সংগৃহীত ছবি
সংরক্ষণ ও পরিকল্পনার ঘাটতির কারণে উত্তরাঞ্চলে প্রতিবছর মাঠেই নষ্ট হচ্ছে হাজার হাজার টন ফসল। শুধু আলু, আম ও সবজি পচে ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়াচ্ছে প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা। এতে কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হলেও লাভবান হচ্ছেন আড়তদার ও মধ্যস্বত্বভোগীরা।
কৃষি গবেষকরা বলছেন, উপজেলা পর্যায়ে হিমাগার, প্রি-কুলিং ও আধুনিক সংরক্ষণ অবকাঠামো গড়ে তোলা জরুরি। নইলে কৃষকের লোকসান বাড়ার পাশাপাশি জাতীয় অর্থনীতিও বড় ক্ষতির মুখে পড়বে।
প্রতিবছর উত্তরাঞ্চলে ২২ লাখ টন আলু উৎপাদন হয়, যার মধ্যে মৌসুমেই নষ্ট হয় পাঁচ থেকে সাড়ে পাঁচ লাখ টন। এতে ক্ষতি দাঁড়ায় ৭০০ থেকে ৭৫০ কোটি টাকা। শুধু আমেই নষ্ট হয় প্রায় দেড় লাখ টন, যা টাকার অঙ্কে ৬০০ থেকে ৭০০ কোটি। শীতকালীন সবজির ক্ষতি বছরে দাঁড়ায় আরও ২৫০ থেকে ৮০০ কোটি টাকায়।
স্থানীয় কৃষকরা অভিযোগ করেছেন, বড় আড়তদাররা অগ্রিম বুকিং দিয়ে হিমাগার দখল করে রাখেন। ফলে কৃষকরা সংরক্ষণের সুযোগ পান না। লোকসানে ফসল বিক্রি করতে বাধ্য হন তারা।
অন্যদিকে কৃষি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরে উত্তরাঞ্চলে নতুন হিমাগার স্থাপনে ২১০ কোটি টাকা বাজেট রাখা হয়েছে। উপজেলা পর্যায়ে মাঝারি আকারের হিমাগার, প্রি-কুলিং ও প্যাকহাউস স্থাপনের পরিকল্পনাও নেওয়া হয়েছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এসব উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে কৃষকের লোকসান ২০-২৫ শতাংশ থেকে কমে ১০-১২ শতাংশে নেমে আসবে এবং জাতীয় অর্থনীতিতে প্রতিবছর কয়েক হাজার কোটি টাকার সাশ্রয় হবে।
সংগৃহীত ছবি
সংরক্ষণ ও পরিকল্পনার ঘাটতির কারণে উত্তরাঞ্চলে প্রতিবছর মাঠেই নষ্ট হচ্ছে হাজার হাজার টন ফসল। শুধু আলু, আম ও সবজি পচে ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়াচ্ছে প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা। এতে কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হলেও লাভবান হচ্ছেন আড়তদার ও মধ্যস্বত্বভোগীরা।
কৃষি গবেষকরা বলছেন, উপজেলা পর্যায়ে হিমাগার, প্রি-কুলিং ও আধুনিক সংরক্ষণ অবকাঠামো গড়ে তোলা জরুরি। নইলে কৃষকের লোকসান বাড়ার পাশাপাশি জাতীয় অর্থনীতিও বড় ক্ষতির মুখে পড়বে।
প্রতিবছর উত্তরাঞ্চলে ২২ লাখ টন আলু উৎপাদন হয়, যার মধ্যে মৌসুমেই নষ্ট হয় পাঁচ থেকে সাড়ে পাঁচ লাখ টন। এতে ক্ষতি দাঁড়ায় ৭০০ থেকে ৭৫০ কোটি টাকা। শুধু আমেই নষ্ট হয় প্রায় দেড় লাখ টন, যা টাকার অঙ্কে ৬০০ থেকে ৭০০ কোটি। শীতকালীন সবজির ক্ষতি বছরে দাঁড়ায় আরও ২৫০ থেকে ৮০০ কোটি টাকায়।
স্থানীয় কৃষকরা অভিযোগ করেছেন, বড় আড়তদাররা অগ্রিম বুকিং দিয়ে হিমাগার দখল করে রাখেন। ফলে কৃষকরা সংরক্ষণের সুযোগ পান না। লোকসানে ফসল বিক্রি করতে বাধ্য হন তারা।
অন্যদিকে কৃষি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরে উত্তরাঞ্চলে নতুন হিমাগার স্থাপনে ২১০ কোটি টাকা বাজেট রাখা হয়েছে। উপজেলা পর্যায়ে মাঝারি আকারের হিমাগার, প্রি-কুলিং ও প্যাকহাউস স্থাপনের পরিকল্পনাও নেওয়া হয়েছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এসব উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে কৃষকের লোকসান ২০-২৫ শতাংশ থেকে কমে ১০-১২ শতাংশে নেমে আসবে এবং জাতীয় অর্থনীতিতে প্রতিবছর কয়েক হাজার কোটি টাকার সাশ্রয় হবে।
সংগৃহীত ছবি
