
কদিন আগে অনুষ্ঠিত হওয়া বিসিবির পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থা থেকে পরিচালক নির্বাচিত হয়েছেন আসিফ আকবর। তবে এতদিন দেশের বাইরে থাকায় হোম অব ক্রিকেট খ্যাত মিরপুরে আসতে পারেননি।
গতকাল আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে আজই চলে এলেন বিসিবি কার্যালয়ে। প্রায় ২২ বছর পর মিরপুরে ফিরে পুরনো স্মৃতি মনে পড়ছে আসিফের। গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, ‘অনেক দিন পর বিসিবিতে ঢুকলাম। এখানে এসেছিলাম ২০০৩ সালে। তখন আরাফাত রহমান কোকো বিসিবির হাইপারফরম্যান্সের প্রধান ছিলেন। এই মাঠের প্রত্যেকটা ইঞ্চি আমার চেনা।’
জনপ্রিয় এই সংগীতশিল্পী আরও বলেন, ‘বোর্ডের পরিচালক ও কাউন্সিলর নির্বাচিত হওয়ার সময় ছিলাম যুক্তরাষ্ট্রে। গতকাল আমি দেশে এসেছি। আসার পরে দেখলাম এরই মধ্যে দেরি হয়ে গিয়েছে। এজন্য আজ সকালে চলে এসেছি। মাঠের সঙ্গে সম্পর্ক বহু দিনের। সেই ২০০৩-০৪ সাল থেকে। মাঠে গেলাম। ঘুরলাম ও দেখলাম। যেহেতু একটা দায়িত্বে এসেছি, আমার মনে হয় দেরি করা উচিত হবে না। তাই চলে এসেছি।’
২০২০ সালে আকবর আলীর নেতৃত্বে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জয়ই এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের ক্রিকেটে সবচেয়ে বড় সাফল্য। যদিও চ্যাম্পিয়নরা ক্রিকেটারদের অনেকেই এখনো জাতীয় দলে থিতু হতে পারছেন না। এইজ গ্রুপ নিয়ে মনোযোগী আসিফ।
ইয়াং ক্রিকেটারদের দায়িত্ব নিয়ে তিনি বলেন, ‘স্কোরবোর্ড একটা ডকুমেন্টেশন। প্রতিভা তো ডকুমেন্টের বাইরের ব্যাপার। আমরা অবশ্যই প্রতিভার দিকে মনোযোগ দেব। স্কোরবোর্ড বা তাৎক্ষণিকভাবে যেখানে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল চ্যাম্পিয়ন হলো, তারা জাতীয় দলে কেন কিছু করতে পারছে না? গ্যাপটা কোথায়? অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেটের পরে সিনিয়র দলে নেওয়া হয়েছে। এটার জন্য বড় বড় মানুষ আছেন। আপাতত আমি বাচ্চাদের নিয়ে কাজ করছি। সময় দিন। ভালো কিছু হয়ে যাবে।’
বয়সভিত্তিক দলে কাজ করে দেশের ক্রিকেটের পাইপলাইন শক্তিশালী করতে চান আসিফ আকবর। তিনি বলেন, ‘বাচ্চারা খেলবে। বাচ্চারা ভবিষ্যতেই বড় ক্রিকেটার হবে। বয়সভিত্তিক দলে কাজ যারা করেন, তারা ভবিষ্যতের ক্রিকেটার তৈরি করবেন। সেখানে আমাদের বর্তমান ক্রিকেটার, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম থাকবে যাতে পাইপলাইনে মাত্র একজন ক্রিকেটার না থাকে। একটা স্থানের জন্য চার-পাঁচ ক্রিকেটার না থাকলে হবে না। বয়সভিত্তিক পর্যায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ভালো একটা কাজ পেলাম। বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য দরকার।’

কদিন আগে অনুষ্ঠিত হওয়া বিসিবির পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থা থেকে পরিচালক নির্বাচিত হয়েছেন আসিফ আকবর। তবে এতদিন দেশের বাইরে থাকায় হোম অব ক্রিকেট খ্যাত মিরপুরে আসতে পারেননি।
গতকাল আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে আজই চলে এলেন বিসিবি কার্যালয়ে। প্রায় ২২ বছর পর মিরপুরে ফিরে পুরনো স্মৃতি মনে পড়ছে আসিফের। গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, ‘অনেক দিন পর বিসিবিতে ঢুকলাম। এখানে এসেছিলাম ২০০৩ সালে। তখন আরাফাত রহমান কোকো বিসিবির হাইপারফরম্যান্সের প্রধান ছিলেন। এই মাঠের প্রত্যেকটা ইঞ্চি আমার চেনা।’
জনপ্রিয় এই সংগীতশিল্পী আরও বলেন, ‘বোর্ডের পরিচালক ও কাউন্সিলর নির্বাচিত হওয়ার সময় ছিলাম যুক্তরাষ্ট্রে। গতকাল আমি দেশে এসেছি। আসার পরে দেখলাম এরই মধ্যে দেরি হয়ে গিয়েছে। এজন্য আজ সকালে চলে এসেছি। মাঠের সঙ্গে সম্পর্ক বহু দিনের। সেই ২০০৩-০৪ সাল থেকে। মাঠে গেলাম। ঘুরলাম ও দেখলাম। যেহেতু একটা দায়িত্বে এসেছি, আমার মনে হয় দেরি করা উচিত হবে না। তাই চলে এসেছি।’
