
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কাতারের রাজপরিবারের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে লন্ডনে নেওয়া হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে বিমানটি মধ্যরাতে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা থাকলেও যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে কিছুটা বিলম্ব হবে বলে জানা গেছে। এর আগে গত ৭ জানুয়ারিও একই উড়োজাহাজে তাঁকে লন্ডনে নেওয়া হয়েছিল।
এয়ারবাস এ–৩১৯ মডেলের এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি কাতার রাজপরিবারের গুরুতর অসুস্থ সদস্যদের দূরপাল্লার চিকিৎসা পরিবহনে ব্যবহৃত হয়। এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ কাজী ওয়াহিদুল আলম জানান, উড়োজাহাজটি সম্পূর্ণরূপে একটি ‘ফ্লাইং ইন্টেনসিভ কেয়ার ইউনিট (আইসিইউ)’।
এয়ারবাসের তথ্য অনুযায়ী, বিমানে রয়েছে-ভেন্টিলেটর, ডিফিব্রিলেটর, ইনফিউশন পাম্প, উন্নত কার্ডিয়াক মনিটর, চিকিৎসা সরঞ্জাম সংরক্ষণের বিশেষ সুবিধা।
চিকিৎসাকর্মীরা কেবিনে নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারেন, যা জরুরি চিকিৎসা ব্যবস্থাপনায় সহায়তা করে।
প্রথাগত এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের তুলনায় এ–৩১৯ এয়ারবাসের কেবিন অনেক প্রশস্ত। এতে রয়েছে-কাস্টমাইজড স্ট্রেচার, রোগীর জন্য আলাদা জোন, পরিবার/বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের আসন। উন্নত শব্দনিরোধক প্রযুক্তি, ক্লাইমেট কন্ট্রোল ব্যবস্থা। চাপযুক্ত কেবিন অক্সিজেনের মাত্রা স্থিতিশীল রাখে, যা শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত রোগীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
রয়্যাল মেডিক্যাল ইউনিটের টিম উড়োজাহাজটি পরিচালনা করে কাতারের রয়্যাল মেডিক্যাল ইউনিট। চারজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও প্যারামেডিকের একটি টিম ভ্রমণসঙ্গী হিসেবে থাকেন, যারা কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট থেকে ট্রমা-সব ধরনের জরুরি পরিস্থিতি সামাল দিতে সক্ষম।
বিশেষ সুবিধার মধ্যে রয়েছে-বিশ্বের যেকোনো স্থানের বিশেষজ্ঞের সঙ্গে তাত্ক্ষণিক মেডিক্যাল যোগাযোগের সুবিধা।
দীর্ঘ দূরত্বে ওড়ার সক্ষমতা বেশি জ্বালানি ধারণক্ষম এ–৩১৯ এক মহাদেশ থেকে অন্য মহাদেশে রোগী পরিবহনের উপযোগী। এটি ছোট রানওয়ে ও দুর্গম স্থানেও অবতরণ করতে সক্ষম।
সফরসঙ্গী দলের তালিকা বিএনপি খালেদা জিয়ার সফরসঙ্গীর তালিকা চূড়ান্ত করেছে। তালিকায় রয়েছেন— জুবাইদা রহমান, সৈয়দা শামিলা রহমান, চিকিৎসক টিমের ৮ জন সদস্য, এসএসএফের দুই কর্মকর্তা, সহকারী ও গৃহকর্মীরা।
প্রায় ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, লিভার সিরোসিসসহ বিভিন্ন জটিলতায় ভুগছেন। গত ১২ দিন ধরে তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। শ্বাসকষ্ট ও সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় চিকিৎসকের পরামর্শে তাঁকে লন্ডনে নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কাতারের রাজপরিবারের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে লন্ডনে নেওয়া হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে বিমানটি মধ্যরাতে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা থাকলেও যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে কিছুটা বিলম্ব হবে বলে জানা গেছে। এর আগে গত ৭ জানুয়ারিও একই উড়োজাহাজে তাঁকে লন্ডনে নেওয়া হয়েছিল।
এয়ারবাস এ–৩১৯ মডেলের এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি কাতার রাজপরিবারের গুরুতর অসুস্থ সদস্যদের দূরপাল্লার চিকিৎসা পরিবহনে ব্যবহৃত হয়। এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ কাজী ওয়াহিদুল আলম জানান, উড়োজাহাজটি সম্পূর্ণরূপে একটি ‘ফ্লাইং ইন্টেনসিভ কেয়ার ইউনিট (আইসিইউ)’।
এয়ারবাসের তথ্য অনুযায়ী, বিমানে রয়েছে-ভেন্টিলেটর, ডিফিব্রিলেটর, ইনফিউশন পাম্প, উন্নত কার্ডিয়াক মনিটর, চিকিৎসা সরঞ্জাম সংরক্ষণের বিশেষ সুবিধা।
