
আগামী নভেম্বরের মধ্যেই অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের কার্যক্রম শেষ হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। তিনি বলেন, এ সময়ের মধ্যে মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট ১৩টি সংস্কার কাজও শেষ করার চেষ্টা চলছে।
রবিবার (২৬ অক্টোবর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) ‘মিট দ্য রিপোর্টার্স’ অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ তথ্য জানান তিনি। উপদেষ্টা বলেন, “সংস্কার কমিশন থেকে ২৩টি তাৎক্ষণিক বাস্তবায়নযোগ্য প্রস্তাব এসেছে। এর মধ্যে আমাদের মন্ত্রণালয় ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে। নভেম্বরে পরিষদের কাজ শেষ হবে—তাই আগামী মাসেই কার্যক্রম গুছিয়ে নিতে চাই।”
মাহফুজ আলম আরও বলেন, ‘ওয়ান হাউস, ওয়ান মিডিয়া পলিসি এবং সাংবাদিক সুরক্ষা আইন অচিরেই উপদেষ্টা পরিষদে তোলা হবে। অনলাইন নিউজ পোর্টালের জন্য নীতিমালা চূড়ান্ত পর্যায়ে। যেসব পত্রিকা বাস্তবে প্রকাশিত হয় না, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের আইনগত কাঠামো প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘টেলিভিশন চ্যানেলের নিবন্ধন দেওয়া হয়েছিল আওয়ামী লীগ ঘনিষ্ঠ কিছু গ্রুপ অব কোম্পানিজকে। তারা এখনো মালিকানা ধরে রেখেছে এবং বিদেশ থেকে লাভের টাকা নিয়ে যাচ্ছে। এসব কাঠামোতে পরিবর্তন আনা হবে।’
ওটিটি প্ল্যাটফর্ম নিয়ন্ত্রণ প্রসঙ্গে উপদেষ্টা জানান, কনটেন্ট নির্মাণ তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকলেও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে প্রকাশ আইসিটি বিভাগের আওতায় পড়ে। ইউটিউবসহ যেসব প্ল্যাটফর্মে কনটেন্ট থেকে আয় হয়, সেগুলো রেগুলেশনের আওতায় আনা হবে।
সাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতন কাঠামো এক সপ্তাহের মধ্যেই ঘোষণা করা হবে জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘কমপক্ষে নবম গ্রেডের কাছাকাছি বেতন নির্ধারণের উদ্যোগ চলছে। প্রচারসংখ্যা কমিয়ে বিজ্ঞাপনের হার বাড়াতে চাই, যেন গণমাধ্যম টিকে থাকে। স্থানীয় ও ইংরেজি পত্রিকার প্রকৃত প্রচারসংখ্যা যাচাই করা হবে।’
নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘নোয়াব ও পত্রিকা মালিকদের সঙ্গে তিন দফা বৈঠক হয়েছে। তারা রাজি হননি। যারা বেতন দিতে পারবে না, তাদের বিজ্ঞাপনের হার কমিয়ে দেওয়া হবে। প্রতিযোগিতায় যারা টিকতে পারবে না, তারা ছিটকে যাবে।’
অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘সাংবাদিকদের উপযুক্ত বেতন নিশ্চিত করতে উপদেষ্টা উদ্যোগ নিয়েছেন। কিন্তু ইউনিয়ন নেতারা অনেক সময় স্বার্থ বিক্রি করে দেন। এ কারণে আমরা পিছিয়ে পড়ি।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার জ্যেষ্ঠ সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহমদ, ডিআরইউ সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল।

আগামী নভেম্বরের মধ্যেই অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের কার্যক্রম শেষ হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। তিনি বলেন, এ সময়ের মধ্যে মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট ১৩টি সংস্কার কাজও শেষ করার চেষ্টা চলছে।
রবিবার (২৬ অক্টোবর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) ‘মিট দ্য রিপোর্টার্স’ অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ তথ্য জানান তিনি। উপদেষ্টা বলেন, “সংস্কার কমিশন থেকে ২৩টি তাৎক্ষণিক বাস্তবায়নযোগ্য প্রস্তাব এসেছে। এর মধ্যে আমাদের মন্ত্রণালয় ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে। নভেম্বরে পরিষদের কাজ শেষ হবে—তাই আগামী মাসেই কার্যক্রম গুছিয়ে নিতে চাই।”
