ডিম ছুড়ে ক্ষোভ প্রকাশ করা নতুন কোনো ঘটনা নয়। মাঝে মাঝেই এই দৃশ্যের সাক্ষী হোন অনেকে। বিশেষ করে রাজনীতিক, অভিনেতা, আসামিদের উপর ডিম ছুড়ে মারার খবর শোনা যায়। ডিম ছুড়ে মারা কিংবা পচা ডিম ছুড়ে মারা আজকের ট্রেন্ড নয় মোটেই। মধ্যযুগেও এর চর্চা ছিল।
প্রথম কে কবে কাকে ডিম ছুড়ে ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছিলেন তার কোনো সঠিক ইতিহাস নেই। তবে খাবার ছোড়ার মাধ্যমে প্রতিবাদের ইতিহাসটা অতি প্রাচীন। বিশেষ করে পচনশীল খাবার, জিনিসপত্র ছুড়ে মারার ইতিহাস জানা যায়। রোমান যুগে শাসকদের ওপর খাবার নিক্ষেপের ঘটনা জানা যায়। ৬৩ খ্রিস্টাব্দে রোমান গভর্নর ভেসপাসিয়ানের ওপর শালগম ছুড়ে মারা হয়েছিল।
মধ্যযুগে ডিমের আবির্ভাব ঘটেছিল, যখন বন্দিদের আটকে রেখে ছোঁড়া হত। মধ্যযুগ ও রেনেসাঁন্সে থিয়েটার বা জনসমাগমে অভিনয় বা বিতর্ক ভালো না লাগলে দর্শকরা পচা ডিম, টমেটোসহ কাপড়ও ছুঁড়তো। এটি দ্রুত গণতান্ত্রিক অপমানের এক প্রথা হিসেবে গড়ে ওঠে। এলিজাবেথিয়ান থিয়েটারের দর্শকদের এই আচরণ পরে রাজনীতি ও আদালতের বাইরে রাজনীতিকদের প্রতিহিংসার রূপও নিয়েছে।
আধুনিক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ডিম ছোড়া ১৯শ ও ২০শ শতকে আরও বেশি নথিবদ্ধ হয়। উদাহরণস্বরূপ, ১৯১০ সালে ব্রিটিশ সুফ্রাজেটেরা উইনস্টন চার্চিলকে (তৎকালীন হোম সেক্রেটারি) ডিম ছুড়েছিল, যা নারী ভোটাধিকার আন্দোলনের এক চাঞ্চল্যকর প্রতিবাদ ছিল।
সভ্যতাবাদী রূপ নিলেও ১৯ এবং ২০ শতকে ডিমিং/এগিং অনেক রাজনীতিক ও জন্যনায়কদের লক্ষ্যবস্তু হয়েছে। উদাহরণ হিসেবে চেক রিপাবলিক ও জার্মানিতে বিভিন্ন সময় নেতাদের ওপর ডিম নিক্ষেপের ঘটনা, ২০০৪ সালে ইউক্রেনের প্রার্থী ভিক্টর ইয়ানুকোভিচের ওপর আঘাত ইত্যাদি রয়েছে। এগুলো আধুনিক গণতান্ত্রিক প্রতিবাদের এক অংশ এবং সংবাদমাধ্যমে তা ব্যাপকভাবে প্রচারিত হয়েছে।
আমাদের দেশেও এই ঘটনার উদাহরণ কম নয়। এ বছরইতো এই ঘটনার সাক্ষী হয়েছি আমরা কয়েকবার। যেমন ধরুন-কিছুদিন আগেই আদালত চত্বরে সংগীত শিল্পী মমতাজের উপর ডিম ছোঁড়া হয়। এছাড়া সম্প্রতি নিউইয়র্কে এনসিপি নেতা আখতার হোসেনের ওপর ডিম নিক্ষেপের ঘটনা।
