আড়ং এবার বিনা মূল্যে শপিং ব্যাগ দিচ্ছে না। পরিবেশবান্ধব অভ্যাস গড়ে তোলা এবং একবার ব্যবহারযোগ্য প্যাকেজিং কমানোর উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠানটি ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ থেকে নতুন নীতি কার্যকর করেছে। এখন থেকে কাগজের ব্যাগের জন্য গ্রাহকদের একটি নির্দিষ্ট মূল্য পরিশোধ করতে হবে অথবা নিজের ব্যাগ সঙ্গে আনতে হবে।
নতুন এই নীতিকে কেন্দ্র করে সোশ্যাল মিডিয়ায় নেটিজেনদের মধ্যে নানা প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন, তবে অনেকে এই পদক্ষেপকে পরিবেশবান্ধব বলে প্রশংসা করেছেন।
মো. কামরুল ইসলাম লিখেছেন, ‘দশ টাকার কাঁচা মরিচ কিনলে দোকানি একটি পলিথিন দেয়, অথচ আড়ংয়ে পঞ্চাশ হাজার টাকার জিনিস কিনলেও কাগজের ব্যাগ ক্রেতাকে কিনতে হবে।’
অন্য একজন, জার্নি উইথ শামস বলেন, ‘ব্যাগের দাম বেশি এবং মানও ভালো নয়। বিকল্প কোনো ব্যাগের ব্যবস্থা থাকলে সমর্থন করতাম, কিন্তু এ পদ্ধতি গ্রহণযোগ্য নয়।’
ইয়াসমিন ঝর্ণা মন্তব্য করেছেন, ‘বিদেশে আমরা ব্যাগের জন্য টাকা দিই, সেখানে কোনো অভিযোগ নেই। দেশে এ পদক্ষেপ নিলে কেন অভিযোগ হচ্ছে তা বুঝতে পারছি না।’
কাজী তৌহিদুর রহমান পনির জানান, ‘উন্নত দেশগুলোতে বহু বছর ধরেই কেনাকাটার ব্যাগ আলাদাভাবে কিনতে হয়। এর মূল উদ্দেশ্য হলো মানুষকে ব্যাগ পুনঃব্যবহারের প্রতি উৎসাহিত করা, যাতে প্লাস্টিক ও কাগজের অপচয় কমে এবং পরিবেশ সুরক্ষিত থাকে। ফ্রি ব্যাগ পেলে মানুষ একবার ব্যবহার করেই ফেলে দেয়, কিন্তু নিজের টাকা দিয়ে কিনলে পুনঃব্যবহার হবে।’
পনির আরও বলেন, ‘দেশে নতুন কোনো পরিবর্তন সহজে গ্রহণ করা হয় না। কিন্তু বিদেশে একই নিয়ম থাকলেও কেউ অভিযোগ করেন না। তাই পরিবেশবান্ধব এই পদক্ষেপকে সমর্থন করা উচিত।’
আড়ং এবার বিনা মূল্যে শপিং ব্যাগ দিচ্ছে না। পরিবেশবান্ধব অভ্যাস গড়ে তোলা এবং একবার ব্যবহারযোগ্য প্যাকেজিং কমানোর উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠানটি ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ থেকে নতুন নীতি কার্যকর করেছে। এখন থেকে কাগজের ব্যাগের জন্য গ্রাহকদের একটি নির্দিষ্ট মূল্য পরিশোধ করতে হবে অথবা নিজের ব্যাগ সঙ্গে আনতে হবে।
নতুন এই নীতিকে কেন্দ্র করে সোশ্যাল মিডিয়ায় নেটিজেনদের মধ্যে নানা প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন, তবে অনেকে এই পদক্ষেপকে পরিবেশবান্ধব বলে প্রশংসা করেছেন।
