-1762001662007-321555107.jpg&w=1920&q=75)
আমরা অনেকেই অনেক রাত পর্যন্ত জেগে থাকি অথবা সারাদিন কাজ করার পর রাত করে বাড়ি ফিরি। ফলে প্রায়শই রাত ৮টার পরে রাতের খাবার খাই। কিন্তু নিয়মিত রাতের খাবার দেরি করে খাওয়ার ফলে আপনার ঘুমের ব্যাঘাত ঘটার পাশাপাশি আরও অনেক সমস্যা তৈরি হতে পারে যা সামগ্রিক স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
দেরি করে খাবার খেলে আপনার শরীর খাবার প্রক্রিয়াকরণের পদ্ধতিতে পরিবর্তন আসতে পারে। ঘুমানোর আগে খাবার খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ, চর্বি জমা এবং সার্কাডিয়ান ছন্দে প্রভাব পড়তে পারে, যার ফলে ওজন বৃদ্ধি, ঘুমের ব্যাঘাত এবং কিছু বিপাকীয় সমস্যার ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে।
মাসের পর মাস, এই প্রভাবগুলো আরও জটিল হতে পারে, যা আপনার দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্যের ওপর এমনভাবে প্রভাব ফেলতে পারে যে আপনি তাৎক্ষণিকভাবে লক্ষ্য করবেন না।
বেশির ভাগ খাবার চর্বি হিসেবে জমা হয়
ফিটনেস ডায়েটিশিয়ান এবং পুষ্টিবিদ আশলেশা জোশী বলেন, “গভীর রাতে খাবার গ্রহণ করলে আমাদের শরীরের স্বাভাবিক বিপাকীয় ছন্দ ব্যাহত হয়। সূর্যাস্তের পরে, আমাদের হজম ক্ষমতা ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে। রক্তে গ্লুকোজ সহনশীলতা হ্রাস পায়। তাই যদি কেউ কয়েক মাস ধরে রাত ৮টার পরে নিয়মিত খায়, তাহলে সেই খাবার থেকে প্রাপ্ত শক্তির বেশির ভাগই পুড়ে যাওয়ার পরিবর্তে চর্বি হিসেবে জমা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।”
সার্কাডিয়ান অ্যালাইনমেন্টকে ঠিক মতো কাজ করতে দেয় না
গভীর রাতে খাবার গ্রহণ করলে ওজন বৃদ্ধি, রক্তে শর্করার বৃদ্ধি, এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি এবং এমনকি পেট ফাঁপা এবং অ্যাসিড রিফ্লাক্সের মতো হজমের অস্বস্তি তৈরি হতে পারে। দীর্ঘমেয়াদে এই অভ্যাস চর্চা করলে এটি সার্কাডিয়ান অ্যালাইনমেন্টকে ব্যাহত করতে পারে।
অতিরিক্ত খাওয়ার অভ্যাস তৈরি হয়
রাতের বেলায় দেরিতে খাওয়ার ফলে হরমোনের উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব পড়ে। স্বাভাবিকভাবেই রাতে ইনসুলিন সংবেদনশীলতা কমে যায়, যার ফলে শরীরের রক্তে শর্করার মাত্রা কার্যকরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে পড়ে। লেপটিন হরমোন পেট ভরা থাকার ইঙ্গিতে কম সাড়া দেয়, যার ফলে অতিরিক্ত খাবার খেতে হতে পারে।
রাতের খাবারে বেশি পরিমাণে প্রোটিন, শাকসবজি এবং ফাইবারযুক্ত খাবার বেছে নেওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা।
-1762001662007-321555107.jpg&w=1920&q=75)
আমরা অনেকেই অনেক রাত পর্যন্ত জেগে থাকি অথবা সারাদিন কাজ করার পর রাত করে বাড়ি ফিরি। ফলে প্রায়শই রাত ৮টার পরে রাতের খাবার খাই। কিন্তু নিয়মিত রাতের খাবার দেরি করে খাওয়ার ফলে আপনার ঘুমের ব্যাঘাত ঘটার পাশাপাশি আরও অনেক সমস্যা তৈরি হতে পারে যা সামগ্রিক স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
দেরি করে খাবার খেলে আপনার শরীর খাবার প্রক্রিয়াকরণের পদ্ধতিতে পরিবর্তন আসতে পারে। ঘুমানোর আগে খাবার খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ, চর্বি জমা এবং সার্কাডিয়ান ছন্দে প্রভাব পড়তে পারে, যার ফলে ওজন বৃদ্ধি, ঘুমের ব্যাঘাত এবং কিছু বিপাকীয় সমস্যার ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে।
