
অতীতের ‘বস্তাপচা’ রাজনীতি পেছনে ফেলে নতুন ধারার রাজনীতি শুরু করতে চান বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, পুরোনো রাজনীতি বাংলাদেশে অচল হয়ে গেছে এবং সেই রাজনীতির পাহারাদাররাও অচল মালে পরিণত হবে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত বিজয় ম্যারাথনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
সকাল ৮টার দিকে শুরু হওয়া ম্যারাথনটি কাঁটাবন, সায়েন্সল্যাব ও ধানমন্ডি হয়ে মানিক মিয়া এভিনিউতে গিয়ে শেষ হয়। ম্যারাথন শুরুর আগে আয়োজিত সমাবেশে বক্তব্য দেন জামায়াত আমির।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, এখন বাংলাদেশে এমন রাজনীতি প্রয়োজন, যা দেশ, জাতি, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের পক্ষে থাকবে। যে রাজনীতি দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, দখলদারি, মামলাবাজি ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবে।
আওয়ামী লীগের শাসনামলের সমালোচনা করে তিনি বলেন, স্বাধীন বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনা একটি পরিবার, একটি গোষ্ঠী ও একটি দলের স্বার্থে পরিচালিত হয়েছিল। সোনার বাংলা গড়ার কথা বলে দেশকে শ্মশান বাংলায় পরিণত করা হয়েছে এবং বাংলাদেশকে সন্ত্রাসের অভয়ারণ্যে রূপান্তর করা হয়েছে।
নির্বাচন প্রসঙ্গে জামায়াত আমির বলেন, তারা কোনো দলীয় বিজয় চান না, বরং ১৮ কোটি মানুষের বিজয় চান। তার ভাষায়, ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনের মাধ্যমেই নতুন বাংলাদেশের সূচনা হবে। নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র হলে জনগণই তা প্রতিরোধ করবে।
এ সময় নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, কোনো দলের প্রতি বিশেষ সুবিধা দেওয়া হলে তা কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে। প্রশাসনকে নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, কালো টাকার বিনিময়ে মানুষ কেনার দিন শেষ।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত নেতাকর্মী ও তরুণদের উদ্দেশে তিনি বলেন, বিজয় দিবস শুধু স্মরণের নয়, নতুন শপথ নেওয়ার দিন। পুরোনো রাজনীতির অবসান ঘটিয়ে বাংলাদেশকে নতুন পথে এগিয়ে নেওয়ার অঙ্গীকার করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, যুবসমাজের হাত ধরেই বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে এবং তারাই সব বাধা ভেঙে শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ে তুলবে।

অতীতের ‘বস্তাপচা’ রাজনীতি পেছনে ফেলে নতুন ধারার রাজনীতি শুরু করতে চান বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, পুরোনো রাজনীতি বাংলাদেশে অচল হয়ে গেছে এবং সেই রাজনীতির পাহারাদাররাও অচল মালে পরিণত হবে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত বিজয় ম্যারাথনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
সকাল ৮টার দিকে শুরু হওয়া ম্যারাথনটি কাঁটাবন, সায়েন্সল্যাব ও ধানমন্ডি হয়ে মানিক মিয়া এভিনিউতে গিয়ে শেষ হয়। ম্যারাথন শুরুর আগে আয়োজিত সমাবেশে বক্তব্য দেন জামায়াত আমির।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, এখন বাংলাদেশে এমন রাজনীতি প্রয়োজন, যা দেশ, জাতি, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের পক্ষে থাকবে। যে রাজনীতি দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, দখলদারি, মামলাবাজি ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবে।
আওয়ামী লীগের শাসনামলের সমালোচনা করে তিনি বলেন, স্বাধীন বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনা একটি পরিবার, একটি গোষ্ঠী ও একটি দলের স্বার্থে পরিচালিত হয়েছিল। সোনার বাংলা গড়ার কথা বলে দেশকে শ্মশান বাংলায় পরিণত করা হয়েছে এবং বাংলাদেশকে সন্ত্রাসের অভয়ারণ্যে রূপান্তর করা হয়েছে।
নির্বাচন প্রসঙ্গে জামায়াত আমির বলেন, তারা কোনো দলীয় বিজয় চান না, বরং ১৮ কোটি মানুষের বিজয় চান। তার ভাষায়, ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনের মাধ্যমেই নতুন বাংলাদেশের সূচনা হবে। নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র হলে জনগণই তা প্রতিরোধ করবে।
এ সময় নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, কোনো দলের প্রতি বিশেষ সুবিধা দেওয়া হলে তা কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে। প্রশাসনকে নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, কালো টাকার বিনিময়ে মানুষ কেনার দিন শেষ।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত নেতাকর্মী ও তরুণদের উদ্দেশে তিনি বলেন, বিজয় দিবস শুধু স্মরণের নয়, নতুন শপথ নেওয়ার দিন। পুরোনো রাজনীতির অবসান ঘটিয়ে বাংলাদেশকে নতুন পথে এগিয়ে নেওয়ার অঙ্গীকার করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, যুবসমাজের হাত ধরেই বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে এবং তারাই সব বাধা ভেঙে শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ে তুলবে।

