
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের জন্য ৬২ হাজার স্বেচ্ছাসেবক (ভলান্টিয়ার) তৈরি এবং তাদের সুবিধা বৃদ্ধি করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর পূর্বাচলে সংস্থাটির ট্রেনিং গ্রাউন্ডে ‘ইন্টারন্যাশনাল ভলান্টিয়ার্স ডে’ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এসব কথা জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
তিনি বলেন, ফায়ার সার্ভিসের প্রশিক্ষিত স্বেচ্ছাসেবকেরা নিঃস্বার্থ সেবা ও মানবিক কার্যক্রমের মাধ্যমে জনগণের বন্ধু হিসেবে ইতোমধ্যে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছেন। সাম্প্রতিক ভূমিকম্প, অগ্নিকাণ্ডসহ বিভিন্ন দুর্যোগে ফায়ার ফাইটারদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে তারা গুরুত্বপূর্ণ অগ্নিনির্বাপণ ও উদ্ধারকাজে অংশ নিয়েছেন বলে উল্লেখ করেন উপদেষ্টা।
স্বেচ্ছাসেবকদের প্রশংসা করে তিনি বলেন, কোনো রকম সুবিধা না নিয়ে জনগণের সেবায় আপনাদের এই নিঃস্বার্থ অংশগ্রহণ নিঃসন্দেহে প্রশংসার যোগ্য। আপনারা এ কাজের প্রতিদান শুধু ইহকালে নয়, পরকালেও পাবেন।
তিনি জানান, সারাদেশে ৬২ হাজার ভলান্টিয়ার তৈরির লক্ষ্য নিয়ে ফায়ার সার্ভিস কাজ করছে। এর মধ্যে ইতোমধ্যে ৫৫ হাজারের বেশি ভলান্টিয়ারকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তারা ফায়ার সার্ভিস পরিবারের সদস্য হিসেবে জনবল সংকট দূর করতে সাহায্য করছেন এবং প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতাও বাড়ছে।
উপদেষ্টা বলেন, শুধু সরকারি বাহিনীর পক্ষে বড় অগ্নিকাণ্ড, ভূমিকম্প বা বন্যার মতো দুর্যোগ এককভাবে মোকাবিলা করা কঠিন। এ ক্ষেত্রে স্বেচ্ছাসেবকেরা পেশাদার বাহিনীর সঙ্গে কাজ করে দুর্যোগ প্রশমনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। বিশেষ করে ভূমিকম্প মোকাবিলায় স্বেচ্ছাসেবকদের প্রস্তুতি ও প্রশিক্ষণ আরও জোরদার করা জরুরি।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন-স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মো. খোদা বখস চৌধুরী এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ জাহেদ কামাল।

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের জন্য ৬২ হাজার স্বেচ্ছাসেবক (ভলান্টিয়ার) তৈরি এবং তাদের সুবিধা বৃদ্ধি করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর পূর্বাচলে সংস্থাটির ট্রেনিং গ্রাউন্ডে ‘ইন্টারন্যাশনাল ভলান্টিয়ার্স ডে’ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এসব কথা জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
তিনি বলেন, ফায়ার সার্ভিসের প্রশিক্ষিত স্বেচ্ছাসেবকেরা নিঃস্বার্থ সেবা ও মানবিক কার্যক্রমের মাধ্যমে জনগণের বন্ধু হিসেবে ইতোমধ্যে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছেন। সাম্প্রতিক ভূমিকম্প, অগ্নিকাণ্ডসহ বিভিন্ন দুর্যোগে ফায়ার ফাইটারদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে তারা গুরুত্বপূর্ণ অগ্নিনির্বাপণ ও উদ্ধারকাজে অংশ নিয়েছেন বলে উল্লেখ করেন উপদেষ্টা।
স্বেচ্ছাসেবকদের প্রশংসা করে তিনি বলেন, কোনো রকম সুবিধা না নিয়ে জনগণের সেবায় আপনাদের এই নিঃস্বার্থ অংশগ্রহণ নিঃসন্দেহে প্রশংসার যোগ্য। আপনারা এ কাজের প্রতিদান শুধু ইহকালে নয়, পরকালেও পাবেন।
তিনি জানান, সারাদেশে ৬২ হাজার ভলান্টিয়ার তৈরির লক্ষ্য নিয়ে ফায়ার সার্ভিস কাজ করছে। এর মধ্যে ইতোমধ্যে ৫৫ হাজারের বেশি ভলান্টিয়ারকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তারা ফায়ার সার্ভিস পরিবারের সদস্য হিসেবে জনবল সংকট দূর করতে সাহায্য করছেন এবং প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতাও বাড়ছে।
উপদেষ্টা বলেন, শুধু সরকারি বাহিনীর পক্ষে বড় অগ্নিকাণ্ড, ভূমিকম্প বা বন্যার মতো দুর্যোগ এককভাবে মোকাবিলা করা কঠিন। এ ক্ষেত্রে স্বেচ্ছাসেবকেরা পেশাদার বাহিনীর সঙ্গে কাজ করে দুর্যোগ প্রশমনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। বিশেষ করে ভূমিকম্প মোকাবিলায় স্বেচ্ছাসেবকদের প্রস্তুতি ও প্রশিক্ষণ আরও জোরদার করা জরুরি।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন-স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মো. খোদা বখস চৌধুরী এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ জাহেদ কামাল।

