
মধ্যপ্রাচ্যের অবরুদ্ধ এলাকা গাজা উপত্যকা-তে শীতের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে মানবিক সংকট আরও তীব্র রূপ নিচ্ছে। সহায়তা ও শীতকালীন উপকরণ সময়মতো পৌঁছাতে না পারায় বিপন্ন রয়েছে হাজারও বাস্তুচ্যুত পরিবার।
ইউএনআরডব্লিউএ জানিয়েছে, শীতপ্রবণ গাজায় জরুরি আশ্রয় ও উষ্ণতার প্রয়োজন দিন দিন বাড়ছে। তবে নির্ধারিত তাঁবু, কম্বল ও অন্যান্য শীতকালীন সামগ্রী এখনো জর্ডান ও মিসরে গুদামে আটকে রয়েছে, ফলে বাস্তুচ্যুতদের হাতে পৌঁছে দেওয়ার সময় লাগে।
আন্তর্জাতিক আদালত জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে) ইতিমধ্যে ইসরায়েলকে গাজায় সহায়তা প্রবেশের অনুমতি দিতে নির্দেশ দিয়েছে, কিন্তু ইসরায়েল এখনও কার্যকরভাবে তা রদ করেছে।
শীতের সঙ্গে সংসার, ঘর, নিরাপদ আশ্রয়–সবই দুর্বল হয়ে পড়ছে। শিশু, বৃদ্ধ ও অসুস্থদের জন্য ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। সহায়তা প্রবেশে বিলম্ব হলে মৃত্যু ও রোগ-সংক্রমণের সম্ভাবনা বাড়ে।
গাজায় যুদ্ধ ও বাধা-মূলক অবস্থা ছাড়িয়ে এখন শীতের হুমকিও মানবিক বিপর্যয়ে পরিণত। দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা না নিলে সাধারণ মানুষের দিকে বিপজ্জনক মানবিক পরিণতি আসছে।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি হামাসের সঙ্গে করা নতুন যুদ্ধবিরতি চুক্তির পরও গাজায় পণ্য ও ত্রাণ প্রবেশে কড়াকড়ি বজায় রেখেছে ইসরায়েল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবিত ২০ দফা শান্তি পরিকল্পনার ভিত্তিতেই এই যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়।
এর প্রথম ধাপে ইসরায়েলি জিম্মিদের বিনিময়ে ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি এবং পরবর্তী ধাপে গাজা পুনর্গঠন ও হামাসবিহীন একটি নতুন প্রশাসনিক কাঠামো গঠনের কথা রয়েছে। ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে চলা ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত গাজায় নিহত হয়েছেন ৬৮ হাজারেরও বেশি মানুষ।

মধ্যপ্রাচ্যের অবরুদ্ধ এলাকা গাজা উপত্যকা-তে শীতের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে মানবিক সংকট আরও তীব্র রূপ নিচ্ছে। সহায়তা ও শীতকালীন উপকরণ সময়মতো পৌঁছাতে না পারায় বিপন্ন রয়েছে হাজারও বাস্তুচ্যুত পরিবার।
ইউএনআরডব্লিউএ জানিয়েছে, শীতপ্রবণ গাজায় জরুরি আশ্রয় ও উষ্ণতার প্রয়োজন দিন দিন বাড়ছে। তবে নির্ধারিত তাঁবু, কম্বল ও অন্যান্য শীতকালীন সামগ্রী এখনো জর্ডান ও মিসরে গুদামে আটকে রয়েছে, ফলে বাস্তুচ্যুতদের হাতে পৌঁছে দেওয়ার সময় লাগে।
আন্তর্জাতিক আদালত জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে) ইতিমধ্যে ইসরায়েলকে গাজায় সহায়তা প্রবেশের অনুমতি দিতে নির্দেশ দিয়েছে, কিন্তু ইসরায়েল এখনও কার্যকরভাবে তা রদ করেছে।
শীতের সঙ্গে সংসার, ঘর, নিরাপদ আশ্রয়–সবই দুর্বল হয়ে পড়ছে। শিশু, বৃদ্ধ ও অসুস্থদের জন্য ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। সহায়তা প্রবেশে বিলম্ব হলে মৃত্যু ও রোগ-সংক্রমণের সম্ভাবনা বাড়ে।
গাজায় যুদ্ধ ও বাধা-মূলক অবস্থা ছাড়িয়ে এখন শীতের হুমকিও মানবিক বিপর্যয়ে পরিণত। দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা না নিলে সাধারণ মানুষের দিকে বিপজ্জনক মানবিক পরিণতি আসছে।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি হামাসের সঙ্গে করা নতুন যুদ্ধবিরতি চুক্তির পরও গাজায় পণ্য ও ত্রাণ প্রবেশে কড়াকড়ি বজায় রেখেছে ইসরায়েল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবিত ২০ দফা শান্তি পরিকল্পনার ভিত্তিতেই এই যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়।
এর প্রথম ধাপে ইসরায়েলি জিম্মিদের বিনিময়ে ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি এবং পরবর্তী ধাপে গাজা পুনর্গঠন ও হামাসবিহীন একটি নতুন প্রশাসনিক কাঠামো গঠনের কথা রয়েছে। ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে চলা ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত গাজায় নিহত হয়েছেন ৬৮ হাজারেরও বেশি মানুষ।

