যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি পোশাক বাজারে রপ্তানি ক্রমেই কমছে চীনের, আর সেখানে ধীরে ধীরে জায়গা করে নিচ্ছে বাংলাদেশ। এক দশকের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, মোট রপ্তানি আয়, পরিমাণ এবং ইউনিটমূল্যের হিসেবে চীনের অবস্থান দুর্বল হয়েছে, বিপরীতে বাংলাদেশের অবস্থান শক্তিশালী হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেলের (অটেক্সা) তথ্য অনুযায়ী, ২০১৫ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে চীনের পোশাক রপ্তানি মূল্য কমেছে ৪৬ শতাংশ। একই সময়ে বাংলাদেশের রপ্তানি বেড়েছে ৩৬ শতাংশ। ২০১৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে চীনের রপ্তানি আয় ছিল ৩ হাজার ৫৪ কোটি ডলার, যা ২০২৪ সালে নেমে এসেছে ১ হাজার ৬৫১ কোটি ডলারে। অন্যদিকে ২০১৫ সালে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ছিল ৫৪০ কোটি ডলার, যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৩৪ কোটি ডলারে।
শুধু আয়ে নয়, পরিমাণেও পরিবর্তন ঘটেছে। এক দশকে যুক্তরাষ্ট্রে চীনা পোশাক রপ্তানি কমেছে ১৮ শতাংশের বেশি, যেখানে বাংলাদেশের বেড়েছে প্রায় সাড়ে ৭ শতাংশ। ২০১৫ সালে চীন যেখানে ১ হাজার ১৩৮ মিটার পোশাক রপ্তানি করেছিল, গত বছর তা কমে দাঁড়ায় ৯২৯ মিটারে। একই সময়ে বাংলাদেশ ১৮৭ মিটার থেকে বেড়ে ২৩৭ মিটার পোশাক রপ্তানি করেছে।
পণ্যের ইউনিট মূল্যেও ব্যবধান তৈরি হয়েছে। চীনের পোশাকের গড় দর এক দশকে ৩৪ শতাংশ কমে ২ ডলার ৬৮ সেন্ট থেকে ১ ডলার ৭৮ সেন্টে নেমে এসেছে। বিপরীতে বাংলাদেশের পোশাকের ইউনিটমূল্য বেড়েছে সাড়ে ৭ শতাংশ। ২০১৫ সালে যেখানে বাংলাদেশের ইউনিটপ্রতি গড় দর ছিল ২ ডলার ৮৯ সেন্ট, তা বেড়ে ২০২৪ সালে দাঁড়িয়েছে ৩ ডলার ১০ সেন্টে।
রপ্তানিকারক উদ্যোক্তাদের মতে, যুক্তরাষ্ট্রের নতুন পাল্টা শুল্ক কাঠামো বাংলাদেশের জন্য বড় সুযোগ তৈরি করেছে। বর্তমানে চীনা পণ্যের ওপর যেখানে প্রায় ১৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপিত, সেখানে বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক ২০ শতাংশ। পাশাপাশি মার্কিন কাঁচামালে তৈরি পোশাকে বাংলাদেশ শুল্কমুক্ত সুবিধাও পাচ্ছে।
বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, ‘চীনের দুর্বলতার কারণে বাংলাদেশ আরও ভালো করবে। তবে এখন শুধু পরিমাণ নয়, মূল্য সংযোজিত পণ্যের দিকে মনোযোগ বাড়াতে হবে। কারণ, একই ভলিউম রপ্তানি করেও অন্য দেশগুলো বেশি মূল্য পাচ্ছে।’ সূত্র: সমকাল।
যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি পোশাক বাজারে রপ্তানি ক্রমেই কমছে চীনের, আর সেখানে ধীরে ধীরে জায়গা করে নিচ্ছে বাংলাদেশ। এক দশকের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, মোট রপ্তানি আয়, পরিমাণ এবং ইউনিটমূল্যের হিসেবে চীনের অবস্থান দুর্বল হয়েছে, বিপরীতে বাংলাদেশের অবস্থান শক্তিশালী হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেলের (অটেক্সা) তথ্য অনুযায়ী, ২০১৫ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে চীনের পোশাক রপ্তানি মূল্য কমেছে ৪৬ শতাংশ। একই সময়ে বাংলাদেশের রপ্তানি বেড়েছে ৩৬ শতাংশ। ২০১৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে চীনের রপ্তানি আয় ছিল ৩ হাজার ৫৪ কোটি ডলার, যা ২০২৪ সালে নেমে এসেছে ১ হাজার ৬৫১ কোটি ডলারে। অন্যদিকে ২০১৫ সালে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ছিল ৫৪০ কোটি ডলার, যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৩৪ কোটি ডলারে।
