মানত বা মান্নত। আরবিতে তাকে নজর বলা হয়। পরিভাষায় মানত বলতে বুঝায় কোনো কিছুর জন্য স্বেচ্ছায় প্রতিজ্ঞা করা। ইসলামি শরিয়তে মান্নত করা জায়েজ। তবে মান্নতের বিষয়ে নিরুৎসাহিত করা হয়।
কোনো বৈধ বস্তু অর্জনের আশায় মান্নত করা জায়েজ আছে। হাদিসে আছে, রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
مَنْ نَذَرَ أَنْ يُطِيعَ اللهَ فَلْيُطِعْهُ অর্থ: কেউ যদি মহান আল্লাহর আনুগত্যের মানত করে তাহলে সে যেন তা করে। (বুখারি: ৬৬৯৬)
ইসলামি শরিয়তের দৃষ্টিতে মানতের চেয়ে নগদ দান-সদকার ফজিলত ও গুরুত্ব অনেক বেশি। সদকা দ্বারা আল্লাহ অধিক সন্তুষ্ট হন। আর মানত শরিয়তসম্মত। তবে সদকার চেয়ে উত্তম নয়। হাদিসে আছে, মানতের মাধ্যমে কৃপণের মাল বের হয়। মানত কৃপণ লোকের কাজ। হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,
نَهَى النَّبِيُّ ﷺ عَنِ النَّذْرِ، وَقَالَ: إِنَّهُ لاَ يَرُدُّ شَيْئًا، وَإِنَّمَا يُسْتَخْرَجُ بِهِ مِنَ البَخِيلِ
অর্থ: রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মানত করা থেকে নিষেধ করেছেন এবং বলেছেন যে, মানত কোনো কিছু ফিরিয়ে দিতে পারে না। মানত দ্বারা কেবল কৃপণদের থেকে কিছু সম্পদ বের করে নিয়ে আসা হয়। (বুখারি: ৬৬০৮)
আরেক হাদিসে আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মানত এমন কোনো কিছুকে আদম সন্তানের নিকটবর্তী করে দিতে পারে না যা আল্লাহ তাআলা তার জন্য তাকদিরে নির্দিষ্ট করেননি। তবে মান্নত কখনো তাকদির সাথে মিলে যায়। এর মাধ্যমে কৃপণের নিকট হতে ঐ সম্পদ বের করে নিয়ে আসা হয় যা কৃপণ (এমনিতে) বের করতে চায় না। (মুসলিম, হাদিস: ১৬৪০)
কাঙ্ক্ষিত বস্তু অর্জনের জন্য মানত করা জায়েজ। তবে মানত করা ছাড়া সামর্থ্য অনুযায়ী পূর্বেই দানখয়রাত করা অধিক উত্তম কাজ। (সুরা হজ ২৯; আলইখতিয়ার ৩/৪৪৫; বাদায়েউস সানায়ে: ৪/২৪১, ৪/২২৮)
মানত বা মান্নত। আরবিতে তাকে নজর বলা হয়। পরিভাষায় মানত বলতে বুঝায় কোনো কিছুর জন্য স্বেচ্ছায় প্রতিজ্ঞা করা। ইসলামি শরিয়তে মান্নত করা জায়েজ। তবে মান্নতের বিষয়ে নিরুৎসাহিত করা হয়।
কোনো বৈধ বস্তু অর্জনের আশায় মান্নত করা জায়েজ আছে। হাদিসে আছে, রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
مَنْ نَذَرَ أَنْ يُطِيعَ اللهَ فَلْيُطِعْهُ অর্থ: কেউ যদি মহান আল্লাহর আনুগত্যের মানত করে তাহলে সে যেন তা করে। (বুখারি: ৬৬৯৬)
