সংগৃহীত ছবি
ভাষাসংগ্রামী, কবি, প্রাবন্ধিক ও রবীন্দ্রবিশেষজ্ঞ আহমদ রফিক আর নেই। বৃহস্পতিবার রাত ১০টা ১২ মিনিটে রাজধানীর বারডেম হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৬ বছর।
আহমদ রফিকের বিশেষ সহকারী মো. রাসেল সংবাদমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। হাসপাতাল সূত্র জানায়, মৃত্যুর কিছুক্ষণ আগে তাঁর কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়।
গত বুধবার বিকেলে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। কিডনির সমস্যা ও একাধিকবার স্ট্রোকের কারণে তাঁর শারীরিক অবস্থা ক্রমশ অবনতির দিকে যাচ্ছিল।
১৯২৯ সালের ১২ সেপ্টেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জন্ম নেওয়া আহমদ রফিক ভাষা আন্দোলনের অন্যতম ইতিহাসবিদ ও প্রাবন্ধিক। শতাধিক গ্রন্থ রচনা ও সম্পাদনা করেছেন তিনি। রবীন্দ্রচর্চায় অনন্য অবদান রাখায় কলকাতার টেগর রিসার্চ ইনস্টিটিউট তাঁকে দেয় ‘রবীন্দ্রতত্ত্বাচার্য’ উপাধি।
একুশে পদক, বাংলা একাডেমি পুরস্কারসহ পেয়েছেন বহু সম্মাননা। ২০১৯ সালে দৃষ্টিশক্তি ক্ষীণ হতে শুরু করলে অস্ত্রোপচার করেও পুরোপুরি সুস্থ হননি। ২০২১ সালে পড়ে গিয়ে পা ভাঙার পর থেকে শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হয়।
নিউ ইস্কাটনের ভাড়া বাসায় একাই বসবাস করতেন আহমদ রফিক। ২০০৬ সালে স্ত্রীকে হারানোর পর তিনি নিঃসন্তান অবস্থায় জীবন কাটাচ্ছিলেন। মৃত্যুর আগে নিজের দেহ ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতাল মেডিকেল কলেজে দান করে গেছেন তিনি।
শনিবার সকাল ১১টায় তাঁর মরদেহ সর্বস্তরের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন আহমদ রফিক ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি ইসমাইল সাদী।
সংগৃহীত ছবি
ভাষাসংগ্রামী, কবি, প্রাবন্ধিক ও রবীন্দ্রবিশেষজ্ঞ আহমদ রফিক আর নেই। বৃহস্পতিবার রাত ১০টা ১২ মিনিটে রাজধানীর বারডেম হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৬ বছর।
আহমদ রফিকের বিশেষ সহকারী মো. রাসেল সংবাদমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। হাসপাতাল সূত্র জানায়, মৃত্যুর কিছুক্ষণ আগে তাঁর কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়।
গত বুধবার বিকেলে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। কিডনির সমস্যা ও একাধিকবার স্ট্রোকের কারণে তাঁর শারীরিক অবস্থা ক্রমশ অবনতির দিকে যাচ্ছিল।
১৯২৯ সালের ১২ সেপ্টেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জন্ম নেওয়া আহমদ রফিক ভাষা আন্দোলনের অন্যতম ইতিহাসবিদ ও প্রাবন্ধিক। শতাধিক গ্রন্থ রচনা ও সম্পাদনা করেছেন তিনি। রবীন্দ্রচর্চায় অনন্য অবদান রাখায় কলকাতার টেগর রিসার্চ ইনস্টিটিউট তাঁকে দেয় ‘রবীন্দ্রতত্ত্বাচার্য’ উপাধি।
একুশে পদক, বাংলা একাডেমি পুরস্কারসহ পেয়েছেন বহু সম্মাননা। ২০১৯ সালে দৃষ্টিশক্তি ক্ষীণ হতে শুরু করলে অস্ত্রোপচার করেও পুরোপুরি সুস্থ হননি। ২০২১ সালে পড়ে গিয়ে পা ভাঙার পর থেকে শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হয়।
নিউ ইস্কাটনের ভাড়া বাসায় একাই বসবাস করতেন আহমদ রফিক। ২০০৬ সালে স্ত্রীকে হারানোর পর তিনি নিঃসন্তান অবস্থায় জীবন কাটাচ্ছিলেন। মৃত্যুর আগে নিজের দেহ ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতাল মেডিকেল কলেজে দান করে গেছেন তিনি।
শনিবার সকাল ১১টায় তাঁর মরদেহ সর্বস্তরের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন আহমদ রফিক ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি ইসমাইল সাদী।
সংগৃহীত ছবি
