বিএনপি ক্ষমতায় এলে শিক্ষাখাতে সর্বোচ্চ বরাদ্দ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেন, জনগণের ভোটে সরকার গঠন করতে পারলে দেশে আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষাব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা হবে।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় খন্দকার শামসুল আলম ফাউন্ডেশন আয়োজিত অনুষ্ঠানে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ কথা জানান তিনি।
তারেক রহমান বলেন, বিশ্ব প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন প্রয়োজন। রাষ্ট্রের সুরক্ষা ও অগ্রগতির জন্য উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থার বিকল্প নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘শিক্ষাই একটি জাতির সবচেয়ে শক্তিশালী হাতিয়ার। যে জাতি যত বেশি শিক্ষিত, সে জাতি তত বেশি উন্নত।’
তারেক রহমান বলেন, ‘খন্দকার শামসুল আলম ফাউন্ডেশন ৮০টিরও বেশি স্কুল ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের পুরস্কৃত করে একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক কাজ সম্পন্ন করেছে। আমাদের দেশে আরও অনেক শামসুল আলম ফাউন্ডেশন দরকার।’
তারেক রহমান আরও বলেন, ‘প্রিয় ছোট্ট বন্ধুরা, শিক্ষাকে তোমরা এমনভাবে কাজে লাগাও যাতে তা সমাজে ও রাষ্ট্রে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারে। তোমরা শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বেও সাফল্যের স্বাক্ষর রাখতে সক্ষম হবে।’
অনুষ্ঠানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেন, ২৫ বছর আগে বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে তারেক রহমান দেশের রাজনীতিতে নতুন ধারা সৃষ্টি করেছিলেন। তিনি তৃণমূলে জনগণের সঙ্গে সংযোগ গড়ে তুলেছেন এবং লন্ডনে থেকেও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন।
মঈন খান আরও দাবি করেন, রাষ্ট্র সংস্কারের যে আলোচনা এখন চলছে তার ভিত্তি আড়াই বছর আগে তারেক রহমানই উপস্থাপন করেছেন। তার মতে, বিএনপিকে সংস্কার শেখানোর প্রয়োজন নেই, বরং অন্যদের তার কাছ থেকে শেখা উচিত।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএনপির সভাপতি মো. শরীফুল আলম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম, শিক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মাহাদী আমিন, প্রেস উইং সদস্য সাইরুল কবীর খান, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক শহীদুজ্জামান কাকন এবং পাকুন্দিয়া উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট জালাল উদ্দীনসহ অন্যান্যরা।
এই মেধা বৃত্তি পরীক্ষায় ১০ হাজার ২১১ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। অনুষ্ঠান শেষে বিজয়ী শিক্ষার্থীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অতিথিরা।
বিএনপি ক্ষমতায় এলে শিক্ষাখাতে সর্বোচ্চ বরাদ্দ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেন, জনগণের ভোটে সরকার গঠন করতে পারলে দেশে আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষাব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা হবে।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় খন্দকার শামসুল আলম ফাউন্ডেশন আয়োজিত অনুষ্ঠানে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ কথা জানান তিনি।
তারেক রহমান বলেন, বিশ্ব প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন প্রয়োজন। রাষ্ট্রের সুরক্ষা ও অগ্রগতির জন্য উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থার বিকল্প নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘শিক্ষাই একটি জাতির সবচেয়ে শক্তিশালী হাতিয়ার। যে জাতি যত বেশি শিক্ষিত, সে জাতি তত বেশি উন্নত।’
তারেক রহমান বলেন, ‘খন্দকার শামসুল আলম ফাউন্ডেশন ৮০টিরও বেশি স্কুল ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের পুরস্কৃত করে একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক কাজ সম্পন্ন করেছে। আমাদের দেশে আরও অনেক শামসুল আলম ফাউন্ডেশন দরকার।’
তারেক রহমান আরও বলেন, ‘প্রিয় ছোট্ট বন্ধুরা, শিক্ষাকে তোমরা এমনভাবে কাজে লাগাও যাতে তা সমাজে ও রাষ্ট্রে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারে। তোমরা শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বেও সাফল্যের স্বাক্ষর রাখতে সক্ষম হবে।’
অনুষ্ঠানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেন, ২৫ বছর আগে বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে তারেক রহমান দেশের রাজনীতিতে নতুন ধারা সৃষ্টি করেছিলেন। তিনি তৃণমূলে জনগণের সঙ্গে সংযোগ গড়ে তুলেছেন এবং লন্ডনে থেকেও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন।
মঈন খান আরও দাবি করেন, রাষ্ট্র সংস্কারের যে আলোচনা এখন চলছে তার ভিত্তি আড়াই বছর আগে তারেক রহমানই উপস্থাপন করেছেন। তার মতে, বিএনপিকে সংস্কার শেখানোর প্রয়োজন নেই, বরং অন্যদের তার কাছ থেকে শেখা উচিত।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএনপির সভাপতি মো. শরীফুল আলম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম, শিক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মাহাদী আমিন, প্রেস উইং সদস্য সাইরুল কবীর খান, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক শহীদুজ্জামান কাকন এবং পাকুন্দিয়া উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট জালাল উদ্দীনসহ অন্যান্যরা।
এই মেধা বৃত্তি পরীক্ষায় ১০ হাজার ২১১ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। অনুষ্ঠান শেষে বিজয়ী শিক্ষার্থীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অতিথিরা।