ইসলামি শরিয়তের দৃষ্টিতে মানতের চেয়ে নগদ দান-সদকার ফজিলত ও গুরুত্ব অনেক বেশি। সদকা দ্বারা আল্লাহ অধিক সন্তুষ্ট হন। আর মানত শরিয়তসম্মত। তবে সদকার চেয়ে উত্তম নয়। হাদিসে আছে, মানতের মাধ্যমে কৃপণের মাল বের হয়। মানত কৃপণ লোকের কাজ। হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,
نَهَى النَّبِيُّ ﷺ عَنِ النَّذْرِ، وَقَالَ: إِنَّهُ لاَ يَرُدُّ شَيْئًا، وَإِنَّمَا يُسْتَخْرَجُ بِهِ مِنَ البَخِيلِ
অর্থ: রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মানত করা থেকে নিষেধ করেছেন এবং বলেছেন যে, মানত কোনো কিছু ফিরিয়ে দিতে পারে না। মানত দ্বারা কেবল কৃপণদের থেকে কিছু সম্পদ বের করে নিয়ে আসা হয়। (বুখারি: ৬৬০৮)
আরেক হাদিসে আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মানত এমন কোনো কিছুকে আদম সন্তানের নিকটবর্তী করে দিতে পারে না যা আল্লাহ তাআলা তার জন্য তাকদিরে নির্দিষ্ট করেননি। তবে মান্নত কখনো তাকদির সাথে মিলে যায়। এর মাধ্যমে কৃপণের নিকট হতে ঐ সম্পদ বের করে নিয়ে আসা হয় যা কৃপণ (এমনিতে) বের করতে চায় না। (মুসলিম, হাদিস: ১৬৪০)
কাঙ্ক্ষিত বস্তু অর্জনের জন্য মানত করা জায়েজ। তবে মানত করা ছাড়া সামর্থ্য অনুযায়ী পূর্বেই দানখয়রাত করা অধিক উত্তম কাজ। (সুরা হজ ২৯; আলইখতিয়ার ৩/৪৪৫; বাদায়েউস সানায়ে: ৪/২৪১, ৪/২২৮)
০
মানত বা মান্নত। আরবিতে তাকে নজর বলা হয়। পরিভাষায় মানত বলতে বুঝায় কোনো কিছুর জন্য স্বেচ্ছায় প্রতিজ্ঞা করা। ইসলামি শরিয়তে মান্নত করা জায়েজ। তবে মান্নতের বিষয়ে নিরুৎসাহিত করা হয়।
কোনো বৈধ বস্তু অর্জনের আশায় মান্নত করা জায়েজ আছে। হাদিসে আছে, রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
مَنْ نَذَرَ أَنْ يُطِيعَ اللهَ فَلْيُطِعْهُ অর্থ: কেউ যদি মহান আল্লাহর আনুগত্যের মানত করে তাহলে সে যেন তা করে। (বুখারি: ৬৬৯৬)
ইসলামি শরিয়তের দৃষ্টিতে মানতের চেয়ে নগদ দান-সদকার ফজিলত ও গুরুত্ব অনেক বেশি। সদকা দ্বারা আল্লাহ অধিক সন্তুষ্ট হন। আর মানত শরিয়তসম্মত। তবে সদকার চেয়ে উত্তম নয়। হাদিসে আছে, মানতের মাধ্যমে কৃপণের মাল বের হয়। মানত কৃপণ লোকের কাজ। হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,
نَهَى النَّبِيُّ ﷺ عَنِ النَّذْرِ، وَقَالَ: إِنَّهُ لاَ يَرُدُّ شَيْئًا، وَإِنَّمَا يُسْتَخْرَجُ بِهِ مِنَ البَخِيلِ
অর্থ: রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মানত করা থেকে নিষেধ করেছেন এবং বলেছেন যে, মানত কোনো কিছু ফিরিয়ে দিতে পারে না। মানত দ্বারা কেবল কৃপণদের থেকে কিছু সম্পদ বের করে নিয়ে আসা হয়। (বুখারি: ৬৬০৮)