মাসের পর মাস, এই প্রভাবগুলো আরও জটিল হতে পারে, যা আপনার দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্যের ওপর এমনভাবে প্রভাব ফেলতে পারে যে আপনি তাৎক্ষণিকভাবে লক্ষ্য করবেন না।
বেশির ভাগ খাবার চর্বি হিসেবে জমা হয়
ফিটনেস ডায়েটিশিয়ান এবং পুষ্টিবিদ আশলেশা জোশী বলেন, “গভীর রাতে খাবার গ্রহণ করলে আমাদের শরীরের স্বাভাবিক বিপাকীয় ছন্দ ব্যাহত হয়। সূর্যাস্তের পরে, আমাদের হজম ক্ষমতা ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে। রক্তে গ্লুকোজ সহনশীলতা হ্রাস পায়। তাই যদি কেউ কয়েক মাস ধরে রাত ৮টার পরে নিয়মিত খায়, তাহলে সেই খাবার থেকে প্রাপ্ত শক্তির বেশির ভাগই পুড়ে যাওয়ার পরিবর্তে চর্বি হিসেবে জমা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।”
সার্কাডিয়ান অ্যালাইনমেন্টকে ঠিক মতো কাজ করতে দেয় না
গভীর রাতে খাবার গ্রহণ করলে ওজন বৃদ্ধি, রক্তে শর্করার বৃদ্ধি, এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি এবং এমনকি পেট ফাঁপা এবং অ্যাসিড রিফ্লাক্সের মতো হজমের অস্বস্তি তৈরি হতে পারে। দীর্ঘমেয়াদে এই অভ্যাস চর্চা করলে এটি সার্কাডিয়ান অ্যালাইনমেন্টকে ব্যাহত করতে পারে।
অতিরিক্ত খাওয়ার অভ্যাস তৈরি হয়
রাতের বেলায় দেরিতে খাওয়ার ফলে হরমোনের উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব পড়ে। স্বাভাবিকভাবেই রাতে ইনসুলিন সংবেদনশীলতা কমে যায়, যার ফলে শরীরের রক্তে শর্করার মাত্রা কার্যকরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে পড়ে। লেপটিন হরমোন পেট ভরা থাকার ইঙ্গিতে কম সাড়া দেয়, যার ফলে অতিরিক্ত খাবার খেতে হতে পারে।
রাতের খাবারে বেশি পরিমাণে প্রোটিন, শাকসবজি এবং ফাইবারযুক্ত খাবার বেছে নেওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা।
-1762001662007-321555107.jpg&w=1920&q=75)
আমরা অনেকেই অনেক রাত পর্যন্ত জেগে থাকি অথবা সারাদিন কাজ করার পর রাত করে বাড়ি ফিরি। ফলে প্রায়শই রাত ৮টার পরে রাতের খাবার খাই। কিন্তু নিয়মিত রাতের খাবার দেরি করে খাওয়ার ফলে আপনার ঘুমের ব্যাঘাত ঘটার পাশাপাশি আরও অনেক সমস্যা তৈরি হতে পারে যা সামগ্রিক স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
দেরি করে খাবার খেলে আপনার শরীর খাবার প্রক্রিয়াকরণের পদ্ধতিতে পরিবর্তন আসতে পারে। ঘুমানোর আগে খাবার খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ, চর্বি জমা এবং সার্কাডিয়ান ছন্দে প্রভাব পড়তে পারে, যার ফলে ওজন বৃদ্ধি, ঘুমের ব্যাঘাত এবং কিছু বিপাকীয় সমস্যার ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে।
মাসের পর মাস, এই প্রভাবগুলো আরও জটিল হতে পারে, যা আপনার দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্যের ওপর এমনভাবে প্রভাব ফেলতে পারে যে আপনি তাৎক্ষণিকভাবে লক্ষ্য করবেন না।
বেশির ভাগ খাবার চর্বি হিসেবে জমা হয়
ফিটনেস ডায়েটিশিয়ান এবং পুষ্টিবিদ আশলেশা জোশী বলেন, “গভীর রাতে খাবার গ্রহণ করলে আমাদের শরীরের স্বাভাবিক বিপাকীয় ছন্দ ব্যাহত হয়। সূর্যাস্তের পরে, আমাদের হজম ক্ষমতা ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে। রক্তে গ্লুকোজ সহনশীলতা হ্রাস পায়। তাই যদি কেউ কয়েক মাস ধরে রাত ৮টার পরে নিয়মিত খায়, তাহলে সেই খাবার থেকে প্রাপ্ত শক্তির বেশির ভাগই পুড়ে যাওয়ার পরিবর্তে চর্বি হিসেবে জমা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।”
সার্কাডিয়ান অ্যালাইনমেন্টকে ঠিক মতো কাজ করতে দেয় না
