জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আগামী ১৩ নভেম্বর রায়ের দিন ধার্য করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) দুপুর সোয়া ১২টার দিকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল এ তারিখ ঘোষণা করেন।
এর আগে বুধবার (২২ অক্টোবর) আসামিপক্ষের আইনজীবীরা তাদের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ করেন। পরে প্রসিকিউশন যুক্তিখণ্ডন করে। এর ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার মামলার সর্বশেষ দিনে প্রসিকিউশন তাদের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করে। এ সময় ট্রাইব্যুনালে বক্তব্য রাখেন চিফ প্রসিকিউটর ও অ্যাটর্নি জেনারেল।
মামলায় এখন পর্যন্ত শহীদ পরিবারের সদস্য, আহত ব্যক্তি ও চিকিৎসকসহ মোট ৫৪ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন। রাজসাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য দিয়েছেন জুলাই-আগস্টের গণহত্যাকালীন তৎকালীন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, যিনি ঘটনার পেছনের বিশদ বিবরণ এবং নির্দেশদাতা ও বাস্তবায়নকারীদের নাম প্রকাশ করেন।
প্রসিকিউশনের দাবি, উপস্থাপিত সাক্ষ্য ও প্রমাণ পৃথিবীর যেকোনো আদালতে আসামিদের অপরাধ প্রমাণের জন্য যথেষ্ট।
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আগামী ১৩ নভেম্বর রায়ের দিন ধার্য করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) দুপুর সোয়া ১২টার দিকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল এ তারিখ ঘোষণা করেন।
এর আগে বুধবার (২২ অক্টোবর) আসামিপক্ষের আইনজীবীরা তাদের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ করেন। পরে প্রসিকিউশন যুক্তিখণ্ডন করে। এর ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার মামলার সর্বশেষ দিনে প্রসিকিউশন তাদের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করে। এ সময় ট্রাইব্যুনালে বক্তব্য রাখেন চিফ প্রসিকিউটর ও অ্যাটর্নি জেনারেল।
মামলায় এখন পর্যন্ত শহীদ পরিবারের সদস্য, আহত ব্যক্তি ও চিকিৎসকসহ মোট ৫৪ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন। রাজসাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য দিয়েছেন জুলাই-আগস্টের গণহত্যাকালীন তৎকালীন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, যিনি ঘটনার পেছনের বিশদ বিবরণ এবং নির্দেশদাতা ও বাস্তবায়নকারীদের নাম প্রকাশ করেন।
প্রসিকিউশনের দাবি, উপস্থাপিত সাক্ষ্য ও প্রমাণ পৃথিবীর যেকোনো আদালতে আসামিদের অপরাধ প্রমাণের জন্য যথেষ্ট।
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আগামী ১৩ নভেম্বর রায়ের দিন ধার্য করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) দুপুর সোয়া ১২টার দিকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল এ তারিখ ঘোষণা করেন।
এর আগে বুধবার (২২ অক্টোবর) আসামিপক্ষের আইনজীবীরা তাদের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ করেন। পরে প্রসিকিউশন যুক্তিখণ্ডন করে। এর ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার মামলার সর্বশেষ দিনে প্রসিকিউশন তাদের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করে। এ সময় ট্রাইব্যুনালে বক্তব্য রাখেন চিফ প্রসিকিউটর ও অ্যাটর্নি জেনারেল।
মামলায় এখন পর্যন্ত শহীদ পরিবারের সদস্য, আহত ব্যক্তি ও চিকিৎসকসহ মোট ৫৪ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন। রাজসাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য দিয়েছেন জুলাই-আগস্টের গণহত্যাকালীন তৎকালীন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, যিনি ঘটনার পেছনের বিশদ বিবরণ এবং নির্দেশদাতা ও বাস্তবায়নকারীদের নাম প্রকাশ করেন।
প্রসিকিউশনের দাবি, উপস্থাপিত সাক্ষ্য ও প্রমাণ পৃথিবীর যেকোনো আদালতে আসামিদের অপরাধ প্রমাণের জন্য যথেষ্ট।
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আগামী ১৩ নভেম্বর রায়ের দিন ধার্য করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) দুপুর সোয়া ১২টার দিকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল এ তারিখ ঘোষণা করেন।
এর আগে বুধবার (২২ অক্টোবর) আসামিপক্ষের আইনজীবীরা তাদের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ করেন। পরে প্রসিকিউশন যুক্তিখণ্ডন করে। এর ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার মামলার সর্বশেষ দিনে প্রসিকিউশন তাদের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করে। এ সময় ট্রাইব্যুনালে বক্তব্য রাখেন চিফ প্রসিকিউটর ও অ্যাটর্নি জেনারেল।
মামলায় এখন পর্যন্ত শহীদ পরিবারের সদস্য, আহত ব্যক্তি ও চিকিৎসকসহ মোট ৫৪ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন। রাজসাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য দিয়েছেন জুলাই-আগস্টের গণহত্যাকালীন তৎকালীন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, যিনি ঘটনার পেছনের বিশদ বিবরণ এবং নির্দেশদাতা ও বাস্তবায়নকারীদের নাম প্রকাশ করেন।
প্রসিকিউশনের দাবি, উপস্থাপিত সাক্ষ্য ও প্রমাণ পৃথিবীর যেকোনো আদালতে আসামিদের অপরাধ প্রমাণের জন্য যথেষ্ট।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!