
প্রয়োজনীয় মানদণ্ড পূরণে ব্যর্থ হওয়ায় কক্সবাজার বিমানবন্দরের আন্তর্জাতিক মর্যাদা সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক মান অনুসারে বিমানবন্দর পরিচালনার জন্য আইকাওর (ইন্টারন্যাশনাল সিভিল অ্যাভিয়েশন অর্গানাইজেশন) নির্দেশিত শর্তগুলো পূরণ না হওয়ায় গত বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস মৌখিকভাবে এই স্থগিতের নির্দেশ দেন। আজ রোববার এ–সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিক প্রজ্ঞাপন জারি করার কথা রয়েছে বিমান মন্ত্রণালয়ের।
অনুসন্ধানে জানা যায়, বিমানবন্দরের ১১ হাজার বর্গফুট আয়তনের নতুন টার্মিনাল ভবনের কাজ এখনো সম্পূর্ণ হয়নি। যাত্রীসেবা, লাগেজ হ্যান্ডলিং, নিরাপত্তা সরঞ্জাম, নেভিগেশন সুবিধা— এসব গুরুত্বপূর্ণ দিকেই রয়েছে বড় ঘাটতি। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) মনে করছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা সম্ভব নয়।
এ ছাড়া অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা, দক্ষ জনবল, প্রশাসনিক কাঠামো ও আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা মান নিশ্চিতকরণসহ বেশ কিছু শর্ত পূরণ হয়নি বলে জানা গেছে। বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক ঘোষণা দেওয়ার পরও কোনো দেশি–বিদেশি এয়ারলাইন্স আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট চালুর আগ্রহ দেখায়নি। শুধু বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস ঢাকা হয়ে কলকাতার রুটে ফ্লাইট চালুর পরিকল্পনা করেছিল।
এভিয়েশন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যথাযথ প্রস্তুতি ছাড়াই আন্তর্জাতিক মর্যাদা দেওয়ার সিদ্ধান্ত ছিল ‘অপরিণামদর্শী’। তাদের মতে, অবকাঠামোর পাশাপাশি প্রশাসনিক সংস্কার, দক্ষ জনবল তৈরি এবং আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা মান নিশ্চিত করাই এখন মূল চ্যালেঞ্জ।
এরোড্রোম সনদের অন্তত আটটি শর্তের বেশিরভাগই পূরণ না হওয়ার পাশাপাশি কাস্টমস কার্যক্রমও পুরোপুরি প্রস্তুত নয়। কাস্টমস আইন অনুযায়ী আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট পরিচালনার জন্য সরকারি গেজেটে কক্সবাজার বিমানবন্দরকে কাস্টমস বন্দর ঘোষণা করতে হয়, যা এখনো হয়নি। ফলে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যিক কার্গো কার্যক্রমও আইনগতভাবে পরিচালনা করা সম্ভব নয়।
প্রকল্প সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা জানান, টার্মিনালের গেট, কনভেয়ার বেল্ট, স্ক্যানিং মেশিন, মেটাল ডিটেক্টর, সাইনবোর্ড, ফায়ার সেফটি, আলোকসজ্জা, রানওয়ে সম্প্রসারণসহ বেশ কিছু কাজ অসম্পূর্ণ রয়েছে। এসব শেষ করতে আরও ছয় মাস থেকে এক বছর সময় লাগতে পারে।
কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমান উড্ডয়ন কমিটির সভাপতি গ্রুপ ক্যাপ্টেন মো. নুর-ই-আলম জানান, করণীয় বিষয়ে সরকারকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। নির্দেশনা পাওয়ার পর পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে

প্রয়োজনীয় মানদণ্ড পূরণে ব্যর্থ হওয়ায় কক্সবাজার বিমানবন্দরের আন্তর্জাতিক মর্যাদা সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক মান অনুসারে বিমানবন্দর পরিচালনার জন্য আইকাওর (ইন্টারন্যাশনাল সিভিল অ্যাভিয়েশন অর্গানাইজেশন) নির্দেশিত শর্তগুলো পূরণ না হওয়ায় গত বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস মৌখিকভাবে এই স্থগিতের নির্দেশ দেন। আজ রোববার এ–সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিক প্রজ্ঞাপন জারি করার কথা রয়েছে বিমান মন্ত্রণালয়ের।
অনুসন্ধানে জানা যায়, বিমানবন্দরের ১১ হাজার বর্গফুট আয়তনের নতুন টার্মিনাল ভবনের কাজ এখনো সম্পূর্ণ হয়নি। যাত্রীসেবা, লাগেজ হ্যান্ডলিং, নিরাপত্তা সরঞ্জাম, নেভিগেশন সুবিধা— এসব গুরুত্বপূর্ণ দিকেই রয়েছে বড় ঘাটতি। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) মনে করছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা সম্ভব নয়।
এ ছাড়া অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা, দক্ষ জনবল, প্রশাসনিক কাঠামো ও আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা মান নিশ্চিতকরণসহ বেশ কিছু শর্ত পূরণ হয়নি বলে জানা গেছে। বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক ঘোষণা দেওয়ার পরও কোনো দেশি–বিদেশি এয়ারলাইন্স আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট চালুর আগ্রহ দেখায়নি। শুধু বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস ঢাকা হয়ে কলকাতার রুটে ফ্লাইট চালুর পরিকল্পনা করেছিল।
এভিয়েশন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যথাযথ প্রস্তুতি ছাড়াই আন্তর্জাতিক মর্যাদা দেওয়ার সিদ্ধান্ত ছিল ‘অপরিণামদর্শী’। তাদের মতে, অবকাঠামোর পাশাপাশি প্রশাসনিক সংস্কার, দক্ষ জনবল তৈরি এবং আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা মান নিশ্চিত করাই এখন মূল চ্যালেঞ্জ।
এরোড্রোম সনদের অন্তত আটটি শর্তের বেশিরভাগই পূরণ না হওয়ার পাশাপাশি কাস্টমস কার্যক্রমও পুরোপুরি প্রস্তুত নয়। কাস্টমস আইন অনুযায়ী আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট পরিচালনার জন্য সরকারি গেজেটে কক্সবাজার বিমানবন্দরকে কাস্টমস বন্দর ঘোষণা করতে হয়, যা এখনো হয়নি। ফলে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যিক কার্গো কার্যক্রমও আইনগতভাবে পরিচালনা করা সম্ভব নয়।
প্রকল্প সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা জানান, টার্মিনালের গেট, কনভেয়ার বেল্ট, স্ক্যানিং মেশিন, মেটাল ডিটেক্টর, সাইনবোর্ড, ফায়ার সেফটি, আলোকসজ্জা, রানওয়ে সম্প্রসারণসহ বেশ কিছু কাজ অসম্পূর্ণ রয়েছে। এসব শেষ করতে আরও ছয় মাস থেকে এক বছর সময় লাগতে পারে।
কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমান উড্ডয়ন কমিটির সভাপতি গ্রুপ ক্যাপ্টেন মো. নুর-ই-আলম জানান, করণীয় বিষয়ে সরকারকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। নির্দেশনা পাওয়ার পর পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে

প্রয়োজনীয় মানদণ্ড পূরণে ব্যর্থ হওয়ায় কক্সবাজার বিমানবন্দরের আন্তর্জাতিক মর্যাদা সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক মান অনুসারে বিমানবন্দর পরিচালনার জন্য আইকাওর (ইন্টারন্যাশনাল সিভিল অ্যাভিয়েশন অর্গানাইজেশন) নির্দেশিত শর্তগুলো পূরণ না হওয়ায় গত বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস মৌখিকভাবে এই স্থগিতের নির্দেশ দেন। আজ রোববার এ–সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিক প্রজ্ঞাপন জারি করার কথা রয়েছে বিমান মন্ত্রণালয়ের।
অনুসন্ধানে জানা যায়, বিমানবন্দরের ১১ হাজার বর্গফুট আয়তনের নতুন টার্মিনাল ভবনের কাজ এখনো সম্পূর্ণ হয়নি। যাত্রীসেবা, লাগেজ হ্যান্ডলিং, নিরাপত্তা সরঞ্জাম, নেভিগেশন সুবিধা— এসব গুরুত্বপূর্ণ দিকেই রয়েছে বড় ঘাটতি। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) মনে করছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা সম্ভব নয়।
এ ছাড়া অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা, দক্ষ জনবল, প্রশাসনিক কাঠামো ও আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা মান নিশ্চিতকরণসহ বেশ কিছু শর্ত পূরণ হয়নি বলে জানা গেছে। বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক ঘোষণা দেওয়ার পরও কোনো দেশি–বিদেশি এয়ারলাইন্স আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট চালুর আগ্রহ দেখায়নি। শুধু বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস ঢাকা হয়ে কলকাতার রুটে ফ্লাইট চালুর পরিকল্পনা করেছিল।
এভিয়েশন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যথাযথ প্রস্তুতি ছাড়াই আন্তর্জাতিক মর্যাদা দেওয়ার সিদ্ধান্ত ছিল ‘অপরিণামদর্শী’। তাদের মতে, অবকাঠামোর পাশাপাশি প্রশাসনিক সংস্কার, দক্ষ জনবল তৈরি এবং আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা মান নিশ্চিত করাই এখন মূল চ্যালেঞ্জ।
