নিরাপত্তা ও সুরক্ষার আধুনিক প্রযুক্তি প্রদর্শনের জন্য ঢাকায় শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী ‘ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যান্ড সেফটি এক্সপো-২০২৫’। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) প্রথমবারের মতো এই প্রদর্শনীর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। রেকর্ডেড ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, এই আয়োজন দেশের নিরাপত্তা খাতে একটি বড় উদ্যোগ। ৫০টির বেশি প্রতিষ্ঠান, শতাধিক ব্র্যান্ড এবং ৫শ’র বেশি প্রতিনিধি অংশ নিচ্ছেন। এটি সরকারি ও বেসরকারি খাতের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি ও যোগাযোগের সুযোগ তৈরি করবে।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব আরও বলেন, আমরা যত বেশি অনলাইনে সংযুক্ত হবো, ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তার ঝুঁকিও তত বৃদ্ধি পাবে। তাই সাইবার ও ইলেকট্রনিক নিরাপত্তায় বিনিয়োগ জরুরি। গত মে মাসে ডাটা প্রাইভেসি সিকিউরিটি অ্যাক্ট কার্যকর হয়েছে, যা সকলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে এম আমিরুল ইসলাম। তিনি বলেন, বাংলাদেশে নিরাপত্তা সরঞ্জাম ও ইনস্টলেশনের চাহিদা বেশি। হাই-টেক পার্কে বিনিয়োগের সুযোগ সুবিধা রয়েছে। দেশি ও বিদেশি উদ্যোক্তাদের এখানেই নিরাপত্তা প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান স্থাপন করার আহ্বান জানাচ্ছি।
বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস)-এর মহাসচিব মুহাম্মদ মনিরুল ইসলাম বলেন, নিরাপত্তা একটি বহুমাত্রিক বিষয়। সাইবার হুমকি, শারীরিক নিরাপত্তা ও অবকাঠামোগত সুরক্ষা একে অপরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত। এই এক্সপো অংশগ্রহণকারীদের জন্য নিরাপত্তাবিষয়ক উদ্ভাবন, বাস্তবভিত্তিক সমাধান ও জ্ঞান বিনিময়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম।
আয়োজক প্রতিষ্ঠান আই-স্টেশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মধু সুদন সাহা বলেন,‘বাংলাদেশে নিরাপত্তা ও সুরক্ষা খাতের স্থানীয় প্রস্তুতকারক ও উদ্যোক্তাদের জন্য বৈশ্বিক প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচিত হওয়া এখন সময়ের দাবি। এই এক্সপো সেই প্রয়োজন পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
Nagad আয়োজনে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস)-এর সহ-সভাপতি মো. ওয়াহিদুল হাসান দিপু। তিনি বলেন, বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস) ১৯৮৭ সাল থেকে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের অগ্রযাত্রায় এক নির্ভরযোগ্য পথপ্রদর্শক। জনস্বার্থ ও প্রযুক্তির মেলবন্ধনে বিসিএস সবসময় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। ‘ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যান্ড সেফটি এক্সপো’ সেই অঙ্গীকারকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে। বিসিএস দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, প্রযুক্তি শুধু উন্নয়নের বাহন নয়, বরং যদি তা সঠিকভাবে ব্যবহৃত হয়, তবে তা একটি নিরাপদ ও টেকসই বাংলাদেশ গড়ার রূপকার হতে পারে।
আয়োজনে সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ওশি ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন মিস সাকি রেজওয়ানা, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী, এসজিপি, পিএসসি। বক্তব্য শেষে উপস্থিত অতিথিবৃন্দ ফিতা কেটে প্রথমবারের মতো তিন দিনব্যাপী আয়োজিত ‘ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যান্ড সেফটি এক্সপো-২০২৫’ আসরের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনের পর উপস্থিত অতিথিবৃন্দ প্রদর্শনীর স্টল পরিদর্শন করেন।
নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিয়ে আয়োজিত প্রদর্শনীটি যৌথভাবে আয়োজন করছে দেশের প্রযুক্তিপণ্য সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান আই-স্টেশন লিমিটেড, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবসায়ীদের বাণিজ্যক সংগঠন বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস) ও দুবাইয়ের প্রযুক্তি কোম্পানি জিপিই এক্সপো (এফজেডই)। চলবে আগামী ২০ সেপ্টেম্বর, শনিবার পর্যন্ত।