গভীর রাতে খাবার গ্রহণ করলে ওজন বৃদ্ধি, রক্তে শর্করার বৃদ্ধি, এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি এবং এমনকি পেট ফাঁপা এবং অ্যাসিড রিফ্লাক্সের মতো হজমের অস্বস্তি তৈরি হতে পারে। দীর্ঘমেয়াদে এই অভ্যাস চর্চা করলে এটি সার্কাডিয়ান অ্যালাইনমেন্টকে ব্যাহত করতে পারে।
অতিরিক্ত খাওয়ার অভ্যাস তৈরি হয়
রাতের বেলায় দেরিতে খাওয়ার ফলে হরমোনের উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব পড়ে। স্বাভাবিকভাবেই রাতে ইনসুলিন সংবেদনশীলতা কমে যায়, যার ফলে শরীরের রক্তে শর্করার মাত্রা কার্যকরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে পড়ে। লেপটিন হরমোন পেট ভরা থাকার ইঙ্গিতে কম সাড়া দেয়, যার ফলে অতিরিক্ত খাবার খেতে হতে পারে।
রাতের খাবারে বেশি পরিমাণে প্রোটিন, শাকসবজি এবং ফাইবারযুক্ত খাবার বেছে নেওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা।
-1762001662007-321555107.jpg&w=1920&q=75)
আমরা অনেকেই অনেক রাত পর্যন্ত জেগে থাকি অথবা সারাদিন কাজ করার পর রাত করে বাড়ি ফিরি। ফলে প্রায়শই রাত ৮টার পরে রাতের খাবার খাই। কিন্তু নিয়মিত রাতের খাবার দেরি করে খাওয়ার ফলে আপনার ঘুমের ব্যাঘাত ঘটার পাশাপাশি আরও অনেক সমস্যা তৈরি হতে পারে যা সামগ্রিক স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
দেরি করে খাবার খেলে আপনার শরীর খাবার প্রক্রিয়াকরণের পদ্ধতিতে পরিবর্তন আসতে পারে। ঘুমানোর আগে খাবার খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ, চর্বি জমা এবং সার্কাডিয়ান ছন্দে প্রভাব পড়তে পারে, যার ফলে ওজন বৃদ্ধি, ঘুমের ব্যাঘাত এবং কিছু বিপাকীয় সমস্যার ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে।
মাসের পর মাস, এই প্রভাবগুলো আরও জটিল হতে পারে, যা আপনার দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্যের ওপর এমনভাবে প্রভাব ফেলতে পারে যে আপনি তাৎক্ষণিকভাবে লক্ষ্য করবেন না।
বেশির ভাগ খাবার চর্বি হিসেবে জমা হয়
ফিটনেস ডায়েটিশিয়ান এবং পুষ্টিবিদ আশলেশা জোশী বলেন, “গভীর রাতে খাবার গ্রহণ করলে আমাদের শরীরের স্বাভাবিক বিপাকীয় ছন্দ ব্যাহত হয়। সূর্যাস্তের পরে, আমাদের হজম ক্ষমতা ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে। রক্তে গ্লুকোজ সহনশীলতা হ্রাস পায়। তাই যদি কেউ কয়েক মাস ধরে রাত ৮টার পরে নিয়মিত খায়, তাহলে সেই খাবার থেকে প্রাপ্ত শক্তির বেশির ভাগই পুড়ে যাওয়ার পরিবর্তে চর্বি হিসেবে জমা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।”
সার্কাডিয়ান অ্যালাইনমেন্টকে ঠিক মতো কাজ করতে দেয় না
গভীর রাতে খাবার গ্রহণ করলে ওজন বৃদ্ধি, রক্তে শর্করার বৃদ্ধি, এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি এবং এমনকি পেট ফাঁপা এবং অ্যাসিড রিফ্লাক্সের মতো হজমের অস্বস্তি তৈরি হতে পারে। দীর্ঘমেয়াদে এই অভ্যাস চর্চা করলে এটি সার্কাডিয়ান অ্যালাইনমেন্টকে ব্যাহত করতে পারে।
অতিরিক্ত খাওয়ার অভ্যাস তৈরি হয়
রাতের বেলায় দেরিতে খাওয়ার ফলে হরমোনের উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব পড়ে। স্বাভাবিকভাবেই রাতে ইনসুলিন সংবেদনশীলতা কমে যায়, যার ফলে শরীরের রক্তে শর্করার মাত্রা কার্যকরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে পড়ে। লেপটিন হরমোন পেট ভরা থাকার ইঙ্গিতে কম সাড়া দেয়, যার ফলে অতিরিক্ত খাবার খেতে হতে পারে।
রাতের খাবারে বেশি পরিমাণে প্রোটিন, শাকসবজি এবং ফাইবারযুক্ত খাবার বেছে নেওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!