মাহফুজ আলম আরও বলেন, ‘ওয়ান হাউস, ওয়ান মিডিয়া পলিসি এবং সাংবাদিক সুরক্ষা আইন অচিরেই উপদেষ্টা পরিষদে তোলা হবে। অনলাইন নিউজ পোর্টালের জন্য নীতিমালা চূড়ান্ত পর্যায়ে। যেসব পত্রিকা বাস্তবে প্রকাশিত হয় না, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের আইনগত কাঠামো প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘টেলিভিশন চ্যানেলের নিবন্ধন দেওয়া হয়েছিল আওয়ামী লীগ ঘনিষ্ঠ কিছু গ্রুপ অব কোম্পানিজকে। তারা এখনো মালিকানা ধরে রেখেছে এবং বিদেশ থেকে লাভের টাকা নিয়ে যাচ্ছে। এসব কাঠামোতে পরিবর্তন আনা হবে।’
ওটিটি প্ল্যাটফর্ম নিয়ন্ত্রণ প্রসঙ্গে উপদেষ্টা জানান, কনটেন্ট নির্মাণ তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকলেও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে প্রকাশ আইসিটি বিভাগের আওতায় পড়ে। ইউটিউবসহ যেসব প্ল্যাটফর্মে কনটেন্ট থেকে আয় হয়, সেগুলো রেগুলেশনের আওতায় আনা হবে।
সাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতন কাঠামো এক সপ্তাহের মধ্যেই ঘোষণা করা হবে জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘কমপক্ষে নবম গ্রেডের কাছাকাছি বেতন নির্ধারণের উদ্যোগ চলছে। প্রচারসংখ্যা কমিয়ে বিজ্ঞাপনের হার বাড়াতে চাই, যেন গণমাধ্যম টিকে থাকে। স্থানীয় ও ইংরেজি পত্রিকার প্রকৃত প্রচারসংখ্যা যাচাই করা হবে।’
নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘নোয়াব ও পত্রিকা মালিকদের সঙ্গে তিন দফা বৈঠক হয়েছে। তারা রাজি হননি। যারা বেতন দিতে পারবে না, তাদের বিজ্ঞাপনের হার কমিয়ে দেওয়া হবে। প্রতিযোগিতায় যারা টিকতে পারবে না, তারা ছিটকে যাবে।’
অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘সাংবাদিকদের উপযুক্ত বেতন নিশ্চিত করতে উপদেষ্টা উদ্যোগ নিয়েছেন। কিন্তু ইউনিয়ন নেতারা অনেক সময় স্বার্থ বিক্রি করে দেন। এ কারণে আমরা পিছিয়ে পড়ি।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার জ্যেষ্ঠ সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহমদ, ডিআরইউ সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল।

আগামী নভেম্বরের মধ্যেই অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের কার্যক্রম শেষ হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। তিনি বলেন, এ সময়ের মধ্যে মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট ১৩টি সংস্কার কাজও শেষ করার চেষ্টা চলছে।
রবিবার (২৬ অক্টোবর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) ‘মিট দ্য রিপোর্টার্স’ অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ তথ্য জানান তিনি। উপদেষ্টা বলেন, “সংস্কার কমিশন থেকে ২৩টি তাৎক্ষণিক বাস্তবায়নযোগ্য প্রস্তাব এসেছে। এর মধ্যে আমাদের মন্ত্রণালয় ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে। নভেম্বরে পরিষদের কাজ শেষ হবে—তাই আগামী মাসেই কার্যক্রম গুছিয়ে নিতে চাই।”
মাহফুজ আলম আরও বলেন, ‘ওয়ান হাউস, ওয়ান মিডিয়া পলিসি এবং সাংবাদিক সুরক্ষা আইন অচিরেই উপদেষ্টা পরিষদে তোলা হবে। অনলাইন নিউজ পোর্টালের জন্য নীতিমালা চূড়ান্ত পর্যায়ে। যেসব পত্রিকা বাস্তবে প্রকাশিত হয় না, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের আইনগত কাঠামো প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘টেলিভিশন চ্যানেলের নিবন্ধন দেওয়া হয়েছিল আওয়ামী লীগ ঘনিষ্ঠ কিছু গ্রুপ অব কোম্পানিজকে। তারা এখনো মালিকানা ধরে রেখেছে এবং বিদেশ থেকে লাভের টাকা নিয়ে যাচ্ছে। এসব কাঠামোতে পরিবর্তন আনা হবে।’
ওটিটি প্ল্যাটফর্ম নিয়ন্ত্রণ প্রসঙ্গে উপদেষ্টা জানান, কনটেন্ট নির্মাণ তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকলেও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে প্রকাশ আইসিটি বিভাগের আওতায় পড়ে। ইউটিউবসহ যেসব প্ল্যাটফর্মে কনটেন্ট থেকে আয় হয়, সেগুলো রেগুলেশনের আওতায় আনা হবে।
সাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতন কাঠামো এক সপ্তাহের মধ্যেই ঘোষণা করা হবে জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘কমপক্ষে নবম গ্রেডের কাছাকাছি বেতন নির্ধারণের উদ্যোগ চলছে। প্রচারসংখ্যা কমিয়ে বিজ্ঞাপনের হার বাড়াতে চাই, যেন গণমাধ্যম টিকে থাকে। স্থানীয় ও ইংরেজি পত্রিকার প্রকৃত প্রচারসংখ্যা যাচাই করা হবে।’
নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘নোয়াব ও পত্রিকা মালিকদের সঙ্গে তিন দফা বৈঠক হয়েছে। তারা রাজি হননি। যারা বেতন দিতে পারবে না, তাদের বিজ্ঞাপনের হার কমিয়ে দেওয়া হবে। প্রতিযোগিতায় যারা টিকতে পারবে না, তারা ছিটকে যাবে।’
অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘সাংবাদিকদের উপযুক্ত বেতন নিশ্চিত করতে উপদেষ্টা উদ্যোগ নিয়েছেন। কিন্তু ইউনিয়ন নেতারা অনেক সময় স্বার্থ বিক্রি করে দেন। এ কারণে আমরা পিছিয়ে পড়ি।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার জ্যেষ্ঠ সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহমদ, ডিআরইউ সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল।

আগামী নভেম্বরের মধ্যেই অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের কার্যক্রম শেষ হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। তিনি বলেন, এ সময়ের মধ্যে মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট ১৩টি সংস্কার কাজও শেষ করার চেষ্টা চলছে।
রবিবার (২৬ অক্টোবর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) ‘মিট দ্য রিপোর্টার্স’ অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ তথ্য জানান তিনি। উপদেষ্টা বলেন, “সংস্কার কমিশন থেকে ২৩টি তাৎক্ষণিক বাস্তবায়নযোগ্য প্রস্তাব এসেছে। এর মধ্যে আমাদের মন্ত্রণালয় ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে। নভেম্বরে পরিষদের কাজ শেষ হবে—তাই আগামী মাসেই কার্যক্রম গুছিয়ে নিতে চাই।”
মাহফুজ আলম আরও বলেন, ‘ওয়ান হাউস, ওয়ান মিডিয়া পলিসি এবং সাংবাদিক সুরক্ষা আইন অচিরেই উপদেষ্টা পরিষদে তোলা হবে। অনলাইন নিউজ পোর্টালের জন্য নীতিমালা চূড়ান্ত পর্যায়ে। যেসব পত্রিকা বাস্তবে প্রকাশিত হয় না, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের আইনগত কাঠামো প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘টেলিভিশন চ্যানেলের নিবন্ধন দেওয়া হয়েছিল আওয়ামী লীগ ঘনিষ্ঠ কিছু গ্রুপ অব কোম্পানিজকে। তারা এখনো মালিকানা ধরে রেখেছে এবং বিদেশ থেকে লাভের টাকা নিয়ে যাচ্ছে। এসব কাঠামোতে পরিবর্তন আনা হবে।’
ওটিটি প্ল্যাটফর্ম নিয়ন্ত্রণ প্রসঙ্গে উপদেষ্টা জানান, কনটেন্ট নির্মাণ তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকলেও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে প্রকাশ আইসিটি বিভাগের আওতায় পড়ে। ইউটিউবসহ যেসব প্ল্যাটফর্মে কনটেন্ট থেকে আয় হয়, সেগুলো রেগুলেশনের আওতায় আনা হবে।
সাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতন কাঠামো এক সপ্তাহের মধ্যেই ঘোষণা করা হবে জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘কমপক্ষে নবম গ্রেডের কাছাকাছি বেতন নির্ধারণের উদ্যোগ চলছে। প্রচারসংখ্যা কমিয়ে বিজ্ঞাপনের হার বাড়াতে চাই, যেন গণমাধ্যম টিকে থাকে। স্থানীয় ও ইংরেজি পত্রিকার প্রকৃত প্রচারসংখ্যা যাচাই করা হবে।’
নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘নোয়াব ও পত্রিকা মালিকদের সঙ্গে তিন দফা বৈঠক হয়েছে। তারা রাজি হননি। যারা বেতন দিতে পারবে না, তাদের বিজ্ঞাপনের হার কমিয়ে দেওয়া হবে। প্রতিযোগিতায় যারা টিকতে পারবে না, তারা ছিটকে যাবে।’
অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘সাংবাদিকদের উপযুক্ত বেতন নিশ্চিত করতে উপদেষ্টা উদ্যোগ নিয়েছেন। কিন্তু ইউনিয়ন নেতারা অনেক সময় স্বার্থ বিক্রি করে দেন। এ কারণে আমরা পিছিয়ে পড়ি।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার জ্যেষ্ঠ সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহমদ, ডিআরইউ সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!