পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক এম খায়রুল হোসেনের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে তদন্ত শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সম্প্রতি দুদক থেকে বিএসইসির বর্তমান চেয়ারম্যানের কাছে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য ও নথি চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়। ওই চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে কমিশন ইতোমধ্যে প্রয়োজনীয় নথিপত্র ও তথ্য দুদকে পাঠিয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
দুদকের চিঠিতে অধ্যাপক খায়রুল হোসেনকে বিএসইসির চেয়ারম্যান হিসেবে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয়বার নিয়োগের প্রক্রিয়া ও নীতিমালা জানতে চাওয়া হয়েছে। এছাড়া তিনি দায়িত্ব পালনকালে আইপিও অনুমোদন, শেয়ার অধিগ্রহণ ও হস্তান্তর, মূল্য সংবেদনশীল তথ্য সরবরাহ, সেকেন্ডারি মার্কেটে অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধি এবং এসবের সঙ্গে সম্পর্কিত অনিয়ম ও কারসাজির তদন্ত প্রতিবেদন চাওয়া হয়েছে।
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, তাঁর সময়ে আইপিও সুবিধা পাওয়া সব কোম্পানির তালিকা, ক্যাপিটাল ইস্যু বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নাম ও ঠিকানা, এবং রেইস ম্যানেজমেন্ট পিএলসি ও এলআর গ্লোবাল অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির বিরুদ্ধে ইউনিট হোল্ডারদের অর্থ তছরুপ সংক্রান্ত তদন্ত প্রতিবেদন ও গৃহীত পদক্ষেপের তথ্য দিতে হবে।
এ ছাড়া কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ, অ্যাপোলো ইস্পাত ও রিং শাইন টেক্সটাইলের আইপিও বা প্লেসমেন্ট কেলেঙ্কারি সংক্রান্ত তদন্ত প্রতিবেদন, এবং সালভো কেমিক্যাল, জেনেক্স ইফোসিস, ওরিয়ন ইনফিউশনস, ইমাম বাটন, সি পার্ল বিচ রিসোর্টস, মেঘনা কনডেন্সড মিল্ক, জুট স্পিনার্স, খান ব্রাদার্স ও খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের শেয়ারের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি সংক্রান্ত নথিও চেয়েছে দুদক।
দুদক বিএসইসির কাছে ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ, প্লেসমেন্ট শেয়ার ইস্যুর নীতিমালা ও সুবিধাভোগীদের তথ্য-সংবলিত রেকর্ডপত্রও জমা দিতে বলেছে।
২০১০ সালের পুঁজিবাজার ধসের পর তদন্ত কমিটির সুপারিশে বিএসইসি পুনর্গঠন করা হয়। এর ধারাবাহিকতায় ২০১১ সালের ১৫ মে অধ্যাপক এম খায়রুল হোসেন চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নেন। তিনি তিন মেয়াদে মোট ৯ বছর দায়িত্ব পালন করেন—প্রথমে ৩ বছর, পরে ৪ বছর এবং সর্বশেষ ২ বছরের জন্য পুনর্নিয়োগ পান।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক এম খায়রুল হোসেনের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে তদন্ত শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সম্প্রতি দুদক থেকে বিএসইসির বর্তমান চেয়ারম্যানের কাছে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য ও নথি চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়। ওই চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে কমিশন ইতোমধ্যে প্রয়োজনীয় নথিপত্র ও তথ্য দুদকে পাঠিয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
দুদকের চিঠিতে অধ্যাপক খায়রুল হোসেনকে বিএসইসির চেয়ারম্যান হিসেবে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয়বার নিয়োগের প্রক্রিয়া ও নীতিমালা জানতে চাওয়া হয়েছে। এছাড়া তিনি দায়িত্ব পালনকালে আইপিও অনুমোদন, শেয়ার অধিগ্রহণ ও হস্তান্তর, মূল্য সংবেদনশীল তথ্য সরবরাহ, সেকেন্ডারি মার্কেটে অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধি এবং এসবের সঙ্গে সম্পর্কিত অনিয়ম ও কারসাজির তদন্ত প্রতিবেদন চাওয়া হয়েছে।
