সংগৃহীত ছবি
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ‘জুলাই সনদ’ বাস্তবায়নে কোনো আইনগত বাধা নেই বলে মন্তব্য করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। তিনি বলেন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের নেওয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ীই জুলাই সনদ কার্যকর করা হবে। কমিশনের নেওয়া সিদ্ধান্তই কার্যকর হবে। এর বাইরে কোনো বিকল্প নেই।
শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সকালে ঝিনাইদহের জোহান ড্রিম ভ্যালি পার্কে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।
প্রশাসনের কর্মকর্তাদের বিষয়ে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে যারা বড় ধরনের অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না, তারা দেশের জন্য কাজ করবেন। তবে যেসব কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগ আছে, তাদের বিষয়ে অপরাধের মাত্রা বিবেচনায় নিয়ে সরকার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।
বর্তমান প্রশাসন দিয়ে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব কি না-এমন প্রশ্নের জবাবে অ্যাটর্নি জেনারেল নির্বাচন কমিশনের প্রতি আস্থা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন এ বিষয়ে সজাগ রয়েছে এবং বিশ্বাস করি তারা একটি নিরপেক্ষ প্রশাসন গড়ে তুলবেন।
দেশের রাজনৈতিক বাস্তবতার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন,বাংলাদেশের মানুষ যখনই কোনো ফ্যাসিস্ট দ্বারা নিজেকে নিরাপত্তাহীন মনে করে, তখনই তারা রাষ্ট্রের কাঠামো বদলে দেয়। তারা প্রতিবাদ করে এবং দেশের জন্য জীবন বিলিয়ে দেয়। একইসঙ্গে তিনি এই মন্তব্য করেন যে, আওয়ামী লীগের শাসনামলে দেশের সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে।
সংগৃহীত ছবি
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ‘জুলাই সনদ’ বাস্তবায়নে কোনো আইনগত বাধা নেই বলে মন্তব্য করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। তিনি বলেন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের নেওয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ীই জুলাই সনদ কার্যকর করা হবে। কমিশনের নেওয়া সিদ্ধান্তই কার্যকর হবে। এর বাইরে কোনো বিকল্প নেই।
শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সকালে ঝিনাইদহের জোহান ড্রিম ভ্যালি পার্কে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।
প্রশাসনের কর্মকর্তাদের বিষয়ে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে যারা বড় ধরনের অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না, তারা দেশের জন্য কাজ করবেন। তবে যেসব কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগ আছে, তাদের বিষয়ে অপরাধের মাত্রা বিবেচনায় নিয়ে সরকার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।
বর্তমান প্রশাসন দিয়ে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব কি না-এমন প্রশ্নের জবাবে অ্যাটর্নি জেনারেল নির্বাচন কমিশনের প্রতি আস্থা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন এ বিষয়ে সজাগ রয়েছে এবং বিশ্বাস করি তারা একটি নিরপেক্ষ প্রশাসন গড়ে তুলবেন।
দেশের রাজনৈতিক বাস্তবতার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন,বাংলাদেশের মানুষ যখনই কোনো ফ্যাসিস্ট দ্বারা নিজেকে নিরাপত্তাহীন মনে করে, তখনই তারা রাষ্ট্রের কাঠামো বদলে দেয়। তারা প্রতিবাদ করে এবং দেশের জন্য জীবন বিলিয়ে দেয়। একইসঙ্গে তিনি এই মন্তব্য করেন যে, আওয়ামী লীগের শাসনামলে দেশের সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে।
সংগৃহীত ছবি
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ‘জুলাই সনদ’ বাস্তবায়নে কোনো আইনগত বাধা নেই বলে মন্তব্য করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। তিনি বলেন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের নেওয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ীই জুলাই সনদ কার্যকর করা হবে। কমিশনের নেওয়া সিদ্ধান্তই কার্যকর হবে। এর বাইরে কোনো বিকল্প নেই।
শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সকালে ঝিনাইদহের জোহান ড্রিম ভ্যালি পার্কে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।
প্রশাসনের কর্মকর্তাদের বিষয়ে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে যারা বড় ধরনের অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না, তারা দেশের জন্য কাজ করবেন। তবে যেসব কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগ আছে, তাদের বিষয়ে অপরাধের মাত্রা বিবেচনায় নিয়ে সরকার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।
বর্তমান প্রশাসন দিয়ে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব কি না-এমন প্রশ্নের জবাবে অ্যাটর্নি জেনারেল নির্বাচন কমিশনের প্রতি আস্থা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন এ বিষয়ে সজাগ রয়েছে এবং বিশ্বাস করি তারা একটি নিরপেক্ষ প্রশাসন গড়ে তুলবেন।
দেশের রাজনৈতিক বাস্তবতার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন,বাংলাদেশের মানুষ যখনই কোনো ফ্যাসিস্ট দ্বারা নিজেকে নিরাপত্তাহীন মনে করে, তখনই তারা রাষ্ট্রের কাঠামো বদলে দেয়। তারা প্রতিবাদ করে এবং দেশের জন্য জীবন বিলিয়ে দেয়। একইসঙ্গে তিনি এই মন্তব্য করেন যে, আওয়ামী লীগের শাসনামলে দেশের সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে।
সংগৃহীত ছবি
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ‘জুলাই সনদ’ বাস্তবায়নে কোনো আইনগত বাধা নেই বলে মন্তব্য করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। তিনি বলেন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের নেওয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ীই জুলাই সনদ কার্যকর করা হবে। কমিশনের নেওয়া সিদ্ধান্তই কার্যকর হবে। এর বাইরে কোনো বিকল্প নেই।
শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সকালে ঝিনাইদহের জোহান ড্রিম ভ্যালি পার্কে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।
প্রশাসনের কর্মকর্তাদের বিষয়ে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে যারা বড় ধরনের অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না, তারা দেশের জন্য কাজ করবেন। তবে যেসব কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগ আছে, তাদের বিষয়ে অপরাধের মাত্রা বিবেচনায় নিয়ে সরকার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।
বর্তমান প্রশাসন দিয়ে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব কি না-এমন প্রশ্নের জবাবে অ্যাটর্নি জেনারেল নির্বাচন কমিশনের প্রতি আস্থা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন এ বিষয়ে সজাগ রয়েছে এবং বিশ্বাস করি তারা একটি নিরপেক্ষ প্রশাসন গড়ে তুলবেন।
দেশের রাজনৈতিক বাস্তবতার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন,বাংলাদেশের মানুষ যখনই কোনো ফ্যাসিস্ট দ্বারা নিজেকে নিরাপত্তাহীন মনে করে, তখনই তারা রাষ্ট্রের কাঠামো বদলে দেয়। তারা প্রতিবাদ করে এবং দেশের জন্য জীবন বিলিয়ে দেয়। একইসঙ্গে তিনি এই মন্তব্য করেন যে, আওয়ামী লীগের শাসনামলে দেশের সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!