ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খল করতে সারাদেশে সেনা ও নৌবাহিনীর মোট ৯২ হাজার ৫০০ সদস্য মোতায়েন করা হবে। দেশের প্রতিটি উপজেলায় সেনাবাহিনীর একটি করে কোম্পানি দায়িত্ব পালন করবে। মোতায়েনকৃত বাহিনীর মধ্যে সেনাবাহিনীর সদস্য থাকবেন ৯০ হাজার এবং নৌবাহিনীর ২ হাজার ৫০০ জন।
বুধবার (২৯ অক্টোবর) রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। পরবর্তীতে বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে প্রেস ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
তিনি বলেন, ভোটের আগের ৭২ ঘণ্টা ও ভোটগ্রহণের পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে-বৈঠকে তার বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে স্থানীয় জনগণ ও স্বেচ্ছাসেবীদের সম্পৃক্ত করার ওপরও গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
সভায় প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জিং অভিহিত করে বলেন, দেশের ভেতর ও বাইরে থেকে বড় শক্তি নির্বাচন বানচালের অপপ্রয়াস চালাবে। হঠাৎ করে কোনো আক্রমণ বা অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। যেকোনো ঝুঁকি মোকাবিলা করেই সুন্দর নির্বাচন নিশ্চিত করতে হবে।
তিনি আরও সতর্ক করে বলেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় পরিকল্পিত অপপ্রচার চালানো হবে। এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) ব্যবহার করে ভুয়া ছবি-ভিডিও বানিয়ে ছড়িয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি করা হতে পারে। তাই গুজব ছড়ানো শুরু হতেই দ্রুত তা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা নিতে হবে।
মানুষকে সচেতন ও ভোটে উদ্বুদ্ধ করার প্রতি গুরুত্বারোপ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ভোটকেন্দ্রের নিয়ম, ভোট প্রদানের পদ্ধতি এবং কোথাও বিশৃঙ্খলা দেখা দিলে করণীয় সম্পর্কে জনগণকে জানাতে হবে। সে জন্য নির্বাচন কমিশন ও সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়কে বেশি সংখ্যক টিভিসি, ডকুমেন্টারি ও ভিডিও তৈরি করে দ্রুত সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশের নির্দেশ দেন তিনি।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খল করতে সারাদেশে সেনা ও নৌবাহিনীর মোট ৯২ হাজার ৫০০ সদস্য মোতায়েন করা হবে। দেশের প্রতিটি উপজেলায় সেনাবাহিনীর একটি করে কোম্পানি দায়িত্ব পালন করবে। মোতায়েনকৃত বাহিনীর মধ্যে সেনাবাহিনীর সদস্য থাকবেন ৯০ হাজার এবং নৌবাহিনীর ২ হাজার ৫০০ জন।
বুধবার (২৯ অক্টোবর) রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। পরবর্তীতে বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে প্রেস ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
তিনি বলেন, ভোটের আগের ৭২ ঘণ্টা ও ভোটগ্রহণের পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে-বৈঠকে তার বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে স্থানীয় জনগণ ও স্বেচ্ছাসেবীদের সম্পৃক্ত করার ওপরও গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
সভায় প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জিং অভিহিত করে বলেন, দেশের ভেতর ও বাইরে থেকে বড় শক্তি নির্বাচন বানচালের অপপ্রয়াস চালাবে। হঠাৎ করে কোনো আক্রমণ বা অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। যেকোনো ঝুঁকি মোকাবিলা করেই সুন্দর নির্বাচন নিশ্চিত করতে হবে।
তিনি আরও সতর্ক করে বলেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় পরিকল্পিত অপপ্রচার চালানো হবে। এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) ব্যবহার করে ভুয়া ছবি-ভিডিও বানিয়ে ছড়িয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি করা হতে পারে। তাই গুজব ছড়ানো শুরু হতেই দ্রুত তা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা নিতে হবে।
মানুষকে সচেতন ও ভোটে উদ্বুদ্ধ করার প্রতি গুরুত্বারোপ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ভোটকেন্দ্রের নিয়ম, ভোট প্রদানের পদ্ধতি এবং কোথাও বিশৃঙ্খলা দেখা দিলে করণীয় সম্পর্কে জনগণকে জানাতে হবে। সে জন্য নির্বাচন কমিশন ও সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়কে বেশি সংখ্যক টিভিসি, ডকুমেন্টারি ও ভিডিও তৈরি করে দ্রুত সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশের নির্দেশ দেন তিনি।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খল করতে সারাদেশে সেনা ও নৌবাহিনীর মোট ৯২ হাজার ৫০০ সদস্য মোতায়েন করা হবে। দেশের প্রতিটি উপজেলায় সেনাবাহিনীর একটি করে কোম্পানি দায়িত্ব পালন করবে। মোতায়েনকৃত বাহিনীর মধ্যে সেনাবাহিনীর সদস্য থাকবেন ৯০ হাজার এবং নৌবাহিনীর ২ হাজার ৫০০ জন।
