কুষ্টিয়ায় স্বাস্থ্য সহকারী পদে নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁস ও অনিয়মের প্রতিবাদে সিভিল সার্জন কার্যালয়ের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে বিক্ষোভ করেছে চাকরি প্রত্যাশীরা। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
অভিযোগ অনুযায়ী, শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) ভোরে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. হোসেন ইমামের বাসায় একদল পরীক্ষার্থীকে নিয়ে গিয়ে প্রশ্ন দেখানো ও ডামি খাতায় লিখিয়ে পরীক্ষার হলে প্রবেশ করানোর ঘটনা ঘটে। এসময় ভিডিও করে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
সাধারণ পরীক্ষার্থী তারিব রহমান প্রান্ত বলেন, এখানে নগ্নভাবে নিয়োগ বাণিজ্য হয়েছে। ২৫-৩০ জন পরীক্ষার্থীর কাছ থেকে ১৪-১৫ লাখ টাকা নিয়ে রাতভর প্রশ্ন দেখানো হয়েছে বলে শুনেছি। নতুন সরকারের সময় দুর্নীতি কমবে ভেবেছিলাম, উল্টো বেড়েছে।
অভিযুক্ত আরএমও ডা. হোসেন ইমাম অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, কয়েকজন ছাত্রীকে বাসা থেকে বের হতে দেখে ভিডিও ছড়িয়ে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হচ্ছে। নিয়োগ প্রক্রিয়ার সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
দুপুরে ফল প্রকাশের প্রস্তুতির খবর পেয়ে পরীক্ষার্থীরা কার্যালয়ের ফটকে ব্যানার টানিয়ে তালা দেন এবং পরীক্ষা বাতিল, পুনরায় পরীক্ষা গ্রহণসহ জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
কুষ্টিয়া সিভিল সার্জন ডা. শেখ কামাল হোসেন বলেন, অভিযোগ খতিয়ে দেখা হবে। এ বিষয়ে পরীক্ষা কমিটি সিদ্ধান্ত নেবে। তবে কমিটির সদস্য অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মিজানুর রহমান মন্তব্য করতে রাজি হননি।
উল্লেখ্য, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির ৭টি পদে মোট ১১৫ জন নিয়োগে এ পরীক্ষা শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত কুষ্টিয়া শহরের ১১টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়।
কুষ্টিয়ায় স্বাস্থ্য সহকারী পদে নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁস ও অনিয়মের প্রতিবাদে সিভিল সার্জন কার্যালয়ের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে বিক্ষোভ করেছে চাকরি প্রত্যাশীরা। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
অভিযোগ অনুযায়ী, শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) ভোরে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. হোসেন ইমামের বাসায় একদল পরীক্ষার্থীকে নিয়ে গিয়ে প্রশ্ন দেখানো ও ডামি খাতায় লিখিয়ে পরীক্ষার হলে প্রবেশ করানোর ঘটনা ঘটে। এসময় ভিডিও করে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
সাধারণ পরীক্ষার্থী তারিব রহমান প্রান্ত বলেন, এখানে নগ্নভাবে নিয়োগ বাণিজ্য হয়েছে। ২৫-৩০ জন পরীক্ষার্থীর কাছ থেকে ১৪-১৫ লাখ টাকা নিয়ে রাতভর প্রশ্ন দেখানো হয়েছে বলে শুনেছি। নতুন সরকারের সময় দুর্নীতি কমবে ভেবেছিলাম, উল্টো বেড়েছে।
অভিযুক্ত আরএমও ডা. হোসেন ইমাম অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, কয়েকজন ছাত্রীকে বাসা থেকে বের হতে দেখে ভিডিও ছড়িয়ে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হচ্ছে। নিয়োগ প্রক্রিয়ার সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
দুপুরে ফল প্রকাশের প্রস্তুতির খবর পেয়ে পরীক্ষার্থীরা কার্যালয়ের ফটকে ব্যানার টানিয়ে তালা দেন এবং পরীক্ষা বাতিল, পুনরায় পরীক্ষা গ্রহণসহ জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
কুষ্টিয়া সিভিল সার্জন ডা. শেখ কামাল হোসেন বলেন, অভিযোগ খতিয়ে দেখা হবে। এ বিষয়ে পরীক্ষা কমিটি সিদ্ধান্ত নেবে। তবে কমিটির সদস্য অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মিজানুর রহমান মন্তব্য করতে রাজি হননি।
উল্লেখ্য, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির ৭টি পদে মোট ১১৫ জন নিয়োগে এ পরীক্ষা শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত কুষ্টিয়া শহরের ১১টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়।