অতীতের ‘বস্তাপচা’ রাজনীতি পেছনে ফেলে নতুন ধারার রাজনীতি শুরু করতে চান বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, পুরোনো রাজনীতি বাংলাদেশে অচল হয়ে গেছে এবং সেই রাজনীতির পাহারাদাররাও অচল মালে পরিণত হবে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত বিজয় ম্যারাথনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
সকাল ৮টার দিকে শুরু হওয়া ম্যারাথনটি কাঁটাবন, সায়েন্সল্যাব ও ধানমন্ডি হয়ে মানিক মিয়া এভিনিউতে গিয়ে শেষ হয়। ম্যারাথন শুরুর আগে আয়োজিত সমাবেশে বক্তব্য দেন জামায়াত আমির।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, এখন বাংলাদেশে এমন রাজনীতি প্রয়োজন, যা দেশ, জাতি, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের পক্ষে থাকবে। যে রাজনীতি দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, দখলদারি, মামলাবাজি ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবে।
আওয়ামী লীগের শাসনামলের সমালোচনা করে তিনি বলেন, স্বাধীন বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনা একটি পরিবার, একটি গোষ্ঠী ও একটি দলের স্বার্থে পরিচালিত হয়েছিল। সোনার বাংলা গড়ার কথা বলে দেশকে শ্মশান বাংলায় পরিণত করা হয়েছে এবং বাংলাদেশকে সন্ত্রাসের অভয়ারণ্যে রূপান্তর করা হয়েছে।
নির্বাচন প্রসঙ্গে জামায়াত আমির বলেন, তারা কোনো দলীয় বিজয় চান না, বরং ১৮ কোটি মানুষের বিজয় চান। তার ভাষায়, ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনের মাধ্যমেই নতুন বাংলাদেশের সূচনা হবে। নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র হলে জনগণই তা প্রতিরোধ করবে।
এ সময় নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, কোনো দলের প্রতি বিশেষ সুবিধা দেওয়া হলে তা কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে। প্রশাসনকে নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, কালো টাকার বিনিময়ে মানুষ কেনার দিন শেষ।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত নেতাকর্মী ও তরুণদের উদ্দেশে তিনি বলেন, বিজয় দিবস শুধু স্মরণের নয়, নতুন শপথ নেওয়ার দিন। পুরোনো রাজনীতির অবসান ঘটিয়ে বাংলাদেশকে নতুন পথে এগিয়ে নেওয়ার অঙ্গীকার করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, যুবসমাজের হাত ধরেই বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে এবং তারাই সব বাধা ভেঙে শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ে তুলবে।

অতীতের ‘বস্তাপচা’ রাজনীতি পেছনে ফেলে নতুন ধারার রাজনীতি শুরু করতে চান বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, পুরোনো রাজনীতি বাংলাদেশে অচল হয়ে গেছে এবং সেই রাজনীতির পাহারাদাররাও অচল মালে পরিণত হবে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত বিজয় ম্যারাথনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
সকাল ৮টার দিকে শুরু হওয়া ম্যারাথনটি কাঁটাবন, সায়েন্সল্যাব ও ধানমন্ডি হয়ে মানিক মিয়া এভিনিউতে গিয়ে শেষ হয়। ম্যারাথন শুরুর আগে আয়োজিত সমাবেশে বক্তব্য দেন জামায়াত আমির।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, এখন বাংলাদেশে এমন রাজনীতি প্রয়োজন, যা দেশ, জাতি, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের পক্ষে থাকবে। যে রাজনীতি দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, দখলদারি, মামলাবাজি ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবে।
আওয়ামী লীগের শাসনামলের সমালোচনা করে তিনি বলেন, স্বাধীন বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনা একটি পরিবার, একটি গোষ্ঠী ও একটি দলের স্বার্থে পরিচালিত হয়েছিল। সোনার বাংলা গড়ার কথা বলে দেশকে শ্মশান বাংলায় পরিণত করা হয়েছে এবং বাংলাদেশকে সন্ত্রাসের অভয়ারণ্যে রূপান্তর করা হয়েছে।
নির্বাচন প্রসঙ্গে জামায়াত আমির বলেন, তারা কোনো দলীয় বিজয় চান না, বরং ১৮ কোটি মানুষের বিজয় চান। তার ভাষায়, ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনের মাধ্যমেই নতুন বাংলাদেশের সূচনা হবে। নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র হলে জনগণই তা প্রতিরোধ করবে।
এ সময় নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, কোনো দলের প্রতি বিশেষ সুবিধা দেওয়া হলে তা কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে। প্রশাসনকে নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, কালো টাকার বিনিময়ে মানুষ কেনার দিন শেষ।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত নেতাকর্মী ও তরুণদের উদ্দেশে তিনি বলেন, বিজয় দিবস শুধু স্মরণের নয়, নতুন শপথ নেওয়ার দিন। পুরোনো রাজনীতির অবসান ঘটিয়ে বাংলাদেশকে নতুন পথে এগিয়ে নেওয়ার অঙ্গীকার করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, যুবসমাজের হাত ধরেই বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে এবং তারাই সব বাধা ভেঙে শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ে তুলবে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!