
চলতি সপ্তাহেই এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নকে (আকু) ১ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার পরিশোধ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এই অর্থ পরিশোধের পর দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারের নিচে নামতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, আকু পেমেন্টের পর রিজার্ভে সাময়িক চাপ তৈরি হতে পারে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যানুসারে, ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৩২ দশমিক ১৫ বিলিয়ন ডলার। তবে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) বিপিএম-৬ হিসাবপদ্ধতি অনুযায়ী রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৭ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার।
গত বছরের একই সময়ের তুলনায় রিজার্ভে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে। ২০২৪ সালের ৩০ অক্টোবর রিজার্ভ ছিল গ্রস হিসাবে ২৫ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন এবং আইএমএফের হিসাবে ১৯ দশমিক ৮৭ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ এক বছরে গ্রস রিজার্ভ বেড়েছে প্রায় ৭ বিলিয়ন এবং বিপিএম-৬ অনুযায়ী বেড়েছে প্রায় ৮ বিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশ সর্বশেষ ২০২২ সালের জুলাইয়ে মে-জুন সময়ের আমদানি বিল হিসেবে ১ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলার আকু পরিশোধ করেছিল। এরপর থেকে আকু বিল পরিশোধের পরিমাণ ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারের নিচে ছিল। তবে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর পর্ব থেকে আকু বিল আবার বাড়তে শুরু করে। চলতি বছরের মে-জুন মেয়াদে পেমেন্টের পরিমাণ প্রায় ২ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছায়, যা গত তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
জাতিসংঘের এশিয়া অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইএসক্যাপ) উদ্যোগে ১৯৭৪ সালের ৯ ডিসেম্বর আকু প্রতিষ্ঠিত হয়। এর সদর দপ্তর ইরানের তেহরানে। বর্তমানে ভারত, বাংলাদেশ, ভুটান, ইরান, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা-এই নয়টি দেশ আঞ্চলিক লেনদেন নিষ্পত্তিতে আকুর সদস্য।

চলতি সপ্তাহেই এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নকে (আকু) ১ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার পরিশোধ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এই অর্থ পরিশোধের পর দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারের নিচে নামতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, আকু পেমেন্টের পর রিজার্ভে সাময়িক চাপ তৈরি হতে পারে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যানুসারে, ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৩২ দশমিক ১৫ বিলিয়ন ডলার। তবে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) বিপিএম-৬ হিসাবপদ্ধতি অনুযায়ী রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৭ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার।
গত বছরের একই সময়ের তুলনায় রিজার্ভে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে। ২০২৪ সালের ৩০ অক্টোবর রিজার্ভ ছিল গ্রস হিসাবে ২৫ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন এবং আইএমএফের হিসাবে ১৯ দশমিক ৮৭ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ এক বছরে গ্রস রিজার্ভ বেড়েছে প্রায় ৭ বিলিয়ন এবং বিপিএম-৬ অনুযায়ী বেড়েছে প্রায় ৮ বিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশ সর্বশেষ ২০২২ সালের জুলাইয়ে মে-জুন সময়ের আমদানি বিল হিসেবে ১ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলার আকু পরিশোধ করেছিল। এরপর থেকে আকু বিল পরিশোধের পরিমাণ ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারের নিচে ছিল। তবে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর পর্ব থেকে আকু বিল আবার বাড়তে শুরু করে। চলতি বছরের মে-জুন মেয়াদে পেমেন্টের পরিমাণ প্রায় ২ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছায়, যা গত তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
জাতিসংঘের এশিয়া অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইএসক্যাপ) উদ্যোগে ১৯৭৪ সালের ৯ ডিসেম্বর আকু প্রতিষ্ঠিত হয়। এর সদর দপ্তর ইরানের তেহরানে। বর্তমানে ভারত, বাংলাদেশ, ভুটান, ইরান, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা-এই নয়টি দেশ আঞ্চলিক লেনদেন নিষ্পত্তিতে আকুর সদস্য।

