জুলাই আন্দোলন চলাকালে বনানী থানায় দায়ের করা হত্যা মামলায় সাবেক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলকসহ চার উচ্চপর্যায়ের ব্যক্তিকে আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
অন্য আসামিরা হলেন সাবেক মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম এবং ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন।
বুধবার (৮ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাদেকুর রহমানের আদালতে পুলিশের আবেদনের ভিত্তিতে এ নির্দেশ দেন আদালত।
সকালে কারাগার থেকে বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট ও হেলমেট পরা অবস্থায় চার আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। পরে তাদের পঞ্চম তলার এজলাসে তোলা হয়।
এসময় সাংবাদিকদের প্রশ্নে জুনায়েদ আহমেদ পলক সংক্ষেপে বলেন, “সব কিছুরই শেষ আছে।” নির্বাচনে অংশ নেবেন কিনা জানতে চাইলে তিনি মাথা নেড়ে একই উত্তর পুনরায় দেন।
বনানী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ইয়াছির আরাফাত আদালতে জানান, নিহত মো. শাহজাহান মহাখালী ফ্লাইওভারের নিচে একটি শান্তিপূর্ণ মিছিলে অংশ নেওয়ার সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মুহাম্মদ শামসুদ্দোহা সুমন জানান, ওই ঘটনায় অন্তত ১২০ জন জুলাই আন্দোলনের কর্মী নিহত হন এবং অভিযোগ অনুযায়ী ঘটনাটি আসামিদের নির্দেশেই সংঘটিত হয়।
শুনানি শেষে আদালত আসামিদের গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করে তাদের পুনরায় হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এজলাস ত্যাগের সময় পলক পরিবারের সদস্যদের উদ্দেশে বলেন, তিনি শারীরিক ও মানসিকভাবে ভালো আছেন এবং উদ্বিগ্ন না হওয়ার অনুরোধ জানান। আইনজীবীদের মতে, তিনি বর্তমানে মানসিকভাবে দৃঢ় ও আত্মবিশ্বাসী অবস্থায় রয়েছেন এবং কারাগারের পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিয়েছেন।
জুলাই আন্দোলন চলাকালে বনানী থানায় দায়ের করা হত্যা মামলায় সাবেক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলকসহ চার উচ্চপর্যায়ের ব্যক্তিকে আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
অন্য আসামিরা হলেন সাবেক মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম এবং ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন।
বুধবার (৮ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাদেকুর রহমানের আদালতে পুলিশের আবেদনের ভিত্তিতে এ নির্দেশ দেন আদালত।
সকালে কারাগার থেকে বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট ও হেলমেট পরা অবস্থায় চার আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। পরে তাদের পঞ্চম তলার এজলাসে তোলা হয়।
এসময় সাংবাদিকদের প্রশ্নে জুনায়েদ আহমেদ পলক সংক্ষেপে বলেন, “সব কিছুরই শেষ আছে।” নির্বাচনে অংশ নেবেন কিনা জানতে চাইলে তিনি মাথা নেড়ে একই উত্তর পুনরায় দেন।
বনানী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ইয়াছির আরাফাত আদালতে জানান, নিহত মো. শাহজাহান মহাখালী ফ্লাইওভারের নিচে একটি শান্তিপূর্ণ মিছিলে অংশ নেওয়ার সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মুহাম্মদ শামসুদ্দোহা সুমন জানান, ওই ঘটনায় অন্তত ১২০ জন জুলাই আন্দোলনের কর্মী নিহত হন এবং অভিযোগ অনুযায়ী ঘটনাটি আসামিদের নির্দেশেই সংঘটিত হয়।
শুনানি শেষে আদালত আসামিদের গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করে তাদের পুনরায় হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এজলাস ত্যাগের সময় পলক পরিবারের সদস্যদের উদ্দেশে বলেন, তিনি শারীরিক ও মানসিকভাবে ভালো আছেন এবং উদ্বিগ্ন না হওয়ার অনুরোধ জানান। আইনজীবীদের মতে, তিনি বর্তমানে মানসিকভাবে দৃঢ় ও আত্মবিশ্বাসী অবস্থায় রয়েছেন এবং কারাগারের পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিয়েছেন।