ডিম ছোঁড়া একদিকে যেমন প্রতিবাদ কিংবা ক্ষোভ প্রকাশের ধরন তেমনি যিনি ভুক্তভোগী তিনি অপমানিত হচ্ছেন। ডিম ছোঁড়া কোনো এক ব্যক্তি বা দিনে আবিষ্কার নয়-এটি মানব সমাজে অসন্তোষ প্রকাশের প্রাচীন ও বহুমাত্রিক রূপ। মনোবিজ্ঞানে এর ব্যাখ্যা দিয়ে বলা যায়, এটি প্রতীকী অপমান, সমষ্টিগত আবেগ, মিডিয়া নির্মিত সুযোগ এবং কৌশলগত ঝুঁকি-হিসাবের সমন্বয়। আধুনিক সময়ে এই আচরণ দ্রুত ভাইরাল মিডিয়ার সঙ্গে মিলিয়ে বেশি প্রভাব ফেলে-তাই রাজনৈতিক কর্মসূচিতে এটিকে কখনো ‘হাস্যকর’ কখনো ‘প্রতিবাদ’ হিসেবে দেখা হয়।
ডিম ছুড়ে ক্ষোভ প্রকাশ করা নতুন কোনো ঘটনা নয়। মাঝে মাঝেই এই দৃশ্যের সাক্ষী হোন অনেকে। বিশেষ করে রাজনীতিক, অভিনেতা, আসামিদের উপর ডিম ছুড়ে মারার খবর শোনা যায়। ডিম ছুড়ে মারা কিংবা পচা ডিম ছুড়ে মারা আজকের ট্রেন্ড নয় মোটেই। মধ্যযুগেও এর চর্চা ছিল।
প্রথম কে কবে কাকে ডিম ছুড়ে ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছিলেন তার কোনো সঠিক ইতিহাস নেই। তবে খাবার ছোড়ার মাধ্যমে প্রতিবাদের ইতিহাসটা অতি প্রাচীন। বিশেষ করে পচনশীল খাবার, জিনিসপত্র ছুড়ে মারার ইতিহাস জানা যায়। রোমান যুগে শাসকদের ওপর খাবার নিক্ষেপের ঘটনা জানা যায়। ৬৩ খ্রিস্টাব্দে রোমান গভর্নর ভেসপাসিয়ানের ওপর শালগম ছুড়ে মারা হয়েছিল।
মধ্যযুগে ডিমের আবির্ভাব ঘটেছিল, যখন বন্দিদের আটকে রেখে ছোঁড়া হত। মধ্যযুগ ও রেনেসাঁন্সে থিয়েটার বা জনসমাগমে অভিনয় বা বিতর্ক ভালো না লাগলে দর্শকরা পচা ডিম, টমেটোসহ কাপড়ও ছুঁড়তো। এটি দ্রুত গণতান্ত্রিক অপমানের এক প্রথা হিসেবে গড়ে ওঠে। এলিজাবেথিয়ান থিয়েটারের দর্শকদের এই আচরণ পরে রাজনীতি ও আদালতের বাইরে রাজনীতিকদের প্রতিহিংসার রূপও নিয়েছে।
আধুনিক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ডিম ছোড়া ১৯শ ও ২০শ শতকে আরও বেশি নথিবদ্ধ হয়। উদাহরণস্বরূপ, ১৯১০ সালে ব্রিটিশ সুফ্রাজেটেরা উইনস্টন চার্চিলকে (তৎকালীন হোম সেক্রেটারি) ডিম ছুড়েছিল, যা নারী ভোটাধিকার আন্দোলনের এক চাঞ্চল্যকর প্রতিবাদ ছিল।
সভ্যতাবাদী রূপ নিলেও ১৯ এবং ২০ শতকে ডিমিং/এগিং অনেক রাজনীতিক ও জন্যনায়কদের লক্ষ্যবস্তু হয়েছে। উদাহরণ হিসেবে চেক রিপাবলিক ও জার্মানিতে বিভিন্ন সময় নেতাদের ওপর ডিম নিক্ষেপের ঘটনা, ২০০৪ সালে ইউক্রেনের প্রার্থী ভিক্টর ইয়ানুকোভিচের ওপর আঘাত ইত্যাদি রয়েছে। এগুলো আধুনিক গণতান্ত্রিক প্রতিবাদের এক অংশ এবং সংবাদমাধ্যমে তা ব্যাপকভাবে প্রচারিত হয়েছে।
