সরকারি বিধি-নিষেধ উপেক্ষা করে বিদেশ সফরে যাচ্ছেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও এর অধীন দপ্তর-সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এতে একদিকে সরকারি নিয়মের ব্যত্যয় ঘটছে, অন্যদিকে দাপ্তরিক কার্যক্রমেও বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে। এ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সম্প্রতি পাঁচ দফা নির্দেশনা জারি করেছে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, কর্মকর্তারা ব্যক্তিগত উদ্যোগে বিদেশি সংস্থার সঙ্গে সরাসরি চিঠি যোগাযোগ করছেন এবং ব্যক্তিগতভাবে আমন্ত্রণপত্র সংগ্রহ করছেন। এছাড়া একই সময়ে একই সংস্থার একাধিক কর্মকর্তা বিদেশে অবস্থান করছেন, যা দাপ্তরিক কাজে ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে।
নতুন ৫ নির্দেশনা হলো: ১. ব্যক্তিগতভাবে কোনো বিদেশি সংস্থার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ নয়; মন্ত্রণালয়ের সচিব বা দপ্তরপ্রধানের মাধ্যমে চিঠি যোগাযোগ করতে হবে। ২. ব্যক্তিগত উদ্যোগে আমন্ত্রণপত্র সংগ্রহ করা যাবে না। ৩. বিদেশ যাত্রার আগে নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয়কে জানাতে হবে। ৪. বিদেশি সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগের পূর্বে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি নিতে হবে। ৫. বিদেশ সফর পেশাগত উন্নতি ও প্রতিষ্ঠানের কাজ-উদ্দেশ্য এবং জনস্বার্থের সঙ্গে সম্পৃক্ত কিনা তা বিশ্লেষণ করে অনুমতি দেওয়া হবে।
সরকারি বিধি-নিষেধ উপেক্ষা করে বিদেশ সফরে যাচ্ছেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও এর অধীন দপ্তর-সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এতে একদিকে সরকারি নিয়মের ব্যত্যয় ঘটছে, অন্যদিকে দাপ্তরিক কার্যক্রমেও বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে। এ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সম্প্রতি পাঁচ দফা নির্দেশনা জারি করেছে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, কর্মকর্তারা ব্যক্তিগত উদ্যোগে বিদেশি সংস্থার সঙ্গে সরাসরি চিঠি যোগাযোগ করছেন এবং ব্যক্তিগতভাবে আমন্ত্রণপত্র সংগ্রহ করছেন। এছাড়া একই সময়ে একই সংস্থার একাধিক কর্মকর্তা বিদেশে অবস্থান করছেন, যা দাপ্তরিক কাজে ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে।
নতুন ৫ নির্দেশনা হলো: ১. ব্যক্তিগতভাবে কোনো বিদেশি সংস্থার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ নয়; মন্ত্রণালয়ের সচিব বা দপ্তরপ্রধানের মাধ্যমে চিঠি যোগাযোগ করতে হবে। ২. ব্যক্তিগত উদ্যোগে আমন্ত্রণপত্র সংগ্রহ করা যাবে না। ৩. বিদেশ যাত্রার আগে নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয়কে জানাতে হবে। ৪. বিদেশি সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগের পূর্বে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি নিতে হবে। ৫. বিদেশ সফর পেশাগত উন্নতি ও প্রতিষ্ঠানের কাজ-উদ্দেশ্য এবং জনস্বার্থের সঙ্গে সম্পৃক্ত কিনা তা বিশ্লেষণ করে অনুমতি দেওয়া হবে।
সরকারি বিধি-নিষেধ উপেক্ষা করে বিদেশ সফরে যাচ্ছেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও এর অধীন দপ্তর-সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এতে একদিকে সরকারি নিয়মের ব্যত্যয় ঘটছে, অন্যদিকে দাপ্তরিক কার্যক্রমেও বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে। এ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সম্প্রতি পাঁচ দফা নির্দেশনা জারি করেছে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, কর্মকর্তারা ব্যক্তিগত উদ্যোগে বিদেশি সংস্থার সঙ্গে সরাসরি চিঠি যোগাযোগ করছেন এবং ব্যক্তিগতভাবে আমন্ত্রণপত্র সংগ্রহ করছেন। এছাড়া একই সময়ে একই সংস্থার একাধিক কর্মকর্তা বিদেশে অবস্থান করছেন, যা দাপ্তরিক কাজে ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে।
নতুন ৫ নির্দেশনা হলো: ১. ব্যক্তিগতভাবে কোনো বিদেশি সংস্থার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ নয়; মন্ত্রণালয়ের সচিব বা দপ্তরপ্রধানের মাধ্যমে চিঠি যোগাযোগ করতে হবে। ২. ব্যক্তিগত উদ্যোগে আমন্ত্রণপত্র সংগ্রহ করা যাবে না। ৩. বিদেশ যাত্রার আগে নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয়কে জানাতে হবে। ৪. বিদেশি সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগের পূর্বে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি নিতে হবে। ৫. বিদেশ সফর পেশাগত উন্নতি ও প্রতিষ্ঠানের কাজ-উদ্দেশ্য এবং জনস্বার্থের সঙ্গে সম্পৃক্ত কিনা তা বিশ্লেষণ করে অনুমতি দেওয়া হবে।
সরকারি বিধি-নিষেধ উপেক্ষা করে বিদেশ সফরে যাচ্ছেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও এর অধীন দপ্তর-সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এতে একদিকে সরকারি নিয়মের ব্যত্যয় ঘটছে, অন্যদিকে দাপ্তরিক কার্যক্রমেও বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে। এ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সম্প্রতি পাঁচ দফা নির্দেশনা জারি করেছে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, কর্মকর্তারা ব্যক্তিগত উদ্যোগে বিদেশি সংস্থার সঙ্গে সরাসরি চিঠি যোগাযোগ করছেন এবং ব্যক্তিগতভাবে আমন্ত্রণপত্র সংগ্রহ করছেন। এছাড়া একই সময়ে একই সংস্থার একাধিক কর্মকর্তা বিদেশে অবস্থান করছেন, যা দাপ্তরিক কাজে ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে।
নতুন ৫ নির্দেশনা হলো: ১. ব্যক্তিগতভাবে কোনো বিদেশি সংস্থার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ নয়; মন্ত্রণালয়ের সচিব বা দপ্তরপ্রধানের মাধ্যমে চিঠি যোগাযোগ করতে হবে। ২. ব্যক্তিগত উদ্যোগে আমন্ত্রণপত্র সংগ্রহ করা যাবে না। ৩. বিদেশ যাত্রার আগে নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয়কে জানাতে হবে। ৪. বিদেশি সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগের পূর্বে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি নিতে হবে। ৫. বিদেশ সফর পেশাগত উন্নতি ও প্রতিষ্ঠানের কাজ-উদ্দেশ্য এবং জনস্বার্থের সঙ্গে সম্পৃক্ত কিনা তা বিশ্লেষণ করে অনুমতি দেওয়া হবে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!