এরোড্রোম সনদের অন্তত আটটি শর্তের বেশিরভাগই পূরণ না হওয়ার পাশাপাশি কাস্টমস কার্যক্রমও পুরোপুরি প্রস্তুত নয়। কাস্টমস আইন অনুযায়ী আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট পরিচালনার জন্য সরকারি গেজেটে কক্সবাজার বিমানবন্দরকে কাস্টমস বন্দর ঘোষণা করতে হয়, যা এখনো হয়নি। ফলে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যিক কার্গো কার্যক্রমও আইনগতভাবে পরিচালনা করা সম্ভব নয়।
প্রকল্প সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা জানান, টার্মিনালের গেট, কনভেয়ার বেল্ট, স্ক্যানিং মেশিন, মেটাল ডিটেক্টর, সাইনবোর্ড, ফায়ার সেফটি, আলোকসজ্জা, রানওয়ে সম্প্রসারণসহ বেশ কিছু কাজ অসম্পূর্ণ রয়েছে। এসব শেষ করতে আরও ছয় মাস থেকে এক বছর সময় লাগতে পারে।
কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমান উড্ডয়ন কমিটির সভাপতি গ্রুপ ক্যাপ্টেন মো. নুর-ই-আলম জানান, করণীয় বিষয়ে সরকারকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। নির্দেশনা পাওয়ার পর পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে

প্রয়োজনীয় মানদণ্ড পূরণে ব্যর্থ হওয়ায় কক্সবাজার বিমানবন্দরের আন্তর্জাতিক মর্যাদা সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক মান অনুসারে বিমানবন্দর পরিচালনার জন্য আইকাওর (ইন্টারন্যাশনাল সিভিল অ্যাভিয়েশন অর্গানাইজেশন) নির্দেশিত শর্তগুলো পূরণ না হওয়ায় গত বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস মৌখিকভাবে এই স্থগিতের নির্দেশ দেন। আজ রোববার এ–সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিক প্রজ্ঞাপন জারি করার কথা রয়েছে বিমান মন্ত্রণালয়ের।
অনুসন্ধানে জানা যায়, বিমানবন্দরের ১১ হাজার বর্গফুট আয়তনের নতুন টার্মিনাল ভবনের কাজ এখনো সম্পূর্ণ হয়নি। যাত্রীসেবা, লাগেজ হ্যান্ডলিং, নিরাপত্তা সরঞ্জাম, নেভিগেশন সুবিধা— এসব গুরুত্বপূর্ণ দিকেই রয়েছে বড় ঘাটতি। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) মনে করছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা সম্ভব নয়।
এ ছাড়া অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা, দক্ষ জনবল, প্রশাসনিক কাঠামো ও আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা মান নিশ্চিতকরণসহ বেশ কিছু শর্ত পূরণ হয়নি বলে জানা গেছে। বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক ঘোষণা দেওয়ার পরও কোনো দেশি–বিদেশি এয়ারলাইন্স আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট চালুর আগ্রহ দেখায়নি। শুধু বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস ঢাকা হয়ে কলকাতার রুটে ফ্লাইট চালুর পরিকল্পনা করেছিল।
এভিয়েশন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যথাযথ প্রস্তুতি ছাড়াই আন্তর্জাতিক মর্যাদা দেওয়ার সিদ্ধান্ত ছিল ‘অপরিণামদর্শী’। তাদের মতে, অবকাঠামোর পাশাপাশি প্রশাসনিক সংস্কার, দক্ষ জনবল তৈরি এবং আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা মান নিশ্চিত করাই এখন মূল চ্যালেঞ্জ।
এরোড্রোম সনদের অন্তত আটটি শর্তের বেশিরভাগই পূরণ না হওয়ার পাশাপাশি কাস্টমস কার্যক্রমও পুরোপুরি প্রস্তুত নয়। কাস্টমস আইন অনুযায়ী আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট পরিচালনার জন্য সরকারি গেজেটে কক্সবাজার বিমানবন্দরকে কাস্টমস বন্দর ঘোষণা করতে হয়, যা এখনো হয়নি। ফলে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যিক কার্গো কার্যক্রমও আইনগতভাবে পরিচালনা করা সম্ভব নয়।
প্রকল্প সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা জানান, টার্মিনালের গেট, কনভেয়ার বেল্ট, স্ক্যানিং মেশিন, মেটাল ডিটেক্টর, সাইনবোর্ড, ফায়ার সেফটি, আলোকসজ্জা, রানওয়ে সম্প্রসারণসহ বেশ কিছু কাজ অসম্পূর্ণ রয়েছে। এসব শেষ করতে আরও ছয় মাস থেকে এক বছর সময় লাগতে পারে।
কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমান উড্ডয়ন কমিটির সভাপতি গ্রুপ ক্যাপ্টেন মো. নুর-ই-আলম জানান, করণীয় বিষয়ে সরকারকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। নির্দেশনা পাওয়ার পর পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!