আমাদের দেশেও এই ঘটনার উদাহরণ কম নয়। এ বছরইতো এই ঘটনার সাক্ষী হয়েছি আমরা কয়েকবার। যেমন ধরুন-কিছুদিন আগেই আদালত চত্বরে সংগীত শিল্পী মমতাজের উপর ডিম ছোঁড়া হয়। এছাড়া সম্প্রতি নিউইয়র্কে এনসিপি নেতা আখতার হোসেনের ওপর ডিম নিক্ষেপের ঘটনা।
ডিম ছোঁড়া একদিকে যেমন প্রতিবাদ কিংবা ক্ষোভ প্রকাশের ধরন তেমনি যিনি ভুক্তভোগী তিনি অপমানিত হচ্ছেন। ডিম ছোঁড়া কোনো এক ব্যক্তি বা দিনে আবিষ্কার নয়-এটি মানব সমাজে অসন্তোষ প্রকাশের প্রাচীন ও বহুমাত্রিক রূপ। মনোবিজ্ঞানে এর ব্যাখ্যা দিয়ে বলা যায়, এটি প্রতীকী অপমান, সমষ্টিগত আবেগ, মিডিয়া নির্মিত সুযোগ এবং কৌশলগত ঝুঁকি-হিসাবের সমন্বয়। আধুনিক সময়ে এই আচরণ দ্রুত ভাইরাল মিডিয়ার সঙ্গে মিলিয়ে বেশি প্রভাব ফেলে-তাই রাজনৈতিক কর্মসূচিতে এটিকে কখনো ‘হাস্যকর’ কখনো ‘প্রতিবাদ’ হিসেবে দেখা হয়।
ডিম ছুড়ে ক্ষোভ প্রকাশ করা নতুন কোনো ঘটনা নয়। মাঝে মাঝেই এই দৃশ্যের সাক্ষী হোন অনেকে। বিশেষ করে রাজনীতিক, অভিনেতা, আসামিদের উপর ডিম ছুড়ে মারার খবর শোনা যায়। ডিম ছুড়ে মারা কিংবা পচা ডিম ছুড়ে মারা আজকের ট্রেন্ড নয় মোটেই। মধ্যযুগেও এর চর্চা ছিল।
প্রথম কে কবে কাকে ডিম ছুড়ে ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছিলেন তার কোনো সঠিক ইতিহাস নেই। তবে খাবার ছোড়ার মাধ্যমে প্রতিবাদের ইতিহাসটা অতি প্রাচীন। বিশেষ করে পচনশীল খাবার, জিনিসপত্র ছুড়ে মারার ইতিহাস জানা যায়। রোমান যুগে শাসকদের ওপর খাবার নিক্ষেপের ঘটনা জানা যায়। ৬৩ খ্রিস্টাব্দে রোমান গভর্নর ভেসপাসিয়ানের ওপর শালগম ছুড়ে মারা হয়েছিল।
মধ্যযুগে ডিমের আবির্ভাব ঘটেছিল, যখন বন্দিদের আটকে রেখে ছোঁড়া হত। মধ্যযুগ ও রেনেসাঁন্সে থিয়েটার বা জনসমাগমে অভিনয় বা বিতর্ক ভালো না লাগলে দর্শকরা পচা ডিম, টমেটোসহ কাপড়ও ছুঁড়তো। এটি দ্রুত গণতান্ত্রিক অপমানের এক প্রথা হিসেবে গড়ে ওঠে। এলিজাবেথিয়ান থিয়েটারের দর্শকদের এই আচরণ পরে রাজনীতি ও আদালতের বাইরে রাজনীতিকদের প্রতিহিংসার রূপও নিয়েছে।