শুধু আয়ে নয়, পরিমাণেও পরিবর্তন ঘটেছে। এক দশকে যুক্তরাষ্ট্রে চীনা পোশাক রপ্তানি কমেছে ১৮ শতাংশের বেশি, যেখানে বাংলাদেশের বেড়েছে প্রায় সাড়ে ৭ শতাংশ। ২০১৫ সালে চীন যেখানে ১ হাজার ১৩৮ মিটার পোশাক রপ্তানি করেছিল, গত বছর তা কমে দাঁড়ায় ৯২৯ মিটারে। একই সময়ে বাংলাদেশ ১৮৭ মিটার থেকে বেড়ে ২৩৭ মিটার পোশাক রপ্তানি করেছে।
পণ্যের ইউনিট মূল্যেও ব্যবধান তৈরি হয়েছে। চীনের পোশাকের গড় দর এক দশকে ৩৪ শতাংশ কমে ২ ডলার ৬৮ সেন্ট থেকে ১ ডলার ৭৮ সেন্টে নেমে এসেছে। বিপরীতে বাংলাদেশের পোশাকের ইউনিটমূল্য বেড়েছে সাড়ে ৭ শতাংশ। ২০১৫ সালে যেখানে বাংলাদেশের ইউনিটপ্রতি গড় দর ছিল ২ ডলার ৮৯ সেন্ট, তা বেড়ে ২০২৪ সালে দাঁড়িয়েছে ৩ ডলার ১০ সেন্টে।
রপ্তানিকারক উদ্যোক্তাদের মতে, যুক্তরাষ্ট্রের নতুন পাল্টা শুল্ক কাঠামো বাংলাদেশের জন্য বড় সুযোগ তৈরি করেছে। বর্তমানে চীনা পণ্যের ওপর যেখানে প্রায় ১৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপিত, সেখানে বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক ২০ শতাংশ। পাশাপাশি মার্কিন কাঁচামালে তৈরি পোশাকে বাংলাদেশ শুল্কমুক্ত সুবিধাও পাচ্ছে।
বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, ‘চীনের দুর্বলতার কারণে বাংলাদেশ আরও ভালো করবে। তবে এখন শুধু পরিমাণ নয়, মূল্য সংযোজিত পণ্যের দিকে মনোযোগ বাড়াতে হবে। কারণ, একই ভলিউম রপ্তানি করেও অন্য দেশগুলো বেশি মূল্য পাচ্ছে।’ সূত্র: সমকাল।
যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি পোশাক বাজারে রপ্তানি ক্রমেই কমছে চীনের, আর সেখানে ধীরে ধীরে জায়গা করে নিচ্ছে বাংলাদেশ। এক দশকের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, মোট রপ্তানি আয়, পরিমাণ এবং ইউনিটমূল্যের হিসেবে চীনের অবস্থান দুর্বল হয়েছে, বিপরীতে বাংলাদেশের অবস্থান শক্তিশালী হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেলের (অটেক্সা) তথ্য অনুযায়ী, ২০১৫ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে চীনের পোশাক রপ্তানি মূল্য কমেছে ৪৬ শতাংশ। একই সময়ে বাংলাদেশের রপ্তানি বেড়েছে ৩৬ শতাংশ। ২০১৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে চীনের রপ্তানি আয় ছিল ৩ হাজার ৫৪ কোটি ডলার, যা ২০২৪ সালে নেমে এসেছে ১ হাজার ৬৫১ কোটি ডলারে। অন্যদিকে ২০১৫ সালে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ছিল ৫৪০ কোটি ডলার, যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৩৪ কোটি ডলারে।
শুধু আয়ে নয়, পরিমাণেও পরিবর্তন ঘটেছে। এক দশকে যুক্তরাষ্ট্রে চীনা পোশাক রপ্তানি কমেছে ১৮ শতাংশের বেশি, যেখানে বাংলাদেশের বেড়েছে প্রায় সাড়ে ৭ শতাংশ। ২০১৫ সালে চীন যেখানে ১ হাজার ১৩৮ মিটার পোশাক রপ্তানি করেছিল, গত বছর তা কমে দাঁড়ায় ৯২৯ মিটারে। একই সময়ে বাংলাদেশ ১৮৭ মিটার থেকে বেড়ে ২৩৭ মিটার পোশাক রপ্তানি করেছে।
পণ্যের ইউনিট মূল্যেও ব্যবধান তৈরি হয়েছে। চীনের পোশাকের গড় দর এক দশকে ৩৪ শতাংশ কমে ২ ডলার ৬৮ সেন্ট থেকে ১ ডলার ৭৮ সেন্টে নেমে এসেছে। বিপরীতে বাংলাদেশের পোশাকের ইউনিটমূল্য বেড়েছে সাড়ে ৭ শতাংশ। ২০১৫ সালে যেখানে বাংলাদেশের ইউনিটপ্রতি গড় দর ছিল ২ ডলার ৮৯ সেন্ট, তা বেড়ে ২০২৪ সালে দাঁড়িয়েছে ৩ ডলার ১০ সেন্টে।
