-1762667180699-360501477.jpg&w=1920&q=75)
ব্যাংক খাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির নিরাপদ ও কার্যকর ব্যবহার নিশ্চিত করতে নীতিমালা প্রণয়ন করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই নীতিমালার লক্ষ্য হলো জালিয়াতি প্রতিরোধ, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, অর্থনৈতিক পূর্বাভাস, অভ্যন্তরীণ দক্ষতা বৃদ্ধি এবং গ্রাহকসেবা উন্নত করা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের সাত সদস্যের বিশেষ দল ইতোমধ্যে নীতিমালা প্রণয়নের কাজ শুরু করেছে। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসারে আগামী দুই মাসের মধ্যে খসড়া নীতিমালা প্রস্তুত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। পুরো প্রক্রিয়ার সমন্বয়ের দায়িত্বে রয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মুহাম্মদ জাকির হাসান।
সূত্র জানায়, নীতিমালার মূল উদ্দেশ্য হলো দেশের ব্যাংক খাতকে আরও আধুনিক, স্বচ্ছ ও দক্ষ করা। এজন্য বাংলাদেশ ব্যাংক নিজস্ব লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল (এলএলএম) তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছে, যাতে তথ্য বিদেশে পাঠানোর প্রয়োজন না হয় এবং ডেটা সুরক্ষা নিশ্চিত থাকে।
এআই ব্যবহারের মাধ্যমে বিপুল অর্থনৈতিক তথ্য বিশ্লেষণ করে মুদ্রাস্ফীতি, জিডিপি প্রবৃদ্ধি ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের আরও নির্ভুল পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব হবে। একই সঙ্গে ঋণ, বাজার ও তারল্য ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় এআই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ফিনটেক ও ডিজিটাল ব্যাংক খাতেও উদ্ভাবন ত্বরান্বিত করতে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের (বিআইবিএম) এক সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, দেশের প্রায় ৬০ শতাংশ ব্যাংকের সাইবার নিরাপত্তায় এআই ব্যবহারের কোনো নীতিমালা নেই, আর মাত্র ৪০ শতাংশ ব্যাংক এই বিষয়ে নিজেদের নীতিমালা প্রণয়ন করেছে।
-1762667180699-360501477.jpg&w=1920&q=75)
ব্যাংক খাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির নিরাপদ ও কার্যকর ব্যবহার নিশ্চিত করতে নীতিমালা প্রণয়ন করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই নীতিমালার লক্ষ্য হলো জালিয়াতি প্রতিরোধ, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, অর্থনৈতিক পূর্বাভাস, অভ্যন্তরীণ দক্ষতা বৃদ্ধি এবং গ্রাহকসেবা উন্নত করা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের সাত সদস্যের বিশেষ দল ইতোমধ্যে নীতিমালা প্রণয়নের কাজ শুরু করেছে। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসারে আগামী দুই মাসের মধ্যে খসড়া নীতিমালা প্রস্তুত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। পুরো প্রক্রিয়ার সমন্বয়ের দায়িত্বে রয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মুহাম্মদ জাকির হাসান।
সূত্র জানায়, নীতিমালার মূল উদ্দেশ্য হলো দেশের ব্যাংক খাতকে আরও আধুনিক, স্বচ্ছ ও দক্ষ করা। এজন্য বাংলাদেশ ব্যাংক নিজস্ব লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল (এলএলএম) তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছে, যাতে তথ্য বিদেশে পাঠানোর প্রয়োজন না হয় এবং ডেটা সুরক্ষা নিশ্চিত থাকে।
এআই ব্যবহারের মাধ্যমে বিপুল অর্থনৈতিক তথ্য বিশ্লেষণ করে মুদ্রাস্ফীতি, জিডিপি প্রবৃদ্ধি ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের আরও নির্ভুল পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব হবে। একই সঙ্গে ঋণ, বাজার ও তারল্য ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় এআই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ফিনটেক ও ডিজিটাল ব্যাংক খাতেও উদ্ভাবন ত্বরান্বিত করতে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের (বিআইবিএম) এক সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, দেশের প্রায় ৬০ শতাংশ ব্যাংকের সাইবার নিরাপত্তায় এআই ব্যবহারের কোনো নীতিমালা নেই, আর মাত্র ৪০ শতাংশ ব্যাংক এই বিষয়ে নিজেদের নীতিমালা প্রণয়ন করেছে।
-1762667180699-360501477.jpg&w=1920&q=75)