আধুনিক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ডিম ছোড়া ১৯শ ও ২০শ শতকে আরও বেশি নথিবদ্ধ হয়। উদাহরণস্বরূপ, ১৯১০ সালে ব্রিটিশ সুফ্রাজেটেরা উইনস্টন চার্চিলকে (তৎকালীন হোম সেক্রেটারি) ডিম ছুড়েছিল, যা নারী ভোটাধিকার আন্দোলনের এক চাঞ্চল্যকর প্রতিবাদ ছিল।
সভ্যতাবাদী রূপ নিলেও ১৯ এবং ২০ শতকে ডিমিং/এগিং অনেক রাজনীতিক ও জন্যনায়কদের লক্ষ্যবস্তু হয়েছে। উদাহরণ হিসেবে চেক রিপাবলিক ও জার্মানিতে বিভিন্ন সময় নেতাদের ওপর ডিম নিক্ষেপের ঘটনা, ২০০৪ সালে ইউক্রেনের প্রার্থী ভিক্টর ইয়ানুকোভিচের ওপর আঘাত ইত্যাদি রয়েছে। এগুলো আধুনিক গণতান্ত্রিক প্রতিবাদের এক অংশ এবং সংবাদমাধ্যমে তা ব্যাপকভাবে প্রচারিত হয়েছে।
আমাদের দেশেও এই ঘটনার উদাহরণ কম নয়। এ বছরইতো এই ঘটনার সাক্ষী হয়েছি আমরা কয়েকবার। যেমন ধরুন-কিছুদিন আগেই আদালত চত্বরে সংগীত শিল্পী মমতাজের উপর ডিম ছোঁড়া হয়। এছাড়া সম্প্রতি নিউইয়র্কে এনসিপি নেতা আখতার হোসেনের ওপর ডিম নিক্ষেপের ঘটনা।
ডিম ছোঁড়া একদিকে যেমন প্রতিবাদ কিংবা ক্ষোভ প্রকাশের ধরন তেমনি যিনি ভুক্তভোগী তিনি অপমানিত হচ্ছেন। ডিম ছোঁড়া কোনো এক ব্যক্তি বা দিনে আবিষ্কার নয়-এটি মানব সমাজে অসন্তোষ প্রকাশের প্রাচীন ও বহুমাত্রিক রূপ। মনোবিজ্ঞানে এর ব্যাখ্যা দিয়ে বলা যায়, এটি প্রতীকী অপমান, সমষ্টিগত আবেগ, মিডিয়া নির্মিত সুযোগ এবং কৌশলগত ঝুঁকি-হিসাবের সমন্বয়। আধুনিক সময়ে এই আচরণ দ্রুত ভাইরাল মিডিয়ার সঙ্গে মিলিয়ে বেশি প্রভাব ফেলে-তাই রাজনৈতিক কর্মসূচিতে এটিকে কখনো ‘হাস্যকর’ কখনো ‘প্রতিবাদ’ হিসেবে দেখা হয়।
ডিম ছুড়ে ক্ষোভ প্রকাশ করা নতুন কোনো ঘটনা নয়। মাঝে মাঝেই এই দৃশ্যের সাক্ষী হোন অনেকে। বিশেষ করে রাজনীতিক, অভিনেতা, আসামিদের উপর ডিম ছুড়ে মারার খবর শোনা যায়। ডিম ছুড়ে মারা কিংবা পচা ডিম ছুড়ে মারা আজকের ট্রেন্ড নয় মোটেই। মধ্যযুগেও এর চর্চা ছিল।
প্রথম কে কবে কাকে ডিম ছুড়ে ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছিলেন তার কোনো সঠিক ইতিহাস নেই। তবে খাবার ছোড়ার মাধ্যমে প্রতিবাদের ইতিহাসটা অতি প্রাচীন। বিশেষ করে পচনশীল খাবার, জিনিসপত্র ছুড়ে মারার ইতিহাস জানা যায়। রোমান যুগে শাসকদের ওপর খাবার নিক্ষেপের ঘটনা জানা যায়। ৬৩ খ্রিস্টাব্দে রোমান গভর্নর ভেসপাসিয়ানের ওপর শালগম ছুড়ে মারা হয়েছিল।
