সংগৃহীত ছবি
দূর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ভয়ভীতি দেখিয়ে ৪২ কোটি টাকার ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, তার স্ত্রী রুকমীলা জামান এবং আরও ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে।
রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) দুদকের প্রধান কার্যালয়ে উপসহকারী পরিচালক মো. রুবেল হোসেন বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। বিষয়টি সংবাদমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন দুদকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।
মামলার আসামিরা হলেন, সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, তার স্ত্রী ও ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান রুকমীলা জামান, সাবেক পরিচালক সৈয়দ কামরুজ্জামান, রুকমীলার মালিকানাধীন কোম্পানি আরমিটের এজিএম মো. আব্দুল আজিজ, ইম্পেরিয়াল ট্রেডিংয়ের মালিক মো. আব্দুল আজিজ, আরমিটের এজিএম ও ক্লাসিক ট্রেডিংয়ের মালিক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, আরমিটের কর্মচারী ও মডেল ট্রেডিংয়ের মালিক মোহাম্মদ মিছাবাহুল আলম, ক্রিসেন্ট ট্রেডার্সের মালিক সৈয়দ নুরুল ইসলাম ও রেডিয়াস ট্রেডিংয়ের মালিক মো. ফরিদ উদ্দিন।
মামলার এজাহার অনুযায়ী, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন। তারা ইউসিবিএল মহাখালী শাখার গ্রাহক ও ব্যবসায়ী সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড এবং ই-ইঞ্জিনিয়ারিং পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক তরফদার রুহুল আমিনকে ভয়ভীতি দেখিয়ে মোট ৪১ কোটি ৭৫ লাখ টাকা ঘুষ গ্রহণ করেছেন। পরে এই অর্থ হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যমে বিদেশে পাচার ও মানিলন্ডারিং করা হয়েছে।
আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি ১৮৬০-এর ১৬২/৪০৯/৪২০/১০৯ ধারা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২-এর ৪(২) ও (৩) ধারা প্রযোজ্য করা হয়েছে।
এর আগে, গত ১৮ সেপ্টেম্বর ব্যবসায়ী ও থার্মেক্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল কাদির মোল্লাকে ভয়ভীতি দেখিয়ে ৫২ কোটি টাকার ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তার স্ত্রীসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়।
দুদকের তদন্তে জানা গেছে, প্রায় ১২৪ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তার স্ত্রী রুকমীলা জামানসহ অর্ধশতাধিক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা চলছে। ক্ষমতার পরিবর্তনের পর সাবেক ভূমিমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করা হয়। আদালত ইতোমধ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারি করার নির্দেশ দিয়েছেন।
সংগৃহীত ছবি
দূর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ভয়ভীতি দেখিয়ে ৪২ কোটি টাকার ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, তার স্ত্রী রুকমীলা জামান এবং আরও ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে।
রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) দুদকের প্রধান কার্যালয়ে উপসহকারী পরিচালক মো. রুবেল হোসেন বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। বিষয়টি সংবাদমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন দুদকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।
মামলার আসামিরা হলেন, সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, তার স্ত্রী ও ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান রুকমীলা জামান, সাবেক পরিচালক সৈয়দ কামরুজ্জামান, রুকমীলার মালিকানাধীন কোম্পানি আরমিটের এজিএম মো. আব্দুল আজিজ, ইম্পেরিয়াল ট্রেডিংয়ের মালিক মো. আব্দুল আজিজ, আরমিটের এজিএম ও ক্লাসিক ট্রেডিংয়ের মালিক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, আরমিটের কর্মচারী ও মডেল ট্রেডিংয়ের মালিক মোহাম্মদ মিছাবাহুল আলম, ক্রিসেন্ট ট্রেডার্সের মালিক সৈয়দ নুরুল ইসলাম ও রেডিয়াস ট্রেডিংয়ের মালিক মো. ফরিদ উদ্দিন।
মামলার এজাহার অনুযায়ী, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন। তারা ইউসিবিএল মহাখালী শাখার গ্রাহক ও ব্যবসায়ী সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড এবং ই-ইঞ্জিনিয়ারিং পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক তরফদার রুহুল আমিনকে ভয়ভীতি দেখিয়ে মোট ৪১ কোটি ৭৫ লাখ টাকা ঘুষ গ্রহণ করেছেন। পরে এই অর্থ হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যমে বিদেশে পাচার ও মানিলন্ডারিং করা হয়েছে।
আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি ১৮৬০-এর ১৬২/৪০৯/৪২০/১০৯ ধারা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২-এর ৪(২) ও (৩) ধারা প্রযোজ্য করা হয়েছে।
এর আগে, গত ১৮ সেপ্টেম্বর ব্যবসায়ী ও থার্মেক্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল কাদির মোল্লাকে ভয়ভীতি দেখিয়ে ৫২ কোটি টাকার ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তার স্ত্রীসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়।
দুদকের তদন্তে জানা গেছে, প্রায় ১২৪ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তার স্ত্রী রুকমীলা জামানসহ অর্ধশতাধিক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা চলছে। ক্ষমতার পরিবর্তনের পর সাবেক ভূমিমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করা হয়। আদালত ইতোমধ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারি করার নির্দেশ দিয়েছেন।
সংগৃহীত ছবি