আরেক হাদিসে আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মানত এমন কোনো কিছুকে আদম সন্তানের নিকটবর্তী করে দিতে পারে না যা আল্লাহ তাআলা তার জন্য তাকদিরে নির্দিষ্ট করেননি। তবে মান্নত কখনো তাকদির সাথে মিলে যায়। এর মাধ্যমে কৃপণের নিকট হতে ঐ সম্পদ বের করে নিয়ে আসা হয় যা কৃপণ (এমনিতে) বের করতে চায় না। (মুসলিম, হাদিস: ১৬৪০)
কাঙ্ক্ষিত বস্তু অর্জনের জন্য মানত করা জায়েজ। তবে মানত করা ছাড়া সামর্থ্য অনুযায়ী পূর্বেই দানখয়রাত করা অধিক উত্তম কাজ। (সুরা হজ ২৯; আলইখতিয়ার ৩/৪৪৫; বাদায়েউস সানায়ে: ৪/২৪১, ৪/২২৮)
মানত বা মান্নত। আরবিতে তাকে নজর বলা হয়। পরিভাষায় মানত বলতে বুঝায় কোনো কিছুর জন্য স্বেচ্ছায় প্রতিজ্ঞা করা। ইসলামি শরিয়তে মান্নত করা জায়েজ। তবে মান্নতের বিষয়ে নিরুৎসাহিত করা হয়।
কোনো বৈধ বস্তু অর্জনের আশায় মান্নত করা জায়েজ আছে। হাদিসে আছে, রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
مَنْ نَذَرَ أَنْ يُطِيعَ اللهَ فَلْيُطِعْهُ অর্থ: কেউ যদি মহান আল্লাহর আনুগত্যের মানত করে তাহলে সে যেন তা করে। (বুখারি: ৬৬৯৬)
ইসলামি শরিয়তের দৃষ্টিতে মানতের চেয়ে নগদ দান-সদকার ফজিলত ও গুরুত্ব অনেক বেশি। সদকা দ্বারা আল্লাহ অধিক সন্তুষ্ট হন। আর মানত শরিয়তসম্মত। তবে সদকার চেয়ে উত্তম নয়। হাদিসে আছে, মানতের মাধ্যমে কৃপণের মাল বের হয়। মানত কৃপণ লোকের কাজ। হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,
نَهَى النَّبِيُّ ﷺ عَنِ النَّذْرِ، وَقَالَ: إِنَّهُ لاَ يَرُدُّ شَيْئًا، وَإِنَّمَا يُسْتَخْرَجُ بِهِ مِنَ البَخِيلِ
অর্থ: রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মানত করা থেকে নিষেধ করেছেন এবং বলেছেন যে, মানত কোনো কিছু ফিরিয়ে দিতে পারে না। মানত দ্বারা কেবল কৃপণদের থেকে কিছু সম্পদ বের করে নিয়ে আসা হয়। (বুখারি: ৬৬০৮)
আরেক হাদিসে আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মানত এমন কোনো কিছুকে আদম সন্তানের নিকটবর্তী করে দিতে পারে না যা আল্লাহ তাআলা তার জন্য তাকদিরে নির্দিষ্ট করেননি। তবে মান্নত কখনো তাকদির সাথে মিলে যায়। এর মাধ্যমে কৃপণের নিকট হতে ঐ সম্পদ বের করে নিয়ে আসা হয় যা কৃপণ (এমনিতে) বের করতে চায় না। (মুসলিম, হাদিস: ১৬৪০)
কাঙ্ক্ষিত বস্তু অর্জনের জন্য মানত করা জায়েজ। তবে মানত করা ছাড়া সামর্থ্য অনুযায়ী পূর্বেই দানখয়রাত করা অধিক উত্তম কাজ। (সুরা হজ ২৯; আলইখতিয়ার ৩/৪৪৫; বাদায়েউস সানায়ে: ৪/২৪১, ৪/২২৮)