিরত থাকতে হবে।
হালাল ট্রেডিং করার নিয়ম
ক্যাশ অ্যাকাউন্টে ট্রেড করুন , ঋণ বা মার্জিন ছাড়া। শুধু হালাল কোম্পানির শেয়ার কিনুন, যেমন খাদ্য, পোশাক, প্রযুক্তি ইত্যাদি। একই দিনে মালিকানা ট্রান্সফার নিশ্চিত করুন। এসব মেনে চললে ডে ট্রেডিং বৈধ (হালাল) উপার্জনের মাধ্যম হতে পারে।
যেসব কারণে ডে ট্রেডিং হারাম হয় শর্ট সেলিং করা। সুদভিত্তিক ঋণ ব্যবহার করা। অনুমানভিত্তিক (speculative) ব্যবসা যেমন অপশন, ফিউচার, ফরেক্স ইত্যাদি। ক্রিপ্টো ট্রেডিংয়ে প্রকৃত মালিকানা না থাকা।
ডে ট্রেডিং ইসলামি শরিয়তের আলোকে হালাল বা হারাম নির্ভর করে পদ্ধতির উপর। যদি লেনদেন সুদমুক্ত, স্বচ্ছ ও প্রকৃত মালিকানার ভিত্তিতে হয়, তাহলে তা বৈধ। অন্যথায়, এটি হারাম উপার্জনের মধ্যে পড়ে এবং পরিহার করা উচিত।

ইসলামি শরিয়তে ডে ট্রেডিং শর্তসাপেক্ষে হালাল। তবে এতে সুদ, অনুমানভিত্তিক জুয়া (speculation) বা হারাম কোম্পানির শেয়ার থাকলে তা হারাম হয়ে যায়। ইসলামের দৃষ্টিতে মূল শর্ত হলো, প্রকৃত মালিকানা নিশ্চিত হওয়া এবং সুদভিত্তিক লেনদেন থেকে বিরত থাকা। ইসলামের দৃষ্টিতে ব্যবসা ও লেনদেন
ইসলাম ব্যবসাকে অনুমোদন করেছে, কিন্তু নিষেধ করেছে রিবা (সুদ), ঘরার (অতিরিক্ত অনিশ্চয়তা) এবং নিজের মালিকানায় না থাকা জিনিস বিক্রি করা। তাই ডে ট্রেডিং করতে হলে এসব সীমা মেনে চলতে হবে।
কোন অবস্থায় ডে ট্রেডিং হালাল
বিশেষজ্ঞ আলেমদের মতে, নিম্নলিখিত শর্তগুলো পূরণ করলে ডে ট্রেডিং হালাল হতে পারে, লেনদেনের সঙ্গে সঙ্গে মালিকানা হস্তান্তর হতে হবে। কোনো সুদভিত্তিক ঋণ (margin/leverage) ব্যবহার করা যাবে না। শুধু হালাল ব্যবসার কোম্পানির শেয়ার কেনা যাবে। শর্ট সেলিং (নিজের কাছে না থাকা শেয়ার বিক্রি) করা যাবে না।
আল্লাহ তায়ালা বলেন,
আল্লাহ ব্যবসাকে হালাল করেছেন এবং সুদকে হারাম করেছেন। সুরা আল-বাকারা, আয়াত ২৭৫। অর্থাৎ, ব্যবসা করা বৈধ, কিন্তু হারাম উপায়ে করলে তা কবিরা গুনাহ।
রসুলুল্লাহ সা. এর হাদিস
রসুলুল্লাহ সা. বলেছেন,
তুমি যা তোমার মালিকানায় নেই, তা বিক্রি করো না। (সুনান আবি দাউদ: ৩৫০৩)
এই হাদিস স্পষ্ট করে দেয়, শর্ট সেলিং বা নিজের মালিকানায় না থাকা জিনিস বিক্রি করা ইসলামে নিষিদ্ধ।
শরিয়াহ স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী নির্দেশনা
আন্তর্জাতিক ইসলামি অর্থনৈতিক সংস্থা (AAOIFI) অনুযায়ী, বিক্রির আগে প্রকৃত মালিকানা (qabdh) নিশ্চিত করতে হবে। কোনো সুদভিত্তিক মার্জিন অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করা যাবে না। লেনদেনে অতিরিক্ত ঝুঁকি বা অনিশ্চয়তা (ঘরার) থেকে বিরত থাকতে হবে।
হালাল ট্রেডিং করার নিয়ম
ক্যাশ অ্যাকাউন্টে ট্রেড করুন , ঋণ বা মার্জিন ছাড়া। শুধু হালাল কোম্পানির শেয়ার কিনুন, যেমন খাদ্য, পোশাক, প্রযুক্তি ইত্যাদি। একই দিনে মালিকানা ট্রান্সফার নিশ্চিত করুন। এসব মেনে চললে ডে ট্রেডিং বৈধ (হালাল) উপার্জনের মাধ্যম হতে পারে।
যেসব কারণে ডে ট্রেডিং হারাম হয় শর্ট সেলিং করা। সুদভিত্তিক ঋণ ব্যবহার করা। অনুমানভিত্তিক (speculative) ব্যবসা যেমন অপশন, ফিউচার, ফরেক্স ইত্যাদি। ক্রিপ্টো ট্রেডিংয়ে প্রকৃত মালিকানা না থাকা।
ডে ট্রেডিং ইসলামি শরিয়তের আলোকে হালাল বা হারাম নির্ভর করে পদ্ধতির উপর। যদি লেনদেন সুদমুক্ত, স্বচ্ছ ও প্রকৃত মালিকানার ভিত্তিতে হয়, তাহলে তা বৈধ। অন্যথায়, এটি হারাম উপার্জনের মধ্যে পড়ে এবং পরিহার করা উচিত।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!