মার্কিন ডলারের বিপরীতে রেকর্ড পরিমাণ দরপতন ঘটেছে ভারতীয় রুপির। বুধবার (৩ ডিসেম্বর) ইতিহাসে প্রথমবারের মতো রুপির বিনিময়মূল্য ডলারপ্রতি ৯০–এর ঘর ছাড়ালো। বাজারে লেনদেনের একপর্যায়ে মুদ্রাটি নেমে যায় ৯০.১৩ রুপিতে, যা আগের দিনের সর্বনিম্ন ৮৯.৯৪ রুপির রেকর্ডকেও ভেঙে দেয়।
ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, দুর্বল বাণিজ্য প্রবাহ, পোর্টফোলিও বিনিয়োগে ধীরগতি এবং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যচুক্তি নিয়ে অনিশ্চয়তার কারণে রুপির ওপর তীব্র চাপ তৈরি হয়েছে। এর ফলে মুদ্রাটির মান কয়েক দিনের ব্যবধানে ধারাবাহিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ছে।
রুপির এই পতনের সরাসরি প্রভাব পড়েছে ভারতের শেয়ারবাজারেও। দিনের শুরুতে সতর্ক মনোভাব দেখা যায় লেনদেনে। নিফটি সূচক পড়ে যায় ২৬ হাজারের নিচে এবং সেনসেক্সও শুরুতেই প্রায় ২০০ পয়েন্ট কমে যায়। দুর্বল মুদ্রা, মূল্যস্ফীতি ঝুঁকি এবং বিদেশি বিনিয়োগকারীদের দ্বিধা বাজারে নতুন অস্থিরতা তৈরি করেছে।
বিশ্লেষকদের মতে, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্যচুক্তির অগ্রগতি এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংক আরবিআইয়ের নীতি-এই দুই দিকেই এখন বাজারের নজর। তারা মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যচুক্তি বাস্তবায়ন হলে রুপির ওপর চাপ কমতে পারে। তবে ভারতের ওপর সম্ভাব্য শুল্ক আরোপ রুপির ভবিষ্যৎ প্রবণতায় বড় প্রভাব ফেলবে।
দিনের শেষদিকে বাজার কিছুটা স্থিতিশীল হওয়ার ইঙ্গিত দিলেও পরিস্থিতি এখনো নাজুক। সেনসেক্স সামান্য ১২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় ৮৫ হাজার ১৫১-তে, আর নিফটি ১৮ পয়েন্ট কমে ২৬ হাজার ১৪ পয়েন্টে অবস্থান নেয়।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, রুপির ধারাবাহিক দুর্বলতা এবং আরবিআইয়ের হস্তক্ষেপ না থাকার বিষয়টি বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আরও সতর্ক করে তুলছে। ফলে বাজারে বিক্রির চাপ অব্যাহত থাকায় পরিস্থিতি আরও জটিল আকার ধারণ করছে।
মার্কিন ডলারের বিপরীতে রেকর্ড পরিমাণ দরপতন ঘটেছে ভারতীয় রুপির। বুধবার (৩ ডিসেম্বর) ইতিহাসে প্রথমবারের মতো রুপির বিনিময়মূল্য ডলারপ্রতি ৯০–এর ঘর ছাড়ালো। বাজারে লেনদেনের একপর্যায়ে মুদ্রাটি নেমে যায় ৯০.১৩ রুপিতে, যা আগের দিনের সর্বনিম্ন ৮৯.৯৪ রুপির রেকর্ডকেও ভেঙে দেয়।
ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, দুর্বল বাণিজ্য প্রবাহ, পোর্টফোলিও বিনিয়োগে ধীরগতি এবং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যচুক্তি নিয়ে অনিশ্চয়তার কারণে রুপির ওপর তীব্র চাপ তৈরি হয়েছে। এর ফলে মুদ্রাটির মান কয়েক দিনের ব্যবধানে ধারাবাহিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ছে।
রুপির এই পতনের সরাসরি প্রভাব পড়েছে ভারতের শেয়ারবাজারেও। দিনের শুরুতে সতর্ক মনোভাব দেখা যায় লেনদেনে। নিফটি সূচক পড়ে যায় ২৬ হাজারের নিচে এবং সেনসেক্সও শুরুতেই প্রায় ২০০ পয়েন্ট কমে যায়। দুর্বল মুদ্রা, মূল্যস্ফীতি ঝুঁকি এবং বিদেশি বিনিয়োগকারীদের দ্বিধা বাজারে নতুন অস্থিরতা তৈরি করেছে।
বিশ্লেষকদের মতে, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্যচুক্তির অগ্রগতি এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংক আরবিআইয়ের নীতি-এই দুই দিকেই এখন বাজারের নজর। তারা মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যচুক্তি বাস্তবায়ন হলে রুপির ওপর চাপ কমতে পারে। তবে ভারতের ওপর সম্ভাব্য শুল্ক আরোপ রুপির ভবিষ্যৎ প্রবণতায় বড় প্রভাব ফেলবে।
দিনের শেষদিকে বাজার কিছুটা স্থিতিশীল হওয়ার ইঙ্গিত দিলেও পরিস্থিতি এখনো নাজুক। সেনসেক্স সামান্য ১২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় ৮৫ হাজার ১৫১-তে, আর নিফটি ১৮ পয়েন্ট কমে ২৬ হাজার ১৪ পয়েন্টে অবস্থান নেয়।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, রুপির ধারাবাহিক দুর্বলতা এবং আরবিআইয়ের হস্তক্ষেপ না থাকার বিষয়টি বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আরও সতর্ক করে তুলছে। ফলে বাজারে বিক্রির চাপ অব্যাহত থাকায় পরিস্থিতি আরও জটিল আকার ধারণ করছে।