ব্যাংক খাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির নিরাপদ ও কার্যকর ব্যবহার নিশ্চিত করতে নীতিমালা প্রণয়ন করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই নীতিমালার লক্ষ্য হলো জালিয়াতি প্রতিরোধ, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, অর্থনৈতিক পূর্বাভাস, অভ্যন্তরীণ দক্ষতা বৃদ্ধি এবং গ্রাহকসেবা উন্নত করা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের সাত সদস্যের বিশেষ দল ইতোমধ্যে নীতিমালা প্রণয়নের কাজ শুরু করেছে। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসারে আগামী দুই মাসের মধ্যে খসড়া নীতিমালা প্রস্তুত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। পুরো প্রক্রিয়ার সমন্বয়ের দায়িত্বে রয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মুহাম্মদ জাকির হাসান।
সূত্র জানায়, নীতিমালার মূল উদ্দেশ্য হলো দেশের ব্যাংক খাতকে আরও আধুনিক, স্বচ্ছ ও দক্ষ করা। এজন্য বাংলাদেশ ব্যাংক নিজস্ব লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল (এলএলএম) তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছে, যাতে তথ্য বিদেশে পাঠানোর প্রয়োজন না হয় এবং ডেটা সুরক্ষা নিশ্চিত থাকে।
এআই ব্যবহারের মাধ্যমে বিপুল অর্থনৈতিক তথ্য বিশ্লেষণ করে মুদ্রাস্ফীতি, জিডিপি প্রবৃদ্ধি ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের আরও নির্ভুল পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব হবে। একই সঙ্গে ঋণ, বাজার ও তারল্য ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় এআই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ফিনটেক ও ডিজিটাল ব্যাংক খাতেও উদ্ভাবন ত্বরান্বিত করতে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের (বিআইবিএম) এক সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, দেশের প্রায় ৬০ শতাংশ ব্যাংকের সাইবার নিরাপত্তায় এআই ব্যবহারের কোনো নীতিমালা নেই, আর মাত্র ৪০ শতাংশ ব্যাংক এই বিষয়ে নিজেদের নীতিমালা প্রণয়ন করেছে।
-1762667180699-360501477.jpg&w=1920&q=75)
ব্যাংক খাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির নিরাপদ ও কার্যকর ব্যবহার নিশ্চিত করতে নীতিমালা প্রণয়ন করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই নীতিমালার লক্ষ্য হলো জালিয়াতি প্রতিরোধ, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, অর্থনৈতিক পূর্বাভাস, অভ্যন্তরীণ দক্ষতা বৃদ্ধি এবং গ্রাহকসেবা উন্নত করা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের সাত সদস্যের বিশেষ দল ইতোমধ্যে নীতিমালা প্রণয়নের কাজ শুরু করেছে। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসারে আগামী দুই মাসের মধ্যে খসড়া নীতিমালা প্রস্তুত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। পুরো প্রক্রিয়ার সমন্বয়ের দায়িত্বে রয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মুহাম্মদ জাকির হাসান।
সূত্র জানায়, নীতিমালার মূল উদ্দেশ্য হলো দেশের ব্যাংক খাতকে আরও আধুনিক, স্বচ্ছ ও দক্ষ করা। এজন্য বাংলাদেশ ব্যাংক নিজস্ব লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল (এলএলএম) তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছে, যাতে তথ্য বিদেশে পাঠানোর প্রয়োজন না হয় এবং ডেটা সুরক্ষা নিশ্চিত থাকে।
এআই ব্যবহারের মাধ্যমে বিপুল অর্থনৈতিক তথ্য বিশ্লেষণ করে মুদ্রাস্ফীতি, জিডিপি প্রবৃদ্ধি ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের আরও নির্ভুল পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব হবে। একই সঙ্গে ঋণ, বাজার ও তারল্য ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় এআই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ফিনটেক ও ডিজিটাল ব্যাংক খাতেও উদ্ভাবন ত্বরান্বিত করতে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের (বিআইবিএম) এক সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, দেশের প্রায় ৬০ শতাংশ ব্যাংকের সাইবার নিরাপত্তায় এআই ব্যবহারের কোনো নীতিমালা নেই, আর মাত্র ৪০ শতাংশ ব্যাংক এই বিষয়ে নিজেদের নীতিমালা প্রণয়ন করেছে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!