চিকিৎসাকর্মীরা কেবিনে নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারেন, যা জরুরি চিকিৎসা ব্যবস্থাপনায় সহায়তা করে।
প্রথাগত এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের তুলনায় এ–৩১৯ এয়ারবাসের কেবিন অনেক প্রশস্ত। এতে রয়েছে-কাস্টমাইজড স্ট্রেচার, রোগীর জন্য আলাদা জোন, পরিবার/বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের আসন। উন্নত শব্দনিরোধক প্রযুক্তি, ক্লাইমেট কন্ট্রোল ব্যবস্থা। চাপযুক্ত কেবিন অক্সিজেনের মাত্রা স্থিতিশীল রাখে, যা শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত রোগীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
রয়্যাল মেডিক্যাল ইউনিটের টিম উড়োজাহাজটি পরিচালনা করে কাতারের রয়্যাল মেডিক্যাল ইউনিট। চারজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও প্যারামেডিকের একটি টিম ভ্রমণসঙ্গী হিসেবে থাকেন, যারা কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট থেকে ট্রমা-সব ধরনের জরুরি পরিস্থিতি সামাল দিতে সক্ষম।
বিশেষ সুবিধার মধ্যে রয়েছে-বিশ্বের যেকোনো স্থানের বিশেষজ্ঞের সঙ্গে তাত্ক্ষণিক মেডিক্যাল যোগাযোগের সুবিধা।
দীর্ঘ দূরত্বে ওড়ার সক্ষমতা বেশি জ্বালানি ধারণক্ষম এ–৩১৯ এক মহাদেশ থেকে অন্য মহাদেশে রোগী পরিবহনের উপযোগী। এটি ছোট রানওয়ে ও দুর্গম স্থানেও অবতরণ করতে সক্ষম।
সফরসঙ্গী দলের তালিকা বিএনপি খালেদা জিয়ার সফরসঙ্গীর তালিকা চূড়ান্ত করেছে। তালিকায় রয়েছেন— জুবাইদা রহমান, সৈয়দা শামিলা রহমান, চিকিৎসক টিমের ৮ জন সদস্য, এসএসএফের দুই কর্মকর্তা, সহকারী ও গৃহকর্মীরা।
প্রায় ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, লিভার সিরোসিসসহ বিভিন্ন জটিলতায় ভুগছেন। গত ১২ দিন ধরে তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। শ্বাসকষ্ট ও সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় চিকিৎসকের পরামর্শে তাঁকে লন্ডনে নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কাতারের রাজপরিবারের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে লন্ডনে নেওয়া হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে বিমানটি মধ্যরাতে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা থাকলেও যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে কিছুটা বিলম্ব হবে বলে জানা গেছে। এর আগে গত ৭ জানুয়ারিও একই উড়োজাহাজে তাঁকে লন্ডনে নেওয়া হয়েছিল।
এয়ারবাস এ–৩১৯ মডেলের এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি কাতার রাজপরিবারের গুরুতর অসুস্থ সদস্যদের দূরপাল্লার চিকিৎসা পরিবহনে ব্যবহৃত হয়। এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ কাজী ওয়াহিদুল আলম জানান, উড়োজাহাজটি সম্পূর্ণরূপে একটি ‘ফ্লাইং ইন্টেনসিভ কেয়ার ইউনিট (আইসিইউ)’।
এয়ারবাসের তথ্য অনুযায়ী, বিমানে রয়েছে-ভেন্টিলেটর, ডিফিব্রিলেটর, ইনফিউশন পাম্প, উন্নত কার্ডিয়াক মনিটর, চিকিৎসা সরঞ্জাম সংরক্ষণের বিশেষ সুবিধা।
চিকিৎসাকর্মীরা কেবিনে নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারেন, যা জরুরি চিকিৎসা ব্যবস্থাপনায় সহায়তা করে।
প্রথাগত এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের তুলনায় এ–৩১৯ এয়ারবাসের কেবিন অনেক প্রশস্ত। এতে রয়েছে-কাস্টমাইজড স্ট্রেচার, রোগীর জন্য আলাদা জোন, পরিবার/বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের আসন। উন্নত শব্দনিরোধক প্রযুক্তি, ক্লাইমেট কন্ট্রোল ব্যবস্থা। চাপযুক্ত কেবিন অক্সিজেনের মাত্রা স্থিতিশীল রাখে, যা শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত রোগীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
রয়্যাল মেডিক্যাল ইউনিটের টিম উড়োজাহাজটি পরিচালনা করে কাতারের রয়্যাল মেডিক্যাল ইউনিট। চারজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও প্যারামেডিকের একটি টিম ভ্রমণসঙ্গী হিসেবে থাকেন, যারা কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট থেকে ট্রমা-সব ধরনের জরুরি পরিস্থিতি সামাল দিতে সক্ষম।