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, তাঁর সময়ে আইপিও সুবিধা পাওয়া সব কোম্পানির তালিকা, ক্যাপিটাল ইস্যু বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নাম ও ঠিকানা, এবং রেইস ম্যানেজমেন্ট পিএলসি ও এলআর গ্লোবাল অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির বিরুদ্ধে ইউনিট হোল্ডারদের অর্থ তছরুপ সংক্রান্ত তদন্ত প্রতিবেদন ও গৃহীত পদক্ষেপের তথ্য দিতে হবে।
এ ছাড়া কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ, অ্যাপোলো ইস্পাত ও রিং শাইন টেক্সটাইলের আইপিও বা প্লেসমেন্ট কেলেঙ্কারি সংক্রান্ত তদন্ত প্রতিবেদন, এবং সালভো কেমিক্যাল, জেনেক্স ইফোসিস, ওরিয়ন ইনফিউশনস, ইমাম বাটন, সি পার্ল বিচ রিসোর্টস, মেঘনা কনডেন্সড মিল্ক, জুট স্পিনার্স, খান ব্রাদার্স ও খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের শেয়ারের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি সংক্রান্ত নথিও চেয়েছে দুদক।
দুদক বিএসইসির কাছে ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ, প্লেসমেন্ট শেয়ার ইস্যুর নীতিমালা ও সুবিধাভোগীদের তথ্য-সংবলিত রেকর্ডপত্রও জমা দিতে বলেছে।
২০১০ সালের পুঁজিবাজার ধসের পর তদন্ত কমিটির সুপারিশে বিএসইসি পুনর্গঠন করা হয়। এর ধারাবাহিকতায় ২০১১ সালের ১৫ মে অধ্যাপক এম খায়রুল হোসেন চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নেন। তিনি তিন মেয়াদে মোট ৯ বছর দায়িত্ব পালন করেন—প্রথমে ৩ বছর, পরে ৪ বছর এবং সর্বশেষ ২ বছরের জন্য পুনর্নিয়োগ পান।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক এম খায়রুল হোসেনের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে তদন্ত শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সম্প্রতি দুদক থেকে বিএসইসির বর্তমান চেয়ারম্যানের কাছে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য ও নথি চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়। ওই চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে কমিশন ইতোমধ্যে প্রয়োজনীয় নথিপত্র ও তথ্য দুদকে পাঠিয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
দুদকের চিঠিতে অধ্যাপক খায়রুল হোসেনকে বিএসইসির চেয়ারম্যান হিসেবে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয়বার নিয়োগের প্রক্রিয়া ও নীতিমালা জানতে চাওয়া হয়েছে। এছাড়া তিনি দায়িত্ব পালনকালে আইপিও অনুমোদন, শেয়ার অধিগ্রহণ ও হস্তান্তর, মূল্য সংবেদনশীল তথ্য সরবরাহ, সেকেন্ডারি মার্কেটে অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধি এবং এসবের সঙ্গে সম্পর্কিত অনিয়ম ও কারসাজির তদন্ত প্রতিবেদন চাওয়া হয়েছে।
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, তাঁর সময়ে আইপিও সুবিধা পাওয়া সব কোম্পানির তালিকা, ক্যাপিটাল ইস্যু বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নাম ও ঠিকানা, এবং রেইস ম্যানেজমেন্ট পিএলসি ও এলআর গ্লোবাল অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির বিরুদ্ধে ইউনিট হোল্ডারদের অর্থ তছরুপ সংক্রান্ত তদন্ত প্রতিবেদন ও গৃহীত পদক্ষেপের তথ্য দিতে হবে।
