আজ ১২ রবিউল আউয়াল। বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্ম ও ওফাত দিবস। সারা বিশ্বের মুসলমানরা দিনটিকে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) হিসেবে পালন করছেন।
প্রায় দেড় হাজার বছর আগে মক্কার কুরাইশ বংশে মা আমিনার কোল আলো করে জন্ম নেন বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। একই দিনে, ৬৩২ খ্রিষ্টাব্দে ৬৩ বছর বয়সে তিনি ওফাত লাভ করেন।
ইসলামের ইতিহাসে মহানবী (সা.)-এর আগমনের আগে আরব উপত্যকা নিমজ্জিত ছিল অন্ধকারে। আইয়ামে জাহেলিয়াত নামে পরিচিত সেই যুগে মানুষ আল্লাহর উপাসনা ভুলে গিয়ে নানান অপকর্মে লিপ্ত ছিল। মহানবী (সা.)-এর আবির্ভাবের মাধ্যমে মানবজাতি পায় আলোর দিশা।
পঁচিশ বছর বয়সে তিনি বিবি খাদিজার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। মাত্র ৪০ বছর বয়সে মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভ করে নব্যুয়তের মর্যাদা পান তিনি।
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পৃথক বাণী দিয়েছেন। বাণীতে তারা মহানবী (সা.)-এর জীবনাদর্শ অনুসরণ করে ভ্রাতৃত্ববোধ ও মানবকল্যাণে আত্মনিয়োগের আহ্বান জানান।
এ উপলক্ষে সরকার, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে নানা কর্মসূচি পালন করছে। এসব কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে মহানবী (সা.)-এর জীবনের ওপর আলোচনা, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল।
আজ ১২ রবিউল আউয়াল। বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্ম ও ওফাত দিবস। সারা বিশ্বের মুসলমানরা দিনটিকে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) হিসেবে পালন করছেন।
প্রায় দেড় হাজার বছর আগে মক্কার কুরাইশ বংশে মা আমিনার কোল আলো করে জন্ম নেন বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। একই দিনে, ৬৩২ খ্রিষ্টাব্দে ৬৩ বছর বয়সে তিনি ওফাত লাভ করেন।
ইসলামের ইতিহাসে মহানবী (সা.)-এর আগমনের আগে আরব উপত্যকা নিমজ্জিত ছিল অন্ধকারে। আইয়ামে জাহেলিয়াত নামে পরিচিত সেই যুগে মানুষ আল্লাহর উপাসনা ভুলে গিয়ে নানান অপকর্মে লিপ্ত ছিল। মহানবী (সা.)-এর আবির্ভাবের মাধ্যমে মানবজাতি পায় আলোর দিশা।
পঁচিশ বছর বয়সে তিনি বিবি খাদিজার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। মাত্র ৪০ বছর বয়সে মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভ করে নব্যুয়তের মর্যাদা পান তিনি।
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পৃথক বাণী দিয়েছেন। বাণীতে তারা মহানবী (সা.)-এর জীবনাদর্শ অনুসরণ করে ভ্রাতৃত্ববোধ ও মানবকল্যাণে আত্মনিয়োগের আহ্বান জানান।
এ উপলক্ষে সরকার, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে নানা কর্মসূচি পালন করছে। এসব কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে মহানবী (সা.)-এর জীবনের ওপর আলোচনা, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল।
০
৬ সেপ্টেম্বর পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী। ছবি পিক্সাবে
আজ ১২ রবিউল আউয়াল। বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্ম ও ওফাত দিবস। সারা বিশ্বের মুসলমানরা দিনটিকে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) হিসেবে পালন করছেন।
প্রায় দেড় হাজার বছর আগে মক্কার কুরাইশ বংশে মা আমিনার কোল আলো করে জন্ম নেন বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। একই দিনে, ৬৩২ খ্রিষ্টাব্দে ৬৩ বছর বয়সে তিনি ওফাত লাভ করেন।
ইসলামের ইতিহাসে মহানবী (সা.)-এর আগমনের আগে আরব উপত্যকা নিমজ্জিত ছিল অন্ধকারে। আইয়ামে জাহেলিয়াত নামে পরিচিত সেই যুগে মানুষ আল্লাহর উপাসনা ভুলে গিয়ে নানান অপকর্মে লিপ্ত ছিল। মহানবী (সা.)-এর আবির্ভাবের মাধ্যমে মানবজাতি পায় আলোর দিশা।
পঁচিশ বছর বয়সে তিনি বিবি খাদিজার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। মাত্র ৪০ বছর বয়সে মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভ করে নব্যুয়তের মর্যাদা পান তিনি।
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পৃথক বাণী দিয়েছেন। বাণীতে তারা মহানবী (সা.)-এর জীবনাদর্শ অনুসরণ করে ভ্রাতৃত্ববোধ ও মানবকল্যাণে আত্মনিয়োগের আহ্বান জানান।
এ উপলক্ষে সরকার, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে নানা কর্মসূচি পালন করছে। এসব কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে মহানবী (সা.)-এর জীবনের ওপর আলোচনা, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল।
আজ ১২ রবিউল আউয়াল। বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্ম ও ওফাত দিবস। সারা বিশ্বের মুসলমানরা দিনটিকে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) হিসেবে পালন করছেন।
প্রায় দেড় হাজার বছর আগে মক্কার কুরাইশ বংশে মা আমিনার কোল আলো করে জন্ম নেন বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। একই দিনে, ৬৩২ খ্রিষ্টাব্দে ৬৩ বছর বয়সে তিনি ওফাত লাভ করেন।
ইসলামের ইতিহাসে মহানবী (সা.)-এর আগমনের আগে আরব উপত্যকা নিমজ্জিত ছিল অন্ধকারে। আইয়ামে জাহেলিয়াত নামে পরিচিত সেই যুগে মানুষ আল্লাহর উপাসনা ভুলে গিয়ে নানান অপকর্মে লিপ্ত ছিল। মহানবী (সা.)-এর আবির্ভাবের মাধ্যমে মানবজাতি পায় আলোর দিশা।
পঁচিশ বছর বয়সে তিনি বিবি খাদিজার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। মাত্র ৪০ বছর বয়সে মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভ করে নব্যুয়তের মর্যাদা পান তিনি।
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পৃথক বাণী দিয়েছেন। বাণীতে তারা মহানবী (সা.)-এর জীবনাদর্শ অনুসরণ করে ভ্রাতৃত্ববোধ ও মানবকল্যাণে আত্মনিয়োগের আহ্বান জানান।
এ উপলক্ষে সরকার, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে নানা কর্মসূচি পালন করছে। এসব কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে মহানবী (সা.)-এর জীবনের ওপর আলোচনা, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল।