বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, জাপানসহ এশিয়া মহাদেশের কিছু দেশে এখনো রাস্তার বাম দিকে গাড়ি চলাচলের রীতি চালু রয়েছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন রাস্তায় ছোট-বড় গাড়িগুলো বাম দিক দিয়ে চলাচল করতে দেখা যায়। সেই সঙ্গে চালকের আসন গাড়ির বাম দিকে থাকে।
এটা শুধু বাংলাদেশে নয়, পৃথিবীর এমন ৭৬ দেশে বাম দিক দিয়ে গাড়ি চলাচল করে থাকে। অস্ট্রেলিয়া ও আফ্রিকার সাবেক ব্রিটিশ উপনিবেশগুলোতে এ নিয়ম এখনো চালু রয়েছে। এ নিয়ম টিকে থাকার পেছনে ব্রিটিশদের উপনিবেশ বিস্তারকারী শক্তিকেই প্রধান কারণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। তবে বাংলাদেশ ভূখণ্ড একসময় ব্রিটিশ উপনিবেশ ছিল, যা ব্রিটিশ নিয়মেই গাড়ি বাম দিকে চলাচল করে আসছে।
আবার বিপরীত উদাহরণ আরও বেশি দেখা যায়।
বিশ্বের ১৬৩ দেশে রাস্তার ডান দিক দিয়ে যানবাহন চলাচলের নিয়ম রয়েছে। এর পেছনে একক কোনো কারণ নেই। অনেক কারণে দেশগুলোতে যান চলাচলের দিকনির্ধারণ করা হয়েছে। আর ফরাসি বিপ্লবের সময় যুক্তরাষ্ট্রে সাম্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে এটি নতুন নিয়ম গৃহীত হয়। ওই নিয়মে বলা হয়েছে, দেশের সব মানুষ রাস্তার ডান দিক দিয়ে যানবাহন চালাতে পারবে। নেপোলিয়ন বোনাপার্ট এ নিয়ম চালু করেন এবং অনেক সুনাম অর্জন করেন।
এদিকে সুইডেনে এ নিয়ম গৃহীত হয় ১৯৬৭ সালে। একে একে স্বেচ্ছায় এ নিয়ম গ্রহণ করে রাশিয়া ও চীন। কিন্তু ব্রিটেন ফরাসিদের এ রীতি গ্রহণ করেনি কোনো দিন। বরং ১৮৩৫ সালে আইন করে বাম দিক দিয়ে গাড়ি চালানোর নিয়ম পাকাপোক্ত করে তারা।
একটি সূত্র জানায়, সামাজিক, রাজনৈতিক, বাণিজ্যিক এবং উপনিবেশ আধিপত্য বিস্তারের ওপর নির্ভর করে যান চলাচলের দিক নির্ধারণ করা হয়েছে। আর এটি প্রাচীনকালে বিশ্বের প্রায় সব দেশে যান চলাচল করত বাম দিক দিয়ে।
আঠারো শতকে শিল্প বিপ্লবের যুগে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যিক প্রভাব বৃদ্ধি পেয়েছিল। ওই সময় যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়ার কনেষ্টোগাতে মালবাহী ওয়াগন গাড়ি রাস্তার ডান দিক দিয়ে চলাচল করত।
বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, জাপানসহ এশিয়া মহাদেশের কিছু দেশে এখনো রাস্তার বাম দিকে গাড়ি চলাচলের রীতি চালু রয়েছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন রাস্তায় ছোট-বড় গাড়িগুলো বাম দিক দিয়ে চলাচল করতে দেখা যায়। সেই সঙ্গে চালকের আসন গাড়ির বাম দিকে থাকে।
এটা শুধু বাংলাদেশে নয়, পৃথিবীর এমন ৭৬ দেশে বাম দিক দিয়ে গাড়ি চলাচল করে থাকে। অস্ট্রেলিয়া ও আফ্রিকার সাবেক ব্রিটিশ উপনিবেশগুলোতে এ নিয়ম এখনো চালু রয়েছে। এ নিয়ম টিকে থাকার পেছনে ব্রিটিশদের উপনিবেশ বিস্তারকারী শক্তিকেই প্রধান কারণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। তবে বাংলাদেশ ভূখণ্ড একসময় ব্রিটিশ উপনিবেশ ছিল, যা ব্রিটিশ নিয়মেই গাড়ি বাম দিকে চলাচল করে আসছে।
আবার বিপরীত উদাহরণ আরও বেশি দেখা যায়।
বিশ্বের ১৬৩ দেশে রাস্তার ডান দিক দিয়ে যানবাহন চলাচলের নিয়ম রয়েছে। এর পেছনে একক কোনো কারণ নেই। অনেক কারণে দেশগুলোতে যান চলাচলের দিকনির্ধারণ করা হয়েছে। আর ফরাসি বিপ্লবের সময় যুক্তরাষ্ট্রে সাম্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে এটি নতুন নিয়ম গৃহীত হয়। ওই নিয়মে বলা হয়েছে, দেশের সব মানুষ রাস্তার ডান দিক দিয়ে যানবাহন চালাতে পারবে। নেপোলিয়ন বোনাপার্ট এ নিয়ম চালু করেন এবং অনেক সুনাম অর্জন করেন।
এদিকে সুইডেনে এ নিয়ম গৃহীত হয় ১৯৬৭ সালে। একে একে স্বেচ্ছায় এ নিয়ম গ্রহণ করে রাশিয়া ও চীন। কিন্তু ব্রিটেন ফরাসিদের এ রীতি গ্রহণ করেনি কোনো দিন। বরং ১৮৩৫ সালে আইন করে বাম দিক দিয়ে গাড়ি চালানোর নিয়ম পাকাপোক্ত করে তারা।
একটি সূত্র জানায়, সামাজিক, রাজনৈতিক, বাণিজ্যিক এবং উপনিবেশ আধিপত্য বিস্তারের ওপর নির্ভর করে যান চলাচলের দিক নির্ধারণ করা হয়েছে। আর এটি প্রাচীনকালে বিশ্বের প্রায় সব দেশে যান চলাচল করত বাম দিক দিয়ে।
আঠারো শতকে শিল্প বিপ্লবের যুগে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যিক প্রভাব বৃদ্ধি পেয়েছিল। ওই সময় যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়ার কনেষ্টোগাতে মালবাহী ওয়াগন গাড়ি রাস্তার ডান দিক দিয়ে চলাচল করত।
বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, জাপানসহ এশিয়া মহাদেশের কিছু দেশে এখনো রাস্তার বাম দিকে গাড়ি চলাচলের রীতি চালু রয়েছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন রাস্তায় ছোট-বড় গাড়িগুলো বাম দিক দিয়ে চলাচল করতে দেখা যায়। সেই সঙ্গে চালকের আসন গাড়ির বাম দিকে থাকে।
এটা শুধু বাংলাদেশে নয়, পৃথিবীর এমন ৭৬ দেশে বাম দিক দিয়ে গাড়ি চলাচল করে থাকে। অস্ট্রেলিয়া ও আফ্রিকার সাবেক ব্রিটিশ উপনিবেশগুলোতে এ নিয়ম এখনো চালু রয়েছে। এ নিয়ম টিকে থাকার পেছনে ব্রিটিশদের উপনিবেশ বিস্তারকারী শক্তিকেই প্রধান কারণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। তবে বাংলাদেশ ভূখণ্ড একসময় ব্রিটিশ উপনিবেশ ছিল, যা ব্রিটিশ নিয়মেই গাড়ি বাম দিকে চলাচল করে আসছে।
আবার বিপরীত উদাহরণ আরও বেশি দেখা যায়।
বিশ্বের ১৬৩ দেশে রাস্তার ডান দিক দিয়ে যানবাহন চলাচলের নিয়ম রয়েছে। এর পেছনে একক কোনো কারণ নেই। অনেক কারণে দেশগুলোতে যান চলাচলের দিকনির্ধারণ করা হয়েছে। আর ফরাসি বিপ্লবের সময় যুক্তরাষ্ট্রে সাম্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে এটি নতুন নিয়ম গৃহীত হয়। ওই নিয়মে বলা হয়েছে, দেশের সব মানুষ রাস্তার ডান দিক দিয়ে যানবাহন চালাতে পারবে। নেপোলিয়ন বোনাপার্ট এ নিয়ম চালু করেন এবং অনেক সুনাম অর্জন করেন।