চলতি সপ্তাহেই এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নকে (আকু) ১ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার পরিশোধ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এই অর্থ পরিশোধের পর দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারের নিচে নামতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, আকু পেমেন্টের পর রিজার্ভে সাময়িক চাপ তৈরি হতে পারে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যানুসারে, ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৩২ দশমিক ১৫ বিলিয়ন ডলার। তবে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) বিপিএম-৬ হিসাবপদ্ধতি অনুযায়ী রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৭ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার।
গত বছরের একই সময়ের তুলনায় রিজার্ভে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে। ২০২৪ সালের ৩০ অক্টোবর রিজার্ভ ছিল গ্রস হিসাবে ২৫ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন এবং আইএমএফের হিসাবে ১৯ দশমিক ৮৭ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ এক বছরে গ্রস রিজার্ভ বেড়েছে প্রায় ৭ বিলিয়ন এবং বিপিএম-৬ অনুযায়ী বেড়েছে প্রায় ৮ বিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশ সর্বশেষ ২০২২ সালের জুলাইয়ে মে-জুন সময়ের আমদানি বিল হিসেবে ১ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলার আকু পরিশোধ করেছিল। এরপর থেকে আকু বিল পরিশোধের পরিমাণ ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারের নিচে ছিল। তবে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর পর্ব থেকে আকু বিল আবার বাড়তে শুরু করে। চলতি বছরের মে-জুন মেয়াদে পেমেন্টের পরিমাণ প্রায় ২ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছায়, যা গত তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
জাতিসংঘের এশিয়া অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইএসক্যাপ) উদ্যোগে ১৯৭৪ সালের ৯ ডিসেম্বর আকু প্রতিষ্ঠিত হয়। এর সদর দপ্তর ইরানের তেহরানে। বর্তমানে ভারত, বাংলাদেশ, ভুটান, ইরান, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা-এই নয়টি দেশ আঞ্চলিক লেনদেন নিষ্পত্তিতে আকুর সদস্য।

চলতি সপ্তাহেই এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নকে (আকু) ১ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার পরিশোধ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এই অর্থ পরিশোধের পর দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারের নিচে নামতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, আকু পেমেন্টের পর রিজার্ভে সাময়িক চাপ তৈরি হতে পারে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যানুসারে, ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৩২ দশমিক ১৫ বিলিয়ন ডলার। তবে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) বিপিএম-৬ হিসাবপদ্ধতি অনুযায়ী রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৭ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার।
গত বছরের একই সময়ের তুলনায় রিজার্ভে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে। ২০২৪ সালের ৩০ অক্টোবর রিজার্ভ ছিল গ্রস হিসাবে ২৫ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন এবং আইএমএফের হিসাবে ১৯ দশমিক ৮৭ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ এক বছরে গ্রস রিজার্ভ বেড়েছে প্রায় ৭ বিলিয়ন এবং বিপিএম-৬ অনুযায়ী বেড়েছে প্রায় ৮ বিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশ সর্বশেষ ২০২২ সালের জুলাইয়ে মে-জুন সময়ের আমদানি বিল হিসেবে ১ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলার আকু পরিশোধ করেছিল। এরপর থেকে আকু বিল পরিশোধের পরিমাণ ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারের নিচে ছিল। তবে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর পর্ব থেকে আকু বিল আবার বাড়তে শুরু করে। চলতি বছরের মে-জুন মেয়াদে পেমেন্টের পরিমাণ প্রায় ২ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছায়, যা গত তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
জাতিসংঘের এশিয়া অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইএসক্যাপ) উদ্যোগে ১৯৭৪ সালের ৯ ডিসেম্বর আকু প্রতিষ্ঠিত হয়। এর সদর দপ্তর ইরানের তেহরানে। বর্তমানে ভারত, বাংলাদেশ, ভুটান, ইরান, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা-এই নয়টি দেশ আঞ্চলিক লেনদেন নিষ্পত্তিতে আকুর সদস্য।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!