দূর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ভয়ভীতি দেখিয়ে ৪২ কোটি টাকার ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, তার স্ত্রী রুকমীলা জামান এবং আরও ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে।
রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) দুদকের প্রধান কার্যালয়ে উপসহকারী পরিচালক মো. রুবেল হোসেন বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। বিষয়টি সংবাদমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন দুদকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।
মামলার আসামিরা হলেন, সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, তার স্ত্রী ও ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান রুকমীলা জামান, সাবেক পরিচালক সৈয়দ কামরুজ্জামান, রুকমীলার মালিকানাধীন কোম্পানি আরমিটের এজিএম মো. আব্দুল আজিজ, ইম্পেরিয়াল ট্রেডিংয়ের মালিক মো. আব্দুল আজিজ, আরমিটের এজিএম ও ক্লাসিক ট্রেডিংয়ের মালিক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, আরমিটের কর্মচারী ও মডেল ট্রেডিংয়ের মালিক মোহাম্মদ মিছাবাহুল আলম, ক্রিসেন্ট ট্রেডার্সের মালিক সৈয়দ নুরুল ইসলাম ও রেডিয়াস ট্রেডিংয়ের মালিক মো. ফরিদ উদ্দিন।
মামলার এজাহার অনুযায়ী, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন। তারা ইউসিবিএল মহাখালী শাখার গ্রাহক ও ব্যবসায়ী সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড এবং ই-ইঞ্জিনিয়ারিং পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক তরফদার রুহুল আমিনকে ভয়ভীতি দেখিয়ে মোট ৪১ কোটি ৭৫ লাখ টাকা ঘুষ গ্রহণ করেছেন। পরে এই অর্থ হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যমে বিদেশে পাচার ও মানিলন্ডারিং করা হয়েছে।
আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি ১৮৬০-এর ১৬২/৪০৯/৪২০/১০৯ ধারা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২-এর ৪(২) ও (৩) ধারা প্রযোজ্য করা হয়েছে।
এর আগে, গত ১৮ সেপ্টেম্বর ব্যবসায়ী ও থার্মেক্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল কাদির মোল্লাকে ভয়ভীতি দেখিয়ে ৫২ কোটি টাকার ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তার স্ত্রীসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়।
দুদকের তদন্তে জানা গেছে, প্রায় ১২৪ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তার স্ত্রী রুকমীলা জামানসহ অর্ধশতাধিক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা চলছে। ক্ষমতার পরিবর্তনের পর সাবেক ভূমিমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করা হয়। আদালত ইতোমধ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারি করার নির্দেশ দিয়েছেন।
সংগৃহীত ছবি
দূর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ভয়ভীতি দেখিয়ে ৪২ কোটি টাকার ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, তার স্ত্রী রুকমীলা জামান এবং আরও ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে।
রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) দুদকের প্রধান কার্যালয়ে উপসহকারী পরিচালক মো. রুবেল হোসেন বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। বিষয়টি সংবাদমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন দুদকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।
মামলার আসামিরা হলেন, সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, তার স্ত্রী ও ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান রুকমীলা জামান, সাবেক পরিচালক সৈয়দ কামরুজ্জামান, রুকমীলার মালিকানাধীন কোম্পানি আরমিটের এজিএম মো. আব্দুল আজিজ, ইম্পেরিয়াল ট্রেডিংয়ের মালিক মো. আব্দুল আজিজ, আরমিটের এজিএম ও ক্লাসিক ট্রেডিংয়ের মালিক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, আরমিটের কর্মচারী ও মডেল ট্রেডিংয়ের মালিক মোহাম্মদ মিছাবাহুল আলম, ক্রিসেন্ট ট্রেডার্সের মালিক সৈয়দ নুরুল ইসলাম ও রেডিয়াস ট্রেডিংয়ের মালিক মো. ফরিদ উদ্দিন।
মামলার এজাহার অনুযায়ী, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন। তারা ইউসিবিএল মহাখালী শাখার গ্রাহক ও ব্যবসায়ী সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড এবং ই-ইঞ্জিনিয়ারিং পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক তরফদার রুহুল আমিনকে ভয়ভীতি দেখিয়ে মোট ৪১ কোটি ৭৫ লাখ টাকা ঘুষ গ্রহণ করেছেন। পরে এই অর্থ হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যমে বিদেশে পাচার ও মানিলন্ডারিং করা হয়েছে।
আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি ১৮৬০-এর ১৬২/৪০৯/৪২০/১০৯ ধারা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২-এর ৪(২) ও (৩) ধারা প্রযোজ্য করা হয়েছে।
এর আগে, গত ১৮ সেপ্টেম্বর ব্যবসায়ী ও থার্মেক্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল কাদির মোল্লাকে ভয়ভীতি দেখিয়ে ৫২ কোটি টাকার ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তার স্ত্রীসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়।
দুদকের তদন্তে জানা গেছে, প্রায় ১২৪ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তার স্ত্রী রুকমীলা জামানসহ অর্ধশতাধিক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা চলছে। ক্ষমতার পরিবর্তনের পর সাবেক ভূমিমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করা হয়। আদালত ইতোমধ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারি করার নির্দেশ দিয়েছেন।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!