সংরক্ষণ ও পরিকল্পনার ঘাটতির কারণে উত্তরাঞ্চলে প্রতিবছর মাঠেই নষ্ট হচ্ছে হাজার হাজার টন ফসল। শুধু আলু, আম ও সবজি পচে ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়াচ্ছে প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা। এতে কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হলেও লাভবান হচ্ছেন আড়তদার ও মধ্যস্বত্বভোগীরা।
কৃষি গবেষকরা বলছেন, উপজেলা পর্যায়ে হিমাগার, প্রি-কুলিং ও আধুনিক সংরক্ষণ অবকাঠামো গড়ে তোলা জরুরি। নইলে কৃষকের লোকসান বাড়ার পাশাপাশি জাতীয় অর্থনীতিও বড় ক্ষতির মুখে পড়বে।
প্রতিবছর উত্তরাঞ্চলে ২২ লাখ টন আলু উৎপাদন হয়, যার মধ্যে মৌসুমেই নষ্ট হয় পাঁচ থেকে সাড়ে পাঁচ লাখ টন। এতে ক্ষতি দাঁড়ায় ৭০০ থেকে ৭৫০ কোটি টাকা। শুধু আমেই নষ্ট হয় প্রায় দেড় লাখ টন, যা টাকার অঙ্কে ৬০০ থেকে ৭০০ কোটি। শীতকালীন সবজির ক্ষতি বছরে দাঁড়ায় আরও ২৫০ থেকে ৮০০ কোটি টাকায়।
স্থানীয় কৃষকরা অভিযোগ করেছেন, বড় আড়তদাররা অগ্রিম বুকিং দিয়ে হিমাগার দখল করে রাখেন। ফলে কৃষকরা সংরক্ষণের সুযোগ পান না। লোকসানে ফসল বিক্রি করতে বাধ্য হন তারা।
অন্যদিকে কৃষি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরে উত্তরাঞ্চলে নতুন হিমাগার স্থাপনে ২১০ কোটি টাকা বাজেট রাখা হয়েছে। উপজেলা পর্যায়ে মাঝারি আকারের হিমাগার, প্রি-কুলিং ও প্যাকহাউস স্থাপনের পরিকল্পনাও নেওয়া হয়েছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এসব উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে কৃষকের লোকসান ২০-২৫ শতাংশ থেকে কমে ১০-১২ শতাংশে নেমে আসবে এবং জাতীয় অর্থনীতিতে প্রতিবছর কয়েক হাজার কোটি টাকার সাশ্রয় হবে।
সংগৃহীত ছবি
সংরক্ষণ ও পরিকল্পনার ঘাটতির কারণে উত্তরাঞ্চলে প্রতিবছর মাঠেই নষ্ট হচ্ছে হাজার হাজার টন ফসল। শুধু আলু, আম ও সবজি পচে ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়াচ্ছে প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা। এতে কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হলেও লাভবান হচ্ছেন আড়তদার ও মধ্যস্বত্বভোগীরা।
কৃষি গবেষকরা বলছেন, উপজেলা পর্যায়ে হিমাগার, প্রি-কুলিং ও আধুনিক সংরক্ষণ অবকাঠামো গড়ে তোলা জরুরি। নইলে কৃষকের লোকসান বাড়ার পাশাপাশি জাতীয় অর্থনীতিও বড় ক্ষতির মুখে পড়বে।
প্রতিবছর উত্তরাঞ্চলে ২২ লাখ টন আলু উৎপাদন হয়, যার মধ্যে মৌসুমেই নষ্ট হয় পাঁচ থেকে সাড়ে পাঁচ লাখ টন। এতে ক্ষতি দাঁড়ায় ৭০০ থেকে ৭৫০ কোটি টাকা। শুধু আমেই নষ্ট হয় প্রায় দেড় লাখ টন, যা টাকার অঙ্কে ৬০০ থেকে ৭০০ কোটি। শীতকালীন সবজির ক্ষতি বছরে দাঁড়ায় আরও ২৫০ থেকে ৮০০ কোটি টাকায়।
স্থানীয় কৃষকরা অভিযোগ করেছেন, বড় আড়তদাররা অগ্রিম বুকিং দিয়ে হিমাগার দখল করে রাখেন। ফলে কৃষকরা সংরক্ষণের সুযোগ পান না। লোকসানে ফসল বিক্রি করতে বাধ্য হন তারা।
অন্যদিকে কৃষি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরে উত্তরাঞ্চলে নতুন হিমাগার স্থাপনে ২১০ কোটি টাকা বাজেট রাখা হয়েছে। উপজেলা পর্যায়ে মাঝারি আকারের হিমাগার, প্রি-কুলিং ও প্যাকহাউস স্থাপনের পরিকল্পনাও নেওয়া হয়েছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এসব উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে কৃষকের লোকসান ২০-২৫ শতাংশ থেকে কমে ১০-১২ শতাংশে নেমে আসবে এবং জাতীয় অর্থনীতিতে প্রতিবছর কয়েক হাজার কোটি টাকার সাশ্রয় হবে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!