এদিকে সুইডেনে এ নিয়ম গৃহীত হয় ১৯৬৭ সালে। একে একে স্বেচ্ছায় এ নিয়ম গ্রহণ করে রাশিয়া ও চীন। কিন্তু ব্রিটেন ফরাসিদের এ রীতি গ্রহণ করেনি কোনো দিন। বরং ১৮৩৫ সালে আইন করে বাম দিক দিয়ে গাড়ি চালানোর নিয়ম পাকাপোক্ত করে তারা।
একটি সূত্র জানায়, সামাজিক, রাজনৈতিক, বাণিজ্যিক এবং উপনিবেশ আধিপত্য বিস্তারের ওপর নির্ভর করে যান চলাচলের দিক নির্ধারণ করা হয়েছে। আর এটি প্রাচীনকালে বিশ্বের প্রায় সব দেশে যান চলাচল করত বাম দিক দিয়ে।
আঠারো শতকে শিল্প বিপ্লবের যুগে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যিক প্রভাব বৃদ্ধি পেয়েছিল। ওই সময় যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়ার কনেষ্টোগাতে মালবাহী ওয়াগন গাড়ি রাস্তার ডান দিক দিয়ে চলাচল করত।
বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, জাপানসহ এশিয়া মহাদেশের কিছু দেশে এখনো রাস্তার বাম দিকে গাড়ি চলাচলের রীতি চালু রয়েছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন রাস্তায় ছোট-বড় গাড়িগুলো বাম দিক দিয়ে চলাচল করতে দেখা যায়। সেই সঙ্গে চালকের আসন গাড়ির বাম দিকে থাকে।
এটা শুধু বাংলাদেশে নয়, পৃথিবীর এমন ৭৬ দেশে বাম দিক দিয়ে গাড়ি চলাচল করে থাকে। অস্ট্রেলিয়া ও আফ্রিকার সাবেক ব্রিটিশ উপনিবেশগুলোতে এ নিয়ম এখনো চালু রয়েছে। এ নিয়ম টিকে থাকার পেছনে ব্রিটিশদের উপনিবেশ বিস্তারকারী শক্তিকেই প্রধান কারণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। তবে বাংলাদেশ ভূখণ্ড একসময় ব্রিটিশ উপনিবেশ ছিল, যা ব্রিটিশ নিয়মেই গাড়ি বাম দিকে চলাচল করে আসছে।
আবার বিপরীত উদাহরণ আরও বেশি দেখা যায়।
বিশ্বের ১৬৩ দেশে রাস্তার ডান দিক দিয়ে যানবাহন চলাচলের নিয়ম রয়েছে। এর পেছনে একক কোনো কারণ নেই। অনেক কারণে দেশগুলোতে যান চলাচলের দিকনির্ধারণ করা হয়েছে। আর ফরাসি বিপ্লবের সময় যুক্তরাষ্ট্রে সাম্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে এটি নতুন নিয়ম গৃহীত হয়। ওই নিয়মে বলা হয়েছে, দেশের সব মানুষ রাস্তার ডান দিক দিয়ে যানবাহন চালাতে পারবে। নেপোলিয়ন বোনাপার্ট এ নিয়ম চালু করেন এবং অনেক সুনাম অর্জন করেন।
এদিকে সুইডেনে এ নিয়ম গৃহীত হয় ১৯৬৭ সালে। একে একে স্বেচ্ছায় এ নিয়ম গ্রহণ করে রাশিয়া ও চীন। কিন্তু ব্রিটেন ফরাসিদের এ রীতি গ্রহণ করেনি কোনো দিন। বরং ১৮৩৫ সালে আইন করে বাম দিক দিয়ে গাড়ি চালানোর নিয়ম পাকাপোক্ত করে তারা।
একটি সূত্র জানায়, সামাজিক, রাজনৈতিক, বাণিজ্যিক এবং উপনিবেশ আধিপত্য বিস্তারের ওপর নির্ভর করে যান চলাচলের দিক নির্ধারণ করা হয়েছে। আর এটি প্রাচীনকালে বিশ্বের প্রায় সব দেশে যান চলাচল করত বাম দিক দিয়ে।
আঠারো শতকে শিল্প বিপ্লবের যুগে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যিক প্রভাব বৃদ্ধি পেয়েছিল। ওই সময় যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়ার কনেষ্টোগাতে মালবাহী ওয়াগন গাড়ি রাস্তার ডান দিক দিয়ে চলাচল করত।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!