-1761475196608-323942719.jpg&w=1920&q=75)
নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন মানবতার সর্বোত্তম আদর্শ ও উৎকৃষ্ট চরিত্রের প্রতীক। তাঁর স্নেহ, দয়া ও কোমলতা ছুঁয়ে গিয়েছে সমাজের প্রতিটি স্তরকে, বৃদ্ধ, যুবক, নারী এমনকি শিশুরাও পেয়েছে তাঁর মমতার অমৃত ছোঁয়া।
শিশুদের সঙ্গে নবীজীর আচরণ ছিল মমতায় পূর্ণ, ভালোবাসায় ভরা এবং অনুসরণযোগ্য এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।শিশুদের প্রতি ভালোবাসা ও দয়ার আহ্বান। প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শিশুদের প্রতি অতুলনীয় দয়া প্রদর্শন করতেন। তিনি অন্যদেরও তাদের সঙ্গে কোমল ব্যবহার করতে নির্দেশ দিতেন এবং বলতেন,
لَيْسَ مِنّا مَنْ لَمْ يَرْحَمْ صَغِيرَنَا، وَيَعْرِفْ حَقّ كَبِيرِنَا যে আমাদের ছোটদের প্রতি দয়া করে না এবং বড়দের অধিকার মানে না, সে আমাদের অন্তর্ভুক্ত নয়। (সুনানে আবু দাউদ ৪৯৪৩; তিরমিযী ২০৩২; মুসনাদে আহমাদ ৬৭৩৩)
একবার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর নাতি হাসান (রা.)-কে চুমু দিলেন। পাশে থাকা আকরা ইবনে হাবিস (রা.) বললেন,
আমার দশ সন্তান আছে, আমি কখনো কাউকে চুমু দিইনি। এ কথা শুনে নবীজী বললেন, إِنّهُ مَنْ لَا يَرْحَمُ لَا يُرْحَمُ যে দয়া করে না, তাকে দয়া করা হবে না। (বুখারি ৫৯৯৭, মুসলিম ২৩১৮)
উম্মুল মুমিনীন আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন, এক বেদুইন সাহাবী নবীজীকে বললেন,
হে আল্লাহর রসুল! আপনি কি শিশুদের চুমু খান? আমরা তো তা করি না। নবীজী উত্তর দিলেন, أَوَأَمْلِكُ لَكَ أَنْ نَزَعَ اللهُ مِنْ قَلْبِكَ الرّحْمَةَ؟ আল্লাহ যদি তোমার হৃদয় থেকে দয়া তুলে নেন, তবে আমি কী করতে পারি? (বুখারি: ৫৯৯৮, মুসলিম ২৩১৭, ইবনে মাজাহ ৩৬৬৫)
শিশুদের কোলে নেওয়া ও স্নেহে ভরিয়ে দেওয়া
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শিশুদের সান্নিধ্যে আনন্দ পেতেন। তিনি তাদের কোলে নিতেন, চুমু খেতেন এবং খেলার ছলে তাদের ভালোবাসায় ভরিয়ে দিতেন। ইয়ালা ইবনে মুররা (রা.) বলেন,
একদিন আমরা নবীজীর সঙ্গে এক দাওয়াতে যাচ্ছিলাম। পথে দেখি ছোট হুসাইন খেলছে। নবীজী তাঁর দিকে হাত বাড়ালেন, আর হুসাইন হাসতে হাসতে দৌড়াতে লাগল। নবীজীও হাসতে হাসতে তাকে ধরলেন, এক হাত থুতনির নিচে, আরেক হাত মাথার পিছনে রেখে চুমু খেলেন এবং বললেন, ‘হুসাইন আমার অংশ, আমিও হুসাইনের অংশ। যে হুসাইনকে ভালোবাসে, আল্লাহ তাকে ভালোবাসবেন। (ইবনে মাজাহ ১৪৪; মুসনাদে আহমাদ ১৭৫৬১; আল-আদাবুল মুফরাদ ৩৬৪)
নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবন থেকে আমরা শিখি, দয়া, স্নেহ, মমতা ও ভালোবাসা হলো শিশুর হৃদয় গঠনের সবচেয়ে শক্তিশালী উপায়। তিনি কেবল শিশুদের আদর করতেন না, বরং সমগ্র মানবজাতিকে শিক্ষা দিয়েছিলেন, শিশুদের প্রতি দয়া করো, তাহলেই আল্লাহ তোমার প্রতি দয়া করবেন।