জুলাই আন্দোলন চলাকালে বনানী থানায় দায়ের করা হত্যা মামলায় সাবেক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলকসহ চার উচ্চপর্যায়ের ব্যক্তিকে আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
অন্য আসামিরা হলেন সাবেক মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম এবং ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন।
বুধবার (৮ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাদেকুর রহমানের আদালতে পুলিশের আবেদনের ভিত্তিতে এ নির্দেশ দেন আদালত।
সকালে কারাগার থেকে বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট ও হেলমেট পরা অবস্থায় চার আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। পরে তাদের পঞ্চম তলার এজলাসে তোলা হয়।
এসময় সাংবাদিকদের প্রশ্নে জুনায়েদ আহমেদ পলক সংক্ষেপে বলেন, “সব কিছুরই শেষ আছে।” নির্বাচনে অংশ নেবেন কিনা জানতে চাইলে তিনি মাথা নেড়ে একই উত্তর পুনরায় দেন।
বনানী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ইয়াছির আরাফাত আদালতে জানান, নিহত মো. শাহজাহান মহাখালী ফ্লাইওভারের নিচে একটি শান্তিপূর্ণ মিছিলে অংশ নেওয়ার সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মুহাম্মদ শামসুদ্দোহা সুমন জানান, ওই ঘটনায় অন্তত ১২০ জন জুলাই আন্দোলনের কর্মী নিহত হন এবং অভিযোগ অনুযায়ী ঘটনাটি আসামিদের নির্দেশেই সংঘটিত হয়।
শুনানি শেষে আদালত আসামিদের গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করে তাদের পুনরায় হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এজলাস ত্যাগের সময় পলক পরিবারের সদস্যদের উদ্দেশে বলেন, তিনি শারীরিক ও মানসিকভাবে ভালো আছেন এবং উদ্বিগ্ন না হওয়ার অনুরোধ জানান। আইনজীবীদের মতে, তিনি বর্তমানে মানসিকভাবে দৃঢ় ও আত্মবিশ্বাসী অবস্থায় রয়েছেন এবং কারাগারের পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিয়েছেন।
জুলাই আন্দোলন চলাকালে বনানী থানায় দায়ের করা হত্যা মামলায় সাবেক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলকসহ চার উচ্চপর্যায়ের ব্যক্তিকে আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
অন্য আসামিরা হলেন সাবেক মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম এবং ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন।
বুধবার (৮ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাদেকুর রহমানের আদালতে পুলিশের আবেদনের ভিত্তিতে এ নির্দেশ দেন আদালত।
সকালে কারাগার থেকে বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট ও হেলমেট পরা অবস্থায় চার আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। পরে তাদের পঞ্চম তলার এজলাসে তোলা হয়।
এসময় সাংবাদিকদের প্রশ্নে জুনায়েদ আহমেদ পলক সংক্ষেপে বলেন, “সব কিছুরই শেষ আছে।” নির্বাচনে অংশ নেবেন কিনা জানতে চাইলে তিনি মাথা নেড়ে একই উত্তর পুনরায় দেন।
বনানী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ইয়াছির আরাফাত আদালতে জানান, নিহত মো. শাহজাহান মহাখালী ফ্লাইওভারের নিচে একটি শান্তিপূর্ণ মিছিলে অংশ নেওয়ার সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মুহাম্মদ শামসুদ্দোহা সুমন জানান, ওই ঘটনায় অন্তত ১২০ জন জুলাই আন্দোলনের কর্মী নিহত হন এবং অভিযোগ অনুযায়ী ঘটনাটি আসামিদের নির্দেশেই সংঘটিত হয়।
শুনানি শেষে আদালত আসামিদের গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করে তাদের পুনরায় হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এজলাস ত্যাগের সময় পলক পরিবারের সদস্যদের উদ্দেশে বলেন, তিনি শারীরিক ও মানসিকভাবে ভালো আছেন এবং উদ্বিগ্ন না হওয়ার অনুরোধ জানান। আইনজীবীদের মতে, তিনি বর্তমানে মানসিকভাবে দৃঢ় ও আত্মবিশ্বাসী অবস্থায় রয়েছেন এবং কারাগারের পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিয়েছেন।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!