কুষ্টিয়ায় স্বাস্থ্য সহকারী পদে নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁস ও অনিয়মের প্রতিবাদে সিভিল সার্জন কার্যালয়ের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে বিক্ষোভ করেছে চাকরি প্রত্যাশীরা। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
অভিযোগ অনুযায়ী, শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) ভোরে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. হোসেন ইমামের বাসায় একদল পরীক্ষার্থীকে নিয়ে গিয়ে প্রশ্ন দেখানো ও ডামি খাতায় লিখিয়ে পরীক্ষার হলে প্রবেশ করানোর ঘটনা ঘটে। এসময় ভিডিও করে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
সাধারণ পরীক্ষার্থী তারিব রহমান প্রান্ত বলেন, এখানে নগ্নভাবে নিয়োগ বাণিজ্য হয়েছে। ২৫-৩০ জন পরীক্ষার্থীর কাছ থেকে ১৪-১৫ লাখ টাকা নিয়ে রাতভর প্রশ্ন দেখানো হয়েছে বলে শুনেছি। নতুন সরকারের সময় দুর্নীতি কমবে ভেবেছিলাম, উল্টো বেড়েছে।
অভিযুক্ত আরএমও ডা. হোসেন ইমাম অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, কয়েকজন ছাত্রীকে বাসা থেকে বের হতে দেখে ভিডিও ছড়িয়ে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হচ্ছে। নিয়োগ প্রক্রিয়ার সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
দুপুরে ফল প্রকাশের প্রস্তুতির খবর পেয়ে পরীক্ষার্থীরা কার্যালয়ের ফটকে ব্যানার টানিয়ে তালা দেন এবং পরীক্ষা বাতিল, পুনরায় পরীক্ষা গ্রহণসহ জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
কুষ্টিয়া সিভিল সার্জন ডা. শেখ কামাল হোসেন বলেন, অভিযোগ খতিয়ে দেখা হবে। এ বিষয়ে পরীক্ষা কমিটি সিদ্ধান্ত নেবে। তবে কমিটির সদস্য অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মিজানুর রহমান মন্তব্য করতে রাজি হননি।
উল্লেখ্য, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির ৭টি পদে মোট ১১৫ জন নিয়োগে এ পরীক্ষা শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত কুষ্টিয়া শহরের ১১টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়।
কুষ্টিয়ায় স্বাস্থ্য সহকারী পদে নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁস ও অনিয়মের প্রতিবাদে সিভিল সার্জন কার্যালয়ের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে বিক্ষোভ করেছে চাকরি প্রত্যাশীরা। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
অভিযোগ অনুযায়ী, শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) ভোরে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. হোসেন ইমামের বাসায় একদল পরীক্ষার্থীকে নিয়ে গিয়ে প্রশ্ন দেখানো ও ডামি খাতায় লিখিয়ে পরীক্ষার হলে প্রবেশ করানোর ঘটনা ঘটে। এসময় ভিডিও করে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
সাধারণ পরীক্ষার্থী তারিব রহমান প্রান্ত বলেন, এখানে নগ্নভাবে নিয়োগ বাণিজ্য হয়েছে। ২৫-৩০ জন পরীক্ষার্থীর কাছ থেকে ১৪-১৫ লাখ টাকা নিয়ে রাতভর প্রশ্ন দেখানো হয়েছে বলে শুনেছি। নতুন সরকারের সময় দুর্নীতি কমবে ভেবেছিলাম, উল্টো বেড়েছে।
অভিযুক্ত আরএমও ডা. হোসেন ইমাম অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, কয়েকজন ছাত্রীকে বাসা থেকে বের হতে দেখে ভিডিও ছড়িয়ে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হচ্ছে। নিয়োগ প্রক্রিয়ার সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
দুপুরে ফল প্রকাশের প্রস্তুতির খবর পেয়ে পরীক্ষার্থীরা কার্যালয়ের ফটকে ব্যানার টানিয়ে তালা দেন এবং পরীক্ষা বাতিল, পুনরায় পরীক্ষা গ্রহণসহ জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
কুষ্টিয়া সিভিল সার্জন ডা. শেখ কামাল হোসেন বলেন, অভিযোগ খতিয়ে দেখা হবে। এ বিষয়ে পরীক্ষা কমিটি সিদ্ধান্ত নেবে। তবে কমিটির সদস্য অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মিজানুর রহমান মন্তব্য করতে রাজি হননি।
উল্লেখ্য, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির ৭টি পদে মোট ১১৫ জন নিয়োগে এ পরীক্ষা শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত কুষ্টিয়া শহরের ১১টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!