নীলফামারীর জলঢাকায় বরযাত্রীদের খাওয়ার পরিবেশনের সময় মাংস কম দেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ হয়। এ সংঘর্ষে বরের বাবার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩ মার্চ ) দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে জলঢাকা পৌরসভার আমরুলবাড়ি এরশাদের মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মেয়ের বাবা মো. আনোয়ারুল্লাহ (৬৩) ও প্রতিবেশি বাবুল ইসলামকে (২২) আটক করেছে পুলিশ।
স্থানীয়রা জানায়, এক সপ্তাহ আগে জলঢাকার ওই গ্রামের আনোয়ারুল্লাহর মেয়ে জান্নাতুল আকতারের সঙ্গে রংপুর উত্তম বাওয়াই পাড়া হাজীরহাটের নূর মোহাম্মদের ছেলে মো. জোনাব আলীর বিয়ের কাবিননামা হয়। গত শুক্রবার ছিল ওই বিয়ের বিদায় অনুষ্ঠান। রাত ১০টার দিকে যথা নিয়মে বরযাত্রী নিয়ে কনের বাড়িতে আসেন ছেলে পক্ষ। রাত ১১টার দিকে বরযাত্রীদের খাওয়া-দাওয়ার অনুষ্ঠান চলছিল। খাওয়া চলাকালে মাংস কম দেওয়াকে কেন্দ্র করে বর পক্ষের সঙ্গে কনে পক্ষের এক পর্যায়ে সংঘর্ষ বাধে। এ অবস্থায় বরের বাবা নুর মোহাম্মদ হৃদ রোগে আক্রান্ত হয়ে মাটিতে ঢলে পড়েন। তাকে জলঢাকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
জলঢাকা পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মো. ফজলুল হক বলেন, ‘বেশি বরযাত্রী আসার কারণে খাওয়ায় মাংস কম পড়ে। বরযাত্রীকে তরকারি কম দেওয়ার কারণে তর্কাতর্কি হয়। এক পর্যায়ে সংঘর্ষ বাধে। এ অবস্থায় হৃদ রোগে আক্রান্ত হয়ে বরের বাবা মারা যান।’
এ বিষয়ে জলঢাকা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. ফিরোজ কবির বলেন, ‘এ ঘটনায় নিহত নূর মোহাম্মদের ছেলে বর মো. জোনাব আলী বাদী হয়ে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। মেয়ের বাবা আনোয়ারুল্লাহসহ দুইজনকে আটক করা হয়েছে। বিষয়টির তদন্ত চলছে।’
০
বরযাত্রীদের মাংস কম দেওয়ায় সংঘর্ষ, প্রাণ গেল বরের বাবার
নীলফামারীর জলঢাকায় বরযাত্রীদের খাওয়ার পরিবেশনের সময় মাংস কম দেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ হয়। এ সংঘর্ষে বরের বাবার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩ মার্চ ) দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে জলঢাকা পৌরসভার আমরুলবাড়ি এরশাদের মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মেয়ের বাবা মো. আনোয়ারুল্লাহ (৬৩) ও প্রতিবেশি বাবুল ইসলামকে (২২) আটক করেছে পুলিশ।
স্থানীয়রা জানায়, এক সপ্তাহ আগে জলঢাকার ওই গ্রামের আনোয়ারুল্লাহর মেয়ে জান্নাতুল আকতারের সঙ্গে রংপুর উত্তম বাওয়াই পাড়া হাজীরহাটের নূর মোহাম্মদের ছেলে মো. জোনাব আলীর বিয়ের কাবিননামা হয়। গত শুক্রবার ছিল ওই বিয়ের বিদায় অনুষ্ঠান। রাত ১০টার দিকে যথা নিয়মে বরযাত্রী নিয়ে কনের বাড়িতে আসেন ছেলে পক্ষ। রাত ১১টার দিকে বরযাত্রীদের খাওয়া-দাওয়ার অনুষ্ঠান চলছিল। খাওয়া চলাকালে মাংস কম দেওয়াকে কেন্দ্র করে বর পক্ষের সঙ্গে কনে পক্ষের এক পর্যায়ে সংঘর্ষ বাধে। এ অবস্থায় বরের বাবা নুর মোহাম্মদ হৃদ রোগে আক্রান্ত হয়ে মাটিতে ঢলে পড়েন। তাকে জলঢাকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
জলঢাকা পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মো. ফজলুল হক বলেন, ‘বেশি বরযাত্রী আসার কারণে খাওয়ায় মাংস কম পড়ে। বরযাত্রীকে তরকারি কম দেওয়ার কারণে তর্কাতর্কি হয়। এক পর্যায়ে সংঘর্ষ বাধে। এ অবস্থায় হৃদ রোগে আক্রান্ত হয়ে বরের বাবা মারা যান।’
এ বিষয়ে জলঢাকা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. ফিরোজ কবির বলেন, ‘এ ঘটনায় নিহত নূর মোহাম্মদের ছেলে বর মো. জোনাব আলী বাদী হয়ে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। মেয়ের বাবা আনোয়ারুল্লাহসহ দুইজনকে আটক করা হয়েছে। বিষয়টির তদন্ত চলছে।’