-1761475196608-323942719.jpg&w=1920&q=75)
নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন মানবতার সর্বোত্তম আদর্শ ও উৎকৃষ্ট চরিত্রের প্রতীক। তাঁর স্নেহ, দয়া ও কোমলতা ছুঁয়ে গিয়েছে সমাজের প্রতিটি স্তরকে, বৃদ্ধ, যুবক, নারী এমনকি শিশুরাও পেয়েছে তাঁর মমতার অমৃত ছোঁয়া।
শিশুদের সঙ্গে নবীজীর আচরণ ছিল মমতায় পূর্ণ, ভালোবাসায় ভরা এবং অনুসরণযোগ্য এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।শিশুদের প্রতি ভালোবাসা ও দয়ার আহ্বান। প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শিশুদের প্রতি অতুলনীয় দয়া প্রদর্শন করতেন। তিনি অন্যদেরও তাদের সঙ্গে কোমল ব্যবহার করতে নির্দেশ দিতেন এবং বলতেন,
لَيْسَ مِنّا مَنْ لَمْ يَرْحَمْ صَغِيرَنَا، وَيَعْرِفْ حَقّ كَبِيرِنَا যে আমাদের ছোটদের প্রতি দয়া করে না এবং বড়দের অধিকার মানে না, সে আমাদের অন্তর্ভুক্ত নয়। (সুনানে আবু দাউদ ৪৯৪৩; তিরমিযী ২০৩২; মুসনাদে আহমাদ ৬৭৩৩)
একবার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর নাতি হাসান (রা.)-কে চুমু দিলেন। পাশে থাকা আকরা ইবনে হাবিস (রা.) বললেন,
আমার দশ সন্তান আছে, আমি কখনো কাউকে চুমু দিইনি। এ কথা শুনে নবীজী বললেন, إِنّهُ مَنْ لَا يَرْحَمُ لَا يُرْحَمُ যে দয়া করে না, তাকে দয়া করা হবে না। (বুখারি ৫৯৯৭, মুসলিম ২৩১৮)
উম্মুল মুমিনীন আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন, এক বেদুইন সাহাবী নবীজীকে বললেন,
হে আল্লাহর রসুল! আপনি কি শিশুদের চুমু খান? আমরা তো তা করি না। নবীজী উত্তর দিলেন, أَوَأَمْلِكُ لَكَ أَنْ نَزَعَ اللهُ مِنْ قَلْبِكَ الرّحْمَةَ؟ আল্লাহ যদি তোমার হৃদয় থেকে দয়া তুলে নেন, তবে আমি কী করতে পারি? (বুখারি: ৫৯৯৮, মুসলিম ২৩১৭, ইবনে মাজাহ ৩৬৬৫)
শিশুদের কোলে নেওয়া ও স্নেহে ভরিয়ে দেওয়া
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শিশুদের সান্নিধ্যে আনন্দ পেতেন। তিনি তাদের কোলে নিতেন, চুমু খেতেন এবং খেলার ছলে তাদের ভালোবাসায় ভরিয়ে দিতেন। ইয়ালা ইবনে মুররা (রা.) বলেন,
একদিন আমরা নবীজীর সঙ্গে এক দাওয়াতে যাচ্ছিলাম। পথে দেখি ছোট হুসাইন খেলছে। নবীজী তাঁর দিকে হাত বাড়ালেন, আর হুসাইন হাসতে হাসতে দৌড়াতে লাগল। নবীজীও হাসতে হাসতে তাকে ধরলেন, এক হাত থুতনির নিচে, আরেক হাত মাথার পিছনে রেখে চুমু খেলেন এবং বললেন, ‘হুসাইন আমার অংশ, আমিও হুসাইনের অংশ। যে হুসাইনকে ভালোবাসে, আল্লাহ তাকে ভালোবাসবেন। (ইবনে মাজাহ ১৪৪; মুসনাদে আহমাদ ১৭৫৬১; আল-আদাবুল মুফরাদ ৩৬৪)
নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবন থেকে আমরা শিখি, দয়া, স্নেহ, মমতা ও ভালোবাসা হলো শিশুর হৃদয় গঠনের সবচেয়ে শক্তিশালী উপায়। তিনি কেবল শিশুদের আদর করতেন না, বরং সমগ্র মানবজাতিকে শিক্ষা দিয়েছিলেন, শিশুদের প্রতি দয়া করো, তাহলেই আল্লাহ তোমার প্রতি দয়া করবেন।
-1761475196608-323942719.jpg&w=1920&q=75)
নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন মানবতার সর্বোত্তম আদর্শ ও উৎকৃষ্ট চরিত্রের প্রতীক। তাঁর স্নেহ, দয়া ও কোমলতা ছুঁয়ে গিয়েছে সমাজের প্রতিটি স্তরকে, বৃদ্ধ, যুবক, নারী এমনকি শিশুরাও পেয়েছে তাঁর মমতার অমৃত ছোঁয়া।
শিশুদের সঙ্গে নবীজীর আচরণ ছিল মমতায় পূর্ণ, ভালোবাসায় ভরা এবং অনুসরণযোগ্য এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।শিশুদের প্রতি ভালোবাসা ও দয়ার আহ্বান। প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শিশুদের প্রতি অতুলনীয় দয়া প্রদর্শন করতেন। তিনি অন্যদেরও তাদের সঙ্গে কোমল ব্যবহার করতে নির্দেশ দিতেন এবং বলতেন,
لَيْسَ مِنّا مَنْ لَمْ يَرْحَمْ صَغِيرَنَا، وَيَعْرِفْ حَقّ كَبِيرِنَا যে আমাদের ছোটদের প্রতি দয়া করে না এবং বড়দের অধিকার মানে না, সে আমাদের অন্তর্ভুক্ত নয়। (সুনানে আবু দাউদ ৪৯৪৩; তিরমিযী ২০৩২; মুসনাদে আহমাদ ৬৭৩৩)
একবার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর নাতি হাসান (রা.)-কে চুমু দিলেন। পাশে থাকা আকরা ইবনে হাবিস (রা.) বললেন,
আমার দশ সন্তান আছে, আমি কখনো কাউকে চুমু দিইনি। এ কথা শুনে নবীজী বললেন, إِنّهُ مَنْ لَا يَرْحَمُ لَا يُرْحَمُ যে দয়া করে না, তাকে দয়া করা হবে না। (বুখারি ৫৯৯৭, মুসলিম ২৩১৮)
উম্মুল মুমিনীন আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন, এক বেদুইন সাহাবী নবীজীকে বললেন,
হে আল্লাহর রসুল! আপনি কি শিশুদের চুমু খান? আমরা তো তা করি না। নবীজী উত্তর দিলেন, أَوَأَمْلِكُ لَكَ أَنْ نَزَعَ اللهُ مِنْ قَلْبِكَ الرّحْمَةَ؟ আল্লাহ যদি তোমার হৃদয় থেকে দয়া তুলে নেন, তবে আমি কী করতে পারি? (বুখারি: ৫৯৯৮, মুসলিম ২৩১৭, ইবনে মাজাহ ৩৬৬৫)
শিশুদের কোলে নেওয়া ও স্নেহে ভরিয়ে দেওয়া
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শিশুদের সান্নিধ্যে আনন্দ পেতেন। তিনি তাদের কোলে নিতেন, চুমু খেতেন এবং খেলার ছলে তাদের ভালোবাসায় ভরিয়ে দিতেন। ইয়ালা ইবনে মুররা (রা.) বলেন,
একদিন আমরা নবীজীর সঙ্গে এক দাওয়াতে যাচ্ছিলাম। পথে দেখি ছোট হুসাইন খেলছে। নবীজী তাঁর দিকে হাত বাড়ালেন, আর হুসাইন হাসতে হাসতে দৌড়াতে লাগল। নবীজীও হাসতে হাসতে তাকে ধরলেন, এক হাত থুতনির নিচে, আরেক হাত মাথার পিছনে রেখে চুমু খেলেন এবং বললেন, ‘হুসাইন আমার অংশ, আমিও হুসাইনের অংশ। যে হুসাইনকে ভালোবাসে, আল্লাহ তাকে ভালোবাসবেন। (ইবনে মাজাহ ১৪৪; মুসনাদে আহমাদ ১৭৫৬১; আল-আদাবুল মুফরাদ ৩৬৪)
নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবন থেকে আমরা শিখি, দয়া, স্নেহ, মমতা ও ভালোবাসা হলো শিশুর হৃদয় গঠনের সবচেয়ে শক্তিশালী উপায়। তিনি কেবল শিশুদের আদর করতেন না, বরং সমগ্র মানবজাতিকে শিক্ষা দিয়েছিলেন, শিশুদের প্রতি দয়া করো, তাহলেই আল্লাহ তোমার প্রতি দয়া করবেন।
-1761475196608-323942719.jpg&w=1920&q=75)
নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন মানবতার সর্বোত্তম আদর্শ ও উৎকৃষ্ট চরিত্রের প্রতীক। তাঁর স্নেহ, দয়া ও কোমলতা ছুঁয়ে গিয়েছে সমাজের প্রতিটি স্তরকে, বৃদ্ধ, যুবক, নারী এমনকি শিশুরাও পেয়েছে তাঁর মমতার অমৃত ছোঁয়া।
শিশুদের সঙ্গে নবীজীর আচরণ ছিল মমতায় পূর্ণ, ভালোবাসায় ভরা এবং অনুসরণযোগ্য এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।শিশুদের প্রতি ভালোবাসা ও দয়ার আহ্বান। প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শিশুদের প্রতি অতুলনীয় দয়া প্রদর্শন করতেন। তিনি অন্যদেরও তাদের সঙ্গে কোমল ব্যবহার করতে নির্দেশ দিতেন এবং বলতেন,
لَيْسَ مِنّا مَنْ لَمْ يَرْحَمْ صَغِيرَنَا، وَيَعْرِفْ حَقّ كَبِيرِنَا যে আমাদের ছোটদের প্রতি দয়া করে না এবং বড়দের অধিকার মানে না, সে আমাদের অন্তর্ভুক্ত নয়। (সুনানে আবু দাউদ ৪৯৪৩; তিরমিযী ২০৩২; মুসনাদে আহমাদ ৬৭৩৩)
একবার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর নাতি হাসান (রা.)-কে চুমু দিলেন। পাশে থাকা আকরা ইবনে হাবিস (রা.) বললেন,
আমার দশ সন্তান আছে, আমি কখনো কাউকে চুমু দিইনি। এ কথা শুনে নবীজী বললেন, إِنّهُ مَنْ لَا يَرْحَمُ لَا يُرْحَمُ যে দয়া করে না, তাকে দয়া করা হবে না। (বুখারি ৫৯৯৭, মুসলিম ২৩১৮)
উম্মুল মুমিনীন আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন, এক বেদুইন সাহাবী নবীজীকে বললেন,
হে আল্লাহর রসুল! আপনি কি শিশুদের চুমু খান? আমরা তো তা করি না। নবীজী উত্তর দিলেন, أَوَأَمْلِكُ لَكَ أَنْ نَزَعَ اللهُ مِنْ قَلْبِكَ الرّحْمَةَ؟ আল্লাহ যদি তোমার হৃদয় থেকে দয়া তুলে নেন, তবে আমি কী করতে পারি? (বুখারি: ৫৯৯৮, মুসলিম ২৩১৭, ইবনে মাজাহ ৩৬৬৫)
শিশুদের কোলে নেওয়া ও স্নেহে ভরিয়ে দেওয়া
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শিশুদের সান্নিধ্যে আনন্দ পেতেন। তিনি তাদের কোলে নিতেন, চুমু খেতেন এবং খেলার ছলে তাদের ভালোবাসায় ভরিয়ে দিতেন। ইয়ালা ইবনে মুররা (রা.) বলেন,
একদিন আমরা নবীজীর সঙ্গে এক দাওয়াতে যাচ্ছিলাম। পথে দেখি ছোট হুসাইন খেলছে। নবীজী তাঁর দিকে হাত বাড়ালেন, আর হুসাইন হাসতে হাসতে দৌড়াতে লাগল। নবীজীও হাসতে হাসতে তাকে ধরলেন, এক হাত থুতনির নিচে, আরেক হাত মাথার পিছনে রেখে চুমু খেলেন এবং বললেন, ‘হুসাইন আমার অংশ, আমিও হুসাইনের অংশ। যে হুসাইনকে ভালোবাসে, আল্লাহ তাকে ভালোবাসবেন। (ইবনে মাজাহ ১৪৪; মুসনাদে আহমাদ ১৭৫৬১; আল-আদাবুল মুফরাদ ৩৬৪)
নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবন থেকে আমরা শিখি, দয়া, স্নেহ, মমতা ও ভালোবাসা হলো শিশুর হৃদয় গঠনের সবচেয়ে শক্তিশালী উপায়। তিনি কেবল শিশুদের আদর করতেন না, বরং সমগ্র মানবজাতিকে শিক্ষা দিয়েছিলেন, শিশুদের প্রতি দয়া করো, তাহলেই আল্লাহ তোমার প্রতি দয়া করবেন।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!