আয়োজকরা জানিয়েছেন, তিনদিনের এই আন্তার্জাতিক প্রদর্শনীতে আরও থাকছে ‘ইন্টারন্যাশনাল অকুপেশনাল সেফটি, হেলথ ও ফায়ার এক্সপো (আইওএসএইচএফই)’। এতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে আগত প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের সর্বশেষ নিরাপত্তা ও সুরক্ষা বিষয়ক প্রযুক্তি পণ্য প্রদর্শন করবে। যেমন, কর্মস্থলের অগ্নি নির্বাপক নিরাপত্তা প্রযুক্তি, নিরাপত্তা সরঞ্জাম, স্মার্ট মনিটরিং সিস্টেম, স্বাস্থ্য ও অগ্নি নিরাপত্তা প্রযুক্তি, স্মার্ট সফটওয়্যার সল্যুশনস, সাইবার নিরাপত্তা ও সুরক্ষা প্রযুক্তির আধুনিক উদ্ভাবন, পণ্য ও সেবা প্রদর্শন করা হবে। অত্যাধুনিক ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (পিপিই), নিরাপত্তা ক্যামেরা এবং অন্যান্য নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য-সম্পর্কিত সরঞ্জামাদি।
নিরাপত্তা ও সুরক্ষার আধুনিক প্রযুক্তি প্রদর্শনের জন্য ঢাকায় শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী ‘ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যান্ড সেফটি এক্সপো-২০২৫’। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) প্রথমবারের মতো এই প্রদর্শনীর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। রেকর্ডেড ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, এই আয়োজন দেশের নিরাপত্তা খাতে একটি বড় উদ্যোগ। ৫০টির বেশি প্রতিষ্ঠান, শতাধিক ব্র্যান্ড এবং ৫শ’র বেশি প্রতিনিধি অংশ নিচ্ছেন। এটি সরকারি ও বেসরকারি খাতের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি ও যোগাযোগের সুযোগ তৈরি করবে।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব আরও বলেন, আমরা যত বেশি অনলাইনে সংযুক্ত হবো, ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তার ঝুঁকিও তত বৃদ্ধি পাবে। তাই সাইবার ও ইলেকট্রনিক নিরাপত্তায় বিনিয়োগ জরুরি। গত মে মাসে ডাটা প্রাইভেসি সিকিউরিটি অ্যাক্ট কার্যকর হয়েছে, যা সকলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে এম আমিরুল ইসলাম। তিনি বলেন, বাংলাদেশে নিরাপত্তা সরঞ্জাম ও ইনস্টলেশনের চাহিদা বেশি। হাই-টেক পার্কে বিনিয়োগের সুযোগ সুবিধা রয়েছে। দেশি ও বিদেশি উদ্যোক্তাদের এখানেই নিরাপত্তা প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান স্থাপন করার আহ্বান জানাচ্ছি।
বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস)-এর মহাসচিব মুহাম্মদ মনিরুল ইসলাম বলেন, নিরাপত্তা একটি বহুমাত্রিক বিষয়। সাইবার হুমকি, শারীরিক নিরাপত্তা ও অবকাঠামোগত সুরক্ষা একে অপরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত। এই এক্সপো অংশগ্রহণকারীদের জন্য নিরাপত্তাবিষয়ক উদ্ভাবন, বাস্তবভিত্তিক সমাধান ও জ্ঞান বিনিময়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম।
আয়োজক প্রতিষ্ঠান আই-স্টেশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মধু সুদন সাহা বলেন,‘বাংলাদেশে নিরাপত্তা ও সুরক্ষা খাতের স্থানীয় প্রস্তুতকারক ও উদ্যোক্তাদের জন্য বৈশ্বিক প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচিত হওয়া এখন সময়ের দাবি। এই এক্সপো সেই প্রয়োজন পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
Nagad আয়োজনে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস)-এর সহ-সভাপতি মো. ওয়াহিদুল হাসান দিপু। তিনি বলেন, বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস) ১৯৮৭ সাল থেকে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের অগ্রযাত্রায় এক নির্ভরযোগ্য পথপ্রদর্শক। জনস্বার্থ ও প্রযুক্তির মেলবন্ধনে বিসিএস সবসময় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। ‘ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যান্ড সেফটি এক্সপো’ সেই অঙ্গীকারকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে। বিসিএস দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, প্রযুক্তি শুধু উন্নয়নের বাহন নয়, বরং যদি তা সঠিকভাবে ব্যবহৃত হয়, তবে তা একটি নিরাপদ ও টেকসই বাংলাদেশ গড়ার রূপকার হতে পারে।