মো. কামরুল ইসলাম লিখেছেন, ‘দশ টাকার কাঁচা মরিচ কিনলে দোকানি একটি পলিথিন দেয়, অথচ আড়ংয়ে পঞ্চাশ হাজার টাকার জিনিস কিনলেও কাগজের ব্যাগ ক্রেতাকে কিনতে হবে।’
অন্য একজন, জার্নি উইথ শামস বলেন, ‘ব্যাগের দাম বেশি এবং মানও ভালো নয়। বিকল্প কোনো ব্যাগের ব্যবস্থা থাকলে সমর্থন করতাম, কিন্তু এ পদ্ধতি গ্রহণযোগ্য নয়।’
ইয়াসমিন ঝর্ণা মন্তব্য করেছেন, ‘বিদেশে আমরা ব্যাগের জন্য টাকা দিই, সেখানে কোনো অভিযোগ নেই। দেশে এ পদক্ষেপ নিলে কেন অভিযোগ হচ্ছে তা বুঝতে পারছি না।’
কাজী তৌহিদুর রহমান পনির জানান, ‘উন্নত দেশগুলোতে বহু বছর ধরেই কেনাকাটার ব্যাগ আলাদাভাবে কিনতে হয়। এর মূল উদ্দেশ্য হলো মানুষকে ব্যাগ পুনঃব্যবহারের প্রতি উৎসাহিত করা, যাতে প্লাস্টিক ও কাগজের অপচয় কমে এবং পরিবেশ সুরক্ষিত থাকে। ফ্রি ব্যাগ পেলে মানুষ একবার ব্যবহার করেই ফেলে দেয়, কিন্তু নিজের টাকা দিয়ে কিনলে পুনঃব্যবহার হবে।’
পনির আরও বলেন, ‘দেশে নতুন কোনো পরিবর্তন সহজে গ্রহণ করা হয় না। কিন্তু বিদেশে একই নিয়ম থাকলেও কেউ অভিযোগ করেন না। তাই পরিবেশবান্ধব এই পদক্ষেপকে সমর্থন করা উচিত।’
আড়ং এবার বিনা মূল্যে শপিং ব্যাগ দিচ্ছে না। পরিবেশবান্ধব অভ্যাস গড়ে তোলা এবং একবার ব্যবহারযোগ্য প্যাকেজিং কমানোর উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠানটি ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ থেকে নতুন নীতি কার্যকর করেছে। এখন থেকে কাগজের ব্যাগের জন্য গ্রাহকদের একটি নির্দিষ্ট মূল্য পরিশোধ করতে হবে অথবা নিজের ব্যাগ সঙ্গে আনতে হবে।
নতুন এই নীতিকে কেন্দ্র করে সোশ্যাল মিডিয়ায় নেটিজেনদের মধ্যে নানা প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন, তবে অনেকে এই পদক্ষেপকে পরিবেশবান্ধব বলে প্রশংসা করেছেন।
মো. কামরুল ইসলাম লিখেছেন, ‘দশ টাকার কাঁচা মরিচ কিনলে দোকানি একটি পলিথিন দেয়, অথচ আড়ংয়ে পঞ্চাশ হাজার টাকার জিনিস কিনলেও কাগজের ব্যাগ ক্রেতাকে কিনতে হবে।’
অন্য একজন, জার্নি উইথ শামস বলেন, ‘ব্যাগের দাম বেশি এবং মানও ভালো নয়। বিকল্প কোনো ব্যাগের ব্যবস্থা থাকলে সমর্থন করতাম, কিন্তু এ পদ্ধতি গ্রহণযোগ্য নয়।’
ইয়াসমিন ঝর্ণা মন্তব্য করেছেন, ‘বিদেশে আমরা ব্যাগের জন্য টাকা দিই, সেখানে কোনো অভিযোগ নেই। দেশে এ পদক্ষেপ নিলে কেন অভিযোগ হচ্ছে তা বুঝতে পারছি না।’