২০২০ সালে আকবর আলীর নেতৃত্বে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জয়ই এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের ক্রিকেটে সবচেয়ে বড় সাফল্য। যদিও চ্যাম্পিয়নরা ক্রিকেটারদের অনেকেই এখনো জাতীয় দলে থিতু হতে পারছেন না। এইজ গ্রুপ নিয়ে মনোযোগী আসিফ।
ইয়াং ক্রিকেটারদের দায়িত্ব নিয়ে তিনি বলেন, ‘স্কোরবোর্ড একটা ডকুমেন্টেশন। প্রতিভা তো ডকুমেন্টের বাইরের ব্যাপার। আমরা অবশ্যই প্রতিভার দিকে মনোযোগ দেব। স্কোরবোর্ড বা তাৎক্ষণিকভাবে যেখানে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল চ্যাম্পিয়ন হলো, তারা জাতীয় দলে কেন কিছু করতে পারছে না? গ্যাপটা কোথায়? অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেটের পরে সিনিয়র দলে নেওয়া হয়েছে। এটার জন্য বড় বড় মানুষ আছেন। আপাতত আমি বাচ্চাদের নিয়ে কাজ করছি। সময় দিন। ভালো কিছু হয়ে যাবে।’
বয়সভিত্তিক দলে কাজ করে দেশের ক্রিকেটের পাইপলাইন শক্তিশালী করতে চান আসিফ আকবর। তিনি বলেন, ‘বাচ্চারা খেলবে। বাচ্চারা ভবিষ্যতেই বড় ক্রিকেটার হবে। বয়সভিত্তিক দলে কাজ যারা করেন, তারা ভবিষ্যতের ক্রিকেটার তৈরি করবেন। সেখানে আমাদের বর্তমান ক্রিকেটার, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম থাকবে যাতে পাইপলাইনে মাত্র একজন ক্রিকেটার না থাকে। একটা স্থানের জন্য চার-পাঁচ ক্রিকেটার না থাকলে হবে না। বয়সভিত্তিক পর্যায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ভালো একটা কাজ পেলাম। বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য দরকার।’

কদিন আগে অনুষ্ঠিত হওয়া বিসিবির পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থা থেকে পরিচালক নির্বাচিত হয়েছেন আসিফ আকবর। তবে এতদিন দেশের বাইরে থাকায় হোম অব ক্রিকেট খ্যাত মিরপুরে আসতে পারেননি।
গতকাল আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে আজই চলে এলেন বিসিবি কার্যালয়ে। প্রায় ২২ বছর পর মিরপুরে ফিরে পুরনো স্মৃতি মনে পড়ছে আসিফের। গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, ‘অনেক দিন পর বিসিবিতে ঢুকলাম। এখানে এসেছিলাম ২০০৩ সালে। তখন আরাফাত রহমান কোকো বিসিবির হাইপারফরম্যান্সের প্রধান ছিলেন। এই মাঠের প্রত্যেকটা ইঞ্চি আমার চেনা।’
জনপ্রিয় এই সংগীতশিল্পী আরও বলেন, ‘বোর্ডের পরিচালক ও কাউন্সিলর নির্বাচিত হওয়ার সময় ছিলাম যুক্তরাষ্ট্রে। গতকাল আমি দেশে এসেছি। আসার পরে দেখলাম এরই মধ্যে দেরি হয়ে গিয়েছে। এজন্য আজ সকালে চলে এসেছি। মাঠের সঙ্গে সম্পর্ক বহু দিনের। সেই ২০০৩-০৪ সাল থেকে। মাঠে গেলাম। ঘুরলাম ও দেখলাম। যেহেতু একটা দায়িত্বে এসেছি, আমার মনে হয় দেরি করা উচিত হবে না। তাই চলে এসেছি।’
২০২০ সালে আকবর আলীর নেতৃত্বে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জয়ই এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের ক্রিকেটে সবচেয়ে বড় সাফল্য। যদিও চ্যাম্পিয়নরা ক্রিকেটারদের অনেকেই এখনো জাতীয় দলে থিতু হতে পারছেন না। এইজ গ্রুপ নিয়ে মনোযোগী আসিফ।
ইয়াং ক্রিকেটারদের দায়িত্ব নিয়ে তিনি বলেন, ‘স্কোরবোর্ড একটা ডকুমেন্টেশন। প্রতিভা তো ডকুমেন্টের বাইরের ব্যাপার। আমরা অবশ্যই প্রতিভার দিকে মনোযোগ দেব। স্কোরবোর্ড বা তাৎক্ষণিকভাবে যেখানে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল চ্যাম্পিয়ন হলো, তারা জাতীয় দলে কেন কিছু করতে পারছে না? গ্যাপটা কোথায়? অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেটের পরে সিনিয়র দলে নেওয়া হয়েছে। এটার জন্য বড় বড় মানুষ আছেন। আপাতত আমি বাচ্চাদের নিয়ে কাজ করছি। সময় দিন। ভালো কিছু হয়ে যাবে।’