আয়োজনে সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ওশি ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন মিস সাকি রেজওয়ানা, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী, এসজিপি, পিএসসি। বক্তব্য শেষে উপস্থিত অতিথিবৃন্দ ফিতা কেটে প্রথমবারের মতো তিন দিনব্যাপী আয়োজিত ‘ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যান্ড সেফটি এক্সপো-২০২৫’ আসরের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনের পর উপস্থিত অতিথিবৃন্দ প্রদর্শনীর স্টল পরিদর্শন করেন।
নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিয়ে আয়োজিত প্রদর্শনীটি যৌথভাবে আয়োজন করছে দেশের প্রযুক্তিপণ্য সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান আই-স্টেশন লিমিটেড, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবসায়ীদের বাণিজ্যক সংগঠন বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস) ও দুবাইয়ের প্রযুক্তি কোম্পানি জিপিই এক্সপো (এফজেডই)। চলবে আগামী ২০ সেপ্টেম্বর, শনিবার পর্যন্ত।
আয়োজকরা জানিয়েছেন, তিনদিনের এই আন্তার্জাতিক প্রদর্শনীতে আরও থাকছে ‘ইন্টারন্যাশনাল অকুপেশনাল সেফটি, হেলথ ও ফায়ার এক্সপো (আইওএসএইচএফই)’। এতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে আগত প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের সর্বশেষ নিরাপত্তা ও সুরক্ষা বিষয়ক প্রযুক্তি পণ্য প্রদর্শন করবে। যেমন, কর্মস্থলের অগ্নি নির্বাপক নিরাপত্তা প্রযুক্তি, নিরাপত্তা সরঞ্জাম, স্মার্ট মনিটরিং সিস্টেম, স্বাস্থ্য ও অগ্নি নিরাপত্তা প্রযুক্তি, স্মার্ট সফটওয়্যার সল্যুশনস, সাইবার নিরাপত্তা ও সুরক্ষা প্রযুক্তির আধুনিক উদ্ভাবন, পণ্য ও সেবা প্রদর্শন করা হবে। অত্যাধুনিক ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (পিপিই), নিরাপত্তা ক্যামেরা এবং অন্যান্য নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য-সম্পর্কিত সরঞ্জামাদি।
নিরাপত্তা ও সুরক্ষার আধুনিক প্রযুক্তি প্রদর্শনের জন্য ঢাকায় শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী ‘ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যান্ড সেফটি এক্সপো-২০২৫’। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) প্রথমবারের মতো এই প্রদর্শনীর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। রেকর্ডেড ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, এই আয়োজন দেশের নিরাপত্তা খাতে একটি বড় উদ্যোগ। ৫০টির বেশি প্রতিষ্ঠান, শতাধিক ব্র্যান্ড এবং ৫শ’র বেশি প্রতিনিধি অংশ নিচ্ছেন। এটি সরকারি ও বেসরকারি খাতের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি ও যোগাযোগের সুযোগ তৈরি করবে।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব আরও বলেন, আমরা যত বেশি অনলাইনে সংযুক্ত হবো, ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তার ঝুঁকিও তত বৃদ্ধি পাবে। তাই সাইবার ও ইলেকট্রনিক নিরাপত্তায় বিনিয়োগ জরুরি। গত মে মাসে ডাটা প্রাইভেসি সিকিউরিটি অ্যাক্ট কার্যকর হয়েছে, যা সকলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে এম আমিরুল ইসলাম। তিনি বলেন, বাংলাদেশে নিরাপত্তা সরঞ্জাম ও ইনস্টলেশনের চাহিদা বেশি। হাই-টেক পার্কে বিনিয়োগের সুযোগ সুবিধা রয়েছে। দেশি ও বিদেশি উদ্যোক্তাদের এখানেই নিরাপত্তা প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান স্থাপন করার আহ্বান জানাচ্ছি।
বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস)-এর মহাসচিব মুহাম্মদ মনিরুল ইসলাম বলেন, নিরাপত্তা একটি বহুমাত্রিক বিষয়। সাইবার হুমকি, শারীরিক নিরাপত্তা ও অবকাঠামোগত সুরক্ষা একে অপরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত। এই এক্সপো অংশগ্রহণকারীদের জন্য নিরাপত্তাবিষয়ক উদ্ভাবন, বাস্তবভিত্তিক সমাধান ও জ্ঞান বিনিময়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম।