কাজী তৌহিদুর রহমান পনির জানান, ‘উন্নত দেশগুলোতে বহু বছর ধরেই কেনাকাটার ব্যাগ আলাদাভাবে কিনতে হয়। এর মূল উদ্দেশ্য হলো মানুষকে ব্যাগ পুনঃব্যবহারের প্রতি উৎসাহিত করা, যাতে প্লাস্টিক ও কাগজের অপচয় কমে এবং পরিবেশ সুরক্ষিত থাকে। ফ্রি ব্যাগ পেলে মানুষ একবার ব্যবহার করেই ফেলে দেয়, কিন্তু নিজের টাকা দিয়ে কিনলে পুনঃব্যবহার হবে।’
পনির আরও বলেন, ‘দেশে নতুন কোনো পরিবর্তন সহজে গ্রহণ করা হয় না। কিন্তু বিদেশে একই নিয়ম থাকলেও কেউ অভিযোগ করেন না। তাই পরিবেশবান্ধব এই পদক্ষেপকে সমর্থন করা উচিত।’
আড়ং এবার বিনা মূল্যে শপিং ব্যাগ দিচ্ছে না। পরিবেশবান্ধব অভ্যাস গড়ে তোলা এবং একবার ব্যবহারযোগ্য প্যাকেজিং কমানোর উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠানটি ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ থেকে নতুন নীতি কার্যকর করেছে। এখন থেকে কাগজের ব্যাগের জন্য গ্রাহকদের একটি নির্দিষ্ট মূল্য পরিশোধ করতে হবে অথবা নিজের ব্যাগ সঙ্গে আনতে হবে।
নতুন এই নীতিকে কেন্দ্র করে সোশ্যাল মিডিয়ায় নেটিজেনদের মধ্যে নানা প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন, তবে অনেকে এই পদক্ষেপকে পরিবেশবান্ধব বলে প্রশংসা করেছেন।
মো. কামরুল ইসলাম লিখেছেন, ‘দশ টাকার কাঁচা মরিচ কিনলে দোকানি একটি পলিথিন দেয়, অথচ আড়ংয়ে পঞ্চাশ হাজার টাকার জিনিস কিনলেও কাগজের ব্যাগ ক্রেতাকে কিনতে হবে।’
অন্য একজন, জার্নি উইথ শামস বলেন, ‘ব্যাগের দাম বেশি এবং মানও ভালো নয়। বিকল্প কোনো ব্যাগের ব্যবস্থা থাকলে সমর্থন করতাম, কিন্তু এ পদ্ধতি গ্রহণযোগ্য নয়।’
ইয়াসমিন ঝর্ণা মন্তব্য করেছেন, ‘বিদেশে আমরা ব্যাগের জন্য টাকা দিই, সেখানে কোনো অভিযোগ নেই। দেশে এ পদক্ষেপ নিলে কেন অভিযোগ হচ্ছে তা বুঝতে পারছি না।’
কাজী তৌহিদুর রহমান পনির জানান, ‘উন্নত দেশগুলোতে বহু বছর ধরেই কেনাকাটার ব্যাগ আলাদাভাবে কিনতে হয়। এর মূল উদ্দেশ্য হলো মানুষকে ব্যাগ পুনঃব্যবহারের প্রতি উৎসাহিত করা, যাতে প্লাস্টিক ও কাগজের অপচয় কমে এবং পরিবেশ সুরক্ষিত থাকে। ফ্রি ব্যাগ পেলে মানুষ একবার ব্যবহার করেই ফেলে দেয়, কিন্তু নিজের টাকা দিয়ে কিনলে পুনঃব্যবহার হবে।’
পনির আরও বলেন, ‘দেশে নতুন কোনো পরিবর্তন সহজে গ্রহণ করা হয় না। কিন্তু বিদেশে একই নিয়ম থাকলেও কেউ অভিযোগ করেন না। তাই পরিবেশবান্ধব এই পদক্ষেপকে সমর্থন করা উচিত।’
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!