মার্কিন ডলারের বিপরীতে রেকর্ড পরিমাণ দরপতন ঘটেছে ভারতীয় রুপির। বুধবার (৩ ডিসেম্বর) ইতিহাসে প্রথমবারের মতো রুপির বিনিময়মূল্য ডলারপ্রতি ৯০–এর ঘর ছাড়ালো। বাজারে লেনদেনের একপর্যায়ে মুদ্রাটি নেমে যায় ৯০.১৩ রুপিতে, যা আগের দিনের সর্বনিম্ন ৮৯.৯৪ রুপির রেকর্ডকেও ভেঙে দেয়।
ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, দুর্বল বাণিজ্য প্রবাহ, পোর্টফোলিও বিনিয়োগে ধীরগতি এবং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যচুক্তি নিয়ে অনিশ্চয়তার কারণে রুপির ওপর তীব্র চাপ তৈরি হয়েছে। এর ফলে মুদ্রাটির মান কয়েক দিনের ব্যবধানে ধারাবাহিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ছে।
রুপির এই পতনের সরাসরি প্রভাব পড়েছে ভারতের শেয়ারবাজারেও। দিনের শুরুতে সতর্ক মনোভাব দেখা যায় লেনদেনে। নিফটি সূচক পড়ে যায় ২৬ হাজারের নিচে এবং সেনসেক্সও শুরুতেই প্রায় ২০০ পয়েন্ট কমে যায়। দুর্বল মুদ্রা, মূল্যস্ফীতি ঝুঁকি এবং বিদেশি বিনিয়োগকারীদের দ্বিধা বাজারে নতুন অস্থিরতা তৈরি করেছে।
বিশ্লেষকদের মতে, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্যচুক্তির অগ্রগতি এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংক আরবিআইয়ের নীতি-এই দুই দিকেই এখন বাজারের নজর। তারা মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যচুক্তি বাস্তবায়ন হলে রুপির ওপর চাপ কমতে পারে। তবে ভারতের ওপর সম্ভাব্য শুল্ক আরোপ রুপির ভবিষ্যৎ প্রবণতায় বড় প্রভাব ফেলবে।
দিনের শেষদিকে বাজার কিছুটা স্থিতিশীল হওয়ার ইঙ্গিত দিলেও পরিস্থিতি এখনো নাজুক। সেনসেক্স সামান্য ১২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় ৮৫ হাজার ১৫১-তে, আর নিফটি ১৮ পয়েন্ট কমে ২৬ হাজার ১৪ পয়েন্টে অবস্থান নেয়।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, রুপির ধারাবাহিক দুর্বলতা এবং আরবিআইয়ের হস্তক্ষেপ না থাকার বিষয়টি বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আরও সতর্ক করে তুলছে। ফলে বাজারে বিক্রির চাপ অব্যাহত থাকায় পরিস্থিতি আরও জটিল আকার ধারণ করছে।
মার্কিন ডলারের বিপরীতে রেকর্ড পরিমাণ দরপতন ঘটেছে ভারতীয় রুপির। বুধবার (৩ ডিসেম্বর) ইতিহাসে প্রথমবারের মতো রুপির বিনিময়মূল্য ডলারপ্রতি ৯০–এর ঘর ছাড়ালো। বাজারে লেনদেনের একপর্যায়ে মুদ্রাটি নেমে যায় ৯০.১৩ রুপিতে, যা আগের দিনের সর্বনিম্ন ৮৯.৯৪ রুপির রেকর্ডকেও ভেঙে দেয়।
ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, দুর্বল বাণিজ্য প্রবাহ, পোর্টফোলিও বিনিয়োগে ধীরগতি এবং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যচুক্তি নিয়ে অনিশ্চয়তার কারণে রুপির ওপর তীব্র চাপ তৈরি হয়েছে। এর ফলে মুদ্রাটির মান কয়েক দিনের ব্যবধানে ধারাবাহিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ছে।
রুপির এই পতনের সরাসরি প্রভাব পড়েছে ভারতের শেয়ারবাজারেও। দিনের শুরুতে সতর্ক মনোভাব দেখা যায় লেনদেনে। নিফটি সূচক পড়ে যায় ২৬ হাজারের নিচে এবং সেনসেক্সও শুরুতেই প্রায় ২০০ পয়েন্ট কমে যায়। দুর্বল মুদ্রা, মূল্যস্ফীতি ঝুঁকি এবং বিদেশি বিনিয়োগকারীদের দ্বিধা বাজারে নতুন অস্থিরতা তৈরি করেছে।
বিশ্লেষকদের মতে, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্যচুক্তির অগ্রগতি এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংক আরবিআইয়ের নীতি-এই দুই দিকেই এখন বাজারের নজর। তারা মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যচুক্তি বাস্তবায়ন হলে রুপির ওপর চাপ কমতে পারে। তবে ভারতের ওপর সম্ভাব্য শুল্ক আরোপ রুপির ভবিষ্যৎ প্রবণতায় বড় প্রভাব ফেলবে।
দিনের শেষদিকে বাজার কিছুটা স্থিতিশীল হওয়ার ইঙ্গিত দিলেও পরিস্থিতি এখনো নাজুক। সেনসেক্স সামান্য ১২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় ৮৫ হাজার ১৫১-তে, আর নিফটি ১৮ পয়েন্ট কমে ২৬ হাজার ১৪ পয়েন্টে অবস্থান নেয়।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, রুপির ধারাবাহিক দুর্বলতা এবং আরবিআইয়ের হস্তক্ষেপ না থাকার বিষয়টি বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আরও সতর্ক করে তুলছে। ফলে বাজারে বিক্রির চাপ অব্যাহত থাকায় পরিস্থিতি আরও জটিল আকার ধারণ করছে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!