আয়োজক প্রতিষ্ঠান আই-স্টেশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মধু সুদন সাহা বলেন,‘বাংলাদেশে নিরাপত্তা ও সুরক্ষা খাতের স্থানীয় প্রস্তুতকারক ও উদ্যোক্তাদের জন্য বৈশ্বিক প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচিত হওয়া এখন সময়ের দাবি। এই এক্সপো সেই প্রয়োজন পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
Nagad আয়োজনে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস)-এর সহ-সভাপতি মো. ওয়াহিদুল হাসান দিপু। তিনি বলেন, বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস) ১৯৮৭ সাল থেকে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের অগ্রযাত্রায় এক নির্ভরযোগ্য পথপ্রদর্শক। জনস্বার্থ ও প্রযুক্তির মেলবন্ধনে বিসিএস সবসময় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। ‘ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যান্ড সেফটি এক্সপো’ সেই অঙ্গীকারকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে। বিসিএস দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, প্রযুক্তি শুধু উন্নয়নের বাহন নয়, বরং যদি তা সঠিকভাবে ব্যবহৃত হয়, তবে তা একটি নিরাপদ ও টেকসই বাংলাদেশ গড়ার রূপকার হতে পারে।
আয়োজনে সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ওশি ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন মিস সাকি রেজওয়ানা, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী, এসজিপি, পিএসসি। বক্তব্য শেষে উপস্থিত অতিথিবৃন্দ ফিতা কেটে প্রথমবারের মতো তিন দিনব্যাপী আয়োজিত ‘ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যান্ড সেফটি এক্সপো-২০২৫’ আসরের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনের পর উপস্থিত অতিথিবৃন্দ প্রদর্শনীর স্টল পরিদর্শন করেন।
নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিয়ে আয়োজিত প্রদর্শনীটি যৌথভাবে আয়োজন করছে দেশের প্রযুক্তিপণ্য সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান আই-স্টেশন লিমিটেড, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবসায়ীদের বাণিজ্যক সংগঠন বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস) ও দুবাইয়ের প্রযুক্তি কোম্পানি জিপিই এক্সপো (এফজেডই)। চলবে আগামী ২০ সেপ্টেম্বর, শনিবার পর্যন্ত।
আয়োজকরা জানিয়েছেন, তিনদিনের এই আন্তার্জাতিক প্রদর্শনীতে আরও থাকছে ‘ইন্টারন্যাশনাল অকুপেশনাল সেফটি, হেলথ ও ফায়ার এক্সপো (আইওএসএইচএফই)’। এতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে আগত প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের সর্বশেষ নিরাপত্তা ও সুরক্ষা বিষয়ক প্রযুক্তি পণ্য প্রদর্শন করবে। যেমন, কর্মস্থলের অগ্নি নির্বাপক নিরাপত্তা প্রযুক্তি, নিরাপত্তা সরঞ্জাম, স্মার্ট মনিটরিং সিস্টেম, স্বাস্থ্য ও অগ্নি নিরাপত্তা প্রযুক্তি, স্মার্ট সফটওয়্যার সল্যুশনস, সাইবার নিরাপত্তা ও সুরক্ষা প্রযুক্তির আধুনিক উদ্ভাবন, পণ্য ও সেবা প্রদর্শন করা হবে। অত্যাধুনিক ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (পিপিই), নিরাপত্তা ক্যামেরা এবং অন্যান্য নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য-সম্পর্কিত সরঞ্জামাদি।
নিরাপত্তা ও সুরক্ষার আধুনিক প্রযুক্তি প্রদর্শনের জন্য ঢাকায় শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী ‘ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যান্ড সেফটি এক্সপো-২০২৫’। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) প্রথমবারের মতো এই প্রদর্শনীর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। রেকর্ডেড ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, এই আয়োজন দেশের নিরাপত্তা খাতে একটি বড় উদ্যোগ। ৫০টির বেশি প্রতিষ্ঠান, শতাধিক ব্র্যান্ড এবং ৫শ’র বেশি প্রতিনিধি অংশ নিচ্ছেন। এটি সরকারি ও বেসরকারি খাতের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি ও যোগাযোগের সুযোগ তৈরি করবে।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব আরও বলেন, আমরা যত বেশি অনলাইনে সংযুক্ত হবো, ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তার ঝুঁকিও তত বৃদ্ধি পাবে। তাই সাইবার ও ইলেকট্রনিক নিরাপত্তায় বিনিয়োগ জরুরি। গত মে মাসে ডাটা প্রাইভেসি সিকিউরিটি অ্যাক্ট কার্যকর হয়েছে, যা সকলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে এম আমিরুল ইসলাম। তিনি বলেন, বাংলাদেশে নিরাপত্তা সরঞ্জাম ও ইনস্টলেশনের চাহিদা বেশি। হাই-টেক পার্কে বিনিয়োগের সুযোগ সুবিধা রয়েছে। দেশি ও বিদেশি উদ্যোক্তাদের এখানেই নিরাপত্তা প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান স্থাপন করার আহ্বান জানাচ্ছি।
বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস)-এর মহাসচিব মুহাম্মদ মনিরুল ইসলাম বলেন, নিরাপত্তা একটি বহুমাত্রিক বিষয়। সাইবার হুমকি, শারীরিক নিরাপত্তা ও অবকাঠামোগত সুরক্ষা একে অপরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত। এই এক্সপো অংশগ্রহণকারীদের জন্য নিরাপত্তাবিষয়ক উদ্ভাবন, বাস্তবভিত্তিক সমাধান ও জ্ঞান বিনিময়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম।
আয়োজক প্রতিষ্ঠান আই-স্টেশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মধু সুদন সাহা বলেন,‘বাংলাদেশে নিরাপত্তা ও সুরক্ষা খাতের স্থানীয় প্রস্তুতকারক ও উদ্যোক্তাদের জন্য বৈশ্বিক প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচিত হওয়া এখন সময়ের দাবি। এই এক্সপো সেই প্রয়োজন পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
Nagad আয়োজনে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস)-এর সহ-সভাপতি মো. ওয়াহিদুল হাসান দিপু। তিনি বলেন, বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস) ১৯৮৭ সাল থেকে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের অগ্রযাত্রায় এক নির্ভরযোগ্য পথপ্রদর্শক। জনস্বার্থ ও প্রযুক্তির মেলবন্ধনে বিসিএস সবসময় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। ‘ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যান্ড সেফটি এক্সপো’ সেই অঙ্গীকারকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে। বিসিএস দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, প্রযুক্তি শুধু উন্নয়নের বাহন নয়, বরং যদি তা সঠিকভাবে ব্যবহৃত হয়, তবে তা একটি নিরাপদ ও টেকসই বাংলাদেশ গড়ার রূপকার হতে পারে।
আয়োজনে সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ওশি ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন মিস সাকি রেজওয়ানা, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী, এসজিপি, পিএসসি। বক্তব্য শেষে উপস্থিত অতিথিবৃন্দ ফিতা কেটে প্রথমবারের মতো তিন দিনব্যাপী আয়োজিত ‘ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যান্ড সেফটি এক্সপো-২০২৫’ আসরের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনের পর উপস্থিত অতিথিবৃন্দ প্রদর্শনীর স্টল পরিদর্শন করেন।
নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিয়ে আয়োজিত প্রদর্শনীটি যৌথভাবে আয়োজন করছে দেশের প্রযুক্তিপণ্য সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান আই-স্টেশন লিমিটেড, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবসায়ীদের বাণিজ্যক সংগঠন বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস) ও দুবাইয়ের প্রযুক্তি কোম্পানি জিপিই এক্সপো (এফজেডই)। চলবে আগামী ২০ সেপ্টেম্বর, শনিবার পর্যন্ত।
আয়োজকরা জানিয়েছেন, তিনদিনের এই আন্তার্জাতিক প্রদর্শনীতে আরও থাকছে ‘ইন্টারন্যাশনাল অকুপেশনাল সেফটি, হেলথ ও ফায়ার এক্সপো (আইওএসএইচএফই)’। এতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে আগত প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের সর্বশেষ নিরাপত্তা ও সুরক্ষা বিষয়ক প্রযুক্তি পণ্য প্রদর্শন করবে। যেমন, কর্মস্থলের অগ্নি নির্বাপক নিরাপত্তা প্রযুক্তি, নিরাপত্তা সরঞ্জাম, স্মার্ট মনিটরিং সিস্টেম, স্বাস্থ্য ও অগ্নি নিরাপত্তা প্রযুক্তি, স্মার্ট সফটওয়্যার সল্যুশনস, সাইবার নিরাপত্তা ও সুরক্ষা প্রযুক্তির আধুনিক উদ্ভাবন, পণ্য ও সেবা প্রদর্শন করা হবে। অত্যাধুনিক ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (পিপিই), নিরাপত্তা ক্যামেরা এবং অন্যান্য নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য-সম্পর্কিত সরঞ্জামাদি।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!