বুধবার (২৯ অক্টোবর) রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। পরবর্তীতে বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে প্রেস ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
তিনি বলেন, ভোটের আগের ৭২ ঘণ্টা ও ভোটগ্রহণের পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে-বৈঠকে তার বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে স্থানীয় জনগণ ও স্বেচ্ছাসেবীদের সম্পৃক্ত করার ওপরও গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
সভায় প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জিং অভিহিত করে বলেন, দেশের ভেতর ও বাইরে থেকে বড় শক্তি নির্বাচন বানচালের অপপ্রয়াস চালাবে। হঠাৎ করে কোনো আক্রমণ বা অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। যেকোনো ঝুঁকি মোকাবিলা করেই সুন্দর নির্বাচন নিশ্চিত করতে হবে।
তিনি আরও সতর্ক করে বলেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় পরিকল্পিত অপপ্রচার চালানো হবে। এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) ব্যবহার করে ভুয়া ছবি-ভিডিও বানিয়ে ছড়িয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি করা হতে পারে। তাই গুজব ছড়ানো শুরু হতেই দ্রুত তা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা নিতে হবে।
মানুষকে সচেতন ও ভোটে উদ্বুদ্ধ করার প্রতি গুরুত্বারোপ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ভোটকেন্দ্রের নিয়ম, ভোট প্রদানের পদ্ধতি এবং কোথাও বিশৃঙ্খলা দেখা দিলে করণীয় সম্পর্কে জনগণকে জানাতে হবে। সে জন্য নির্বাচন কমিশন ও সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়কে বেশি সংখ্যক টিভিসি, ডকুমেন্টারি ও ভিডিও তৈরি করে দ্রুত সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশের নির্দেশ দেন তিনি।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খল করতে সারাদেশে সেনা ও নৌবাহিনীর মোট ৯২ হাজার ৫০০ সদস্য মোতায়েন করা হবে। দেশের প্রতিটি উপজেলায় সেনাবাহিনীর একটি করে কোম্পানি দায়িত্ব পালন করবে। মোতায়েনকৃত বাহিনীর মধ্যে সেনাবাহিনীর সদস্য থাকবেন ৯০ হাজার এবং নৌবাহিনীর ২ হাজার ৫০০ জন।
বুধবার (২৯ অক্টোবর) রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। পরবর্তীতে বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে প্রেস ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
তিনি বলেন, ভোটের আগের ৭২ ঘণ্টা ও ভোটগ্রহণের পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে-বৈঠকে তার বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে স্থানীয় জনগণ ও স্বেচ্ছাসেবীদের সম্পৃক্ত করার ওপরও গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
সভায় প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জিং অভিহিত করে বলেন, দেশের ভেতর ও বাইরে থেকে বড় শক্তি নির্বাচন বানচালের অপপ্রয়াস চালাবে। হঠাৎ করে কোনো আক্রমণ বা অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। যেকোনো ঝুঁকি মোকাবিলা করেই সুন্দর নির্বাচন নিশ্চিত করতে হবে।
তিনি আরও সতর্ক করে বলেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় পরিকল্পিত অপপ্রচার চালানো হবে। এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) ব্যবহার করে ভুয়া ছবি-ভিডিও বানিয়ে ছড়িয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি করা হতে পারে। তাই গুজব ছড়ানো শুরু হতেই দ্রুত তা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা নিতে হবে।
মানুষকে সচেতন ও ভোটে উদ্বুদ্ধ করার প্রতি গুরুত্বারোপ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ভোটকেন্দ্রের নিয়ম, ভোট প্রদানের পদ্ধতি এবং কোথাও বিশৃঙ্খলা দেখা দিলে করণীয় সম্পর্কে জনগণকে জানাতে হবে। সে জন্য নির্বাচন কমিশন ও সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়কে বেশি সংখ্যক টিভিসি, ডকুমেন্টারি ও ভিডিও তৈরি করে দ্রুত সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশের নির্দেশ দেন তিনি।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!