বিএনপি ক্ষমতায় এলে শিক্ষাখাতে সর্বোচ্চ বরাদ্দ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেন, জনগণের ভোটে সরকার গঠন করতে পারলে দেশে আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষাব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা হবে।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় খন্দকার শামসুল আলম ফাউন্ডেশন আয়োজিত অনুষ্ঠানে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ কথা জানান তিনি।
তারেক রহমান বলেন, বিশ্ব প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন প্রয়োজন। রাষ্ট্রের সুরক্ষা ও অগ্রগতির জন্য উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থার বিকল্প নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘শিক্ষাই একটি জাতির সবচেয়ে শক্তিশালী হাতিয়ার। যে জাতি যত বেশি শিক্ষিত, সে জাতি তত বেশি উন্নত।’
তারেক রহমান বলেন, ‘খন্দকার শামসুল আলম ফাউন্ডেশন ৮০টিরও বেশি স্কুল ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের পুরস্কৃত করে একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক কাজ সম্পন্ন করেছে। আমাদের দেশে আরও অনেক শামসুল আলম ফাউন্ডেশন দরকার।’
তারেক রহমান আরও বলেন, ‘প্রিয় ছোট্ট বন্ধুরা, শিক্ষাকে তোমরা এমনভাবে কাজে লাগাও যাতে তা সমাজে ও রাষ্ট্রে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারে। তোমরা শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বেও সাফল্যের স্বাক্ষর রাখতে সক্ষম হবে।’
অনুষ্ঠানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেন, ২৫ বছর আগে বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে তারেক রহমান দেশের রাজনীতিতে নতুন ধারা সৃষ্টি করেছিলেন। তিনি তৃণমূলে জনগণের সঙ্গে সংযোগ গড়ে তুলেছেন এবং লন্ডনে থেকেও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন।
মঈন খান আরও দাবি করেন, রাষ্ট্র সংস্কারের যে আলোচনা এখন চলছে তার ভিত্তি আড়াই বছর আগে তারেক রহমানই উপস্থাপন করেছেন। তার মতে, বিএনপিকে সংস্কার শেখানোর প্রয়োজন নেই, বরং অন্যদের তার কাছ থেকে শেখা উচিত।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএনপির সভাপতি মো. শরীফুল আলম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম, শিক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মাহাদী আমিন, প্রেস উইং সদস্য সাইরুল কবীর খান, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক শহীদুজ্জামান কাকন এবং পাকুন্দিয়া উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট জালাল উদ্দীনসহ অন্যান্যরা।
এই মেধা বৃত্তি পরীক্ষায় ১০ হাজার ২১১ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। অনুষ্ঠান শেষে বিজয়ী শিক্ষার্থীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অতিথিরা।
বিএনপি ক্ষমতায় এলে শিক্ষাখাতে সর্বোচ্চ বরাদ্দ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেন, জনগণের ভোটে সরকার গঠন করতে পারলে দেশে আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষাব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা হবে।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় খন্দকার শামসুল আলম ফাউন্ডেশন আয়োজিত অনুষ্ঠানে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ কথা জানান তিনি।
তারেক রহমান বলেন, বিশ্ব প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন প্রয়োজন। রাষ্ট্রের সুরক্ষা ও অগ্রগতির জন্য উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থার বিকল্প নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘শিক্ষাই একটি জাতির সবচেয়ে শক্তিশালী হাতিয়ার। যে জাতি যত বেশি শিক্ষিত, সে জাতি তত বেশি উন্নত।’
তারেক রহমান বলেন, ‘খন্দকার শামসুল আলম ফাউন্ডেশন ৮০টিরও বেশি স্কুল ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের পুরস্কৃত করে একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক কাজ সম্পন্ন করেছে। আমাদের দেশে আরও অনেক শামসুল আলম ফাউন্ডেশন দরকার।’
তারেক রহমান আরও বলেন, ‘প্রিয় ছোট্ট বন্ধুরা, শিক্ষাকে তোমরা এমনভাবে কাজে লাগাও যাতে তা সমাজে ও রাষ্ট্রে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারে। তোমরা শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বেও সাফল্যের স্বাক্ষর রাখতে সক্ষম হবে।’
অনুষ্ঠানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেন, ২৫ বছর আগে বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে তারেক রহমান দেশের রাজনীতিতে নতুন ধারা সৃষ্টি করেছিলেন। তিনি তৃণমূলে জনগণের সঙ্গে সংযোগ গড়ে তুলেছেন এবং লন্ডনে থেকেও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন।
মঈন খান আরও দাবি করেন, রাষ্ট্র সংস্কারের যে আলোচনা এখন চলছে তার ভিত্তি আড়াই বছর আগে তারেক রহমানই উপস্থাপন করেছেন। তার মতে, বিএনপিকে সংস্কার শেখানোর প্রয়োজন নেই, বরং অন্যদের তার কাছ থেকে শেখা উচিত।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএনপির সভাপতি মো. শরীফুল আলম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম, শিক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মাহাদী আমিন, প্রেস উইং সদস্য সাইরুল কবীর খান, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক শহীদুজ্জামান কাকন এবং পাকুন্দিয়া উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট জালাল উদ্দীনসহ অন্যান্যরা।
এই মেধা বৃত্তি পরীক্ষায় ১০ হাজার ২১১ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। অনুষ্ঠান শেষে বিজয়ী শিক্ষার্থীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অতিথিরা।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!