
বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের (বিটিটিসি) চেয়ারম্যান মইনুল খান চাকরির মেয়াদ শেষ হওয়ার ১০ মাস আগেই পদত্যাগ করেছেন। তিনি বর্তমানে ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরবে অবস্থান করছেন।
বুধবার (১৩ নভেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান। তিনি বলেন, অনানুষ্ঠানিকভাবে আগেই জানিয়েছিলেন যে স্বেচ্ছায় অবসরে যেতে চান। সম্প্রতি তিনি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়েও অনুলিপি পাঠিয়েছেন।
গত বছরের ২৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার তাঁকে ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেয়। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছিল, রাষ্ট্রপতির ১০ শতাংশ কোটায় সচিব পদমর্যাদার এ পদে তাঁকে প্রেষণে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাঁর চাকরির বয়স আগামী বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নির্ধারিত ছিল।
অফিসের সহকর্মীদের কাছে এক বার্তায় মইনুল খান জানিয়েছেন, ৩২ বছরের সরকারি চাকরিজীবন শেষে তিনি ‘ঐচ্ছিক অবসর’ নিয়েছেন। সেখানে তিনি বলেন, নিজেকে সবসময় সরকারের জন্য ভ্যালু সংযোজনকারী হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করেছি। আমি মূলত একজন একাডেমিক মানুষ। গবেষণা ও পাঠদানই আমার ধ্যান, এখন সেই জীবনেই ফিরতে চাই।
এর আগে তিনি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সদস্যসহ সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।

বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের (বিটিটিসি) চেয়ারম্যান মইনুল খান চাকরির মেয়াদ শেষ হওয়ার ১০ মাস আগেই পদত্যাগ করেছেন। তিনি বর্তমানে ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরবে অবস্থান করছেন।
বুধবার (১৩ নভেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান। তিনি বলেন, অনানুষ্ঠানিকভাবে আগেই জানিয়েছিলেন যে স্বেচ্ছায় অবসরে যেতে চান। সম্প্রতি তিনি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়েও অনুলিপি পাঠিয়েছেন।
গত বছরের ২৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার তাঁকে ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেয়। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছিল, রাষ্ট্রপতির ১০ শতাংশ কোটায় সচিব পদমর্যাদার এ পদে তাঁকে প্রেষণে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাঁর চাকরির বয়স আগামী বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নির্ধারিত ছিল।
অফিসের সহকর্মীদের কাছে এক বার্তায় মইনুল খান জানিয়েছেন, ৩২ বছরের সরকারি চাকরিজীবন শেষে তিনি ‘ঐচ্ছিক অবসর’ নিয়েছেন। সেখানে তিনি বলেন, নিজেকে সবসময় সরকারের জন্য ভ্যালু সংযোজনকারী হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করেছি। আমি মূলত একজন একাডেমিক মানুষ। গবেষণা ও পাঠদানই আমার ধ্যান, এখন সেই জীবনেই ফিরতে চাই।
এর আগে তিনি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সদস্যসহ সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।

বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের (বিটিটিসি) চেয়ারম্যান মইনুল খান চাকরির মেয়াদ শেষ হওয়ার ১০ মাস আগেই পদত্যাগ করেছেন। তিনি বর্তমানে ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরবে অবস্থান করছেন।
বুধবার (১৩ নভেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান। তিনি বলেন, অনানুষ্ঠানিকভাবে আগেই জানিয়েছিলেন যে স্বেচ্ছায় অবসরে যেতে চান। সম্প্রতি তিনি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়েও অনুলিপি পাঠিয়েছেন।
গত বছরের ২৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার তাঁকে ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেয়। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছিল, রাষ্ট্রপতির ১০ শতাংশ কোটায় সচিব পদমর্যাদার এ পদে তাঁকে প্রেষণে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাঁর চাকরির বয়স আগামী বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নির্ধারিত ছিল।
অফিসের সহকর্মীদের কাছে এক বার্তায় মইনুল খান জানিয়েছেন, ৩২ বছরের সরকারি চাকরিজীবন শেষে তিনি ‘ঐচ্ছিক অবসর’ নিয়েছেন। সেখানে তিনি বলেন, নিজেকে সবসময় সরকারের জন্য ভ্যালু সংযোজনকারী হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করেছি। আমি মূলত একজন একাডেমিক মানুষ। গবেষণা ও পাঠদানই আমার ধ্যান, এখন সেই জীবনেই ফিরতে চাই।
এর আগে তিনি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সদস্যসহ সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।

বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের (বিটিটিসি) চেয়ারম্যান মইনুল খান চাকরির মেয়াদ শেষ হওয়ার ১০ মাস আগেই পদত্যাগ করেছেন। তিনি বর্তমানে ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরবে অবস্থান করছেন।
বুধবার (১৩ নভেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান। তিনি বলেন, অনানুষ্ঠানিকভাবে আগেই জানিয়েছিলেন যে স্বেচ্ছায় অবসরে যেতে চান। সম্প্রতি তিনি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়েও অনুলিপি পাঠিয়েছেন।
গত বছরের ২৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার তাঁকে ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেয়। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছিল, রাষ্ট্রপতির ১০ শতাংশ কোটায় সচিব পদমর্যাদার এ পদে তাঁকে প্রেষণে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাঁর চাকরির বয়স আগামী বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নির্ধারিত ছিল।
অফিসের সহকর্মীদের কাছে এক বার্তায় মইনুল খান জানিয়েছেন, ৩২ বছরের সরকারি চাকরিজীবন শেষে তিনি ‘ঐচ্ছিক অবসর’ নিয়েছেন। সেখানে তিনি বলেন, নিজেকে সবসময় সরকারের জন্য ভ্যালু সংযোজনকারী হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করেছি। আমি মূলত একজন একাডেমিক মানুষ। গবেষণা ও পাঠদানই আমার ধ্যান, এখন সেই জীবনেই ফিরতে চাই।
এর আগে তিনি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সদস্যসহ সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!