সংগৃহীত ছবি
মা ইলিশ রক্ষায় ৪ থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত ২২ দিন বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হবে। এ সময় ইলিশ আহরণ, পরিবহণ, বিপণন ও মজুত সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ থাকবে।
আজ সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সংবাদ সম্মেলনে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, ‘ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে বিজ্ঞানভিত্তিক সময়ে মা ইলিশ রক্ষায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আশ্বিনী পূর্ণিমার পূর্বের চার দিন ও অমাবস্যার পরের তিন দিনকে অন্তর্ভুক্ত করে মোট ২২ দিনের অভিযান চলবে।’
উপদেষ্টা আরও জানান, মৎস্য কর্মকর্তাদের পাশাপাশি নৌ পুলিশ, কোস্ট গার্ড, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনী এই অভিযান পরিচালনায় অংশ নেবে। জেলেদের জন্য ৩৭টি জেলার ১৬৫টি উপজেলার ছয় লাখ ২০ হাজার ১৪০ পরিবারকে ভিজিএফ (চাল) দেওয়া হবে, পরিবার প্রতি বরাদ্দ ২৫ কেজি।
তিনি বলেন, গত বছরের নিষেধাজ্ঞার ফলে ৫২.৫ শতাংশ মা ইলিশ নিরাপদে ডিম ছাড়তে পেরেছে। এর ফলে ৪৪.২৫ হাজার কোটি জাটকা ইলিশ পরিবারে যুক্ত হয়েছে। এছাড়া, গত পাঁচ বছরে ইলিশ আহরণ প্রায় ১০ শতাংশ কমেছে।
ফরিদা আখতার উল্লেখ করেন, রপ্তানির ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে অনুমোদিত পরিমাণের তুলনায় প্রকৃত রপ্তানি কমে আসছে। ২০২৫-২৬ অর্থবছরে রপ্তানির জন্য অনুমোদিত ইলিশের পরিমাণ এক হাজার ২০০ মেট্রিক টন, যার বাজার মূল্য উল্লেখযোগ্য।
তিনি সকলের প্রতি আহ্বান জানান, মা ইলিশ সংরক্ষণে সকলকে নিয়ম অনুসরণ ও সহযোগিতা করতে হবে, যাতে প্রজনন মৌসুমে ইলিশের সংখ্যা বৃদ্ধি পায় এবং দেশের ইলিশ রপ্তানি ও বাজার স্থিতিশীল থাকে।
সংগৃহীত ছবি
মা ইলিশ রক্ষায় ৪ থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত ২২ দিন বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হবে। এ সময় ইলিশ আহরণ, পরিবহণ, বিপণন ও মজুত সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ থাকবে।
আজ সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সংবাদ সম্মেলনে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, ‘ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে বিজ্ঞানভিত্তিক সময়ে মা ইলিশ রক্ষায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আশ্বিনী পূর্ণিমার পূর্বের চার দিন ও অমাবস্যার পরের তিন দিনকে অন্তর্ভুক্ত করে মোট ২২ দিনের অভিযান চলবে।’
উপদেষ্টা আরও জানান, মৎস্য কর্মকর্তাদের পাশাপাশি নৌ পুলিশ, কোস্ট গার্ড, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনী এই অভিযান পরিচালনায় অংশ নেবে। জেলেদের জন্য ৩৭টি জেলার ১৬৫টি উপজেলার ছয় লাখ ২০ হাজার ১৪০ পরিবারকে ভিজিএফ (চাল) দেওয়া হবে, পরিবার প্রতি বরাদ্দ ২৫ কেজি।
তিনি বলেন, গত বছরের নিষেধাজ্ঞার ফলে ৫২.৫ শতাংশ মা ইলিশ নিরাপদে ডিম ছাড়তে পেরেছে। এর ফলে ৪৪.২৫ হাজার কোটি জাটকা ইলিশ পরিবারে যুক্ত হয়েছে। এছাড়া, গত পাঁচ বছরে ইলিশ আহরণ প্রায় ১০ শতাংশ কমেছে।
ফরিদা আখতার উল্লেখ করেন, রপ্তানির ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে অনুমোদিত পরিমাণের তুলনায় প্রকৃত রপ্তানি কমে আসছে। ২০২৫-২৬ অর্থবছরে রপ্তানির জন্য অনুমোদিত ইলিশের পরিমাণ এক হাজার ২০০ মেট্রিক টন, যার বাজার মূল্য উল্লেখযোগ্য।
তিনি সকলের প্রতি আহ্বান জানান, মা ইলিশ সংরক্ষণে সকলকে নিয়ম অনুসরণ ও সহযোগিতা করতে হবে, যাতে প্রজনন মৌসুমে ইলিশের সংখ্যা বৃদ্ধি পায় এবং দেশের ইলিশ রপ্তানি ও বাজার স্থিতিশীল থাকে।
সংগৃহীত ছবি