০
নীলফামারীর জলঢাকায় বরযাত্রীদের খাওয়ার পরিবেশনের সময় মাংস কম দেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ হয়। এ সংঘর্ষে বরের বাবার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩ মার্চ ) দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে জলঢাকা পৌরসভার আমরুলবাড়ি এরশাদের মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মেয়ের বাবা মো. আনোয়ারুল্লাহ (৬৩) ও প্রতিবেশি বাবুল ইসলামকে (২২) আটক করেছে পুলিশ।
স্থানীয়রা জানায়, এক সপ্তাহ আগে জলঢাকার ওই গ্রামের আনোয়ারুল্লাহর মেয়ে জান্নাতুল আকতারের সঙ্গে রংপুর উত্তম বাওয়াই পাড়া হাজীরহাটের নূর মোহাম্মদের ছেলে মো. জোনাব আলীর বিয়ের কাবিননামা হয়। গত শুক্রবার ছিল ওই বিয়ের বিদায় অনুষ্ঠান। রাত ১০টার দিকে যথা নিয়মে বরযাত্রী নিয়ে কনের বাড়িতে আসেন ছেলে পক্ষ। রাত ১১টার দিকে বরযাত্রীদের খাওয়া-দাওয়ার অনুষ্ঠান চলছিল। খাওয়া চলাকালে মাংস কম দেওয়াকে কেন্দ্র করে বর পক্ষের সঙ্গে কনে পক্ষের এক পর্যায়ে সংঘর্ষ বাধে। এ অবস্থায় বরের বাবা নুর মোহাম্মদ হৃদ রোগে আক্রান্ত হয়ে মাটিতে ঢলে পড়েন। তাকে জলঢাকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
জলঢাকা পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মো. ফজলুল হক বলেন, ‘বেশি বরযাত্রী আসার কারণে খাওয়ায় মাংস কম পড়ে। বরযাত্রীকে তরকারি কম দেওয়ার কারণে তর্কাতর্কি হয়। এক পর্যায়ে সংঘর্ষ বাধে। এ অবস্থায় হৃদ রোগে আক্রান্ত হয়ে বরের বাবা মারা যান।’
এ বিষয়ে জলঢাকা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. ফিরোজ কবির বলেন, ‘এ ঘটনায় নিহত নূর মোহাম্মদের ছেলে বর মো. জোনাব আলী বাদী হয়ে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। মেয়ের বাবা আনোয়ারুল্লাহসহ দুইজনকে আটক করা হয়েছে। বিষয়টির তদন্ত চলছে।’
বরযাত্রীদের মাংস কম দেওয়ায় সংঘর্ষ, প্রাণ গেল বরের বাবার
নীলফামারীর জলঢাকায় বরযাত্রীদের খাওয়ার পরিবেশনের সময় মাংস কম দেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ হয়। এ সংঘর্ষে বরের বাবার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩ মার্চ ) দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে জলঢাকা পৌরসভার আমরুলবাড়ি এরশাদের মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মেয়ের বাবা মো. আনোয়ারুল্লাহ (৬৩) ও প্রতিবেশি বাবুল ইসলামকে (২২) আটক করেছে পুলিশ।
স্থানীয়রা জানায়, এক সপ্তাহ আগে জলঢাকার ওই গ্রামের আনোয়ারুল্লাহর মেয়ে জান্নাতুল আকতারের সঙ্গে রংপুর উত্তম বাওয়াই পাড়া হাজীরহাটের নূর মোহাম্মদের ছেলে মো. জোনাব আলীর বিয়ের কাবিননামা হয়। গত শুক্রবার ছিল ওই বিয়ের বিদায় অনুষ্ঠান। রাত ১০টার দিকে যথা নিয়মে বরযাত্রী নিয়ে কনের বাড়িতে আসেন ছেলে পক্ষ। রাত ১১টার দিকে বরযাত্রীদের খাওয়া-দাওয়ার অনুষ্ঠান চলছিল। খাওয়া চলাকালে মাংস কম দেওয়াকে কেন্দ্র করে বর পক্ষের সঙ্গে কনে পক্ষের এক পর্যায়ে সংঘর্ষ বাধে। এ অবস্থায় বরের বাবা নুর মোহাম্মদ হৃদ রোগে আক্রান্ত হয়ে মাটিতে ঢলে পড়েন। তাকে জলঢাকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
জলঢাকা পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মো. ফজলুল হক বলেন, ‘বেশি বরযাত্রী আসার কারণে খাওয়ায় মাংস কম পড়ে। বরযাত্রীকে তরকারি কম দেওয়ার কারণে তর্কাতর্কি হয়। এক পর্যায়ে সংঘর্ষ বাধে। এ অবস্থায় হৃদ রোগে আক্রান্ত হয়ে বরের বাবা মারা যান।’
এ বিষয়ে জলঢাকা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. ফিরোজ কবির বলেন, ‘এ ঘটনায় নিহত নূর মোহাম্মদের ছেলে বর মো. জোনাব আলী বাদী হয়ে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। মেয়ের বাবা আনোয়ারুল্লাহসহ দুইজনকে আটক করা হয়েছে। বিষয়টির তদন্ত চলছে।’