মধ্যযুগে ডিমের আবির্ভাব ঘটেছিল, যখন বন্দিদের আটকে রেখে ছোঁড়া হত। মধ্যযুগ ও রেনেসাঁন্সে থিয়েটার বা জনসমাগমে অভিনয় বা বিতর্ক ভালো না লাগলে দর্শকরা পচা ডিম, টমেটোসহ কাপড়ও ছুঁড়তো। এটি দ্রুত গণতান্ত্রিক অপমানের এক প্রথা হিসেবে গড়ে ওঠে। এলিজাবেথিয়ান থিয়েটারের দর্শকদের এই আচরণ পরে রাজনীতি ও আদালতের বাইরে রাজনীতিকদের প্রতিহিংসার রূপও নিয়েছে।
আধুনিক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ডিম ছোড়া ১৯শ ও ২০শ শতকে আরও বেশি নথিবদ্ধ হয়। উদাহরণস্বরূপ, ১৯১০ সালে ব্রিটিশ সুফ্রাজেটেরা উইনস্টন চার্চিলকে (তৎকালীন হোম সেক্রেটারি) ডিম ছুড়েছিল, যা নারী ভোটাধিকার আন্দোলনের এক চাঞ্চল্যকর প্রতিবাদ ছিল।
সভ্যতাবাদী রূপ নিলেও ১৯ এবং ২০ শতকে ডিমিং/এগিং অনেক রাজনীতিক ও জন্যনায়কদের লক্ষ্যবস্তু হয়েছে। উদাহরণ হিসেবে চেক রিপাবলিক ও জার্মানিতে বিভিন্ন সময় নেতাদের ওপর ডিম নিক্ষেপের ঘটনা, ২০০৪ সালে ইউক্রেনের প্রার্থী ভিক্টর ইয়ানুকোভিচের ওপর আঘাত ইত্যাদি রয়েছে। এগুলো আধুনিক গণতান্ত্রিক প্রতিবাদের এক অংশ এবং সংবাদমাধ্যমে তা ব্যাপকভাবে প্রচারিত হয়েছে।
আমাদের দেশেও এই ঘটনার উদাহরণ কম নয়। এ বছরইতো এই ঘটনার সাক্ষী হয়েছি আমরা কয়েকবার। যেমন ধরুন-কিছুদিন আগেই আদালত চত্বরে সংগীত শিল্পী মমতাজের উপর ডিম ছোঁড়া হয়। এছাড়া সম্প্রতি নিউইয়র্কে এনসিপি নেতা আখতার হোসেনের ওপর ডিম নিক্ষেপের ঘটনা।
ডিম ছোঁড়া একদিকে যেমন প্রতিবাদ কিংবা ক্ষোভ প্রকাশের ধরন তেমনি যিনি ভুক্তভোগী তিনি অপমানিত হচ্ছেন। ডিম ছোঁড়া কোনো এক ব্যক্তি বা দিনে আবিষ্কার নয়-এটি মানব সমাজে অসন্তোষ প্রকাশের প্রাচীন ও বহুমাত্রিক রূপ। মনোবিজ্ঞানে এর ব্যাখ্যা দিয়ে বলা যায়, এটি প্রতীকী অপমান, সমষ্টিগত আবেগ, মিডিয়া নির্মিত সুযোগ এবং কৌশলগত ঝুঁকি-হিসাবের সমন্বয়। আধুনিক সময়ে এই আচরণ দ্রুত ভাইরাল মিডিয়ার সঙ্গে মিলিয়ে বেশি প্রভাব ফেলে-তাই রাজনৈতিক কর্মসূচিতে এটিকে কখনো ‘হাস্যকর’ কখনো ‘প্রতিবাদ’ হিসেবে দেখা হয়।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!