রপ্তানিকারক উদ্যোক্তাদের মতে, যুক্তরাষ্ট্রের নতুন পাল্টা শুল্ক কাঠামো বাংলাদেশের জন্য বড় সুযোগ তৈরি করেছে। বর্তমানে চীনা পণ্যের ওপর যেখানে প্রায় ১৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপিত, সেখানে বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক ২০ শতাংশ। পাশাপাশি মার্কিন কাঁচামালে তৈরি পোশাকে বাংলাদেশ শুল্কমুক্ত সুবিধাও পাচ্ছে।
বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, ‘চীনের দুর্বলতার কারণে বাংলাদেশ আরও ভালো করবে। তবে এখন শুধু পরিমাণ নয়, মূল্য সংযোজিত পণ্যের দিকে মনোযোগ বাড়াতে হবে। কারণ, একই ভলিউম রপ্তানি করেও অন্য দেশগুলো বেশি মূল্য পাচ্ছে।’ সূত্র: সমকাল।
যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি পোশাক বাজারে রপ্তানি ক্রমেই কমছে চীনের, আর সেখানে ধীরে ধীরে জায়গা করে নিচ্ছে বাংলাদেশ। এক দশকের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, মোট রপ্তানি আয়, পরিমাণ এবং ইউনিটমূল্যের হিসেবে চীনের অবস্থান দুর্বল হয়েছে, বিপরীতে বাংলাদেশের অবস্থান শক্তিশালী হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেলের (অটেক্সা) তথ্য অনুযায়ী, ২০১৫ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে চীনের পোশাক রপ্তানি মূল্য কমেছে ৪৬ শতাংশ। একই সময়ে বাংলাদেশের রপ্তানি বেড়েছে ৩৬ শতাংশ। ২০১৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে চীনের রপ্তানি আয় ছিল ৩ হাজার ৫৪ কোটি ডলার, যা ২০২৪ সালে নেমে এসেছে ১ হাজার ৬৫১ কোটি ডলারে। অন্যদিকে ২০১৫ সালে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ছিল ৫৪০ কোটি ডলার, যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৩৪ কোটি ডলারে।
শুধু আয়ে নয়, পরিমাণেও পরিবর্তন ঘটেছে। এক দশকে যুক্তরাষ্ট্রে চীনা পোশাক রপ্তানি কমেছে ১৮ শতাংশের বেশি, যেখানে বাংলাদেশের বেড়েছে প্রায় সাড়ে ৭ শতাংশ। ২০১৫ সালে চীন যেখানে ১ হাজার ১৩৮ মিটার পোশাক রপ্তানি করেছিল, গত বছর তা কমে দাঁড়ায় ৯২৯ মিটারে। একই সময়ে বাংলাদেশ ১৮৭ মিটার থেকে বেড়ে ২৩৭ মিটার পোশাক রপ্তানি করেছে।
পণ্যের ইউনিট মূল্যেও ব্যবধান তৈরি হয়েছে। চীনের পোশাকের গড় দর এক দশকে ৩৪ শতাংশ কমে ২ ডলার ৬৮ সেন্ট থেকে ১ ডলার ৭৮ সেন্টে নেমে এসেছে। বিপরীতে বাংলাদেশের পোশাকের ইউনিটমূল্য বেড়েছে সাড়ে ৭ শতাংশ। ২০১৫ সালে যেখানে বাংলাদেশের ইউনিটপ্রতি গড় দর ছিল ২ ডলার ৮৯ সেন্ট, তা বেড়ে ২০২৪ সালে দাঁড়িয়েছে ৩ ডলার ১০ সেন্টে।
রপ্তানিকারক উদ্যোক্তাদের মতে, যুক্তরাষ্ট্রের নতুন পাল্টা শুল্ক কাঠামো বাংলাদেশের জন্য বড় সুযোগ তৈরি করেছে। বর্তমানে চীনা পণ্যের ওপর যেখানে প্রায় ১৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপিত, সেখানে বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক ২০ শতাংশ। পাশাপাশি মার্কিন কাঁচামালে তৈরি পোশাকে বাংলাদেশ শুল্কমুক্ত সুবিধাও পাচ্ছে।
বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, ‘চীনের দুর্বলতার কারণে বাংলাদেশ আরও ভালো করবে। তবে এখন শুধু পরিমাণ নয়, মূল্য সংযোজিত পণ্যের দিকে মনোযোগ বাড়াতে হবে। কারণ, একই ভলিউম রপ্তানি করেও অন্য দেশগুলো বেশি মূল্য পাচ্ছে।’ সূত্র: সমকাল।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!