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের জন্য ৬২ হাজার স্বেচ্ছাসেবক (ভলান্টিয়ার) তৈরি এবং তাদের সুবিধা বৃদ্ধি করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর পূর্বাচলে সংস্থাটির ট্রেনিং গ্রাউন্ডে ‘ইন্টারন্যাশনাল ভলান্টিয়ার্স ডে’ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এসব কথা জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
তিনি বলেন, ফায়ার সার্ভিসের প্রশিক্ষিত স্বেচ্ছাসেবকেরা নিঃস্বার্থ সেবা ও মানবিক কার্যক্রমের মাধ্যমে জনগণের বন্ধু হিসেবে ইতোমধ্যে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছেন। সাম্প্রতিক ভূমিকম্প, অগ্নিকাণ্ডসহ বিভিন্ন দুর্যোগে ফায়ার ফাইটারদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে তারা গুরুত্বপূর্ণ অগ্নিনির্বাপণ ও উদ্ধারকাজে অংশ নিয়েছেন বলে উল্লেখ করেন উপদেষ্টা।
স্বেচ্ছাসেবকদের প্রশংসা করে তিনি বলেন, কোনো রকম সুবিধা না নিয়ে জনগণের সেবায় আপনাদের এই নিঃস্বার্থ অংশগ্রহণ নিঃসন্দেহে প্রশংসার যোগ্য। আপনারা এ কাজের প্রতিদান শুধু ইহকালে নয়, পরকালেও পাবেন।
তিনি জানান, সারাদেশে ৬২ হাজার ভলান্টিয়ার তৈরির লক্ষ্য নিয়ে ফায়ার সার্ভিস কাজ করছে। এর মধ্যে ইতোমধ্যে ৫৫ হাজারের বেশি ভলান্টিয়ারকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তারা ফায়ার সার্ভিস পরিবারের সদস্য হিসেবে জনবল সংকট দূর করতে সাহায্য করছেন এবং প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতাও বাড়ছে।
উপদেষ্টা বলেন, শুধু সরকারি বাহিনীর পক্ষে বড় অগ্নিকাণ্ড, ভূমিকম্প বা বন্যার মতো দুর্যোগ এককভাবে মোকাবিলা করা কঠিন। এ ক্ষেত্রে স্বেচ্ছাসেবকেরা পেশাদার বাহিনীর সঙ্গে কাজ করে দুর্যোগ প্রশমনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। বিশেষ করে ভূমিকম্প মোকাবিলায় স্বেচ্ছাসেবকদের প্রস্তুতি ও প্রশিক্ষণ আরও জোরদার করা জরুরি।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন-স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মো. খোদা বখস চৌধুরী এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ জাহেদ কামাল।

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের জন্য ৬২ হাজার স্বেচ্ছাসেবক (ভলান্টিয়ার) তৈরি এবং তাদের সুবিধা বৃদ্ধি করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর পূর্বাচলে সংস্থাটির ট্রেনিং গ্রাউন্ডে ‘ইন্টারন্যাশনাল ভলান্টিয়ার্স ডে’ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এসব কথা জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
তিনি বলেন, ফায়ার সার্ভিসের প্রশিক্ষিত স্বেচ্ছাসেবকেরা নিঃস্বার্থ সেবা ও মানবিক কার্যক্রমের মাধ্যমে জনগণের বন্ধু হিসেবে ইতোমধ্যে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছেন। সাম্প্রতিক ভূমিকম্প, অগ্নিকাণ্ডসহ বিভিন্ন দুর্যোগে ফায়ার ফাইটারদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে তারা গুরুত্বপূর্ণ অগ্নিনির্বাপণ ও উদ্ধারকাজে অংশ নিয়েছেন বলে উল্লেখ করেন উপদেষ্টা।
স্বেচ্ছাসেবকদের প্রশংসা করে তিনি বলেন, কোনো রকম সুবিধা না নিয়ে জনগণের সেবায় আপনাদের এই নিঃস্বার্থ অংশগ্রহণ নিঃসন্দেহে প্রশংসার যোগ্য। আপনারা এ কাজের প্রতিদান শুধু ইহকালে নয়, পরকালেও পাবেন।
তিনি জানান, সারাদেশে ৬২ হাজার ভলান্টিয়ার তৈরির লক্ষ্য নিয়ে ফায়ার সার্ভিস কাজ করছে। এর মধ্যে ইতোমধ্যে ৫৫ হাজারের বেশি ভলান্টিয়ারকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তারা ফায়ার সার্ভিস পরিবারের সদস্য হিসেবে জনবল সংকট দূর করতে সাহায্য করছেন এবং প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতাও বাড়ছে।
উপদেষ্টা বলেন, শুধু সরকারি বাহিনীর পক্ষে বড় অগ্নিকাণ্ড, ভূমিকম্প বা বন্যার মতো দুর্যোগ এককভাবে মোকাবিলা করা কঠিন। এ ক্ষেত্রে স্বেচ্ছাসেবকেরা পেশাদার বাহিনীর সঙ্গে কাজ করে দুর্যোগ প্রশমনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। বিশেষ করে ভূমিকম্প মোকাবিলায় স্বেচ্ছাসেবকদের প্রস্তুতি ও প্রশিক্ষণ আরও জোরদার করা জরুরি।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন-স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মো. খোদা বখস চৌধুরী এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ জাহেদ কামাল।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!