মা ইলিশ রক্ষায় ৪ থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত ২২ দিন বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হবে। এ সময় ইলিশ আহরণ, পরিবহণ, বিপণন ও মজুত সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ থাকবে।
আজ সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সংবাদ সম্মেলনে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, ‘ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে বিজ্ঞানভিত্তিক সময়ে মা ইলিশ রক্ষায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আশ্বিনী পূর্ণিমার পূর্বের চার দিন ও অমাবস্যার পরের তিন দিনকে অন্তর্ভুক্ত করে মোট ২২ দিনের অভিযান চলবে।’
উপদেষ্টা আরও জানান, মৎস্য কর্মকর্তাদের পাশাপাশি নৌ পুলিশ, কোস্ট গার্ড, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনী এই অভিযান পরিচালনায় অংশ নেবে। জেলেদের জন্য ৩৭টি জেলার ১৬৫টি উপজেলার ছয় লাখ ২০ হাজার ১৪০ পরিবারকে ভিজিএফ (চাল) দেওয়া হবে, পরিবার প্রতি বরাদ্দ ২৫ কেজি।
তিনি বলেন, গত বছরের নিষেধাজ্ঞার ফলে ৫২.৫ শতাংশ মা ইলিশ নিরাপদে ডিম ছাড়তে পেরেছে। এর ফলে ৪৪.২৫ হাজার কোটি জাটকা ইলিশ পরিবারে যুক্ত হয়েছে। এছাড়া, গত পাঁচ বছরে ইলিশ আহরণ প্রায় ১০ শতাংশ কমেছে।
ফরিদা আখতার উল্লেখ করেন, রপ্তানির ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে অনুমোদিত পরিমাণের তুলনায় প্রকৃত রপ্তানি কমে আসছে। ২০২৫-২৬ অর্থবছরে রপ্তানির জন্য অনুমোদিত ইলিশের পরিমাণ এক হাজার ২০০ মেট্রিক টন, যার বাজার মূল্য উল্লেখযোগ্য।
তিনি সকলের প্রতি আহ্বান জানান, মা ইলিশ সংরক্ষণে সকলকে নিয়ম অনুসরণ ও সহযোগিতা করতে হবে, যাতে প্রজনন মৌসুমে ইলিশের সংখ্যা বৃদ্ধি পায় এবং দেশের ইলিশ রপ্তানি ও বাজার স্থিতিশীল থাকে।
সংগৃহীত ছবি
মা ইলিশ রক্ষায় ৪ থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত ২২ দিন বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হবে। এ সময় ইলিশ আহরণ, পরিবহণ, বিপণন ও মজুত সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ থাকবে।
আজ সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সংবাদ সম্মেলনে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, ‘ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে বিজ্ঞানভিত্তিক সময়ে মা ইলিশ রক্ষায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আশ্বিনী পূর্ণিমার পূর্বের চার দিন ও অমাবস্যার পরের তিন দিনকে অন্তর্ভুক্ত করে মোট ২২ দিনের অভিযান চলবে।’
উপদেষ্টা আরও জানান, মৎস্য কর্মকর্তাদের পাশাপাশি নৌ পুলিশ, কোস্ট গার্ড, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনী এই অভিযান পরিচালনায় অংশ নেবে। জেলেদের জন্য ৩৭টি জেলার ১৬৫টি উপজেলার ছয় লাখ ২০ হাজার ১৪০ পরিবারকে ভিজিএফ (চাল) দেওয়া হবে, পরিবার প্রতি বরাদ্দ ২৫ কেজি।
তিনি বলেন, গত বছরের নিষেধাজ্ঞার ফলে ৫২.৫ শতাংশ মা ইলিশ নিরাপদে ডিম ছাড়তে পেরেছে। এর ফলে ৪৪.২৫ হাজার কোটি জাটকা ইলিশ পরিবারে যুক্ত হয়েছে। এছাড়া, গত পাঁচ বছরে ইলিশ আহরণ প্রায় ১০ শতাংশ কমেছে।
ফরিদা আখতার উল্লেখ করেন, রপ্তানির ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে অনুমোদিত পরিমাণের তুলনায় প্রকৃত রপ্তানি কমে আসছে। ২০২৫-২৬ অর্থবছরে রপ্তানির জন্য অনুমোদিত ইলিশের পরিমাণ এক হাজার ২০০ মেট্রিক টন, যার বাজার মূল্য উল্লেখযোগ্য।
তিনি সকলের প্রতি আহ্বান জানান, মা ইলিশ সংরক্ষণে সকলকে নিয়ম অনুসরণ ও সহযোগিতা করতে হবে, যাতে প্রজনন মৌসুমে ইলিশের সংখ্যা বৃদ্ধি পায় এবং দেশের ইলিশ রপ্তানি ও বাজার স্থিতিশীল থাকে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!