বয়সভিত্তিক দলে কাজ করে দেশের ক্রিকেটের পাইপলাইন শক্তিশালী করতে চান আসিফ আকবর। তিনি বলেন, ‘বাচ্চারা খেলবে। বাচ্চারা ভবিষ্যতেই বড় ক্রিকেটার হবে। বয়সভিত্তিক দলে কাজ যারা করেন, তারা ভবিষ্যতের ক্রিকেটার তৈরি করবেন। সেখানে আমাদের বর্তমান ক্রিকেটার, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম থাকবে যাতে পাইপলাইনে মাত্র একজন ক্রিকেটার না থাকে। একটা স্থানের জন্য চার-পাঁচ ক্রিকেটার না থাকলে হবে না। বয়সভিত্তিক পর্যায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ভালো একটা কাজ পেলাম। বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য দরকার।’

কদিন আগে অনুষ্ঠিত হওয়া বিসিবির পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থা থেকে পরিচালক নির্বাচিত হয়েছেন আসিফ আকবর। তবে এতদিন দেশের বাইরে থাকায় হোম অব ক্রিকেট খ্যাত মিরপুরে আসতে পারেননি।
গতকাল আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে আজই চলে এলেন বিসিবি কার্যালয়ে। প্রায় ২২ বছর পর মিরপুরে ফিরে পুরনো স্মৃতি মনে পড়ছে আসিফের। গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, ‘অনেক দিন পর বিসিবিতে ঢুকলাম। এখানে এসেছিলাম ২০০৩ সালে। তখন আরাফাত রহমান কোকো বিসিবির হাইপারফরম্যান্সের প্রধান ছিলেন। এই মাঠের প্রত্যেকটা ইঞ্চি আমার চেনা।’
জনপ্রিয় এই সংগীতশিল্পী আরও বলেন, ‘বোর্ডের পরিচালক ও কাউন্সিলর নির্বাচিত হওয়ার সময় ছিলাম যুক্তরাষ্ট্রে। গতকাল আমি দেশে এসেছি। আসার পরে দেখলাম এরই মধ্যে দেরি হয়ে গিয়েছে। এজন্য আজ সকালে চলে এসেছি। মাঠের সঙ্গে সম্পর্ক বহু দিনের। সেই ২০০৩-০৪ সাল থেকে। মাঠে গেলাম। ঘুরলাম ও দেখলাম। যেহেতু একটা দায়িত্বে এসেছি, আমার মনে হয় দেরি করা উচিত হবে না। তাই চলে এসেছি।’
২০২০ সালে আকবর আলীর নেতৃত্বে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জয়ই এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের ক্রিকেটে সবচেয়ে বড় সাফল্য। যদিও চ্যাম্পিয়নরা ক্রিকেটারদের অনেকেই এখনো জাতীয় দলে থিতু হতে পারছেন না। এইজ গ্রুপ নিয়ে মনোযোগী আসিফ।
ইয়াং ক্রিকেটারদের দায়িত্ব নিয়ে তিনি বলেন, ‘স্কোরবোর্ড একটা ডকুমেন্টেশন। প্রতিভা তো ডকুমেন্টের বাইরের ব্যাপার। আমরা অবশ্যই প্রতিভার দিকে মনোযোগ দেব। স্কোরবোর্ড বা তাৎক্ষণিকভাবে যেখানে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল চ্যাম্পিয়ন হলো, তারা জাতীয় দলে কেন কিছু করতে পারছে না? গ্যাপটা কোথায়? অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেটের পরে সিনিয়র দলে নেওয়া হয়েছে। এটার জন্য বড় বড় মানুষ আছেন। আপাতত আমি বাচ্চাদের নিয়ে কাজ করছি। সময় দিন। ভালো কিছু হয়ে যাবে।’
বয়সভিত্তিক দলে কাজ করে দেশের ক্রিকেটের পাইপলাইন শক্তিশালী করতে চান আসিফ আকবর। তিনি বলেন, ‘বাচ্চারা খেলবে। বাচ্চারা ভবিষ্যতেই বড় ক্রিকেটার হবে। বয়সভিত্তিক দলে কাজ যারা করেন, তারা ভবিষ্যতের ক্রিকেটার তৈরি করবেন। সেখানে আমাদের বর্তমান ক্রিকেটার, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম থাকবে যাতে পাইপলাইনে মাত্র একজন ক্রিকেটার না থাকে। একটা স্থানের জন্য চার-পাঁচ ক্রিকেটার না থাকলে হবে না। বয়সভিত্তিক পর্যায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ভালো একটা কাজ পেলাম। বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য দরকার।’
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!