অবরুদ্ধ গাজার উদ্দেশে যাত্রা করা মানবিক সহায়তাবাহী ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’র প্রায় সব নৌযান আটকে দিয়েছে ইসরাইলি বাহিনী। বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) দুপুরে ফ্লোটিলা ট্র্যাকার এ তথ্য জানিয়েছে।
ট্র্যাকার বলছে, বহরের মাত্র চারটি জাহাজ এখনো ইসরাইলি বাহিনীর নিয়ন্ত্রণের বাইরে রয়েছে। তবে ইসরাইল দাবি করেছে, একটি ছাড়া সব নৌযান তারা আটক করেছে।
এর আগে জানা যায়, ভূমধ্যসাগরে ফ্লোটিলার অন্তত ১৩টি নৌযান আটক করে ইসরাইল। এসব নৌযানে থাকা সুইডিশ জলবায়ু কর্মী গ্রেটা থুনবার্গসহ ৩৭টি দেশের দুই শতাধিক অভিযাত্রীকে নিজেদের বন্দরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা হলো গাজার অবরুদ্ধ মানুষের কাছে সমুদ্রপথে মানবিক সহায়তা পৌঁছে দেওয়ার বৈশ্বিক প্রচেষ্টা। এ বহরে রয়েছে ৪০টির বেশি বেসামরিক নৌযান। এতে যুক্তরাষ্ট্র, স্পেন, আয়ারল্যান্ড, ফ্রান্স ও বেলজিয়ামসহ প্রায় ৪৪টি দেশের ৫০০ অভিযাত্রী অংশ নিয়েছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন ইউরোপীয় পার্লামেন্টের নির্বাচিত প্রতিনিধি, আইনজীবী, অধিকারকর্মী, চিকিৎসক ও সাংবাদিক। তবে এক মাসব্যাপী এই অভিযাত্রা শেষ পর্যন্ত ইসরায়েলি বাধা, আটক অভিযান এবং নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণে থেমে গেছে।
অবরুদ্ধ গাজার উদ্দেশে যাত্রা করা মানবিক সহায়তাবাহী ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’র প্রায় সব নৌযান আটকে দিয়েছে ইসরাইলি বাহিনী। বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) দুপুরে ফ্লোটিলা ট্র্যাকার এ তথ্য জানিয়েছে।
ট্র্যাকার বলছে, বহরের মাত্র চারটি জাহাজ এখনো ইসরাইলি বাহিনীর নিয়ন্ত্রণের বাইরে রয়েছে। তবে ইসরাইল দাবি করেছে, একটি ছাড়া সব নৌযান তারা আটক করেছে।
এর আগে জানা যায়, ভূমধ্যসাগরে ফ্লোটিলার অন্তত ১৩টি নৌযান আটক করে ইসরাইল। এসব নৌযানে থাকা সুইডিশ জলবায়ু কর্মী গ্রেটা থুনবার্গসহ ৩৭টি দেশের দুই শতাধিক অভিযাত্রীকে নিজেদের বন্দরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা হলো গাজার অবরুদ্ধ মানুষের কাছে সমুদ্রপথে মানবিক সহায়তা পৌঁছে দেওয়ার বৈশ্বিক প্রচেষ্টা। এ বহরে রয়েছে ৪০টির বেশি বেসামরিক নৌযান। এতে যুক্তরাষ্ট্র, স্পেন, আয়ারল্যান্ড, ফ্রান্স ও বেলজিয়ামসহ প্রায় ৪৪টি দেশের ৫০০ অভিযাত্রী অংশ নিয়েছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন ইউরোপীয় পার্লামেন্টের নির্বাচিত প্রতিনিধি, আইনজীবী, অধিকারকর্মী, চিকিৎসক ও সাংবাদিক। তবে এক মাসব্যাপী এই অভিযাত্রা শেষ পর্যন্ত ইসরায়েলি বাধা, আটক অভিযান এবং নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণে থেমে গেছে।