ভাষাসংগ্রামী, কবি, প্রাবন্ধিক ও রবীন্দ্রবিশেষজ্ঞ আহমদ রফিক আর নেই। বৃহস্পতিবার রাত ১০টা ১২ মিনিটে রাজধানীর বারডেম হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৬ বছর।
আহমদ রফিকের বিশেষ সহকারী মো. রাসেল সংবাদমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। হাসপাতাল সূত্র জানায়, মৃত্যুর কিছুক্ষণ আগে তাঁর কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়।
গত বুধবার বিকেলে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। কিডনির সমস্যা ও একাধিকবার স্ট্রোকের কারণে তাঁর শারীরিক অবস্থা ক্রমশ অবনতির দিকে যাচ্ছিল।
১৯২৯ সালের ১২ সেপ্টেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জন্ম নেওয়া আহমদ রফিক ভাষা আন্দোলনের অন্যতম ইতিহাসবিদ ও প্রাবন্ধিক। শতাধিক গ্রন্থ রচনা ও সম্পাদনা করেছেন তিনি। রবীন্দ্রচর্চায় অনন্য অবদান রাখায় কলকাতার টেগর রিসার্চ ইনস্টিটিউট তাঁকে দেয় ‘রবীন্দ্রতত্ত্বাচার্য’ উপাধি।
একুশে পদক, বাংলা একাডেমি পুরস্কারসহ পেয়েছেন বহু সম্মাননা। ২০১৯ সালে দৃষ্টিশক্তি ক্ষীণ হতে শুরু করলে অস্ত্রোপচার করেও পুরোপুরি সুস্থ হননি। ২০২১ সালে পড়ে গিয়ে পা ভাঙার পর থেকে শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হয়।
নিউ ইস্কাটনের ভাড়া বাসায় একাই বসবাস করতেন আহমদ রফিক। ২০০৬ সালে স্ত্রীকে হারানোর পর তিনি নিঃসন্তান অবস্থায় জীবন কাটাচ্ছিলেন। মৃত্যুর আগে নিজের দেহ ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতাল মেডিকেল কলেজে দান করে গেছেন তিনি।
শনিবার সকাল ১১টায় তাঁর মরদেহ সর্বস্তরের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন আহমদ রফিক ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি ইসমাইল সাদী।
সংগৃহীত ছবি
ভাষাসংগ্রামী, কবি, প্রাবন্ধিক ও রবীন্দ্রবিশেষজ্ঞ আহমদ রফিক আর নেই। বৃহস্পতিবার রাত ১০টা ১২ মিনিটে রাজধানীর বারডেম হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৬ বছর।
আহমদ রফিকের বিশেষ সহকারী মো. রাসেল সংবাদমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। হাসপাতাল সূত্র জানায়, মৃত্যুর কিছুক্ষণ আগে তাঁর কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়।
গত বুধবার বিকেলে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। কিডনির সমস্যা ও একাধিকবার স্ট্রোকের কারণে তাঁর শারীরিক অবস্থা ক্রমশ অবনতির দিকে যাচ্ছিল।
১৯২৯ সালের ১২ সেপ্টেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জন্ম নেওয়া আহমদ রফিক ভাষা আন্দোলনের অন্যতম ইতিহাসবিদ ও প্রাবন্ধিক। শতাধিক গ্রন্থ রচনা ও সম্পাদনা করেছেন তিনি। রবীন্দ্রচর্চায় অনন্য অবদান রাখায় কলকাতার টেগর রিসার্চ ইনস্টিটিউট তাঁকে দেয় ‘রবীন্দ্রতত্ত্বাচার্য’ উপাধি।
একুশে পদক, বাংলা একাডেমি পুরস্কারসহ পেয়েছেন বহু সম্মাননা। ২০১৯ সালে দৃষ্টিশক্তি ক্ষীণ হতে শুরু করলে অস্ত্রোপচার করেও পুরোপুরি সুস্থ হননি। ২০২১ সালে পড়ে গিয়ে পা ভাঙার পর থেকে শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হয়।
নিউ ইস্কাটনের ভাড়া বাসায় একাই বসবাস করতেন আহমদ রফিক। ২০০৬ সালে স্ত্রীকে হারানোর পর তিনি নিঃসন্তান অবস্থায় জীবন কাটাচ্ছিলেন। মৃত্যুর আগে নিজের দেহ ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতাল মেডিকেল কলেজে দান করে গেছেন তিনি।
শনিবার সকাল ১১টায় তাঁর মরদেহ সর্বস্তরের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন আহমদ রফিক ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি ইসমাইল সাদী।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!