বিশেষ সুবিধার মধ্যে রয়েছে-বিশ্বের যেকোনো স্থানের বিশেষজ্ঞের সঙ্গে তাত্ক্ষণিক মেডিক্যাল যোগাযোগের সুবিধা।
দীর্ঘ দূরত্বে ওড়ার সক্ষমতা বেশি জ্বালানি ধারণক্ষম এ–৩১৯ এক মহাদেশ থেকে অন্য মহাদেশে রোগী পরিবহনের উপযোগী। এটি ছোট রানওয়ে ও দুর্গম স্থানেও অবতরণ করতে সক্ষম।
সফরসঙ্গী দলের তালিকা বিএনপি খালেদা জিয়ার সফরসঙ্গীর তালিকা চূড়ান্ত করেছে। তালিকায় রয়েছেন— জুবাইদা রহমান, সৈয়দা শামিলা রহমান, চিকিৎসক টিমের ৮ জন সদস্য, এসএসএফের দুই কর্মকর্তা, সহকারী ও গৃহকর্মীরা।
প্রায় ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, লিভার সিরোসিসসহ বিভিন্ন জটিলতায় ভুগছেন। গত ১২ দিন ধরে তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। শ্বাসকষ্ট ও সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় চিকিৎসকের পরামর্শে তাঁকে লন্ডনে নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কাতারের রাজপরিবারের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে লন্ডনে নেওয়া হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে বিমানটি মধ্যরাতে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা থাকলেও যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে কিছুটা বিলম্ব হবে বলে জানা গেছে। এর আগে গত ৭ জানুয়ারিও একই উড়োজাহাজে তাঁকে লন্ডনে নেওয়া হয়েছিল।
এয়ারবাস এ–৩১৯ মডেলের এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি কাতার রাজপরিবারের গুরুতর অসুস্থ সদস্যদের দূরপাল্লার চিকিৎসা পরিবহনে ব্যবহৃত হয়। এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ কাজী ওয়াহিদুল আলম জানান, উড়োজাহাজটি সম্পূর্ণরূপে একটি ‘ফ্লাইং ইন্টেনসিভ কেয়ার ইউনিট (আইসিইউ)’।
এয়ারবাসের তথ্য অনুযায়ী, বিমানে রয়েছে-ভেন্টিলেটর, ডিফিব্রিলেটর, ইনফিউশন পাম্প, উন্নত কার্ডিয়াক মনিটর, চিকিৎসা সরঞ্জাম সংরক্ষণের বিশেষ সুবিধা।
চিকিৎসাকর্মীরা কেবিনে নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারেন, যা জরুরি চিকিৎসা ব্যবস্থাপনায় সহায়তা করে।
প্রথাগত এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের তুলনায় এ–৩১৯ এয়ারবাসের কেবিন অনেক প্রশস্ত। এতে রয়েছে-কাস্টমাইজড স্ট্রেচার, রোগীর জন্য আলাদা জোন, পরিবার/বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের আসন। উন্নত শব্দনিরোধক প্রযুক্তি, ক্লাইমেট কন্ট্রোল ব্যবস্থা। চাপযুক্ত কেবিন অক্সিজেনের মাত্রা স্থিতিশীল রাখে, যা শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত রোগীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
রয়্যাল মেডিক্যাল ইউনিটের টিম উড়োজাহাজটি পরিচালনা করে কাতারের রয়্যাল মেডিক্যাল ইউনিট। চারজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও প্যারামেডিকের একটি টিম ভ্রমণসঙ্গী হিসেবে থাকেন, যারা কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট থেকে ট্রমা-সব ধরনের জরুরি পরিস্থিতি সামাল দিতে সক্ষম।
বিশেষ সুবিধার মধ্যে রয়েছে-বিশ্বের যেকোনো স্থানের বিশেষজ্ঞের সঙ্গে তাত্ক্ষণিক মেডিক্যাল যোগাযোগের সুবিধা।
দীর্ঘ দূরত্বে ওড়ার সক্ষমতা বেশি জ্বালানি ধারণক্ষম এ–৩১৯ এক মহাদেশ থেকে অন্য মহাদেশে রোগী পরিবহনের উপযোগী। এটি ছোট রানওয়ে ও দুর্গম স্থানেও অবতরণ করতে সক্ষম।
সফরসঙ্গী দলের তালিকা বিএনপি খালেদা জিয়ার সফরসঙ্গীর তালিকা চূড়ান্ত করেছে। তালিকায় রয়েছেন— জুবাইদা রহমান, সৈয়দা শামিলা রহমান, চিকিৎসক টিমের ৮ জন সদস্য, এসএসএফের দুই কর্মকর্তা, সহকারী ও গৃহকর্মীরা।
প্রায় ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, লিভার সিরোসিসসহ বিভিন্ন জটিলতায় ভুগছেন। গত ১২ দিন ধরে তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। শ্বাসকষ্ট ও সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় চিকিৎসকের পরামর্শে তাঁকে লন্ডনে নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!