
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিচালন বাজেটের আওতায় শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ও প্রশাসনিক ব্যয় নির্বাহে ১৩২ কোটি ৪৩ লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়েছে সরকার। এই বরাদ্দ থেকে বিদ্যালয়ের মাসিক ইন্টারনেট বিল, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং শিক্ষকদের ভ্রমণ খরচ মেটানো হবে।
বুধবার (২৯ অক্টোবর) প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের অর্থ ও রাজস্ব বিভাগের উপপরিচালক (সেকশন–২) মো. নূরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়।
চিঠিতে বলা হয়েছে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে ইন্টারনেট খাতে মাসিক ১ হাজার টাকা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা খাতে ৫০০ টাকা করে ব্যয় করা যাবে। এছাড়া যারা মাসিক সমন্বয় সভায় যোগ দেন বা সরকারি কাজে বিভিন্ন স্থানে ভ্রমণ করেন, তারা বিধি মোতাবেক ভ্রমণ ব্যয়ের প্রাপ্য হবেন।
২০২৫–২৬ অর্থবছরে পরিচালন বাজেটের আওতায় বরাদ্দ দেওয়া এই অর্থ থেকে শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ও প্রশাসনিক ব্যয় নির্বাহ করা হবে। সংশ্লিষ্ট ইউপিইও বা টিপিইওদের আয়ন–ব্যয়ন কর্তকর্তাকে বিধি মোতাবেক অর্থ ব্যয়ের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
তবে অব্যয়িত অর্থ ২০২৬ সালের ৩১ মের মধ্যে ফেরত দিতে হবে। বরাদ্দ ব্যয়ে কোনো অনিয়ম হলে সংশ্লিষ্ট আয়ন–ব্যয়ন কর্মকর্তা ব্যক্তিগতভাবে দায়ী থাকবেন বলেও চিঠিতে উল্লেখ করা হয়।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিচালন বাজেটের আওতায় শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ও প্রশাসনিক ব্যয় নির্বাহে ১৩২ কোটি ৪৩ লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়েছে সরকার। এই বরাদ্দ থেকে বিদ্যালয়ের মাসিক ইন্টারনেট বিল, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং শিক্ষকদের ভ্রমণ খরচ মেটানো হবে।
বুধবার (২৯ অক্টোবর) প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের অর্থ ও রাজস্ব বিভাগের উপপরিচালক (সেকশন–২) মো. নূরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়।
চিঠিতে বলা হয়েছে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে ইন্টারনেট খাতে মাসিক ১ হাজার টাকা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা খাতে ৫০০ টাকা করে ব্যয় করা যাবে। এছাড়া যারা মাসিক সমন্বয় সভায় যোগ দেন বা সরকারি কাজে বিভিন্ন স্থানে ভ্রমণ করেন, তারা বিধি মোতাবেক ভ্রমণ ব্যয়ের প্রাপ্য হবেন।
২০২৫–২৬ অর্থবছরে পরিচালন বাজেটের আওতায় বরাদ্দ দেওয়া এই অর্থ থেকে শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ও প্রশাসনিক ব্যয় নির্বাহ করা হবে। সংশ্লিষ্ট ইউপিইও বা টিপিইওদের আয়ন–ব্যয়ন কর্তকর্তাকে বিধি মোতাবেক অর্থ ব্যয়ের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
তবে অব্যয়িত অর্থ ২০২৬ সালের ৩১ মের মধ্যে ফেরত দিতে হবে। বরাদ্দ ব্যয়ে কোনো অনিয়ম হলে সংশ্লিষ্ট আয়ন–ব্যয়ন কর্মকর্তা ব্যক্তিগতভাবে দায়ী থাকবেন বলেও চিঠিতে উল্লেখ করা হয়।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিচালন বাজেটের আওতায় শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ও প্রশাসনিক ব্যয় নির্বাহে ১৩২ কোটি ৪৩ লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়েছে সরকার। এই বরাদ্দ থেকে বিদ্যালয়ের মাসিক ইন্টারনেট বিল, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং শিক্ষকদের ভ্রমণ খরচ মেটানো হবে।
বুধবার (২৯ অক্টোবর) প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের অর্থ ও রাজস্ব বিভাগের উপপরিচালক (সেকশন–২) মো. নূরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়।
চিঠিতে বলা হয়েছে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে ইন্টারনেট খাতে মাসিক ১ হাজার টাকা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা খাতে ৫০০ টাকা করে ব্যয় করা যাবে। এছাড়া যারা মাসিক সমন্বয় সভায় যোগ দেন বা সরকারি কাজে বিভিন্ন স্থানে ভ্রমণ করেন, তারা বিধি মোতাবেক ভ্রমণ ব্যয়ের প্রাপ্য হবেন।
২০২৫–২৬ অর্থবছরে পরিচালন বাজেটের আওতায় বরাদ্দ দেওয়া এই অর্থ থেকে শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ও প্রশাসনিক ব্যয় নির্বাহ করা হবে। সংশ্লিষ্ট ইউপিইও বা টিপিইওদের আয়ন–ব্যয়ন কর্তকর্তাকে বিধি মোতাবেক অর্থ ব্যয়ের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
তবে অব্যয়িত অর্থ ২০২৬ সালের ৩১ মের মধ্যে ফেরত দিতে হবে। বরাদ্দ ব্যয়ে কোনো অনিয়ম হলে সংশ্লিষ্ট আয়ন–ব্যয়ন কর্মকর্তা ব্যক্তিগতভাবে দায়ী থাকবেন বলেও চিঠিতে উল্লেখ করা হয়।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিচালন বাজেটের আওতায় শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ও প্রশাসনিক ব্যয় নির্বাহে ১৩২ কোটি ৪৩ লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়েছে সরকার। এই বরাদ্দ থেকে বিদ্যালয়ের মাসিক ইন্টারনেট বিল, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং শিক্ষকদের ভ্রমণ খরচ মেটানো হবে।
বুধবার (২৯ অক্টোবর) প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের অর্থ ও রাজস্ব বিভাগের উপপরিচালক (সেকশন–২) মো. নূরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়।
চিঠিতে বলা হয়েছে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে ইন্টারনেট খাতে মাসিক ১ হাজার টাকা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা খাতে ৫০০ টাকা করে ব্যয় করা যাবে। এছাড়া যারা মাসিক সমন্বয় সভায় যোগ দেন বা সরকারি কাজে বিভিন্ন স্থানে ভ্রমণ করেন, তারা বিধি মোতাবেক ভ্রমণ ব্যয়ের প্রাপ্য হবেন।
২০২৫–২৬ অর্থবছরে পরিচালন বাজেটের আওতায় বরাদ্দ দেওয়া এই অর্থ থেকে শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ও প্রশাসনিক ব্যয় নির্বাহ করা হবে। সংশ্লিষ্ট ইউপিইও বা টিপিইওদের আয়ন–ব্যয়ন কর্তকর্তাকে বিধি মোতাবেক অর্থ ব্যয়ের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
তবে অব্যয়িত অর্থ ২০২৬ সালের ৩১ মের মধ্যে ফেরত দিতে হবে। বরাদ্দ ব্যয়ে কোনো অনিয়ম হলে সংশ্লিষ্ট আয়ন–ব্যয়ন কর্মকর্তা ব্যক্তিগতভাবে দায়ী থাকবেন বলেও চিঠিতে উল্লেখ করা হয়।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!