অবরুদ্ধ গাজার উদ্দেশে যাত্রা করা মানবিক সহায়তাবাহী ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’র প্রায় সব নৌযান আটকে দিয়েছে ইসরাইলি বাহিনী। বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) দুপুরে ফ্লোটিলা ট্র্যাকার এ তথ্য জানিয়েছে।
ট্র্যাকার বলছে, বহরের মাত্র চারটি জাহাজ এখনো ইসরাইলি বাহিনীর নিয়ন্ত্রণের বাইরে রয়েছে। তবে ইসরাইল দাবি করেছে, একটি ছাড়া সব নৌযান তারা আটক করেছে।
এর আগে জানা যায়, ভূমধ্যসাগরে ফ্লোটিলার অন্তত ১৩টি নৌযান আটক করে ইসরাইল। এসব নৌযানে থাকা সুইডিশ জলবায়ু কর্মী গ্রেটা থুনবার্গসহ ৩৭টি দেশের দুই শতাধিক অভিযাত্রীকে নিজেদের বন্দরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা হলো গাজার অবরুদ্ধ মানুষের কাছে সমুদ্রপথে মানবিক সহায়তা পৌঁছে দেওয়ার বৈশ্বিক প্রচেষ্টা। এ বহরে রয়েছে ৪০টির বেশি বেসামরিক নৌযান। এতে যুক্তরাষ্ট্র, স্পেন, আয়ারল্যান্ড, ফ্রান্স ও বেলজিয়ামসহ প্রায় ৪৪টি দেশের ৫০০ অভিযাত্রী অংশ নিয়েছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন ইউরোপীয় পার্লামেন্টের নির্বাচিত প্রতিনিধি, আইনজীবী, অধিকারকর্মী, চিকিৎসক ও সাংবাদিক। তবে এক মাসব্যাপী এই অভিযাত্রা শেষ পর্যন্ত ইসরায়েলি বাধা, আটক অভিযান এবং নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণে থেমে গেছে।
অবরুদ্ধ গাজার উদ্দেশে যাত্রা করা মানবিক সহায়তাবাহী ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’র প্রায় সব নৌযান আটকে দিয়েছে ইসরাইলি বাহিনী। বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) দুপুরে ফ্লোটিলা ট্র্যাকার এ তথ্য জানিয়েছে।
ট্র্যাকার বলছে, বহরের মাত্র চারটি জাহাজ এখনো ইসরাইলি বাহিনীর নিয়ন্ত্রণের বাইরে রয়েছে। তবে ইসরাইল দাবি করেছে, একটি ছাড়া সব নৌযান তারা আটক করেছে।
এর আগে জানা যায়, ভূমধ্যসাগরে ফ্লোটিলার অন্তত ১৩টি নৌযান আটক করে ইসরাইল। এসব নৌযানে থাকা সুইডিশ জলবায়ু কর্মী গ্রেটা থুনবার্গসহ ৩৭টি দেশের দুই শতাধিক অভিযাত্রীকে নিজেদের বন্দরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা হলো গাজার অবরুদ্ধ মানুষের কাছে সমুদ্রপথে মানবিক সহায়তা পৌঁছে দেওয়ার বৈশ্বিক প্রচেষ্টা। এ বহরে রয়েছে ৪০টির বেশি বেসামরিক নৌযান। এতে যুক্তরাষ্ট্র, স্পেন, আয়ারল্যান্ড, ফ্রান্স ও বেলজিয়ামসহ প্রায় ৪৪টি দেশের ৫০০ অভিযাত্রী অংশ নিয়েছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন ইউরোপীয় পার্লামেন্টের নির্বাচিত প্রতিনিধি, আইনজীবী, অধিকারকর্মী, চিকিৎসক ও সাংবাদিক। তবে এক মাসব্যাপী এই অভিযাত্রা শেষ পর্যন্ত ইসরায়েলি বাধা, আটক অভিযান এবং নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণে থেমে গেছে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!