ফাইল ছবি
প্রতি লিটার ভোজ্যতেলের দাম এক টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। তবে এ সিদ্ধান্ত মেনে নিতে নারাজ দেশের ভোজ্যতেল বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো।
সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) বস্ত্র ও পাঠ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি মেনুফ্যাকচারারস অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে এ সিদ্ধান্ত জানায় মন্ত্রণালয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দিন।
সভা সূত্র জানায়, কয়েক দিন আগে সয়াবিন ও পাম তেলের দাম লিটারে ১০ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছিল ব্যবসায়ীরা। তবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় তা না মেনে আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সামঞ্জস্য বিবেচনায় দাম মাত্র এক টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়।
বর্তমানে বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ১৮৯ টাকা, খোলা সয়াবিন ১৭৪ টাকা ও পাম তেলের দাম ১৫০ টাকা। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি টন সয়াবিন তেলের দাম ইতিমধ্যে ১২০০ ডলার ছুঁয়েছে এবং ১৮-২০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে এক টাকা সমন্বয় যথেষ্ট নয়।
এক কোম্পানির প্রতিনিধি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘ট্যারিফ কমিশনের পর্যবেক্ষণে প্রতি কেজি সয়াবিন তেলের দাম সাড়ে চার টাকা এবং পাম তেলের দাম সাত টাকা বাড়ার কথা। কিন্তু মন্ত্রণালয় এককভাবে মাত্র এক টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমরা এটা মানছি না।’
এর আগে গত আগস্টে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় পাম তেলের দাম ১৯ টাকা কমালেও সয়াবিন তেলের দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়। আন্তর্জাতিক বাজারের ঊর্ধ্বগতি ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এক শতাংশ উৎসে কর আরোপের কারণে দাম বাড়ছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের।
ফাইল ছবি
প্রতি লিটার ভোজ্যতেলের দাম এক টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। তবে এ সিদ্ধান্ত মেনে নিতে নারাজ দেশের ভোজ্যতেল বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো।
সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) বস্ত্র ও পাঠ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি মেনুফ্যাকচারারস অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে এ সিদ্ধান্ত জানায় মন্ত্রণালয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দিন।
সভা সূত্র জানায়, কয়েক দিন আগে সয়াবিন ও পাম তেলের দাম লিটারে ১০ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছিল ব্যবসায়ীরা। তবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় তা না মেনে আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সামঞ্জস্য বিবেচনায় দাম মাত্র এক টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়।
বর্তমানে বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ১৮৯ টাকা, খোলা সয়াবিন ১৭৪ টাকা ও পাম তেলের দাম ১৫০ টাকা। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি টন সয়াবিন তেলের দাম ইতিমধ্যে ১২০০ ডলার ছুঁয়েছে এবং ১৮-২০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে এক টাকা সমন্বয় যথেষ্ট নয়।
এক কোম্পানির প্রতিনিধি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘ট্যারিফ কমিশনের পর্যবেক্ষণে প্রতি কেজি সয়াবিন তেলের দাম সাড়ে চার টাকা এবং পাম তেলের দাম সাত টাকা বাড়ার কথা। কিন্তু মন্ত্রণালয় এককভাবে মাত্র এক টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমরা এটা মানছি না।’
এর আগে গত আগস্টে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় পাম তেলের দাম ১৯ টাকা কমালেও সয়াবিন তেলের দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়। আন্তর্জাতিক বাজারের ঊর্ধ্বগতি ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এক শতাংশ উৎসে কর আরোপের কারণে দাম বাড়ছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের।
ফাইল ছবি
প্রতি লিটার ভোজ্যতেলের দাম এক টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। তবে এ সিদ্ধান্ত মেনে নিতে নারাজ দেশের ভোজ্যতেল বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো।
সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) বস্ত্র ও পাঠ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি মেনুফ্যাকচারারস অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে এ সিদ্ধান্ত জানায় মন্ত্রণালয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দিন।
সভা সূত্র জানায়, কয়েক দিন আগে সয়াবিন ও পাম তেলের দাম লিটারে ১০ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছিল ব্যবসায়ীরা। তবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় তা না মেনে আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সামঞ্জস্য বিবেচনায় দাম মাত্র এক টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়।
বর্তমানে বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ১৮৯ টাকা, খোলা সয়াবিন ১৭৪ টাকা ও পাম তেলের দাম ১৫০ টাকা। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি টন সয়াবিন তেলের দাম ইতিমধ্যে ১২০০ ডলার ছুঁয়েছে এবং ১৮-২০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে এক টাকা সমন্বয় যথেষ্ট নয়।
এক কোম্পানির প্রতিনিধি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘ট্যারিফ কমিশনের পর্যবেক্ষণে প্রতি কেজি সয়াবিন তেলের দাম সাড়ে চার টাকা এবং পাম তেলের দাম সাত টাকা বাড়ার কথা। কিন্তু মন্ত্রণালয় এককভাবে মাত্র এক টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমরা এটা মানছি না।’
এর আগে গত আগস্টে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় পাম তেলের দাম ১৯ টাকা কমালেও সয়াবিন তেলের দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়। আন্তর্জাতিক বাজারের ঊর্ধ্বগতি ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এক শতাংশ উৎসে কর আরোপের কারণে দাম বাড়ছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের।
ফাইল ছবি
প্রতি লিটার ভোজ্যতেলের দাম এক টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। তবে এ সিদ্ধান্ত মেনে নিতে নারাজ দেশের ভোজ্যতেল বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো।
সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) বস্ত্র ও পাঠ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি মেনুফ্যাকচারারস অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে এ সিদ্ধান্ত জানায় মন্ত্রণালয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দিন।
সভা সূত্র জানায়, কয়েক দিন আগে সয়াবিন ও পাম তেলের দাম লিটারে ১০ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছিল ব্যবসায়ীরা। তবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় তা না মেনে আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সামঞ্জস্য বিবেচনায় দাম মাত্র এক টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়।
বর্তমানে বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ১৮৯ টাকা, খোলা সয়াবিন ১৭৪ টাকা ও পাম তেলের দাম ১৫০ টাকা। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি টন সয়াবিন তেলের দাম ইতিমধ্যে ১২০০ ডলার ছুঁয়েছে এবং ১৮-২০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে এক টাকা সমন্বয় যথেষ্ট নয়।
এক কোম্পানির প্রতিনিধি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘ট্যারিফ কমিশনের পর্যবেক্ষণে প্রতি কেজি সয়াবিন তেলের দাম সাড়ে চার টাকা এবং পাম তেলের দাম সাত টাকা বাড়ার কথা। কিন্তু মন্ত্রণালয় এককভাবে মাত্র এক টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমরা এটা মানছি না।’
এর আগে গত আগস্টে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় পাম তেলের দাম ১৯ টাকা কমালেও সয়াবিন তেলের দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়। আন্তর্জাতিক বাজারের ঊর্ধ্বগতি ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এক শতাংশ উৎসে কর আরোপের কারণে দাম বাড়ছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!