মধ্যপ্রাচ্যের অবরুদ্ধ এলাকা গাজা উপত্যকা-তে শীতের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে মানবিক সংকট আরও তীব্র রূপ নিচ্ছে। সহায়তা ও শীতকালীন উপকরণ সময়মতো পৌঁছাতে না পারায় বিপন্ন রয়েছে হাজারও বাস্তুচ্যুত পরিবার।
ইউএনআরডব্লিউএ জানিয়েছে, শীতপ্রবণ গাজায় জরুরি আশ্রয় ও উষ্ণতার প্রয়োজন দিন দিন বাড়ছে। তবে নির্ধারিত তাঁবু, কম্বল ও অন্যান্য শীতকালীন সামগ্রী এখনো জর্ডান ও মিসরে গুদামে আটকে রয়েছে, ফলে বাস্তুচ্যুতদের হাতে পৌঁছে দেওয়ার সময় লাগে।
আন্তর্জাতিক আদালত জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে) ইতিমধ্যে ইসরায়েলকে গাজায় সহায়তা প্রবেশের অনুমতি দিতে নির্দেশ দিয়েছে, কিন্তু ইসরায়েল এখনও কার্যকরভাবে তা রদ করেছে।
শীতের সঙ্গে সংসার, ঘর, নিরাপদ আশ্রয়–সবই দুর্বল হয়ে পড়ছে। শিশু, বৃদ্ধ ও অসুস্থদের জন্য ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। সহায়তা প্রবেশে বিলম্ব হলে মৃত্যু ও রোগ-সংক্রমণের সম্ভাবনা বাড়ে।
গাজায় যুদ্ধ ও বাধা-মূলক অবস্থা ছাড়িয়ে এখন শীতের হুমকিও মানবিক বিপর্যয়ে পরিণত। দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা না নিলে সাধারণ মানুষের দিকে বিপজ্জনক মানবিক পরিণতি আসছে।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি হামাসের সঙ্গে করা নতুন যুদ্ধবিরতি চুক্তির পরও গাজায় পণ্য ও ত্রাণ প্রবেশে কড়াকড়ি বজায় রেখেছে ইসরায়েল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবিত ২০ দফা শান্তি পরিকল্পনার ভিত্তিতেই এই যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়।
এর প্রথম ধাপে ইসরায়েলি জিম্মিদের বিনিময়ে ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি এবং পরবর্তী ধাপে গাজা পুনর্গঠন ও হামাসবিহীন একটি নতুন প্রশাসনিক কাঠামো গঠনের কথা রয়েছে। ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে চলা ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত গাজায় নিহত হয়েছেন ৬৮ হাজারেরও বেশি মানুষ।

মধ্যপ্রাচ্যের অবরুদ্ধ এলাকা গাজা উপত্যকা-তে শীতের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে মানবিক সংকট আরও তীব্র রূপ নিচ্ছে। সহায়তা ও শীতকালীন উপকরণ সময়মতো পৌঁছাতে না পারায় বিপন্ন রয়েছে হাজারও বাস্তুচ্যুত পরিবার।
ইউএনআরডব্লিউএ জানিয়েছে, শীতপ্রবণ গাজায় জরুরি আশ্রয় ও উষ্ণতার প্রয়োজন দিন দিন বাড়ছে। তবে নির্ধারিত তাঁবু, কম্বল ও অন্যান্য শীতকালীন সামগ্রী এখনো জর্ডান ও মিসরে গুদামে আটকে রয়েছে, ফলে বাস্তুচ্যুতদের হাতে পৌঁছে দেওয়ার সময় লাগে।
আন্তর্জাতিক আদালত জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে) ইতিমধ্যে ইসরায়েলকে গাজায় সহায়তা প্রবেশের অনুমতি দিতে নির্দেশ দিয়েছে, কিন্তু ইসরায়েল এখনও কার্যকরভাবে তা রদ করেছে।
শীতের সঙ্গে সংসার, ঘর, নিরাপদ আশ্রয়–সবই দুর্বল হয়ে পড়ছে। শিশু, বৃদ্ধ ও অসুস্থদের জন্য ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। সহায়তা প্রবেশে বিলম্ব হলে মৃত্যু ও রোগ-সংক্রমণের সম্ভাবনা বাড়ে।
গাজায় যুদ্ধ ও বাধা-মূলক অবস্থা ছাড়িয়ে এখন শীতের হুমকিও মানবিক বিপর্যয়ে পরিণত। দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা না নিলে সাধারণ মানুষের দিকে বিপজ্জনক মানবিক পরিণতি আসছে।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি হামাসের সঙ্গে করা নতুন যুদ্ধবিরতি চুক্তির পরও গাজায় পণ্য ও ত্রাণ প্রবেশে কড়াকড়ি বজায় রেখেছে ইসরায়েল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবিত ২০ দফা শান্তি পরিকল্পনার ভিত্তিতেই এই যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়।
এর প্রথম ধাপে ইসরায়েলি জিম্মিদের বিনিময়ে ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি এবং পরবর্তী ধাপে গাজা পুনর্গঠন ও হামাসবিহীন একটি নতুন প্রশাসনিক কাঠামো গঠনের কথা রয়েছে। ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে চলা ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত গাজায় নিহত হয়েছেন ৬৮ হাজারেরও বেশি মানুষ।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!