এ ছাড়া কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ, অ্যাপোলো ইস্পাত ও রিং শাইন টেক্সটাইলের আইপিও বা প্লেসমেন্ট কেলেঙ্কারি সংক্রান্ত তদন্ত প্রতিবেদন, এবং সালভো কেমিক্যাল, জেনেক্স ইফোসিস, ওরিয়ন ইনফিউশনস, ইমাম বাটন, সি পার্ল বিচ রিসোর্টস, মেঘনা কনডেন্সড মিল্ক, জুট স্পিনার্স, খান ব্রাদার্স ও খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের শেয়ারের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি সংক্রান্ত নথিও চেয়েছে দুদক।
দুদক বিএসইসির কাছে ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ, প্লেসমেন্ট শেয়ার ইস্যুর নীতিমালা ও সুবিধাভোগীদের তথ্য-সংবলিত রেকর্ডপত্রও জমা দিতে বলেছে।
২০১০ সালের পুঁজিবাজার ধসের পর তদন্ত কমিটির সুপারিশে বিএসইসি পুনর্গঠন করা হয়। এর ধারাবাহিকতায় ২০১১ সালের ১৫ মে অধ্যাপক এম খায়রুল হোসেন চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নেন। তিনি তিন মেয়াদে মোট ৯ বছর দায়িত্ব পালন করেন—প্রথমে ৩ বছর, পরে ৪ বছর এবং সর্বশেষ ২ বছরের জন্য পুনর্নিয়োগ পান।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক এম খায়রুল হোসেনের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে তদন্ত শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সম্প্রতি দুদক থেকে বিএসইসির বর্তমান চেয়ারম্যানের কাছে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য ও নথি চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়। ওই চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে কমিশন ইতোমধ্যে প্রয়োজনীয় নথিপত্র ও তথ্য দুদকে পাঠিয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
দুদকের চিঠিতে অধ্যাপক খায়রুল হোসেনকে বিএসইসির চেয়ারম্যান হিসেবে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয়বার নিয়োগের প্রক্রিয়া ও নীতিমালা জানতে চাওয়া হয়েছে। এছাড়া তিনি দায়িত্ব পালনকালে আইপিও অনুমোদন, শেয়ার অধিগ্রহণ ও হস্তান্তর, মূল্য সংবেদনশীল তথ্য সরবরাহ, সেকেন্ডারি মার্কেটে অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধি এবং এসবের সঙ্গে সম্পর্কিত অনিয়ম ও কারসাজির তদন্ত প্রতিবেদন চাওয়া হয়েছে।
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, তাঁর সময়ে আইপিও সুবিধা পাওয়া সব কোম্পানির তালিকা, ক্যাপিটাল ইস্যু বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নাম ও ঠিকানা, এবং রেইস ম্যানেজমেন্ট পিএলসি ও এলআর গ্লোবাল অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির বিরুদ্ধে ইউনিট হোল্ডারদের অর্থ তছরুপ সংক্রান্ত তদন্ত প্রতিবেদন ও গৃহীত পদক্ষেপের তথ্য দিতে হবে।
এ ছাড়া কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ, অ্যাপোলো ইস্পাত ও রিং শাইন টেক্সটাইলের আইপিও বা প্লেসমেন্ট কেলেঙ্কারি সংক্রান্ত তদন্ত প্রতিবেদন, এবং সালভো কেমিক্যাল, জেনেক্স ইফোসিস, ওরিয়ন ইনফিউশনস, ইমাম বাটন, সি পার্ল বিচ রিসোর্টস, মেঘনা কনডেন্সড মিল্ক, জুট স্পিনার্স, খান ব্রাদার্স ও খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের শেয়ারের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি সংক্রান্ত নথিও চেয়েছে দুদক।
দুদক বিএসইসির কাছে ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ, প্লেসমেন্ট শেয়ার ইস্যুর নীতিমালা ও সুবিধাভোগীদের তথ্য-সংবলিত রেকর্ডপত্রও জমা দিতে বলেছে।
২০১০ সালের পুঁজিবাজার ধসের পর তদন্ত কমিটির সুপারিশে বিএসইসি পুনর্গঠন করা হয়। এর ধারাবাহিকতায় ২০১১ সালের ১৫ মে অধ্যাপক এম খায়রুল হোসেন চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নেন। তিনি তিন মেয়াদে মোট ৯ বছর দায়িত্ব পালন করেন—প্রথমে ৩ বছর, পরে ৪ বছর এবং সর্বশেষ ২ বছরের জন্য পুনর্নিয়োগ পান।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!